বিতর লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
বিতর লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

শনিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

৩ রাকাত বিতির - হানাফী রীতি খণ্ডন

দলীল পর্যালোচনাঃ
------------------------
প্রচলিত রীতিতে ২ বৈঠক ও ১ সালাম দিয়ে ৩ রাকাত বিতর পড়াঃ
==============================
==================
.
ﺣﻔﺺ ﺑﻦ ﺳﻠﻴﻤﺎﻥ ﻋﻦ ﺃﺑﺎﻥ ﺍﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻋﻴﺎﺵ ﻋﻦ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﺍﻟﻨﺨﻌﻲ ﻋﻦ ﻋﻠﻘﻤﺔ ﻋﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﻗﺎﻝ
ﺃﺭﺳﻠﺖ ﺃﻣﻲ ﻟﻴﻠﺔ ﻟﺘﺒﻴﺖ ﻋﻨﺪ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻓﺘﻨﻈﺮ ﻛﻴﻒ ﻳﻮﺗﺮ ﻓﺒﺎﺗﺖ ﻋﻨﺪ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻓﺼﻠﻰ ﻣﺎ ﺷﺎﺀ ﺍﻟﻠﻪ ﺃﻥ ﻳﺼﻠﻲ ﺣﺘﻰ ﺇﺫﺍ ﻛﺎﻥ ﺁﺧﺮ ﺍﻟﻠﻴﻞ ﻭﺃﺭﺍﺩ ﺍﻟﻮﺗﺮ ﻗﺮﺃ " ﺑﺴﺒﺢ ﺍﺳﻢ ﺭﺑﻚ ﺍﻷﻋﻠﻰ " ﻓﻲ ﺍﻟﺮﻛﻌﺔ ﺍﻷﻭﻟﻰ ﻭﻗﺮﺃ ﻓﻲ ﺍﻟﺜﺎﻧﻴﺔ " ﻗﻞ ﻳﺎ ﺃﻳﻬﺎ ﺍﻟﻜﺎﻓﺮﻭﻥ " ﻡ ﻗﺮﺃ ﺏ " ﻗﻞ ﻫﻮ ﺍﻟﻠﻪ ﺃﺣﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺍﻟﺼﻤﺪ ﻟﻢ ﻳﻠﺪ ﻭﻟﻢ ﻳﻮﻟﺪ ﻭﻟﻢ ﻳﻜﻦ ﻟﻪ ﻛﻔﻮﺍً ﺃﺣﺪ " ﺣﺘﻰ ﺇﺫﺍ ﻓﺮﻍ ﻛﺒﺮ ﺛﻢ ﻗﻨﺖ ﻓﺪﻋﺎ ﺑﻤﺎ ﺷﺎﺀ ﺍﻟﻠﻪ ﺃﻥ ﻳﺪﻋﻮ ﺛﻢ ﻛﺒﺮ ﻭﺭﻛﻊ . ﺫﻛﺮﻩ ﺍﺑﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﺒﺮ ﺑﻬﺬﺍ ﺍﻟﻠﻔﻆ ﻓﻰ ﺍﻻﺳﺘﻴﻌﺎﺏ
)] ﺍﻹﺳﺘﻴﻌﺎﺏ ﻓﻲ ﻣﻌﺮﻓﺔ ﺍﻷﺻﺤﺎﺏ ﻹﺑﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﺒﺮ )]
http://islamport.com/w/trj/Web/267/
632.htm
http://library.islamweb.net/hadith/
display_hbook.php?bk_no=690&pid
=346839
.
হাফ্স ইবনে সুলায়মান (বর্ণনা করেন) আবান ইবনে আবী আইয়াশ থেকে, (তিনি) ইবরাহীম নাখায়ী থেকে, (তিনি) আলকামা থেকে বর্ণনা করেন, আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) বলেনঃ
"আমি আমার আম্মাকে বললাম তিনি যেন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর গৃহে রাত্রিযাপন করেন এবং তিনি কিভাবে বিতর পড়েন তা যেন দেখেন। আম্মা তা করলেন (এবং জানালেন যে,) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রাতে আল্লাহর ইচ্ছা মাফিক স্বালাত পড়লেন যতক্ষন না রাতের শেষাংশ হল এবং তিনি বিতর পড়তে মনস্থির করলেন। (এরপর বিতরের) প্রথম রাকাতে সূরা আ’লা এবং দ্বিতীয় রাকাতে সূরা কাফিরূন পড়লেন। এরপর বৈঠক করলেন এবং (দ্বিতীয় ও তৃতীয় রাকাত)-এর মাঝে সালাম না ফিরিয়ে (তৃতীয় রাকাতে) দাঁড়ালেন। অতঃপর সূরা ইখলাস পড়া শেষ করে তাকবীর দিয়ে কুনূত পাঠ করলেন এবং যতক্ষণ আল্লাহর ইচ্ছা (ততক্ষন ধরে) দু'আ করলেন। এরপর তাকবীর দিয়ে রুকুতে গেলেন।"
[(আল ইসতিআব - ইবন আব্দুল বার)]।
.
ﻭﺫﻛﺮﻩ ﺍﻟﺤﺎﻓﻆ ﺍﺑﻦ ﺣﺠﺮ ﻓﻰ ﺍﻻﺻﺎﺑﺔ ﻭﻗﺎﻝ :
ﺭﻭﺍﻩ ﺍﺑﻦ ﺍﺑﻰ ﺷﻴﺒﺔ ﻓﻰ ﺍﻟﻤﺼﻨﻒ ﺑﺎﺧﺘﺼﺎﺭ ﻭﻛﺬﺍ ﻓﻰ ﻣﺴﻨﺪﻩ ﻛﻤﺎ ﻓﻰ ﺍﻟﻤﻄﺎﻟﺐ ﺍﻟﻌﺎﻟﻴﺔ ﻭﺍﻟﺪﺍﺭﻗﻄﻨﻰ ﻓﻰ ﺍﻟﺴﻨﻦ ﻭﺍﻟﺒﻴﻬﻘﻰ ﻓﻰ ﺍﻟﻜﺒﺮﻯ ﻭﺍﻟﺤﺎﻓﻆ ﻃﻠﺤﺔ ﺑﻦ ﻣﺤﻤﺪ ﻓﻰ ﻣﺴﻨﺪ ﺍﺑﻰ ﺣﻨﻴﻔﺔ ﻛﻤﺎ ﻓﻰ ﺟﺎﻣﻊ ﺍﻟﻤﺴﺎﻧﻴﺪ .
.
হাফিজ ইবন হাজার এটি উদ্ধৃত করেছেন তাঁর আল-ইসাবাহ ও মাত্বালিবুল 'আলিয়াহ গ্রন্থে। ইবন আব্দুল বার-এঁর সনদ ছাড়া এর অন্য কোনও সনদ সম্পর্কে আমি জানতে পারিনি।
.
হাদিসটি সংক্ষপে মুসান্নাফ ইবন আবী শাইবাহ, সুনান দারুকুত্বনী, সুনান বাইহাকী ইত্যাদি কিতাবে আসলেও সেগুলোতে ইবন আব্দুল বার-এঁর বর্ণনার মত সুস্পষ্ট করে ২ বৈঠক ও ১ সালাম দিয়ে ৩ রাকাত বিতর পড়ার উল্লেখ আসেনি।
ইমাম আবু হানীফাহ (রঃ)-এঁর সূত্রেও হাদীসটি বর্ণীত হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়, কিন্তু ইমাম আবু হানীফাহ (রঃ) হাদীসের বর্ণনাকারী হিসেবে মুহাদ্দিসগনের নিকটে দূর্বল - যেমনটি ইমাম বুখারী, মুসলিম, নাসাঈ, ইবন 'আদী, হাকীম, ইবন মা'য়ীন প্রমূখসহ আরও অনেক আইম্মাহ বলে গেছেন।
.
সুতরাং বাকী বর্ণনাগুলো এক্ষেত্রে দলীল নয়; শুধুমাত্র ইবন আব্দুল বার-এঁর এই একটি সনদের কেবল এই একটি বর্ণনা-ই সত্যিকার দলীল।
---------------------------------------------
--------------------------------------
.
ﻭﻫﺬﺍ ﺳﻨﺪ ﺿﻌﻴﻒ ﺟﺪًﺍ ﻣﻦ ﺃﺟﻞ ﺃﺑﺎﻥ ﺍﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻋﻴﺎﺵ ﻭﺍﻟﺮﺍﻭﻱ ﻋﻨﻪ ، ﻭﻫﻮ ﻣﺘﺮﻭﻙ .
.
ﻭﺃﻣﺎ ﺃﺑﺎﻥ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻋﻴﺎﺵ ﻓﻘﺪ ﺟﺎﺀ ﻓﻲ ﺗﺮﺟﻤﺘﻪ ﻓﻲ ﺍﻟﻀﻌﻔﺎﺀ ﻭﺍﻟﻤﺘﺮﻭﻛﻴﻦ ﻟﻠﻌﻼﻣﺔ ﺍﺑﻦ ﺍﻟﺠﻮﺯﻱ :
ﺃﺑﺎﻥ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻋﻴﺎﺵ ، ﻭﺍﺳﻢ ﺃﺑﻲ ﻋﻴﺎﺵ ﻓﻴﺮﻭﺯ ، ﻭﻗﻴﻞ ﺩﻳﻨﺎﺭ ﻭﻳﻜﻨﻰ ﺃﺑﺎﻥ ﺃﺑﺎ ﺇﺳﻤﺎﻋﻴﻞ ﺑﺼﺮﻱ ، ﻣﻮﻟﻰ ﺃﻧﺲ ﻳﺤﺪﺙ ﻋﻨﻪ ، ﻗﺎﻝ ﺷﻌﺒﺔ : ﻷﻥ ﺃﺯﻧﻲ ﺃﺣﺐ ﺇﻟﻲَّ ﻣﻦ ﺃﻥ ﺃﺣﺪﺙ ﻋﻦ ﺃﺑﺎﻥ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻋﻴﺎﺵ .
ﻓﻘﺎﻝ ﺍﻟﻄﺤﺎﻭﻯ ﻓﻰ ﻣﺸﻜﻞ ﺍﻻﺛﺎﺭ۱۱ - ٣٦٥ : ﻭﺇﻥ ﻛﺎﻥ ﺇﻧﻤﺎ ﺩﺍﺭ ﻋﻠﻰ ﺃﺑﺎﻥ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻋﻴﺎﺵ ﻓﺈﻧﻪ ﻗﺪ ﺍﺣﺘﻤﻠﻪ ﻏﻴﺮ ﻭﺍﺣﺪ ﻣﻦ ﺃﻫﻞ ﺍﻷﺳﺎﻧﻴﺪ ، ﻭﺃﺩﺧﻠﻮﻩ ﻓﻲ ﻫﺬﺍ ﺍﻟﺒﺎﺏ ﺇﺫﺍ ﻛﺎﻥ ﻋﻦ ﻏﻴﺮ ﺃﻧﺲ ﺑﻦ ﻣﺎﻟﻚ ، ﻓﺄﺩﺧﻠﻨﺎﻩ ﻧﺤﻦ ﺃﻳﻀﺎ ﻓﻴﻪ ﻟﺬﻟﻚ .
ﻭﻗﺎﻝ ﺍﺑﻦ ﻋﺪﻯ ﻓﻰ ﺍﻟﻜﺎﻣﻞ : ﺍﺭﺟﻮ ﺍﻧﻪ ﻣﻤﻦ ﻻﻳﺘﻌﻤﺪ ﺍﻟﻜﺬﺏ ، ﺍﻻ ﺍﻧﻪ ﻳﺸﺒﻪ ﺍﻟﻴﻪ ﻭﻳﻐﻠﻂ . ﻭﻋﺎﻣﺔ ﻣﺎ ﺍﺗﻰ ﺑﻪ ﺍﺑﺎﻥ ﻣﻦ ﺟﻬﺔ ﺍﻟﺮﻭﺍﺓ ﻻ ﻣﻦ ﺟﻬﺘﻪ ﻻﻧﻪ ﺭﻭﻯ ﻋﻨﻪ ﻗﻮﻡ ﻣﺠﻬﻮﻟﻮﻥ .
ﻭﻗﺎﻝ ﺃﺣﻤﺪ ﺑﻦ ﺣﻨﺒﻞ : ﻻ ﻳﻜﺘﺐ ﻋﻨﻪ . ﻛﺎﻥ ﻣﻨﻜﺮ ﺍﻟﺤﺪﻳﺚ ، ﺗﺮﻙ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﺣﺪﻳﺜﻪ .
ﻭﻗﺎﻝ ﻳﺤﻴﻰ ﺑﻦ ﻣﻌﻴﻦ : ﻫﻮ ﻣﺘﺮﻭﻙ ﻟﻴﺲ ﺣﺪﻳﺜﻪ ﺑﺸﻲﺀ .
ﻭﻗﺎﻝ ﺍﻟﻨﺴﺎﺋﻲ ﻭﺍﻟﺮﺍﺯﻱ ﻭﺍﻟﺪﺍﺭﻗﻄﻨﻲ : ﻫﻮ ﻣﺘﺮﻭﻙ ، ﻭﻛﺎﻥ ﺃﺑﻮ ﻋﻮﺍﻧﻪ ﻳﻘﻮﻝ : ﻻ ﺃﺳﺘﺤﻞ ﺃﻥ ﺃﺭﻭﻱ ﻋﻨﻪ ﺷﻴﺌﺎً، ﻭﻗﺎﻝ ﺍﺑﻦ ﻋﺪﻱ : ﺃﺭﺟﻮ ﺃﻧﻪ ﻻ ﻳﺘﻌﻤﺪ ﺍﻟﻜﺬﺏ، ﻟﻜﻨﻪ ﻳﺸﺘﺒﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﻳﻐﻠﻂ، ﻭﻋﺎﻣﺔ ﻣﺎ ﺃﺗﻰ ﻓﻴﻪ ﻣﻦ ﺭﻭﺍﻳﺔ ﺍﻟﻤﺠﻬﻮﻟﻴﻦ .
ﻭﺍﻟﻠﻪ ﺍﻋﻠﻢ .
.
ইবন আব্দুল বার-এঁর এই হাদীসটির সনদ অত্যন্ত দূর্বল,
কেননা এতে আবান ইবন আবী 'আয়্যাশ [( ﺃﺑﺎﻥ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻋﻴﺎﺵ ﺍﻟﻌﺒﺪﻱ )] নামক একজন প্রত্যাখ্যাত (মাতরুক) বর্ণনাকারী রয়েছে।
অধিকাংশ মুহাদ্দিস ও আইম্মাহগনের নিকটে তিনি একজন মারাত্মক সমালোচিত রাভী।
.
.
রিজাল গ্রন্থাবলীতে আবান বিন আবী 'আয়্যাশঃ
==============================
====
.
ﺃﺑﺎﻥ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻋﻴﺎﺵ ﻫﻮ ﺑﻦ ﻓﻴﺮﻭﺯ ﺃﺑﻮ ﺇﺳﻤﺎﻋﻴﻞ ﺍﻟﺒﺼﺮﻱ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ ﻛﺎﻥ ﺷﻌﺒﺔ ﺳﻲﺀ ﺍﻟﺮﺃﻱ ﻓﻴﻪ ﻭﻗﺎﻝ ﻟﻲ ﻳﺤﻴﻰ ﺑﻦ ﻣﻌﻴﻦ ﻋﻦ ﻋﻔﺎﻥ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﻋﻮﺍﻧﺔ ﻟﻤﺎ ﻣﺎﺕ ﺍﻟﺤﺴﻦ ﺍﺷﺘﻬﻴﺖ ﻛﻼﻣﻪ ﻓﺠﻤﻌﺘﻪ ﻣﻦ ﺃﺻﺤﺎﺏ ﺍﻟﺤﺴﻦ ﻓﺄﺗﻴﺖ ﺃﺑﺎﻥ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻋﻴﺎﺵ ﻓﻘﺮﺃﻩ ﻋﻠﻲ ﻋﻦ ﺍﻟﺤﺴﻦ ﻓﻤﺎ ﺃﺳﺘﺤﻞ ﺃﻥ ﺃﺭﻭﻱ ﻋﻨﻪ ﺷﻴﺌﺎ ﻳﻘﺎﻝ ﻣﻮﻟﻰ ﻟﻌﺒﺪ ﺍﻟﻘﻴﺲ
)] ﺍﻟﺘﺎﺭﻳﺦ ﺍﻟﻜﺒﻴﺮ )]
.
ﺃﺑﺎﻥ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻋﻴﺎﺵ ﺍﻟﺸﻨﻲ ﻣﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻘﻴﺲ ﻭﻫﻮ ﻣﺘﺮﻭﻙ ﺍﻟﺤﺪﻳﺚ ﻗﺎﻝ ﺃﺧﺒﺮﻧﺎ ﻋﺎﺭﻡ ﺑﻦ ﺍﻟﻔﻀﻞ ﻭﻳﺤﻴﻰ ﺑﻦ ﻋﺒﺎﺩ ﻗﺎﻻ ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺣﻤﺎﺩ ﺑﻦ ﺯﻳﺪ ﻗﺎﻝ ﺃﺧﺒﺮﻧﺎ ﺳﻠﻢ ﺍﻟﻌﻠﻮﻱ ﻗﺎﻝ ﺭﺃﻳﺖ ﺃﺑﺎﻧﺎ ﻳﻜﺘﺐ ﻋﻨﺪ ﺃﻧﺲ ﻗﺎﻝ ﻋﺎﺭﻡ ﻋﻨﺪ ﺍﻟﺴﺮﺍﺝ ﻭﻗﺎﻝ ﻳﺤﻴﻰ ﺑﻦ ﻋﺒﺎﺩ ﻓﻲ ﺳﺒﻮﺭﺟﺔ
)] ﺍﻟﻄﺒﻘﺎﺕ ﺍﻟﻜﺒﺮﻯ ﺍﺑﻦ ﺳﻌﺪ )]
.
ﺃﺑﺎﻥ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻋﻴﺎﺵ ﻓﻴﺮﻭﺯ ﺃﺑﻮ ﺇﺳﻤﺎﻋﻴﻞ ﻣﻮﻟﻰ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻘﻴﺲ ﺍﻟﺒﺼﺮﻱ ﻭﻳﻘﺎﻝ ﺩﻳﻨﺎﺭ ﺭﻭﻯ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ ﻓﺄﻛﺜﺮ ﻭﺳﻌﻴﺪ ﺑﻦ ﺟﺒﻴﺮ ﻭﺧﻠﻴﺪ ﺑﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺍﻟﻌﺼﺮﻱ ﻭﻏﻴﺮﻫﻢ ﻭﻋﻨﻪ ﺃﺑﻮ ﺇﺳﺤﺎﻕ ﺍﻟﻔﺰﺍﺭﻱ ﻭﻋﻤﺮﺍﻥ ﺍﻟﻘﻄﺎﻥ ﻭﻳﺰﻳﺪ ﺑﻦ ﻫﺎﺭﻭﻥ ﻭﻣﻌﻤﺮ ﻭﻏﻴﺮﻫﻢ ﻗﺎﻝ ﺍﻟﻔﻼﺱ ﻣﺘﺮﻭﻙ ﺍﻟﺤﺪﻳﺚ ﻭﻫﻮ ﺭﺟﻞ ﺻﺎﻟﺢ ﻳﻜﻨﻲ ﺃﺑﺎ ﺇﺳﻤﺎﻋﻴﻞ ﻭﻛﺎﻥ ﻳﺤﻴﻰ ﻭﻋﺒﺪ ﺍﻟﺮﺣﻤﻦ ﻻ ﻳﺤﺪﺛﺎﻥ ﻋﻨﻪ ﻭﻗﺎﻝ ﺍﻟﺒﺨﺎﺭﻱ ﻛﺎﻥ ﺷﻌﺒﺔ ﺳﻲﺀ ﺍﻟﺮﺃﻱ ﻓﻴﻪ ﻭﻗﺎﻝ ﻋﺒﺎﺩ ﺍﻟﻤﻬﻠﺒﻲ ﺃﺗﻴﺖ ﺷﻌﺒﺔ ﺃﻧﺎ ﻭﺣﻤﺎﺩ ﺑﻦ ﺯﻳﺪ ﻓﻜﻠﻤﻨﺎﻩ ﻓﻲ ﺃﺑﺎﻥ ﺃﻥ ﻳﻤﺴﻚ ﻋﻨﻪ ﻓﺄﻣﺴﻚ ﺛﻢ ﻟﻘﻴﺘﻪ ﺑﻌﺪ ﺫﻟﻚ ﻓﻘﺎﻝ ﻣﺎ ﺃﺭﺍﻧﻲ ﻳﺴﻌﻨﻲ ﺍﻟﺴﻜﻮﺕ ﻋﻨﻪ ﻭﻗﺎﻝ ﺃﺣﻤﺪ ﺑﻦ ﺣﻨﺒﻞ ﻣﺘﺮﻭﻙ ﺍﻟﺤﺪﻳﺚ ﺗﺮﻙ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﺣﺪﻳﺜﻪ ﻣﻨﺬ ﺩﻫﺮ ﻭﻗﺎﻝ ﺃﻳﻀﺎ ﻻ ﻳﻜﺘﺐ ﻋﻨﻪ ﻗﻴﻞ ﻛﺎﻥ ﻟﻪ ﻫﻮﻱ ﻗﺎﻝ ﻛﺎﻥ ﻣﻨﻜﺮ ﺍﻟﺤﺪﻳﺚ ﻛﺎﻥ ﻭﻛﻴﻊ ﺇﺫﺍ ﺃﺗﻲ ﻋﻠﻲ ﺣﺪﻳﺜﻪ ﻳﻘﻮﻝ ﺭﺟﻞ ﻭﻻ ﻳﺴﻤﻴﻪ ﺍﺳﺘﻀﻌﺎﻓﺎ ﻭﻗﺎﻝ ﻣﺮﺓ ﻣﻨﻜﺮ ﺍﻟﺤﺪﻳﺚ ﻭﻗﺎﻝ ﺑﻦ ﻣﻌﻴﻦ ﻟﻴﺲ ﺣﺪﻳﺜﻪ ﺑﺸﻲﺀ ﻭﻗﺎﻝ ﻣﺮﺓ ﺿﻌﻴﻒ ﻭﻗﺎﻝ ﻣﺮﺓ ﻣﺘﺮﻭﻙ ﺍﻟﺤﺪﻳﺚ ﻭﻛﺬﺍ ﻗﺎﻝ ﺍﻟﻨﺴﺎﺋﻲ ﻭﺍﻟﺪﺍﺭﻗﻄﻨﻲ ﻭﺃﺑﻮ ﺣﺎﺗﻢ ﻭﺯﺍﺩ ﻭﻛﺎﻥ ﺭﺟﻼ ﺻﺎﻟﺤﺎ ﻭﻟﻜﻨﻪ ﺑﻠﻲ ﺑﺴﻮﺀ ﺍﻟﺤﻔﻆ ﻭﻗﺎﻝ ﻋﻔﺎﻥ ﻗﺎﻝ ﻟﻲ ﺃﺑﻮ ﻋﻮﺍﻧﺔ ﺟﻤﻌﺖ ﺃﺣﺎﺩﻳﺚ ﺍﻟﺤﺴﻦ ﻋﻦ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﺛﻢ ﺃﺗﻴﺖ ﺑﻬﺎ ﺃﺑﺎﻥ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻋﻴﺎﺵ ﻓﺤﺪﺛﻨﻲ ﺑﻬﺎ ﻛﻠﻬﺎ ﻭﻗﺎﻝ ﺃﺑﻮ ﻋﻮﺍﻧﺔ ﻣﺮﺓ ﻻ ﺃﺳﺘﺤﻞ ﺃﻥ ﺃﺭﻭﻯ ﻋﻨﻪ ﺷﻴﺌﺎ ﻭﻗﺎﻝ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﺣﺎﺗﻢ ﺳﺌﻞ ﺃﺑﻮ ﺯﺭﻋﺔ ﻋﻨﻪ ﻓﻘﺎﻝ ﺗﺮﻙ ﺣﺪﻳﺜﻪ ﻭﻟﻢ ﻳﻘﺮﺃﻩ ﻋﻠﻴﻨﺎ ﻓﻘﻴﻞ ﻟﻪ ﻛﺎﻥ ﻳﺘﻌﻤﺪ ﺍﻟﻜﺬﺏ ﻗﺎﻝ ﻻ ﻛﺎﻥ ﻳﺴﻤﻊ ﺍﻟﺤﺪﻳﺚ ﻣﻦ ﺃﻧﺲ ﻭﻣﻦ ﺷﻬﺮ ﻭﻣﻦ ﺍﻟﺤﺴﻦ ﻓﻼ ﻳﻤﻴﺰ ﺑﻴﻨﻬﻢ ﻗﺎﻝ ﺍﻟﻨﺴﺎﺋﻲ ﻓﻲ ﻣﻮﺿﻊ ﺁﺧﺮ ﻟﻴﺲ ﺑﺜﻘﺔ ﻭﻻ ﻳﻜﺘﺐ ﺣﺪﻳﺜﻪ ﻭﻗﺎﻝ ﺑﻦ ﻋﺪﻱ ﻋﺎﻣﺔ ﻣﺎ ﻳﺮﻭﻯﻪ ﻻ ﻳﺘﺎﺑﻊ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﻫﻮ ﺑﻴﻦ ﺍﻷﻣﺮ ﻓﻲ ﺍﻟﻀﻌﻒ ﻭﺃﺭﺟﻮ ﺃﻧﻪ ﻻ ﻳﺘﻌﻤﺪ ﺍﻟﻜﺬﺏ ﺍﻻ ﺃﻧﻪ ﻳﺸﺒﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﻳﻐﻠﻂ ﻭﻫﻮ ﺇﻟﻲ ﺍﻟﻀﻌﻒ ﺃﻗﺮﺏ ﻣﻨﻪ ﺇﻟﻲ ﺍﻟﺼﺪﻕ ﻛﻤﺎ ﻗﺎﻝ ﺷﻌﺒﺔ ﻭﻗﺎﻝ ﻣﺎﻟﻚ ﺑﻦ ﺩﻳﻨﺎﺭ ﺃﺑﺎﻥ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻋﻴﺎﺵ ﻃﺎﻭﺱ ﺍﻟﻘﺮﺍﺀ ﻭﻗﺎﻝ ﺃﻳﻮﺏ ﻣﺎ ﺯﻟﻨﺎ ﻧﻌﺮﻓﻪ ﺑﺎﻟﺨﻴﺮ ﻣﻨﺬ ﺩﻫﺮ ﻭﻗﺎﻝ ﺑﻦ ﺇﺩﺭﻳﺲ ﻗﻠﺖ ﻟﺸﻌﺒﺔ ﺣﺪﺛﻨﻲ ﻣﻬﺪﻱ ﺑﻦ ﻣﻴﻤﻮﻥ ﻋﻦ ﺳﻠﻢ ﺍﻟﻌﻠﻮﻱ ﻗﺎﻝ ﺭﺃﻳﺖ ﺃﺑﺎﻥ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻋﻴﺎﺵ ﻳﻜﺘﺐ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ ﺑﺎﻟﻠﻴﻞ ﻓﻘﺎﻝ ﺷﻌﺒﺔ ﺳﻠﻢ ﻳﺮﻱ ﺍﻟﻬﻼﻝ ﻗﺒﻞ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﺑﻠﻴﻠﺘﻴﻦ ﺭﻭﻯ ﻟﻪ ﺃﺑﻮ ﺣﻤﺎﺩ ﺣﺪﻳﺜﺎ ﻭﺍﺣﺪﺍ ﻣﻘﺮﻭﻧﺎ ﺑﻘﺘﺎﺩﺓ ﻓﻲ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﺛﻨﺎ ﺧﻠﻴﺪ ﺍﻟﻌﺼﺮﻱ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﺍﻟﺪﺭﺩﺍﺀ ﺧﻤﺲ ﻣﻦ ﺟﺎﺀ ﺑﻬﻦ ﺍﻟﺤﺪﻳﺚ ﻭﻫﻮ ﻣﻦ ﺭﻭﺍﻳﺔ ﺑﻦ ﺍﻷﻋﺮﺍﺑﻲ ﻗﻠﺖ ﺫﻛﺮ ﺃﺑﻮ ﻣﻮﺳﻰ ﺍﻟﻤﺪﻳﻨﻲ ﺃﻧﻪ ﺗﻮﻓﻲ ﺳﻨﺔ 7 ﺃﻭ 28 ﻭﺍﻟﻈﺎﻫﺮ ﺃﻧﻪ ﺧﻄﺄ ﻭﻛﺄﻧﻪ ﺃﺭﺍﺩ ﻭﺛﻼﺛﻴﻦ ﻭﺭﻭﻯﻨﺎ ﻓﻲ ﺍﻟﺠﺰﺀ ﺍﻟﺜﺎﻧﻲ ﻣﻦ ﺣﺪﻳﺚ ﺍﻟﻔﺎﻛﻬﻲ ﻋﻦ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻣﺴﺮﺓ ﺃﻧﻪ ﺳﻤﻊ ﻳﻌﻘﻮﺏ ﺑﻦ ﺇﺳﺤﺎﻕ ﺑﻦ ﺑﻨﺖ ﺣﻤﻴﺪ ﺍﻟﻄﻮﻳﻞ ﻳﻘﻮﻝ ﻣﺎﺕ ﺃﺑﺎﻥ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻋﻴﺎﺵ ﻓﻲ ﺃﻭﻝ ﺭﺟﺐ ﺳﻨﺔ 138 ﻭﻛﺬﺍ ﺫﻛﺮﻩ ﺍﻟﻘﺮﺍﺏ ﻓﻲ ﺗﺎﺭﻳﺨﻪ ﻭﻗﺎﻝ ﺍﻟﺬﻫﺒﻲ ﻓﻲ ﺍﻟﻤﻴﺰﺍﻥ ﺑﻘﻲ ﺇﻟﻲ ﺑﻌﺪ ﺍﻷﺭﺑﻌﻴﻦ ﻭﻣﺎﺋﺔ ﻭﻻ ﻳﺨﻔﻲ ﻣﺎ ﻓﻴﻪ ﻭﻗﺎﻝ ﺑﻦ ﺣﺒﺎﻥ ﻛﺎﻥ ﻣﻦ ﺍﻟﻌﺒﺎﺩ ﺳﻤﻊ ﻣﻦ ﺃﻧﺲ ﺃﺣﺎﺩﻳﺚ ﻭﺟﺎﻟﺲ ﺍﻟﺤﺴﻦ ﻓﻜﺎﻥ ﻳﺴﻤﻊ ﻣﻦ ﻛﻼﻣﻪ ﻓﺈﺫﺍ ﺣﺪﺙ ﺑﻪ ﺟﻌﻞ ﻛﻼﻡ ﺍﻟﺤﺴﻦ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ ﻣﺮﻓﻮﻋﺎ ﻭﻫﻮ ﻻ ﻳﻌﻠﻢ ﻭﻟﻌﻠﻪ ﺣﺪﺙ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ ﺑﺄﻛﺜﺮ ﻣﻦ ﺃﻟﻒ ﻭﺧﻤﺴﻤﺎﺋﺔ ﺣﺪﻳﺚ ﻣﺎ ﻟﻜﺜﻴﺮ ﺷﻲﺀ ﻣﻨﻬﺎ ﺃﺻﻞ ﻭﻗﺎﻝ ﺑﻦ ﻣﻌﻴﻦ ﻣﺮﺓ ﻟﻴﺲ ﺑﺜﻘﺔ ﻭﻗﺎﻝ ﺍﻟﺠﻮﺯﺟﺎﻧﻲ ﺳﺎﻗﻂ ﻭﻗﺎﻝ ﺑﻦ ﺍﻟﻤﺪﻳﻨﻲ ﻛﺎﻥ ﺿﻌﻴﻔﺎ ﻭﻗﺎﻝ ﺍﻟﺴﺎﺟﻲ ﻛﺎﻥ ﺭﺟﻼ ﺻﺎﻟﺤﺎ ﺳﺨﻴﺎ ﻓﻴﻪ ﻏﻔﻠﺔ ﻳﻬﻢ ﻓﻲ ﺍﻟﺤﺪﻳﺚ ﻭﻳﺨﻄﺊ ﻓﻴﻪ ﻭﻗﺎﻝ ﻳﺰﻳﺪ ﺑﻦ ﻫﺎﺭﻭﻥ ﻗﺎﻝ ﺷﻌﺒﺔ ﺭﺩﺍﺋﻲ ﻭﺧﻤﺎﺭﻱ ﻓﻲ ﺍﻟﻤﺴﺎﻛﻴﻦ ﺻﺪﻗﺔ ﺇﻥ ﻟﻢ ﻳﻜﻦ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻋﻴﺎﺵ ﻳﻜﺬﺏ ﻓﻲ ﺍﻟﺤﺪﻳﺚ ﻭﻗﺎﻝ ﺷﻌﻴﺐ ﺑﻦ ﺣﺮﺏ ﺳﻤﻌﺖ ﺷﻌﺒﺔ ﻳﻘﻮﻝ ﻷﻥ ﺃﺷﺮﺏ ﻣﻦ ﺑﻮﻝ ﺣﻤﺎﺭﻱ ﺃﺣﺐ ﺇﻟﻲ ﻣﻦ ﺃﻥ ﺃﻗﻮﻝ ﺣﺪﺛﻨﻲ ﺃﺑﺎﻥ ﻭﻗﺎﻝ ﺑﻦ ﺇﺩﺭﻳﺲ ﻋﻦ ﺷﻌﺒﺔ ﻷﻥ ﻳﺰﻧﻲ ﺍﻟﺮﺟﻞ ﺧﻴﺮ ﻣﻦ ﺃﻥ ﻳﺮﻭﻯ ﻋﻦ ﺃﺑﺎﻥ ﻭﻗﺎﻝ ﺳﻠﻴﻤﺎﻥ ﺑﻦ ﺣﺮﺏ ﺛﻨﺎ ﺣﻤﺎﺩ ﺑﻦ ﺯﻳﺪ ﻗﺎﻝ ﺟﺎﺀﻧﻲ ﺃﺑﺎﻥ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻋﻴﺎﺵ ﻓﻘﺎﻝ ﺃﺣﺐ ﺃﻥ ﺗﻜﻠﻢ ﺷﻌﺒﺔ ﺃﻥ ﻳﻜﻒ ﻋﻨﻲ ﻗﺎﻝ ﻓﻜﻠﻤﺘﻪ ﻓﻜﻒ ﻋﻨﻪ ﺃﻳﺎﻣﺎ ﺛﻢ ﺃﺗﺎﻧﻲ ﻓﻲ ﺍﻟﻠﻴﻞ ﻓﻘﺎﻝ ﺃﻧﻪ ﻻ ﻳﺤﻞ ﺍﻟﻜﻒ ﻋﻨﻪ ﺇﻧﻪ ﻳﻜﺬﺏ ﻋﻠﻲ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺻﻠﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻭﻗﺎﻝ ﻳﺰﻳﺪ ﺑﻦ ﺯﺭﻳﻊ ﺣﺪﺛﻨﻲ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ ﺑﺤﺪﻳﺚ ﻓﻘﻠﺖ ﻟﻪ ﻋﻦ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺻﻠﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻓﻘﺎﻝ ﻭﻫﻞ ﻳﺮﻭﻯ ﺃﻧﺲ ﻋﻦ ﻏﻴﺮ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺻﻠﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻓﺘﺮﻛﺘﻪ ﻭﻗﺎﻝ ﺑﻦ ﺳﻌﺪ ﺑﺼﺮﻱ ﻣﺘﺮﻭﻙ ﺍﻟﺤﺪﻳﺚ ﻭﺫﻛﺮﻩ ﺍﻟﻔﺴﻮﻱ ﻓﻲ ﺑﺎﺏ ﻣﻦ ﻳﺮﻏﺐ ﻋﻦ ﺍﻟﺮﻭﺍﻳﺔ ﻋﻨﻬﻢ ﻗﺮﺃﺕ ﻋﻠﻲ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﺑﻦ ﻣﺤﻤﺪ ﺑﻤﻜﺔ ﺃﺧﺒﺮﻛﻢ ﺃﺣﻤﺪ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻃﺎﻟﺐ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﺍﻟﻤﻨﺠﺎ ﺑﻦ ﺍﻟﻠﺘﻲ ﺃﻥ ﺃﺑﺎ ﺍﻟﻮﻗﺖ ﺃﺧﺒﺮﻫﻢ ﺃﻧﺎ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﺮﺣﻤﻦ ﺑﻦ ﻋﻔﻴﻒ ﺃﻧﺎ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﺷﺮﻳﺢ ﺃﻧﺎ ﺃﺑﻮ ﺍﻟﻘﺎﺳﻢ ﺍﻟﺒﻐﻮﻱ ﺛﻨﺎ ﺳﻮﻳﺪ ﺑﻦ ﺳﻌﻴﺪ ﺳﻤﻌﺖ ﻋﻠﻲ ﺑﻦ ﻣﺴﻬﺮ ﻗﺎﻝ ﻛﺘﺒﺖ ﺃﻧﺎ ﻭﺣﻤﺰﺓ ﺍﻟﺰﻳﺎﺕ ﻋﻦ ﺃﺑﺎﻥ ﺳﻤﺎﻋﺎ ﻧﺤﻮ ﺧﻤﺴﻤﺎﺋﺔ ﺣﺪﻳﺚ ﻓﻠﻘﻴﺖ ﺣﻤﺰﺓ ﻓﺄﺧﺒﺮﻧﻲ ﺃﻧﻪ ﺭﺃﻱ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺻﻠﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻓﻲ ﺍﻟﻤﻨﺎﻡ ﻗﺎﻝ ﻓﻌﺮﺿﺘﻬﺎ ﻋﻠﻴﻪ ﻓﻤﺎ ﻋﺮﻑ ﻣﻨﻬﺎ ﺇﻻ ﺍﻟﻴﺴﻴﺮ ﺧﻤﺴﺔ ﺃﻭ ﺳﺘﺔ ﻓﺘﺮﻛﻨﺎ ﺍﻟﺤﺪﻳﺚ ﻋﻨﻪ ﺭﻭﺍﻫﺎ ﻣﺴﻠﻢ ﻓﻲ ﻣﻘﺪﻣﺔ ﻛﺘﺎﺑﻪ ﻋﻦ ﺳﻮﻳﺪ ﻓﻮﺍﻓﻘﻨﺎﻩ ﺑﻌﻠﻮ ﺩﺭﺟﺘﻴﻦ ﻭﺭﻭﺍﻫﺎ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﺣﺎﺗﻢ ﻋﻦ ﺃﺑﻴﻪ ﻋﻦ ﺳﻮﻳﺪ ﻭﻗﺎﻝ ﺍﻟﻌﻘﻴﻠﻲ ﺛﻨﺎ ﺃﺣﻤﺪ ﺑﻦ ﻋﻠﻲ ﺍﻷﺑﺎﺭ ﻗﺎﻝ ﺭﺃﻳﺖ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺻﻠﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻓﻲ ﺍﻟﻨﻮﻡ ﻓﻘﻠﺖ ﻳﺎ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺍﺗﺮﺿﻲ ﺃﺑﺎﻥ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻋﻴﺎﺵ ﻗﺎﻝ ﻻ ﻭﻗﺎﻝ ﺃﺑﻮ ﻋﺒﻴﺪ ﺍﻵﺟﺮﻱ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﺩﺍﻭﺩ ﻻ ﻳﻜﺘﺐ ﺣﺪﻳﺜﻪ ﻭﺣﻜﻲ ﺍﻟﺨﻠﻴﻠﻰ ﻓﻲ ﺍﻹﺭﺷﺎﺩ ﺑﺴﻨﺪ ﺻﺤﻴﺢ ﺃﻥ ﺃﺣﻤﺪ ﻗﺎﻝ ﻟﻴﺤﻴﻰ ﺑﻦ ﻣﻌﻴﻦ ﻭﻫﻮ ﻳﻜﺘﺐ ﻋﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﺮﺯﺍﻕ ﻋﻦ ﻣﻌﻤﺮ ﻋﻦ ﺃﺑﺎﻥ ﻧﺴﺨﺔ ﺗﻜﺘﺐ ﻫﺬﻩ ﻭﺃﻧﺖ ﺗﻌﻠﻢ ﺃﻥ ﺃﺑﺎﻥ ﻛﺬﺍﺏ ﻓﻘﺎﻝ ﻳﺮﺣﻤﻚ ﺍﻟﻠﻪ ﻳﺎ ﺃﺑﺎ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺃﻛﺘﺒﻬﺎ ﻭﺍﺣﻔﻈﻬﺎ ﺣﺘﻲ ﺇﺫﺍ ﺟﺎﺀ ﻛﺬﺍﺏ ﻳﺮﻭﻯﻬﺎ ﻋﻦ ﻣﻌﻤﺮ ﻋﻦ ﺛﺎﺑﺖ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ ﺃﻗﻮﻝ ﻟﻪ ﻛﺬﺑﺖ ﺇﻧﻤﺎ ﻫﻮ ﺃﺑﺎﻥ ﻭﻗﺎﻝ ﺍﻟﺤﺎﻛﻢ ﺃﺑﻮ ﺃﺣﻤﺪ ﻣﻨﻜﺮ ﺍﻟﺤﺪﻳﺚ ﺗﺮﻛﻪ ﺷﻌﺒﺔ ﻭﺃﺑﻮ ﻋﻮﺍﻧﺔ ﻭﻳﺤﻴﻰ ﻭﻋﺒﺪ ﺍﻟﺮﺣﻤﻦ << ﺩ ﺃﺑﻲ ﺩﺍﻭﺩ
)] ﺗﻬﺬﻳﺐ ﺍﻟﺘﻬﺬﻳﺐ ﻹﺑﻦ ﺣﺠﺮ )]
.
ﺃﺑﺎﻥ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻋﻴﺎﺵ ﻓﻴﺮﻭﺯ ﺍﻟﺒﺼﺮﻱ ﺃﺑﻮ ﺇﺳﻤﺎﻋﻴﻞ ﺍﻟﻌﺒﺪﻱ ﻣﺘﺮﻭﻙ ﻣﻦ ﺍﻟﺨﺎﻣﺴﺔ ﻣﺎﺕ ﻓﻲ ﺣﺪﻭﺩ ﺍﻷﺭﺑﻌﻴﻦ ﺩ
)] ﺗﻘﺮﻳﺐ ﺍﻟﺘﻬﺬﻳﺐ - ﺍﺑﻦ ﺣﺠﺮ ﺍﻟﻌﺴﻘﻼﻧﻲ )]
.
.
একনজরে মুহাদ্দিসগনের উল্লেখযোগ্য বক্তব্যঃ
==============================
===
.
ﻗﺎﻝ ﺃﺣﻤﺪ ﺑﻦ ﺣﻨﺒﻞ
------------------
ﺃﺑﺎﻥ ﺑﻦ ﺃﺑﻰ ﻋﻴﺎﺵ ﻣﺘﺮﻭﻙ ﺍﻟﺤﺪﻳﺚ ، ﺗﺮﻙ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﺣﺪﻳﺜﻪ ﻣﻨﺬ ﺩﻫﺮ ﻣﻦ ﺍﻟﺪﻫﺮ ، ﻛﺎﻥ ﻭﻛﻴﻊ ﺇﺫﺍ ﺃﺗﻰ ﻋﻠﻰ ﺣﺪﻳﺜﻪ ﻳﻘﻮﻝ : ﺭﺟﻞ ، ﻭﻻ ﻳﺴﻤﻴﻪ ﺍﺳﺘﻀﻌﺎﻓﺎ ﻟﻪ
ﻗﺎﻝ ﺃﺑﻮﻃﺎﻟﺐ ﺃﺣﻤﺪ ﺑﻦ ﺣﻤﻴﺪ : ﺳﻤﻌﺖ ﺃﺣﻤﺪ ﺑﻦ ﺣﻨﺒﻞ ﻳﻘﻮﻝ : ﻻ ﻳﻜﺘﺐ ﻋﻦ ﺃﺑﺎﻥ ﺑﻦ ﺃﺑﻰ ﻋﻴﺎﺵ . ﻗﻠﺖ : ﻛﺎﻥ ﻟﻪ ﻫﻮﻯ ؟ ﻗﺎﻝ : ﻛﺎﻥ ﻣﻨﻜﺮ ﺍﻟﺤﺪﻳﺚ
.
ﻭﻗﺎﻝ ﺃﺑﻮ ﺣﺎﺗﻢ ﺍﻟﺮﺍﺯﻱ
---------------------
ﻣﺘﺮﻭﻙ ﺍﻟﺤﺪﻳﺚ ، ﻭﻛﺎﻥ ﺭﺟﻼ ﺻﺎﻟﺤﺎ ﻭﻟﻜﻨﻪ ﺑﻠﻰ ﺑﺴﻮﺀﺍﻟﺤﻔﻆ
.
ﻭﻗﺎﻝ ﺃﺑﻮ ﺯﺭﻋﺔ
----------------
ﻣﺘﺮﻭﻙ ﺍﻟﺤﺪﻳﺚ
ﻭﻗﺎﻝ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﺮﺣﻤﻦ ﺑﻦ ﺃﺑﻰ ﺣﺎﺗﻢ : ﺳﺌﻞ ﺃﺑﻮﺯﺭﻋﺔ ﻋﻨﻪ ﻓﻘﺎﻝ : ﺗﺮﻙ ﺣﺪﻳﺜﻪ ﻭﻟﻢ ﻳﻘﺮﺃ ﻋﻠﻴﻨﺎ ﺣﺪﻳﺜﻪ ، ﻓﻘﻴﻞ ﻟﻪ : ﻛﺎﻥ ﻳﺘﻌﻤﺪ ﺍﻟﻜﺬﺏ ؟ ﻗﺎﻝ : ﻻ ، ﻛﺎﻥ ﻳﺴﻤﻊ ﺍﻟﺤﺪﻳﺚ ﻣﻦ ﺃﻧﺲ ﻭﻣﻦ ﺷﻬﺮ ﻭﻣﻦ ﺍﻟﺤﺴﻦ ، ﻓﻼ ﻳﻤﻴﺰ ﺑﻴﻨﻬﻢ .
.
ﻭﻗﺎﻝ ﺃﺑﻮ ﻋﻮﺍﻧﺔ
----------------
ﻭﻗﺎﻝ ﺍﻟﺒﺨﺎﺭﻯ ﻋﻦ ﻳﺤﻴﻰ ﺑﻦ ﻣﻌﻴﻦ ، ﻋﻦ ﻋﻔﺎﻥ ، ﻋﻦ ﺃﺑﻰ ﻋﻮﺍﻧﺔ : ﻟﻤﺎ ﻣﺎﺕ ﺍﻟﺤﺴﻦ ﺍﺷﺘﻬﻴﺖ ﻛﻼﻣﻪ ، ﻓﺠﻤﻌﺘﻪ ﻣﻦ ﺃﺻﺤﺎﺏ ﺍﻟﺤﺴﻦ ، ﻓﺄﺗﻴﺖ ﺃﺑﺎﻥ ﺑﻦ ﺃﺑﻰ ﻋﻴﺎﺵ ، ﻓﻘﺮﺃﻩ ﻋﻠﻰ ﻋﻦ ﺍﻟﺤﺴﻦ ﻓﻤﺎ ﺃﺳﺘﺤﻞ ﺃﻥ ﺃﺭﻭﻯ ﻋﻨﻪ ﺷﻴﺌﺎ .
.
ﻭﻗﺎﻝ ﺃﻳﻮﺏ ﺍﻟﺴﺨﺘﻴﺎﻧﻲ
---------------------
ﻣﺎ ﺯﺍﻝ ﻧﻌﺮﻓﻪ ﺑﺎﻟﺨﻴﺮ ﻣﻨﺬ ﻛﺎﻥ
.
ﻭﻗﺎﻝ ﺍﺑﻦ ﻋﺪﻱ
---------------
" ﻋﺎﻣﺔ ﻣﺎ ﻳﺮﻭﻳﻪ ﻻ ﻳﺘﺎﺑﻊ ﻋﻠﻴﻪ ، ﻭﻫﻮﺑﻴﻦ ﺍﻷﻣﺮ ﻓﻰ ﺍﻟﻀﻌﻒ ﻭﻗﺪ ﺣﺪﺙ ﻋﻨﻪ ﺍﻟﺜﻮﺭﻯ ، ﻭﻣﻌﻤﺮ ، ﻭﺍﺑﻦ ﺟﺮﻳﺞ ، ﻭﺇﺳﺮﺍﺋﻴﻞ ، ﻭﺣﻤﺎﺩ ﺑﻦ ﺳﻠﻤﺔ ﻭﻏﻴﺮﻫﻢ ، ﻭﺃﺭﺟﻮﺃﻧﻪ ﻣﻤﻦ ﻻ ﻳﺘﻌﻤﺪ ﺍﻟﻜﺬﺏ ﺇﻻ ﺃﻧﻪ ﻳﺸﺒﻪ ﻋﻠﻴﻪ ، ﻭﻳﻐﻠﻂ ، ﻭﻋﺎﻣﺔ ﻣﺎ ﺃﺗﻰ ﺃﺑﺎﻥ ﻣﻦ ﺟﻬﺔ ﺍﻟﺮﻭﺍﺓ ، ﻻ ﻣﻦ ﺟﻬﺘﻪ ; ﻷﻧﻪ ﺭﻭﻯ ﻋﻨﻪ ﻗﻮﻡ ﻣﺠﻬﻮﻟﻮﻥ
.
ﻭﻗﺎﻝ ﺍﻟﺒﺨﺎﺭﻱ
--------------
ﻛﺎﻥ ﺷﻌﺒﺔ ﺳﻴﻰﺀ ﺍﻟﺮﺃﻯ ﻓﻴﻪ
.
ﻭﻗﺎﻝ ﺍﻟﻨﺴﺎﺋﻲ
-------------
ﻟﻴﺲ ﺑﺜﻘﺔ ، ﻭﻻ ﻳﻜﺘﺐ ﺣﺪﻳﺜﻪ
ﻣﺘﺮﻭﻙ ﺍﻟﺤﺪﻳﺚ
.
ﻭﻗﺎﻝ ﺳﻠﻢ ﺍﻟﻌﻠﻮﻱ
-----------------
ﻗﺎﻝ ﻣﺤﻤﺪ ﺑﻦ ﻣﻮﺳﻰ ﺍﻟﺤﺮﺷﻰ ، ﻭﻋﺒﺪ ﺍﻟﺮﺣﻤﻦ ﺑﻦ ﺍﻟﻤﺒﺎﺭﻙ ﺍﻟﻌﻴﺸﻰ ، ﻋﻦ ﺣﻤﺎﺩ ﺑﻦ ﺯﻳﺪ ﻗﻠﺖ ﻟﺴﻠﻢ ﺍﻟﻌﻠﻮﻯ : ﺣﺪﺛﻨﻰ ، ﻗﺎﻝ : ﻳﺎ ﺑﻨﻰ ﻋﻠﻴﻚ ﺑﺄﺑﺎﻥ ، ﻓﺈﻧﻰ ﻗﺪ ﺭﺃﻳﺘﻪ ﻳﻜﺘﺐ ﺑﺎﻟﻠﻴﻞ ﻋﻨﺪ ﺃﻧﺲ ﺑﻦ ﻣﺎﻟﻚ ﻋﻨﺪ ﺍﻟﺴﺮﺍﺝ .
.
ﻭﻗﺎﻝ ﺷﻌﺒﺔ
-----------
ﻗﺎﻝ ﻋﺜﻤﺎﻥ ﺑﻦ ﺃﺑﻰ ﺷﻴﺒﺔ ﻭﻏﻴﺮﻩ ، ﻋﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﺇﺩﺭﻳﺲ : ﻗﻠﺖ ﻟﺸﻌﺒﺔ : ﻣﺎ ﻗﻮﻟﻚ ﻓﻰ ﻣﻬﺪﻯ ﺑﻦ ﻣﻴﻤﻮﻥ ؟ ﻗﺎﻝ : ﺛﻘﺔ . ﻗﻠﺖ : ﻓﺈﻧﻪ ﺣﺪﺛﻨﻰ ﻋﻦ ﺳﻠﻢ ﺍﻟﻌﻠﻮﻯ : ﺃﻧﻪ ﺭﺃﻯ ﺃﺑﺎﻥ ﺍﺑﻦ ﺃﺑﻰ ﻋﻴﺎﺵ ﻳﻜﺘﺐ ﻋﻨﺪ ﺃﻧﺲ ، ﻗﺎﻝ : ﺳﻠﻢ ﺍﻟﻌﻠﻮﻯ ﺍﻟﺬﻯ ﻛﺎﻥ ﻳﺮﻯ ﺍﻟﻬﻼﻝ ﻗﺒﻞ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﺑﻠﻴﻠﺘﻴﻦ
ﻭﻗﺎﻝ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﺃﺣﻤﺪ ﺑﻦ ﺣﻨﺒﻞ ﻋﻦ ﺃﺑﻴﻪ : ﻗﺎﻝ ﻋﺒﺎﺩ ﺑﻦ ﻋﺒﺎﺩ ﺍﻟﻤﻬﻠﺒﻰ : ﺃﺗﻴﺖ ﺷﻌﺒﺔ ، ﺃﻧﺎ ﻭﺣﻤﺎﺩ ﺑﻦ ﺯﻳﺪ ، ﻓﻜﻠﻤﺎﻩ ﻓﻰ ﺃﺑﺎﻥ ﺑﻦ ﺃﺑﻰ ﻋﻴﺎﺵ ، ﻓﻘﺎﻻ ﻟﻪ : ﻳﺎﺃﺑﺎ ﺑﺴﻄﺎﻡ ﺗﻤﺴﻚ ﻋﻨﻪ ؟ ! ﻓﻠﻘﻴﻬﻢ ﺑﻌﺪ ﺫﻟﻚ . ﻓﻘﺎﻝ : ﻣﺎ ﺃﺭﺍﻧﻰ ﻳﺴﻌﻨﻰ ﺍﻟﺴﻜﻮﺕ ﻋﻨﻪ .
.
ﻭﻗﺎﻝ ﻋﻤﺮﻭ ﺑﻦ ﻋﻠﻲ ﺍﻟﻔﻼﺱ
---------------------------
ﻛﺎﻥ ﻳﺤﻴﻰ ﻭﻋﺒﺪ ﺍﻟﺮﺣﻤﻦ ﻻ ﻳﺤﺪﺛﺎﻥ ﻋﻨﻪ
ﻣﺘﺮﻭﻙ ﺍﻟﺤﺪﻳﺚ ﻭﻫﻮﺭﺟﻞ ﺻﺎﻟﺢ
.
ﻭﻗﺎﻝ ﻣﺎﻟﻚ ﺑﻦ ﺩﻳﻨﺎﺭ
-------------------
ﻛﺎﻥ ﺃﺑﺎﻥ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻋﻴﺎﺵ ﻃﺎﻭﺱ ﺍﻟﻘﺮﺍﺀ
ﻛﺎﻥ ﺃﺑﺎﻥ ﺑﻦ ﺃﺑﻰ ﻋﻴﺎﺵ ﻃﺎﻭﻭﺱ ﺍﻟﻘﺮﺍﺀ
.
ﻭﻗﺎﻝ ﻳﺤﻴﻰ ﺑﻦ ﻣﻌﻴﻦ
-------------------
ﻗﺎﻝ ﺃﺑﻮﺑﻜﺮ ﺑﻦ ﺃﺑﻰ ﺧﻴﺜﻤﺔ ، ﻋﻦ ﻳﺤﻴﻰ : ﻟﻴﺲ ﺣﺪﻳﺜﻪ ﺑﺸﻰﺀ
ﻗﺎﻝ ﻋﺒﺎﺱ ﺍﻟﺪﻭﺭﻱ ﻋﻦ ﻳﺤﻴﻰ : ﻭﺃﺑﺎﻥ ﻣﺘﺮﻭﻙ ﺍﻟﺤﺪﻳﺚ
ﻗﺎﻝ ﻣﻌﺎﻭﻳﺔ ﺑﻦ ﺻﺎﻟﺢ ، ﻋﻦ ﻳﺤﻴﻰ ﺑﻦ ﻣﻌﻴﻦ : ﺿﻌﻴﻒ
.
ﻭﻗﺎﻝ ﺍﻟﺬﻫﺒـﻲ ﻓﻲ ﺍﻟﻜﺎﺷﻒ
------------------------
ﻗﺮﻧﻪ ﺑﺂﺧﺮ ‏( ﻳﻌﻨﻰ ﺃﺑﺎ ﺩﺍﻭﺩ ‏) ﻗﺎﻝ ﺃﺣﻤﺪ : ﻣﺘﺮﻭﻙ
.
ﻭﻗﺎﻝ ﺍﺑﻦ ﺣﺠﺮ ﻓﻲ ﺍﻟﺘﻘﺮﻳﺐ
-------------------------
ﻣﺘﺮﻭﻙ
.
.
সুতরাং, হাদীসটি অত্যধিক দূর্বল {{ ﺿﻌﻴﻒ ﺟﺪًﺍ }}।
.
প্রকৃতপক্ষে কোনও সিক্বাহ রাভীর বর্ণনায় ৩ রাকাত বিতরের ২য় রাকাতে বৈঠক করে কিন্তু সালাম না ফিরিয়ে ৩য় রাকাতের জন্য দাঁড়ানোর সুস্পষ্ট উল্লেখ নেই।
==============================
======================
.
.
এপ্রসঙ্গে আরও উল্লেখযোগ্য যে,
অনেকে ক্ষেত্রে একটি হাদীস-এর অনুবাদ নিয়ে জালিয়াতির আশ্রয় নেয়া হয়েছে। যেমনঃ
" হাদীস শরীফে আছে-
ﻻ ﺗﻮﺗﺮﻭﺍ ﺑﺜﻼﺙ ﺗﺸﺒﻬﻮﺍ ﺑﺼﻼﺓ ﺍﻟﻤﻐﺮﺏ , ﻭﻟﻜﻦ ﺃﻭﺗﺮﻭﺍ ﺑﺨﻤﺲ , ﺃﻭ ﺑﺴﺒﻊ , ﺃﻭ ﺑﺘﺴﻊ , ﺃﻭ ﺑﺈﺣﺪﻯ ﻋﺸﺮﺓ ﺭﻛﻌﺔ , ﺃﻭ ﺃﻛﺜﺮ ﻣﻦ ﺫﻟﻚ .
তোমরা শুধু তিন রাকাত বিতর পড়ো না, এতে মাগরিবের সাদৃশ্যপূর্ণ করে ফেলবে; বরং পাঁচ, সাত, নয়, এগার বা এরও অধিক রাকাতে বিতর পড়ো। -মুস্তাদরাকে হাকেম ১/৩০৪, হাদীস ১১৭৮; সুনানে কুবরা বাইহাকী ৩/৩১, ৩২" {{ http://www.alkawsar.com/article/188 }}।
.
দেখুন,
রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেনঃ
ﻻ ﺗﻮﺗﺮﻭﺍ ﺑﺜﻼﺙ ﺗﺸﺒﻬﻮﺍ ﺑﺼﻼﺓ ﺍﻟﻤﻐﺮﺏ ...
"মাগরিবের স্বালাতের মত করে ৩ রাকাত বিতর পড়ো না..."
.
অথচ তাঁর (সাঃ)-এঁর উপর দিয়ে কথা/শব্দ বাড়িয়ে দিয়ে অনুবাদ করা হয়েছে,
"তোমরা শুধু তিন রাকাত বিতর পড়ো না, এতে মাগরিবের সাদৃশ্যপূর্ণ করে ফেলবে...!!!"
.
.
রাসুলুল্লাহ (সাঃ)-এঁর মুবারক বাণীতে " শুধু " শব্দটি যোগ করে দেয়া হয়েছে; অথচ তিনি " শুধু " সহকারে বলেন নি, তাঁর নির্দেশ থেকে তা বুঝারও কোনও শার'ঈ কারন বা দলীল-প্রমাণ নেই।
.
আল্লাহই সর্বজ্ঞ।

৩ রাকাত বিতির - হানাফী রীতি খণ্ডন

দলীল পর্যালোচনাঃ
------------------------
প্রচলিত রীতিতে ২ বৈঠক ও ১ সালাম দিয়ে ৩ রাকাত বিতর পড়াঃ
==============================
==================
.
ﺣﻔﺺ ﺑﻦ ﺳﻠﻴﻤﺎﻥ ﻋﻦ ﺃﺑﺎﻥ ﺍﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻋﻴﺎﺵ ﻋﻦ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﺍﻟﻨﺨﻌﻲ ﻋﻦ ﻋﻠﻘﻤﺔ ﻋﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﻗﺎﻝ
ﺃﺭﺳﻠﺖ ﺃﻣﻲ ﻟﻴﻠﺔ ﻟﺘﺒﻴﺖ ﻋﻨﺪ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻓﺘﻨﻈﺮ ﻛﻴﻒ ﻳﻮﺗﺮ ﻓﺒﺎﺗﺖ ﻋﻨﺪ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻓﺼﻠﻰ ﻣﺎ ﺷﺎﺀ ﺍﻟﻠﻪ ﺃﻥ ﻳﺼﻠﻲ ﺣﺘﻰ ﺇﺫﺍ ﻛﺎﻥ ﺁﺧﺮ ﺍﻟﻠﻴﻞ ﻭﺃﺭﺍﺩ ﺍﻟﻮﺗﺮ ﻗﺮﺃ " ﺑﺴﺒﺢ ﺍﺳﻢ ﺭﺑﻚ ﺍﻷﻋﻠﻰ " ﻓﻲ ﺍﻟﺮﻛﻌﺔ ﺍﻷﻭﻟﻰ ﻭﻗﺮﺃ ﻓﻲ ﺍﻟﺜﺎﻧﻴﺔ " ﻗﻞ ﻳﺎ ﺃﻳﻬﺎ ﺍﻟﻜﺎﻓﺮﻭﻥ " ﻡ ﻗﺮﺃ ﺏ " ﻗﻞ ﻫﻮ ﺍﻟﻠﻪ ﺃﺣﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺍﻟﺼﻤﺪ ﻟﻢ ﻳﻠﺪ ﻭﻟﻢ ﻳﻮﻟﺪ ﻭﻟﻢ ﻳﻜﻦ ﻟﻪ ﻛﻔﻮﺍً ﺃﺣﺪ " ﺣﺘﻰ ﺇﺫﺍ ﻓﺮﻍ ﻛﺒﺮ ﺛﻢ ﻗﻨﺖ ﻓﺪﻋﺎ ﺑﻤﺎ ﺷﺎﺀ ﺍﻟﻠﻪ ﺃﻥ ﻳﺪﻋﻮ ﺛﻢ ﻛﺒﺮ ﻭﺭﻛﻊ . ﺫﻛﺮﻩ ﺍﺑﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﺒﺮ ﺑﻬﺬﺍ ﺍﻟﻠﻔﻆ ﻓﻰ ﺍﻻﺳﺘﻴﻌﺎﺏ
)] ﺍﻹﺳﺘﻴﻌﺎﺏ ﻓﻲ ﻣﻌﺮﻓﺔ ﺍﻷﺻﺤﺎﺏ ﻹﺑﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﺒﺮ )]
http://islamport.com/w/trj/Web/267/
632.htm
http://library.islamweb.net/hadith/
display_hbook.php?bk_no=690&pid
=346839
.
হাফ্স ইবনে সুলায়মান (বর্ণনা করেন) আবান ইবনে আবী আইয়াশ থেকে, (তিনি) ইবরাহীম নাখায়ী থেকে, (তিনি) আলকামা থেকে বর্ণনা করেন, আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) বলেনঃ
"আমি আমার আম্মাকে বললাম তিনি যেন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর গৃহে রাত্রিযাপন করেন এবং তিনি কিভাবে বিতর পড়েন তা যেন দেখেন। আম্মা তা করলেন (এবং জানালেন যে,) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রাতে আল্লাহর ইচ্ছা মাফিক স্বালাত পড়লেন যতক্ষন না রাতের শেষাংশ হল এবং তিনি বিতর পড়তে মনস্থির করলেন। (এরপর বিতরের) প্রথম রাকাতে সূরা আ’লা এবং দ্বিতীয় রাকাতে সূরা কাফিরূন পড়লেন। এরপর বৈঠক করলেন এবং (দ্বিতীয় ও তৃতীয় রাকাত)-এর মাঝে সালাম না ফিরিয়ে (তৃতীয় রাকাতে) দাঁড়ালেন। অতঃপর সূরা ইখলাস পড়া শেষ করে তাকবীর দিয়ে কুনূত পাঠ করলেন এবং যতক্ষণ আল্লাহর ইচ্ছা (ততক্ষন ধরে) দু'আ করলেন। এরপর তাকবীর দিয়ে রুকুতে গেলেন।"
[(আল ইসতিআব - ইবন আব্দুল বার)]।
.
ﻭﺫﻛﺮﻩ ﺍﻟﺤﺎﻓﻆ ﺍﺑﻦ ﺣﺠﺮ ﻓﻰ ﺍﻻﺻﺎﺑﺔ ﻭﻗﺎﻝ :
ﺭﻭﺍﻩ ﺍﺑﻦ ﺍﺑﻰ ﺷﻴﺒﺔ ﻓﻰ ﺍﻟﻤﺼﻨﻒ ﺑﺎﺧﺘﺼﺎﺭ ﻭﻛﺬﺍ ﻓﻰ ﻣﺴﻨﺪﻩ ﻛﻤﺎ ﻓﻰ ﺍﻟﻤﻄﺎﻟﺐ ﺍﻟﻌﺎﻟﻴﺔ ﻭﺍﻟﺪﺍﺭﻗﻄﻨﻰ ﻓﻰ ﺍﻟﺴﻨﻦ ﻭﺍﻟﺒﻴﻬﻘﻰ ﻓﻰ ﺍﻟﻜﺒﺮﻯ ﻭﺍﻟﺤﺎﻓﻆ ﻃﻠﺤﺔ ﺑﻦ ﻣﺤﻤﺪ ﻓﻰ ﻣﺴﻨﺪ ﺍﺑﻰ ﺣﻨﻴﻔﺔ ﻛﻤﺎ ﻓﻰ ﺟﺎﻣﻊ ﺍﻟﻤﺴﺎﻧﻴﺪ .
.
হাফিজ ইবন হাজার এটি উদ্ধৃত করেছেন তাঁর আল-ইসাবাহ ও মাত্বালিবুল 'আলিয়াহ গ্রন্থে। ইবন আব্দুল বার-এঁর সনদ ছাড়া এর অন্য কোনও সনদ সম্পর্কে আমি জানতে পারিনি।
.
হাদিসটি সংক্ষপে মুসান্নাফ ইবন আবী শাইবাহ, সুনান দারুকুত্বনী, সুনান বাইহাকী ইত্যাদি কিতাবে আসলেও সেগুলোতে ইবন আব্দুল বার-এঁর বর্ণনার মত সুস্পষ্ট করে ২ বৈঠক ও ১ সালাম দিয়ে ৩ রাকাত বিতর পড়ার উল্লেখ আসেনি।
ইমাম আবু হানীফাহ (রঃ)-এঁর সূত্রেও হাদীসটি বর্ণীত হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়, কিন্তু ইমাম আবু হানীফাহ (রঃ) হাদীসের বর্ণনাকারী হিসেবে মুহাদ্দিসগনের নিকটে দূর্বল - যেমনটি ইমাম বুখারী, মুসলিম, নাসাঈ, ইবন 'আদী, হাকীম, ইবন মা'য়ীন প্রমূখসহ আরও অনেক আইম্মাহ বলে গেছেন।
.
সুতরাং বাকী বর্ণনাগুলো এক্ষেত্রে দলীল নয়; শুধুমাত্র ইবন আব্দুল বার-এঁর এই একটি সনদের কেবল এই একটি বর্ণনা-ই সত্যিকার দলীল।
---------------------------------------------
--------------------------------------
.
ﻭﻫﺬﺍ ﺳﻨﺪ ﺿﻌﻴﻒ ﺟﺪًﺍ ﻣﻦ ﺃﺟﻞ ﺃﺑﺎﻥ ﺍﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻋﻴﺎﺵ ﻭﺍﻟﺮﺍﻭﻱ ﻋﻨﻪ ، ﻭﻫﻮ ﻣﺘﺮﻭﻙ .
.
ﻭﺃﻣﺎ ﺃﺑﺎﻥ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻋﻴﺎﺵ ﻓﻘﺪ ﺟﺎﺀ ﻓﻲ ﺗﺮﺟﻤﺘﻪ ﻓﻲ ﺍﻟﻀﻌﻔﺎﺀ ﻭﺍﻟﻤﺘﺮﻭﻛﻴﻦ ﻟﻠﻌﻼﻣﺔ ﺍﺑﻦ ﺍﻟﺠﻮﺯﻱ :
ﺃﺑﺎﻥ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻋﻴﺎﺵ ، ﻭﺍﺳﻢ ﺃﺑﻲ ﻋﻴﺎﺵ ﻓﻴﺮﻭﺯ ، ﻭﻗﻴﻞ ﺩﻳﻨﺎﺭ ﻭﻳﻜﻨﻰ ﺃﺑﺎﻥ ﺃﺑﺎ ﺇﺳﻤﺎﻋﻴﻞ ﺑﺼﺮﻱ ، ﻣﻮﻟﻰ ﺃﻧﺲ ﻳﺤﺪﺙ ﻋﻨﻪ ، ﻗﺎﻝ ﺷﻌﺒﺔ : ﻷﻥ ﺃﺯﻧﻲ ﺃﺣﺐ ﺇﻟﻲَّ ﻣﻦ ﺃﻥ ﺃﺣﺪﺙ ﻋﻦ ﺃﺑﺎﻥ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻋﻴﺎﺵ .
ﻓﻘﺎﻝ ﺍﻟﻄﺤﺎﻭﻯ ﻓﻰ ﻣﺸﻜﻞ ﺍﻻﺛﺎﺭ۱۱ - ٣٦٥ : ﻭﺇﻥ ﻛﺎﻥ ﺇﻧﻤﺎ ﺩﺍﺭ ﻋﻠﻰ ﺃﺑﺎﻥ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻋﻴﺎﺵ ﻓﺈﻧﻪ ﻗﺪ ﺍﺣﺘﻤﻠﻪ ﻏﻴﺮ ﻭﺍﺣﺪ ﻣﻦ ﺃﻫﻞ ﺍﻷﺳﺎﻧﻴﺪ ، ﻭﺃﺩﺧﻠﻮﻩ ﻓﻲ ﻫﺬﺍ ﺍﻟﺒﺎﺏ ﺇﺫﺍ ﻛﺎﻥ ﻋﻦ ﻏﻴﺮ ﺃﻧﺲ ﺑﻦ ﻣﺎﻟﻚ ، ﻓﺄﺩﺧﻠﻨﺎﻩ ﻧﺤﻦ ﺃﻳﻀﺎ ﻓﻴﻪ ﻟﺬﻟﻚ .
ﻭﻗﺎﻝ ﺍﺑﻦ ﻋﺪﻯ ﻓﻰ ﺍﻟﻜﺎﻣﻞ : ﺍﺭﺟﻮ ﺍﻧﻪ ﻣﻤﻦ ﻻﻳﺘﻌﻤﺪ ﺍﻟﻜﺬﺏ ، ﺍﻻ ﺍﻧﻪ ﻳﺸﺒﻪ ﺍﻟﻴﻪ ﻭﻳﻐﻠﻂ . ﻭﻋﺎﻣﺔ ﻣﺎ ﺍﺗﻰ ﺑﻪ ﺍﺑﺎﻥ ﻣﻦ ﺟﻬﺔ ﺍﻟﺮﻭﺍﺓ ﻻ ﻣﻦ ﺟﻬﺘﻪ ﻻﻧﻪ ﺭﻭﻯ ﻋﻨﻪ ﻗﻮﻡ ﻣﺠﻬﻮﻟﻮﻥ .
ﻭﻗﺎﻝ ﺃﺣﻤﺪ ﺑﻦ ﺣﻨﺒﻞ : ﻻ ﻳﻜﺘﺐ ﻋﻨﻪ . ﻛﺎﻥ ﻣﻨﻜﺮ ﺍﻟﺤﺪﻳﺚ ، ﺗﺮﻙ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﺣﺪﻳﺜﻪ .
ﻭﻗﺎﻝ ﻳﺤﻴﻰ ﺑﻦ ﻣﻌﻴﻦ : ﻫﻮ ﻣﺘﺮﻭﻙ ﻟﻴﺲ ﺣﺪﻳﺜﻪ ﺑﺸﻲﺀ .
ﻭﻗﺎﻝ ﺍﻟﻨﺴﺎﺋﻲ ﻭﺍﻟﺮﺍﺯﻱ ﻭﺍﻟﺪﺍﺭﻗﻄﻨﻲ : ﻫﻮ ﻣﺘﺮﻭﻙ ، ﻭﻛﺎﻥ ﺃﺑﻮ ﻋﻮﺍﻧﻪ ﻳﻘﻮﻝ : ﻻ ﺃﺳﺘﺤﻞ ﺃﻥ ﺃﺭﻭﻱ ﻋﻨﻪ ﺷﻴﺌﺎً، ﻭﻗﺎﻝ ﺍﺑﻦ ﻋﺪﻱ : ﺃﺭﺟﻮ ﺃﻧﻪ ﻻ ﻳﺘﻌﻤﺪ ﺍﻟﻜﺬﺏ، ﻟﻜﻨﻪ ﻳﺸﺘﺒﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﻳﻐﻠﻂ، ﻭﻋﺎﻣﺔ ﻣﺎ ﺃﺗﻰ ﻓﻴﻪ ﻣﻦ ﺭﻭﺍﻳﺔ ﺍﻟﻤﺠﻬﻮﻟﻴﻦ .
ﻭﺍﻟﻠﻪ ﺍﻋﻠﻢ .
.
ইবন আব্দুল বার-এঁর এই হাদীসটির সনদ অত্যন্ত দূর্বল,
কেননা এতে আবান ইবন আবী 'আয়্যাশ [( ﺃﺑﺎﻥ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻋﻴﺎﺵ ﺍﻟﻌﺒﺪﻱ )] নামক একজন প্রত্যাখ্যাত (মাতরুক) বর্ণনাকারী রয়েছে।
অধিকাংশ মুহাদ্দিস ও আইম্মাহগনের নিকটে তিনি একজন মারাত্মক সমালোচিত রাভী।
.
.
রিজাল গ্রন্থাবলীতে আবান বিন আবী 'আয়্যাশঃ
==============================
====
.
ﺃﺑﺎﻥ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻋﻴﺎﺵ ﻫﻮ ﺑﻦ ﻓﻴﺮﻭﺯ ﺃﺑﻮ ﺇﺳﻤﺎﻋﻴﻞ ﺍﻟﺒﺼﺮﻱ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ ﻛﺎﻥ ﺷﻌﺒﺔ ﺳﻲﺀ ﺍﻟﺮﺃﻱ ﻓﻴﻪ ﻭﻗﺎﻝ ﻟﻲ ﻳﺤﻴﻰ ﺑﻦ ﻣﻌﻴﻦ ﻋﻦ ﻋﻔﺎﻥ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﻋﻮﺍﻧﺔ ﻟﻤﺎ ﻣﺎﺕ ﺍﻟﺤﺴﻦ ﺍﺷﺘﻬﻴﺖ ﻛﻼﻣﻪ ﻓﺠﻤﻌﺘﻪ ﻣﻦ ﺃﺻﺤﺎﺏ ﺍﻟﺤﺴﻦ ﻓﺄﺗﻴﺖ ﺃﺑﺎﻥ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻋﻴﺎﺵ ﻓﻘﺮﺃﻩ ﻋﻠﻲ ﻋﻦ ﺍﻟﺤﺴﻦ ﻓﻤﺎ ﺃﺳﺘﺤﻞ ﺃﻥ ﺃﺭﻭﻱ ﻋﻨﻪ ﺷﻴﺌﺎ ﻳﻘﺎﻝ ﻣﻮﻟﻰ ﻟﻌﺒﺪ ﺍﻟﻘﻴﺲ
)] ﺍﻟﺘﺎﺭﻳﺦ ﺍﻟﻜﺒﻴﺮ )]
.
ﺃﺑﺎﻥ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻋﻴﺎﺵ ﺍﻟﺸﻨﻲ ﻣﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻘﻴﺲ ﻭﻫﻮ ﻣﺘﺮﻭﻙ ﺍﻟﺤﺪﻳﺚ ﻗﺎﻝ ﺃﺧﺒﺮﻧﺎ ﻋﺎﺭﻡ ﺑﻦ ﺍﻟﻔﻀﻞ ﻭﻳﺤﻴﻰ ﺑﻦ ﻋﺒﺎﺩ ﻗﺎﻻ ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺣﻤﺎﺩ ﺑﻦ ﺯﻳﺪ ﻗﺎﻝ ﺃﺧﺒﺮﻧﺎ ﺳﻠﻢ ﺍﻟﻌﻠﻮﻱ ﻗﺎﻝ ﺭﺃﻳﺖ ﺃﺑﺎﻧﺎ ﻳﻜﺘﺐ ﻋﻨﺪ ﺃﻧﺲ ﻗﺎﻝ ﻋﺎﺭﻡ ﻋﻨﺪ ﺍﻟﺴﺮﺍﺝ ﻭﻗﺎﻝ ﻳﺤﻴﻰ ﺑﻦ ﻋﺒﺎﺩ ﻓﻲ ﺳﺒﻮﺭﺟﺔ
)] ﺍﻟﻄﺒﻘﺎﺕ ﺍﻟﻜﺒﺮﻯ ﺍﺑﻦ ﺳﻌﺪ )]
.
ﺃﺑﺎﻥ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻋﻴﺎﺵ ﻓﻴﺮﻭﺯ ﺃﺑﻮ ﺇﺳﻤﺎﻋﻴﻞ ﻣﻮﻟﻰ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻘﻴﺲ ﺍﻟﺒﺼﺮﻱ ﻭﻳﻘﺎﻝ ﺩﻳﻨﺎﺭ ﺭﻭﻯ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ ﻓﺄﻛﺜﺮ ﻭﺳﻌﻴﺪ ﺑﻦ ﺟﺒﻴﺮ ﻭﺧﻠﻴﺪ ﺑﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺍﻟﻌﺼﺮﻱ ﻭﻏﻴﺮﻫﻢ ﻭﻋﻨﻪ ﺃﺑﻮ ﺇﺳﺤﺎﻕ ﺍﻟﻔﺰﺍﺭﻱ ﻭﻋﻤﺮﺍﻥ ﺍﻟﻘﻄﺎﻥ ﻭﻳﺰﻳﺪ ﺑﻦ ﻫﺎﺭﻭﻥ ﻭﻣﻌﻤﺮ ﻭﻏﻴﺮﻫﻢ ﻗﺎﻝ ﺍﻟﻔﻼﺱ ﻣﺘﺮﻭﻙ ﺍﻟﺤﺪﻳﺚ ﻭﻫﻮ ﺭﺟﻞ ﺻﺎﻟﺢ ﻳﻜﻨﻲ ﺃﺑﺎ ﺇﺳﻤﺎﻋﻴﻞ ﻭﻛﺎﻥ ﻳﺤﻴﻰ ﻭﻋﺒﺪ ﺍﻟﺮﺣﻤﻦ ﻻ ﻳﺤﺪﺛﺎﻥ ﻋﻨﻪ ﻭﻗﺎﻝ ﺍﻟﺒﺨﺎﺭﻱ ﻛﺎﻥ ﺷﻌﺒﺔ ﺳﻲﺀ ﺍﻟﺮﺃﻱ ﻓﻴﻪ ﻭﻗﺎﻝ ﻋﺒﺎﺩ ﺍﻟﻤﻬﻠﺒﻲ ﺃﺗﻴﺖ ﺷﻌﺒﺔ ﺃﻧﺎ ﻭﺣﻤﺎﺩ ﺑﻦ ﺯﻳﺪ ﻓﻜﻠﻤﻨﺎﻩ ﻓﻲ ﺃﺑﺎﻥ ﺃﻥ ﻳﻤﺴﻚ ﻋﻨﻪ ﻓﺄﻣﺴﻚ ﺛﻢ ﻟﻘﻴﺘﻪ ﺑﻌﺪ ﺫﻟﻚ ﻓﻘﺎﻝ ﻣﺎ ﺃﺭﺍﻧﻲ ﻳﺴﻌﻨﻲ ﺍﻟﺴﻜﻮﺕ ﻋﻨﻪ ﻭﻗﺎﻝ ﺃﺣﻤﺪ ﺑﻦ ﺣﻨﺒﻞ ﻣﺘﺮﻭﻙ ﺍﻟﺤﺪﻳﺚ ﺗﺮﻙ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﺣﺪﻳﺜﻪ ﻣﻨﺬ ﺩﻫﺮ ﻭﻗﺎﻝ ﺃﻳﻀﺎ ﻻ ﻳﻜﺘﺐ ﻋﻨﻪ ﻗﻴﻞ ﻛﺎﻥ ﻟﻪ ﻫﻮﻱ ﻗﺎﻝ ﻛﺎﻥ ﻣﻨﻜﺮ ﺍﻟﺤﺪﻳﺚ ﻛﺎﻥ ﻭﻛﻴﻊ ﺇﺫﺍ ﺃﺗﻲ ﻋﻠﻲ ﺣﺪﻳﺜﻪ ﻳﻘﻮﻝ ﺭﺟﻞ ﻭﻻ ﻳﺴﻤﻴﻪ ﺍﺳﺘﻀﻌﺎﻓﺎ ﻭﻗﺎﻝ ﻣﺮﺓ ﻣﻨﻜﺮ ﺍﻟﺤﺪﻳﺚ ﻭﻗﺎﻝ ﺑﻦ ﻣﻌﻴﻦ ﻟﻴﺲ ﺣﺪﻳﺜﻪ ﺑﺸﻲﺀ ﻭﻗﺎﻝ ﻣﺮﺓ ﺿﻌﻴﻒ ﻭﻗﺎﻝ ﻣﺮﺓ ﻣﺘﺮﻭﻙ ﺍﻟﺤﺪﻳﺚ ﻭﻛﺬﺍ ﻗﺎﻝ ﺍﻟﻨﺴﺎﺋﻲ ﻭﺍﻟﺪﺍﺭﻗﻄﻨﻲ ﻭﺃﺑﻮ ﺣﺎﺗﻢ ﻭﺯﺍﺩ ﻭﻛﺎﻥ ﺭﺟﻼ ﺻﺎﻟﺤﺎ ﻭﻟﻜﻨﻪ ﺑﻠﻲ ﺑﺴﻮﺀ ﺍﻟﺤﻔﻆ ﻭﻗﺎﻝ ﻋﻔﺎﻥ ﻗﺎﻝ ﻟﻲ ﺃﺑﻮ ﻋﻮﺍﻧﺔ ﺟﻤﻌﺖ ﺃﺣﺎﺩﻳﺚ ﺍﻟﺤﺴﻦ ﻋﻦ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﺛﻢ ﺃﺗﻴﺖ ﺑﻬﺎ ﺃﺑﺎﻥ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻋﻴﺎﺵ ﻓﺤﺪﺛﻨﻲ ﺑﻬﺎ ﻛﻠﻬﺎ ﻭﻗﺎﻝ ﺃﺑﻮ ﻋﻮﺍﻧﺔ ﻣﺮﺓ ﻻ ﺃﺳﺘﺤﻞ ﺃﻥ ﺃﺭﻭﻯ ﻋﻨﻪ ﺷﻴﺌﺎ ﻭﻗﺎﻝ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﺣﺎﺗﻢ ﺳﺌﻞ ﺃﺑﻮ ﺯﺭﻋﺔ ﻋﻨﻪ ﻓﻘﺎﻝ ﺗﺮﻙ ﺣﺪﻳﺜﻪ ﻭﻟﻢ ﻳﻘﺮﺃﻩ ﻋﻠﻴﻨﺎ ﻓﻘﻴﻞ ﻟﻪ ﻛﺎﻥ ﻳﺘﻌﻤﺪ ﺍﻟﻜﺬﺏ ﻗﺎﻝ ﻻ ﻛﺎﻥ ﻳﺴﻤﻊ ﺍﻟﺤﺪﻳﺚ ﻣﻦ ﺃﻧﺲ ﻭﻣﻦ ﺷﻬﺮ ﻭﻣﻦ ﺍﻟﺤﺴﻦ ﻓﻼ ﻳﻤﻴﺰ ﺑﻴﻨﻬﻢ ﻗﺎﻝ ﺍﻟﻨﺴﺎﺋﻲ ﻓﻲ ﻣﻮﺿﻊ ﺁﺧﺮ ﻟﻴﺲ ﺑﺜﻘﺔ ﻭﻻ ﻳﻜﺘﺐ ﺣﺪﻳﺜﻪ ﻭﻗﺎﻝ ﺑﻦ ﻋﺪﻱ ﻋﺎﻣﺔ ﻣﺎ ﻳﺮﻭﻯﻪ ﻻ ﻳﺘﺎﺑﻊ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﻫﻮ ﺑﻴﻦ ﺍﻷﻣﺮ ﻓﻲ ﺍﻟﻀﻌﻒ ﻭﺃﺭﺟﻮ ﺃﻧﻪ ﻻ ﻳﺘﻌﻤﺪ ﺍﻟﻜﺬﺏ ﺍﻻ ﺃﻧﻪ ﻳﺸﺒﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﻳﻐﻠﻂ ﻭﻫﻮ ﺇﻟﻲ ﺍﻟﻀﻌﻒ ﺃﻗﺮﺏ ﻣﻨﻪ ﺇﻟﻲ ﺍﻟﺼﺪﻕ ﻛﻤﺎ ﻗﺎﻝ ﺷﻌﺒﺔ ﻭﻗﺎﻝ ﻣﺎﻟﻚ ﺑﻦ ﺩﻳﻨﺎﺭ ﺃﺑﺎﻥ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻋﻴﺎﺵ ﻃﺎﻭﺱ ﺍﻟﻘﺮﺍﺀ ﻭﻗﺎﻝ ﺃﻳﻮﺏ ﻣﺎ ﺯﻟﻨﺎ ﻧﻌﺮﻓﻪ ﺑﺎﻟﺨﻴﺮ ﻣﻨﺬ ﺩﻫﺮ ﻭﻗﺎﻝ ﺑﻦ ﺇﺩﺭﻳﺲ ﻗﻠﺖ ﻟﺸﻌﺒﺔ ﺣﺪﺛﻨﻲ ﻣﻬﺪﻱ ﺑﻦ ﻣﻴﻤﻮﻥ ﻋﻦ ﺳﻠﻢ ﺍﻟﻌﻠﻮﻱ ﻗﺎﻝ ﺭﺃﻳﺖ ﺃﺑﺎﻥ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻋﻴﺎﺵ ﻳﻜﺘﺐ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ ﺑﺎﻟﻠﻴﻞ ﻓﻘﺎﻝ ﺷﻌﺒﺔ ﺳﻠﻢ ﻳﺮﻱ ﺍﻟﻬﻼﻝ ﻗﺒﻞ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﺑﻠﻴﻠﺘﻴﻦ ﺭﻭﻯ ﻟﻪ ﺃﺑﻮ ﺣﻤﺎﺩ ﺣﺪﻳﺜﺎ ﻭﺍﺣﺪﺍ ﻣﻘﺮﻭﻧﺎ ﺑﻘﺘﺎﺩﺓ ﻓﻲ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﺛﻨﺎ ﺧﻠﻴﺪ ﺍﻟﻌﺼﺮﻱ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﺍﻟﺪﺭﺩﺍﺀ ﺧﻤﺲ ﻣﻦ ﺟﺎﺀ ﺑﻬﻦ ﺍﻟﺤﺪﻳﺚ ﻭﻫﻮ ﻣﻦ ﺭﻭﺍﻳﺔ ﺑﻦ ﺍﻷﻋﺮﺍﺑﻲ ﻗﻠﺖ ﺫﻛﺮ ﺃﺑﻮ ﻣﻮﺳﻰ ﺍﻟﻤﺪﻳﻨﻲ ﺃﻧﻪ ﺗﻮﻓﻲ ﺳﻨﺔ 7 ﺃﻭ 28 ﻭﺍﻟﻈﺎﻫﺮ ﺃﻧﻪ ﺧﻄﺄ ﻭﻛﺄﻧﻪ ﺃﺭﺍﺩ ﻭﺛﻼﺛﻴﻦ ﻭﺭﻭﻯﻨﺎ ﻓﻲ ﺍﻟﺠﺰﺀ ﺍﻟﺜﺎﻧﻲ ﻣﻦ ﺣﺪﻳﺚ ﺍﻟﻔﺎﻛﻬﻲ ﻋﻦ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻣﺴﺮﺓ ﺃﻧﻪ ﺳﻤﻊ ﻳﻌﻘﻮﺏ ﺑﻦ ﺇﺳﺤﺎﻕ ﺑﻦ ﺑﻨﺖ ﺣﻤﻴﺪ ﺍﻟﻄﻮﻳﻞ ﻳﻘﻮﻝ ﻣﺎﺕ ﺃﺑﺎﻥ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻋﻴﺎﺵ ﻓﻲ ﺃﻭﻝ ﺭﺟﺐ ﺳﻨﺔ 138 ﻭﻛﺬﺍ ﺫﻛﺮﻩ ﺍﻟﻘﺮﺍﺏ ﻓﻲ ﺗﺎﺭﻳﺨﻪ ﻭﻗﺎﻝ ﺍﻟﺬﻫﺒﻲ ﻓﻲ ﺍﻟﻤﻴﺰﺍﻥ ﺑﻘﻲ ﺇﻟﻲ ﺑﻌﺪ ﺍﻷﺭﺑﻌﻴﻦ ﻭﻣﺎﺋﺔ ﻭﻻ ﻳﺨﻔﻲ ﻣﺎ ﻓﻴﻪ ﻭﻗﺎﻝ ﺑﻦ ﺣﺒﺎﻥ ﻛﺎﻥ ﻣﻦ ﺍﻟﻌﺒﺎﺩ ﺳﻤﻊ ﻣﻦ ﺃﻧﺲ ﺃﺣﺎﺩﻳﺚ ﻭﺟﺎﻟﺲ ﺍﻟﺤﺴﻦ ﻓﻜﺎﻥ ﻳﺴﻤﻊ ﻣﻦ ﻛﻼﻣﻪ ﻓﺈﺫﺍ ﺣﺪﺙ ﺑﻪ ﺟﻌﻞ ﻛﻼﻡ ﺍﻟﺤﺴﻦ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ ﻣﺮﻓﻮﻋﺎ ﻭﻫﻮ ﻻ ﻳﻌﻠﻢ ﻭﻟﻌﻠﻪ ﺣﺪﺙ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ ﺑﺄﻛﺜﺮ ﻣﻦ ﺃﻟﻒ ﻭﺧﻤﺴﻤﺎﺋﺔ ﺣﺪﻳﺚ ﻣﺎ ﻟﻜﺜﻴﺮ ﺷﻲﺀ ﻣﻨﻬﺎ ﺃﺻﻞ ﻭﻗﺎﻝ ﺑﻦ ﻣﻌﻴﻦ ﻣﺮﺓ ﻟﻴﺲ ﺑﺜﻘﺔ ﻭﻗﺎﻝ ﺍﻟﺠﻮﺯﺟﺎﻧﻲ ﺳﺎﻗﻂ ﻭﻗﺎﻝ ﺑﻦ ﺍﻟﻤﺪﻳﻨﻲ ﻛﺎﻥ ﺿﻌﻴﻔﺎ ﻭﻗﺎﻝ ﺍﻟﺴﺎﺟﻲ ﻛﺎﻥ ﺭﺟﻼ ﺻﺎﻟﺤﺎ ﺳﺨﻴﺎ ﻓﻴﻪ ﻏﻔﻠﺔ ﻳﻬﻢ ﻓﻲ ﺍﻟﺤﺪﻳﺚ ﻭﻳﺨﻄﺊ ﻓﻴﻪ ﻭﻗﺎﻝ ﻳﺰﻳﺪ ﺑﻦ ﻫﺎﺭﻭﻥ ﻗﺎﻝ ﺷﻌﺒﺔ ﺭﺩﺍﺋﻲ ﻭﺧﻤﺎﺭﻱ ﻓﻲ ﺍﻟﻤﺴﺎﻛﻴﻦ ﺻﺪﻗﺔ ﺇﻥ ﻟﻢ ﻳﻜﻦ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻋﻴﺎﺵ ﻳﻜﺬﺏ ﻓﻲ ﺍﻟﺤﺪﻳﺚ ﻭﻗﺎﻝ ﺷﻌﻴﺐ ﺑﻦ ﺣﺮﺏ ﺳﻤﻌﺖ ﺷﻌﺒﺔ ﻳﻘﻮﻝ ﻷﻥ ﺃﺷﺮﺏ ﻣﻦ ﺑﻮﻝ ﺣﻤﺎﺭﻱ ﺃﺣﺐ ﺇﻟﻲ ﻣﻦ ﺃﻥ ﺃﻗﻮﻝ ﺣﺪﺛﻨﻲ ﺃﺑﺎﻥ ﻭﻗﺎﻝ ﺑﻦ ﺇﺩﺭﻳﺲ ﻋﻦ ﺷﻌﺒﺔ ﻷﻥ ﻳﺰﻧﻲ ﺍﻟﺮﺟﻞ ﺧﻴﺮ ﻣﻦ ﺃﻥ ﻳﺮﻭﻯ ﻋﻦ ﺃﺑﺎﻥ ﻭﻗﺎﻝ ﺳﻠﻴﻤﺎﻥ ﺑﻦ ﺣﺮﺏ ﺛﻨﺎ ﺣﻤﺎﺩ ﺑﻦ ﺯﻳﺪ ﻗﺎﻝ ﺟﺎﺀﻧﻲ ﺃﺑﺎﻥ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻋﻴﺎﺵ ﻓﻘﺎﻝ ﺃﺣﺐ ﺃﻥ ﺗﻜﻠﻢ ﺷﻌﺒﺔ ﺃﻥ ﻳﻜﻒ ﻋﻨﻲ ﻗﺎﻝ ﻓﻜﻠﻤﺘﻪ ﻓﻜﻒ ﻋﻨﻪ ﺃﻳﺎﻣﺎ ﺛﻢ ﺃﺗﺎﻧﻲ ﻓﻲ ﺍﻟﻠﻴﻞ ﻓﻘﺎﻝ ﺃﻧﻪ ﻻ ﻳﺤﻞ ﺍﻟﻜﻒ ﻋﻨﻪ ﺇﻧﻪ ﻳﻜﺬﺏ ﻋﻠﻲ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺻﻠﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻭﻗﺎﻝ ﻳﺰﻳﺪ ﺑﻦ ﺯﺭﻳﻊ ﺣﺪﺛﻨﻲ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ ﺑﺤﺪﻳﺚ ﻓﻘﻠﺖ ﻟﻪ ﻋﻦ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺻﻠﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻓﻘﺎﻝ ﻭﻫﻞ ﻳﺮﻭﻯ ﺃﻧﺲ ﻋﻦ ﻏﻴﺮ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺻﻠﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻓﺘﺮﻛﺘﻪ ﻭﻗﺎﻝ ﺑﻦ ﺳﻌﺪ ﺑﺼﺮﻱ ﻣﺘﺮﻭﻙ ﺍﻟﺤﺪﻳﺚ ﻭﺫﻛﺮﻩ ﺍﻟﻔﺴﻮﻱ ﻓﻲ ﺑﺎﺏ ﻣﻦ ﻳﺮﻏﺐ ﻋﻦ ﺍﻟﺮﻭﺍﻳﺔ ﻋﻨﻬﻢ ﻗﺮﺃﺕ ﻋﻠﻲ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﺑﻦ ﻣﺤﻤﺪ ﺑﻤﻜﺔ ﺃﺧﺒﺮﻛﻢ ﺃﺣﻤﺪ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻃﺎﻟﺐ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﺍﻟﻤﻨﺠﺎ ﺑﻦ ﺍﻟﻠﺘﻲ ﺃﻥ ﺃﺑﺎ ﺍﻟﻮﻗﺖ ﺃﺧﺒﺮﻫﻢ ﺃﻧﺎ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﺮﺣﻤﻦ ﺑﻦ ﻋﻔﻴﻒ ﺃﻧﺎ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﺷﺮﻳﺢ ﺃﻧﺎ ﺃﺑﻮ ﺍﻟﻘﺎﺳﻢ ﺍﻟﺒﻐﻮﻱ ﺛﻨﺎ ﺳﻮﻳﺪ ﺑﻦ ﺳﻌﻴﺪ ﺳﻤﻌﺖ ﻋﻠﻲ ﺑﻦ ﻣﺴﻬﺮ ﻗﺎﻝ ﻛﺘﺒﺖ ﺃﻧﺎ ﻭﺣﻤﺰﺓ ﺍﻟﺰﻳﺎﺕ ﻋﻦ ﺃﺑﺎﻥ ﺳﻤﺎﻋﺎ ﻧﺤﻮ ﺧﻤﺴﻤﺎﺋﺔ ﺣﺪﻳﺚ ﻓﻠﻘﻴﺖ ﺣﻤﺰﺓ ﻓﺄﺧﺒﺮﻧﻲ ﺃﻧﻪ ﺭﺃﻱ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺻﻠﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻓﻲ ﺍﻟﻤﻨﺎﻡ ﻗﺎﻝ ﻓﻌﺮﺿﺘﻬﺎ ﻋﻠﻴﻪ ﻓﻤﺎ ﻋﺮﻑ ﻣﻨﻬﺎ ﺇﻻ ﺍﻟﻴﺴﻴﺮ ﺧﻤﺴﺔ ﺃﻭ ﺳﺘﺔ ﻓﺘﺮﻛﻨﺎ ﺍﻟﺤﺪﻳﺚ ﻋﻨﻪ ﺭﻭﺍﻫﺎ ﻣﺴﻠﻢ ﻓﻲ ﻣﻘﺪﻣﺔ ﻛﺘﺎﺑﻪ ﻋﻦ ﺳﻮﻳﺪ ﻓﻮﺍﻓﻘﻨﺎﻩ ﺑﻌﻠﻮ ﺩﺭﺟﺘﻴﻦ ﻭﺭﻭﺍﻫﺎ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﺣﺎﺗﻢ ﻋﻦ ﺃﺑﻴﻪ ﻋﻦ ﺳﻮﻳﺪ ﻭﻗﺎﻝ ﺍﻟﻌﻘﻴﻠﻲ ﺛﻨﺎ ﺃﺣﻤﺪ ﺑﻦ ﻋﻠﻲ ﺍﻷﺑﺎﺭ ﻗﺎﻝ ﺭﺃﻳﺖ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺻﻠﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻓﻲ ﺍﻟﻨﻮﻡ ﻓﻘﻠﺖ ﻳﺎ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺍﺗﺮﺿﻲ ﺃﺑﺎﻥ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻋﻴﺎﺵ ﻗﺎﻝ ﻻ ﻭﻗﺎﻝ ﺃﺑﻮ ﻋﺒﻴﺪ ﺍﻵﺟﺮﻱ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﺩﺍﻭﺩ ﻻ ﻳﻜﺘﺐ ﺣﺪﻳﺜﻪ ﻭﺣﻜﻲ ﺍﻟﺨﻠﻴﻠﻰ ﻓﻲ ﺍﻹﺭﺷﺎﺩ ﺑﺴﻨﺪ ﺻﺤﻴﺢ ﺃﻥ ﺃﺣﻤﺪ ﻗﺎﻝ ﻟﻴﺤﻴﻰ ﺑﻦ ﻣﻌﻴﻦ ﻭﻫﻮ ﻳﻜﺘﺐ ﻋﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﺮﺯﺍﻕ ﻋﻦ ﻣﻌﻤﺮ ﻋﻦ ﺃﺑﺎﻥ ﻧﺴﺨﺔ ﺗﻜﺘﺐ ﻫﺬﻩ ﻭﺃﻧﺖ ﺗﻌﻠﻢ ﺃﻥ ﺃﺑﺎﻥ ﻛﺬﺍﺏ ﻓﻘﺎﻝ ﻳﺮﺣﻤﻚ ﺍﻟﻠﻪ ﻳﺎ ﺃﺑﺎ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺃﻛﺘﺒﻬﺎ ﻭﺍﺣﻔﻈﻬﺎ ﺣﺘﻲ ﺇﺫﺍ ﺟﺎﺀ ﻛﺬﺍﺏ ﻳﺮﻭﻯﻬﺎ ﻋﻦ ﻣﻌﻤﺮ ﻋﻦ ﺛﺎﺑﺖ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ ﺃﻗﻮﻝ ﻟﻪ ﻛﺬﺑﺖ ﺇﻧﻤﺎ ﻫﻮ ﺃﺑﺎﻥ ﻭﻗﺎﻝ ﺍﻟﺤﺎﻛﻢ ﺃﺑﻮ ﺃﺣﻤﺪ ﻣﻨﻜﺮ ﺍﻟﺤﺪﻳﺚ ﺗﺮﻛﻪ ﺷﻌﺒﺔ ﻭﺃﺑﻮ ﻋﻮﺍﻧﺔ ﻭﻳﺤﻴﻰ ﻭﻋﺒﺪ ﺍﻟﺮﺣﻤﻦ << ﺩ ﺃﺑﻲ ﺩﺍﻭﺩ
)] ﺗﻬﺬﻳﺐ ﺍﻟﺘﻬﺬﻳﺐ ﻹﺑﻦ ﺣﺠﺮ )]
.
ﺃﺑﺎﻥ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻋﻴﺎﺵ ﻓﻴﺮﻭﺯ ﺍﻟﺒﺼﺮﻱ ﺃﺑﻮ ﺇﺳﻤﺎﻋﻴﻞ ﺍﻟﻌﺒﺪﻱ ﻣﺘﺮﻭﻙ ﻣﻦ ﺍﻟﺨﺎﻣﺴﺔ ﻣﺎﺕ ﻓﻲ ﺣﺪﻭﺩ ﺍﻷﺭﺑﻌﻴﻦ ﺩ
)] ﺗﻘﺮﻳﺐ ﺍﻟﺘﻬﺬﻳﺐ - ﺍﺑﻦ ﺣﺠﺮ ﺍﻟﻌﺴﻘﻼﻧﻲ )]
.
.
একনজরে মুহাদ্দিসগনের উল্লেখযোগ্য বক্তব্যঃ
==============================
===
.
ﻗﺎﻝ ﺃﺣﻤﺪ ﺑﻦ ﺣﻨﺒﻞ
------------------
ﺃﺑﺎﻥ ﺑﻦ ﺃﺑﻰ ﻋﻴﺎﺵ ﻣﺘﺮﻭﻙ ﺍﻟﺤﺪﻳﺚ ، ﺗﺮﻙ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﺣﺪﻳﺜﻪ ﻣﻨﺬ ﺩﻫﺮ ﻣﻦ ﺍﻟﺪﻫﺮ ، ﻛﺎﻥ ﻭﻛﻴﻊ ﺇﺫﺍ ﺃﺗﻰ ﻋﻠﻰ ﺣﺪﻳﺜﻪ ﻳﻘﻮﻝ : ﺭﺟﻞ ، ﻭﻻ ﻳﺴﻤﻴﻪ ﺍﺳﺘﻀﻌﺎﻓﺎ ﻟﻪ
ﻗﺎﻝ ﺃﺑﻮﻃﺎﻟﺐ ﺃﺣﻤﺪ ﺑﻦ ﺣﻤﻴﺪ : ﺳﻤﻌﺖ ﺃﺣﻤﺪ ﺑﻦ ﺣﻨﺒﻞ ﻳﻘﻮﻝ : ﻻ ﻳﻜﺘﺐ ﻋﻦ ﺃﺑﺎﻥ ﺑﻦ ﺃﺑﻰ ﻋﻴﺎﺵ . ﻗﻠﺖ : ﻛﺎﻥ ﻟﻪ ﻫﻮﻯ ؟ ﻗﺎﻝ : ﻛﺎﻥ ﻣﻨﻜﺮ ﺍﻟﺤﺪﻳﺚ
.
ﻭﻗﺎﻝ ﺃﺑﻮ ﺣﺎﺗﻢ ﺍﻟﺮﺍﺯﻱ
---------------------
ﻣﺘﺮﻭﻙ ﺍﻟﺤﺪﻳﺚ ، ﻭﻛﺎﻥ ﺭﺟﻼ ﺻﺎﻟﺤﺎ ﻭﻟﻜﻨﻪ ﺑﻠﻰ ﺑﺴﻮﺀﺍﻟﺤﻔﻆ
.
ﻭﻗﺎﻝ ﺃﺑﻮ ﺯﺭﻋﺔ
----------------
ﻣﺘﺮﻭﻙ ﺍﻟﺤﺪﻳﺚ
ﻭﻗﺎﻝ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﺮﺣﻤﻦ ﺑﻦ ﺃﺑﻰ ﺣﺎﺗﻢ : ﺳﺌﻞ ﺃﺑﻮﺯﺭﻋﺔ ﻋﻨﻪ ﻓﻘﺎﻝ : ﺗﺮﻙ ﺣﺪﻳﺜﻪ ﻭﻟﻢ ﻳﻘﺮﺃ ﻋﻠﻴﻨﺎ ﺣﺪﻳﺜﻪ ، ﻓﻘﻴﻞ ﻟﻪ : ﻛﺎﻥ ﻳﺘﻌﻤﺪ ﺍﻟﻜﺬﺏ ؟ ﻗﺎﻝ : ﻻ ، ﻛﺎﻥ ﻳﺴﻤﻊ ﺍﻟﺤﺪﻳﺚ ﻣﻦ ﺃﻧﺲ ﻭﻣﻦ ﺷﻬﺮ ﻭﻣﻦ ﺍﻟﺤﺴﻦ ، ﻓﻼ ﻳﻤﻴﺰ ﺑﻴﻨﻬﻢ .
.
ﻭﻗﺎﻝ ﺃﺑﻮ ﻋﻮﺍﻧﺔ
----------------
ﻭﻗﺎﻝ ﺍﻟﺒﺨﺎﺭﻯ ﻋﻦ ﻳﺤﻴﻰ ﺑﻦ ﻣﻌﻴﻦ ، ﻋﻦ ﻋﻔﺎﻥ ، ﻋﻦ ﺃﺑﻰ ﻋﻮﺍﻧﺔ : ﻟﻤﺎ ﻣﺎﺕ ﺍﻟﺤﺴﻦ ﺍﺷﺘﻬﻴﺖ ﻛﻼﻣﻪ ، ﻓﺠﻤﻌﺘﻪ ﻣﻦ ﺃﺻﺤﺎﺏ ﺍﻟﺤﺴﻦ ، ﻓﺄﺗﻴﺖ ﺃﺑﺎﻥ ﺑﻦ ﺃﺑﻰ ﻋﻴﺎﺵ ، ﻓﻘﺮﺃﻩ ﻋﻠﻰ ﻋﻦ ﺍﻟﺤﺴﻦ ﻓﻤﺎ ﺃﺳﺘﺤﻞ ﺃﻥ ﺃﺭﻭﻯ ﻋﻨﻪ ﺷﻴﺌﺎ .
.
ﻭﻗﺎﻝ ﺃﻳﻮﺏ ﺍﻟﺴﺨﺘﻴﺎﻧﻲ
---------------------
ﻣﺎ ﺯﺍﻝ ﻧﻌﺮﻓﻪ ﺑﺎﻟﺨﻴﺮ ﻣﻨﺬ ﻛﺎﻥ
.
ﻭﻗﺎﻝ ﺍﺑﻦ ﻋﺪﻱ
---------------
" ﻋﺎﻣﺔ ﻣﺎ ﻳﺮﻭﻳﻪ ﻻ ﻳﺘﺎﺑﻊ ﻋﻠﻴﻪ ، ﻭﻫﻮﺑﻴﻦ ﺍﻷﻣﺮ ﻓﻰ ﺍﻟﻀﻌﻒ ﻭﻗﺪ ﺣﺪﺙ ﻋﻨﻪ ﺍﻟﺜﻮﺭﻯ ، ﻭﻣﻌﻤﺮ ، ﻭﺍﺑﻦ ﺟﺮﻳﺞ ، ﻭﺇﺳﺮﺍﺋﻴﻞ ، ﻭﺣﻤﺎﺩ ﺑﻦ ﺳﻠﻤﺔ ﻭﻏﻴﺮﻫﻢ ، ﻭﺃﺭﺟﻮﺃﻧﻪ ﻣﻤﻦ ﻻ ﻳﺘﻌﻤﺪ ﺍﻟﻜﺬﺏ ﺇﻻ ﺃﻧﻪ ﻳﺸﺒﻪ ﻋﻠﻴﻪ ، ﻭﻳﻐﻠﻂ ، ﻭﻋﺎﻣﺔ ﻣﺎ ﺃﺗﻰ ﺃﺑﺎﻥ ﻣﻦ ﺟﻬﺔ ﺍﻟﺮﻭﺍﺓ ، ﻻ ﻣﻦ ﺟﻬﺘﻪ ; ﻷﻧﻪ ﺭﻭﻯ ﻋﻨﻪ ﻗﻮﻡ ﻣﺠﻬﻮﻟﻮﻥ
.
ﻭﻗﺎﻝ ﺍﻟﺒﺨﺎﺭﻱ
--------------
ﻛﺎﻥ ﺷﻌﺒﺔ ﺳﻴﻰﺀ ﺍﻟﺮﺃﻯ ﻓﻴﻪ
.
ﻭﻗﺎﻝ ﺍﻟﻨﺴﺎﺋﻲ
-------------
ﻟﻴﺲ ﺑﺜﻘﺔ ، ﻭﻻ ﻳﻜﺘﺐ ﺣﺪﻳﺜﻪ
ﻣﺘﺮﻭﻙ ﺍﻟﺤﺪﻳﺚ
.
ﻭﻗﺎﻝ ﺳﻠﻢ ﺍﻟﻌﻠﻮﻱ
-----------------
ﻗﺎﻝ ﻣﺤﻤﺪ ﺑﻦ ﻣﻮﺳﻰ ﺍﻟﺤﺮﺷﻰ ، ﻭﻋﺒﺪ ﺍﻟﺮﺣﻤﻦ ﺑﻦ ﺍﻟﻤﺒﺎﺭﻙ ﺍﻟﻌﻴﺸﻰ ، ﻋﻦ ﺣﻤﺎﺩ ﺑﻦ ﺯﻳﺪ ﻗﻠﺖ ﻟﺴﻠﻢ ﺍﻟﻌﻠﻮﻯ : ﺣﺪﺛﻨﻰ ، ﻗﺎﻝ : ﻳﺎ ﺑﻨﻰ ﻋﻠﻴﻚ ﺑﺄﺑﺎﻥ ، ﻓﺈﻧﻰ ﻗﺪ ﺭﺃﻳﺘﻪ ﻳﻜﺘﺐ ﺑﺎﻟﻠﻴﻞ ﻋﻨﺪ ﺃﻧﺲ ﺑﻦ ﻣﺎﻟﻚ ﻋﻨﺪ ﺍﻟﺴﺮﺍﺝ .
.
ﻭﻗﺎﻝ ﺷﻌﺒﺔ
-----------
ﻗﺎﻝ ﻋﺜﻤﺎﻥ ﺑﻦ ﺃﺑﻰ ﺷﻴﺒﺔ ﻭﻏﻴﺮﻩ ، ﻋﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﺇﺩﺭﻳﺲ : ﻗﻠﺖ ﻟﺸﻌﺒﺔ : ﻣﺎ ﻗﻮﻟﻚ ﻓﻰ ﻣﻬﺪﻯ ﺑﻦ ﻣﻴﻤﻮﻥ ؟ ﻗﺎﻝ : ﺛﻘﺔ . ﻗﻠﺖ : ﻓﺈﻧﻪ ﺣﺪﺛﻨﻰ ﻋﻦ ﺳﻠﻢ ﺍﻟﻌﻠﻮﻯ : ﺃﻧﻪ ﺭﺃﻯ ﺃﺑﺎﻥ ﺍﺑﻦ ﺃﺑﻰ ﻋﻴﺎﺵ ﻳﻜﺘﺐ ﻋﻨﺪ ﺃﻧﺲ ، ﻗﺎﻝ : ﺳﻠﻢ ﺍﻟﻌﻠﻮﻯ ﺍﻟﺬﻯ ﻛﺎﻥ ﻳﺮﻯ ﺍﻟﻬﻼﻝ ﻗﺒﻞ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﺑﻠﻴﻠﺘﻴﻦ
ﻭﻗﺎﻝ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﺃﺣﻤﺪ ﺑﻦ ﺣﻨﺒﻞ ﻋﻦ ﺃﺑﻴﻪ : ﻗﺎﻝ ﻋﺒﺎﺩ ﺑﻦ ﻋﺒﺎﺩ ﺍﻟﻤﻬﻠﺒﻰ : ﺃﺗﻴﺖ ﺷﻌﺒﺔ ، ﺃﻧﺎ ﻭﺣﻤﺎﺩ ﺑﻦ ﺯﻳﺪ ، ﻓﻜﻠﻤﺎﻩ ﻓﻰ ﺃﺑﺎﻥ ﺑﻦ ﺃﺑﻰ ﻋﻴﺎﺵ ، ﻓﻘﺎﻻ ﻟﻪ : ﻳﺎﺃﺑﺎ ﺑﺴﻄﺎﻡ ﺗﻤﺴﻚ ﻋﻨﻪ ؟ ! ﻓﻠﻘﻴﻬﻢ ﺑﻌﺪ ﺫﻟﻚ . ﻓﻘﺎﻝ : ﻣﺎ ﺃﺭﺍﻧﻰ ﻳﺴﻌﻨﻰ ﺍﻟﺴﻜﻮﺕ ﻋﻨﻪ .
.
ﻭﻗﺎﻝ ﻋﻤﺮﻭ ﺑﻦ ﻋﻠﻲ ﺍﻟﻔﻼﺱ
---------------------------
ﻛﺎﻥ ﻳﺤﻴﻰ ﻭﻋﺒﺪ ﺍﻟﺮﺣﻤﻦ ﻻ ﻳﺤﺪﺛﺎﻥ ﻋﻨﻪ
ﻣﺘﺮﻭﻙ ﺍﻟﺤﺪﻳﺚ ﻭﻫﻮﺭﺟﻞ ﺻﺎﻟﺢ
.
ﻭﻗﺎﻝ ﻣﺎﻟﻚ ﺑﻦ ﺩﻳﻨﺎﺭ
-------------------
ﻛﺎﻥ ﺃﺑﺎﻥ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻋﻴﺎﺵ ﻃﺎﻭﺱ ﺍﻟﻘﺮﺍﺀ
ﻛﺎﻥ ﺃﺑﺎﻥ ﺑﻦ ﺃﺑﻰ ﻋﻴﺎﺵ ﻃﺎﻭﻭﺱ ﺍﻟﻘﺮﺍﺀ
.
ﻭﻗﺎﻝ ﻳﺤﻴﻰ ﺑﻦ ﻣﻌﻴﻦ
-------------------
ﻗﺎﻝ ﺃﺑﻮﺑﻜﺮ ﺑﻦ ﺃﺑﻰ ﺧﻴﺜﻤﺔ ، ﻋﻦ ﻳﺤﻴﻰ : ﻟﻴﺲ ﺣﺪﻳﺜﻪ ﺑﺸﻰﺀ
ﻗﺎﻝ ﻋﺒﺎﺱ ﺍﻟﺪﻭﺭﻱ ﻋﻦ ﻳﺤﻴﻰ : ﻭﺃﺑﺎﻥ ﻣﺘﺮﻭﻙ ﺍﻟﺤﺪﻳﺚ
ﻗﺎﻝ ﻣﻌﺎﻭﻳﺔ ﺑﻦ ﺻﺎﻟﺢ ، ﻋﻦ ﻳﺤﻴﻰ ﺑﻦ ﻣﻌﻴﻦ : ﺿﻌﻴﻒ
.
ﻭﻗﺎﻝ ﺍﻟﺬﻫﺒـﻲ ﻓﻲ ﺍﻟﻜﺎﺷﻒ
------------------------
ﻗﺮﻧﻪ ﺑﺂﺧﺮ ‏( ﻳﻌﻨﻰ ﺃﺑﺎ ﺩﺍﻭﺩ ‏) ﻗﺎﻝ ﺃﺣﻤﺪ : ﻣﺘﺮﻭﻙ
.
ﻭﻗﺎﻝ ﺍﺑﻦ ﺣﺠﺮ ﻓﻲ ﺍﻟﺘﻘﺮﻳﺐ
-------------------------
ﻣﺘﺮﻭﻙ
.
.
সুতরাং, হাদীসটি অত্যধিক দূর্বল {{ ﺿﻌﻴﻒ ﺟﺪًﺍ }}।
.
প্রকৃতপক্ষে কোনও সিক্বাহ রাভীর বর্ণনায় ৩ রাকাত বিতরের ২য় রাকাতে বৈঠক করে কিন্তু সালাম না ফিরিয়ে ৩য় রাকাতের জন্য দাঁড়ানোর সুস্পষ্ট উল্লেখ নেই।
==============================
======================
.
.
এপ্রসঙ্গে আরও উল্লেখযোগ্য যে,
অনেকে ক্ষেত্রে একটি হাদীস-এর অনুবাদ নিয়ে জালিয়াতির আশ্রয় নেয়া হয়েছে। যেমনঃ
" হাদীস শরীফে আছে-
ﻻ ﺗﻮﺗﺮﻭﺍ ﺑﺜﻼﺙ ﺗﺸﺒﻬﻮﺍ ﺑﺼﻼﺓ ﺍﻟﻤﻐﺮﺏ , ﻭﻟﻜﻦ ﺃﻭﺗﺮﻭﺍ ﺑﺨﻤﺲ , ﺃﻭ ﺑﺴﺒﻊ , ﺃﻭ ﺑﺘﺴﻊ , ﺃﻭ ﺑﺈﺣﺪﻯ ﻋﺸﺮﺓ ﺭﻛﻌﺔ , ﺃﻭ ﺃﻛﺜﺮ ﻣﻦ ﺫﻟﻚ .
তোমরা শুধু তিন রাকাত বিতর পড়ো না, এতে মাগরিবের সাদৃশ্যপূর্ণ করে ফেলবে; বরং পাঁচ, সাত, নয়, এগার বা এরও অধিক রাকাতে বিতর পড়ো। -মুস্তাদরাকে হাকেম ১/৩০৪, হাদীস ১১৭৮; সুনানে কুবরা বাইহাকী ৩/৩১, ৩২" {{ http://www.alkawsar.com/article/188 }}।
.
দেখুন,
রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেনঃ
ﻻ ﺗﻮﺗﺮﻭﺍ ﺑﺜﻼﺙ ﺗﺸﺒﻬﻮﺍ ﺑﺼﻼﺓ ﺍﻟﻤﻐﺮﺏ ...
"মাগরিবের স্বালাতের মত করে ৩ রাকাত বিতর পড়ো না..."
.
অথচ তাঁর (সাঃ)-এঁর উপর দিয়ে কথা/শব্দ বাড়িয়ে দিয়ে অনুবাদ করা হয়েছে,
"তোমরা শুধু তিন রাকাত বিতর পড়ো না, এতে মাগরিবের সাদৃশ্যপূর্ণ করে ফেলবে...!!!"
.
.
রাসুলুল্লাহ (সাঃ)-এঁর মুবারক বাণীতে " শুধু " শব্দটি যোগ করে দেয়া হয়েছে; অথচ তিনি " শুধু " সহকারে বলেন নি, তাঁর নির্দেশ থেকে তা বুঝারও কোনও শার'ঈ কারন বা দলীল-প্রমাণ নেই।
.
আল্লাহই সর্বজ্ঞ।