সাম্প্রতিক লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
সাম্প্রতিক লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

বুধবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ এবার ‘বাংলাদেশে গরু পাঠানো হবে না’ বলে আবার কেন পাঠাও???

ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ এবার ‘বাংলাদেশে গরু পাঠানো হবে না’ বলে খুব লম্ফঝম্ফ করেছিলো।
এমন বলেছিলো, তারা বাংলাদেশের মানুষের গরু খাওয়া বন্ধ করে দিবে।
ঢাকার বাজারে গরুর মাংশের দাম বাড়ায় খুশি প্রকাশ করেছিলো রাজনাথ। রাজনাথের ‘গো-মাতা’ বাচানোর পদক্ষেপে সবচেয়ে আনন্দ পেয়েছিলো বাংলাদেশ ও ভারতের হিন্দুরা। রাজনাথের প্রশংসায় হয়েছিলো পঞ্চমুখ তারা। কিন্তু হিন্দুদের সুখ বেশিদিন সয় না। টাকার লোভে পিছু হটলো তারা। এতদিন লোক হাসিয়ে শেষে দিলো মল খসাতে বাধ্য হলো ভারত সরকার। গণহারে বিক্রি করা শুরু করলো তাদের গোমাতাকে।
খবরে এসেছে, এবার গত বারের তুলনায় অধিক গো-মাতা বাংলাদেশে প্রবেশ করছে। ( http://goo.gl/HYiyTs , http://goo.gl/EldLRR, http://goo.gl/bjPMGA ) আমি বুঝি না, টাকা যখন লাগবে, তখন পশ্চাৎদেশ উচু করে টাকা চাওয়ার দরকার কি ? পাছাটা নিচু করে বললেই হয়, “মা নাও, রুপিয়া দাও”। আজকে প্রথম আলো’র ফেসবুক পেইজে ‘ঈদকে সামনে রেখে ভারত থেকে এবার বেশি গরু আসছে’ খবরটি http://goo.gl/hQuQhE আসার পর বাংলাদেশীরা অসংখ্য কমেন্ট করছিলো।
  • আমি সেই সকল কমেন্ট থেকে বাছাই করে কিছু কমেন্ট আমার ওয়ালে দিলাম।
ইটস জাস্ট ফর এন্টারটেইনমেন্ট, ইটস গো-মাতা এন্টারটেইনমেন্ট, নাথিং এলস।
কমেন্ট সমগ্র:
  • ১) Ahmed Shayan : অগে পরে ওরা গরু এখানেই পাঠাবে । নাহয় ওরা এসব গরু দিয়ে করবেটা কি? ভারত এক্ষেত্রে যে নীতি অবলম্বন করছে তা পুরোটাই তাদের অাভ্যন্তরিক রাজনৈতিক সহানুভূতি অর্জনের জন্য ই করছে।

  • ২) Mri Shohag : চাইনা আমরা ভারতের গরু।

  • ৩) বাংলা টাইগার রিলিজ : রেন্ডিয়াকে ঠাপানোর দরকার। ।মোদি শুয়ারটা এবার টাকার লোভে গরু দেচ্ছে বাংলাদেশ এ।।আসলে হিদুরা কি খাই গরুর, খাই গরুর চুনা, গু গবর ইত্যাদি কোন কোন সালা গরুর মাংশ চালিয়ে দেয়।।।ফেজবুকে কি ইন্ডিয়ান আবাল আছে তারা এই খানে কমেন্ট কর।।সালারা শুয়োর ভক্ষনকারি বেয়াদব। সালাদের লজ্জা। নেই। ।তাই ইন্ডিয়ার হিদুদের আর মোদিকে গন্ডার দিয়ে পাছা মারতে হবে

  • ৪) Sawon Khan : ভারতে কি তাহলে মানুষ কম গরু বেশি?আমার তো মনে ছিলোনা ভারতে সব গরু

  • ৫) একাকী শব্দটির ন্যায় : বুঝলাম না : এদের কি মাথা খারাপ হইলো নাকি পেট ??? ভারত না গরু পুজা করবে তাই একটা দেবতা (!) কে ও দিবেনা বলে কতো কান্নাকাটি,, তাহলে আবার কেমনে গরু আসতেছে ???

  • ৬) আহাদুল হক সোহাগ: ভারতের গরু মহাভারত বাসীদেরই খাওয়া উচিত।আমাদের দেশে গরুর অভাব নাই,আলহামদুলিল্লাহ।

  • ৭) Mehedi Hasan: সামনে পুজার টাকা জোগার করতে ওদের মা কে বিক্রি করে দিচ্ছে।ছিঃ রেন্ডিয়া ছিঃ

  • ৮) Afifa Afrin Afia : ভারত যদি এই দেশে গরু রপ্তানি না করে তাহলে ভারতের অর্থনীতিতে ধ্বস নামবে ।।।

  • ৯) MD Karim: হা হা হা ।।।। টাকার কাছে ধরা মা প্রীতি

  • ১০) সোহরাব হোসেন রুবেল : এই গরুগুলো কি ওদের সৎ মা নাকি?

  • ১১) John Rocky : মাদার চোদেরা,,,তোদের গরু লাগব না,,,সব গরু মোদি আর রাজনাথ সিং এর পাছায় ঢুকায়া দে............

  • ১২) Farhad Ul Awal : ভারতের গরু যদি বাংলদেশ না আসলে ও বাংলাদেশর কুরবানি ইদ বসে থাকবেনা। প্রতিবাদী মাস্টার টাকার জন্য এখন আবার মাকে দিতেছে কেন শুনলে লজ্জা হয় ছি ছি ছি,,,???

  • ১৩) স্পার্ক তাহের : নোমো শালাদের লজ্জাবোধ করা উচিৎ ..গরু নাকি ওদের মা, টাকাকড়ি পাইলে মাকে বেচে দেয়।

  • ১৪) Md Mamun Mollah: আমাদের দরকার নাই ভারতের গরু

  • ১৫) Mohammad Masud Rana : ভারতের নেংটিরা কিছু দিন পর গরুতো তো দিবেই,,,তারপরে মুদিকেও চোরা পথে আমাদের কাছে বিক্রি করবে_।

---গো মাতা জিন্দাবাদ , গো-মাতার মাংশ জিন্দাবাদ। মনে রাখবেন, ধর্ম যার যার, গরুর মাংশ সবার।---সংগ্রহিত

মঙ্গলবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

এই নাস্তিক বাদী এবং হিন্দু বাদী সরকার ইসলামের জন্য কিছু করে না ????!!

এই নাস্তিক বাদী এবং হিন্দু বাদী সরকার ইসলামের জন্য কিছু করে না ????!!



একেই বলে ধর্মকে অবমাননার স্বাধীনতা হা হা হা হা ¿¿



এটাই ধর্ম নিরুপেক্ষ বাদী বাংলাদেশ !!!¡ মুর্তির পায়ের নিচে আজ কোরাআন রাখা হচ্ছে!!!



মানবতাবাদী সুশিল সমাজ আজ কোথায়?????!!



মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশে হিন্দুরা আজ কি করে মুর্তির পায়ের নিচে কোরআন রাখার সাহস পায়?????????



বাংলার মুসলিমদের পরুষত্ব কি কাপরুষে রুপান্তরিত হয়েছে?????



হিন্দু মালু দিয়ে দেশের প্রায় সব সরকারী ক্ষেত্রে যাম করা এদের জন্য মালুর জাত এই সাহস পায় ¡¡



সংবাদের লিংক : www.somoyerkonthosor.com/archives/285807

সোমবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

রক্তাক্ত বায়তুল্লাহ হাজীদের রক্তে

রক্তাক্ত বায়তুল্লাহ                                                                                                                                                                                                                                                                                                    -----------------                                                                                                                                           (লেখক: আরিফুল ইসলাম)                                                                                                                                                                                                                                                                                            নিরাপদ নগরী মক্কা লাল রক্তে রন্জিত! হাজীদের রক্ত! তাও আবার ৯/১১ এ! ৯/১১, যে দিন ভেঙ্গেছিল টুইন টাওয়ার। যে ক্রেন শত শত টন মাল উঠায়, সে ক্রেন ভেঙ্গে পড়ল বাতাশে? সেটা আবার এই দুর্যোগকালে বায়তুল্লাহ দিকেই তাক করা ছিল। আরব বিশ্বে অকালীন বালি ঝড়? বিশেষঞ্জরা বলছেন এটা ধুলি ঝড়ের মওসম নয়। নজির বহিীন ধুলি ঝড়ের কারণে মুজাহিদদের বিরুদ্ধে বিমান হামলা বন্ধ। আধুনিক প্রযুক্তির বাহাদরী আপাতত বন্ধ। তারা এটাকে আল্লাহ্'র সাহায্য হিসাবে দেখছে। স্বপ্ন দেখছে আল কুদস বিজয়ের, নবুয়তের আদলে খিলাফার স্বপ্ন দেখছে। স্বপ্ন দেখছে মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল্লাহ আল মাহ্দী'র, ইশা ইবনে মারিয়ম আঃ এর সাথী হওয়ার। নুসরা ফ্রন্ট দখলে নিয়েছে কাসাই আসদের সব চেয়ে গুরুত্ব পূর্ণ বিমান ঘাটির। এ সুযোগে মুজাহিদরা একের পর এক এলাকা দখল করছে। রাশিয়ান বাহীনি আবার মার্চ করেছে দামেস্কর দিকে।                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                তারা কি ভুলে গেছে আফগানিস্থানে পরাজয়ের কথা? যে পরাজয় রাশিয়াকে ভেঙ্গে টুকরো টুকরো করেছে। না তারা আসছে আসন্ন মহাযুদ্ধে নিজেদের ফ্রন্টে অবস্থান নিতে? পুতিন বলেছে দামেস্ক'কে লেলিসগ্রাদ বানাবো, কার জন্যে? ২৩ শে সেম্টম্বর। এ দিন দুনিয়া কি শেষ হয়ে যাবে হবে না নতুন সভ্যতা প্রসবের বেদনা শুরু হবে? আসছে ২৩ শে সেম্পটম্বর ঈদের দিনে ইহুদীরা আল আকসা ভেঙ্গে সেখানে সোলেমন টেম্পল তথা দাজ্জালের প্রসাদ বানাবে।                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                    ইহুদীরা প্রচার করতে শরু করেছে যে ২৩ শে সেপ্টেম্বর ভুমিকম্পে আল আকসা ধুলিস্বাৎ হয়ে যাবে। আর তখন তারা সেখানে সোলেমন টেম্পল বানাবে। যার সব কিছুই প্রিকাস্ট করা আছে। এখন শুধু সময়ের অপেক্ষা এনে জোড়া লাগানোর। যদি অভিশপ্ত ইহুদীরা একাজ করেই বসে, বলা বাহুল্য প্রতিটি মুসলিমের রক্তে আগুন ধরবেই । বিশ্বব্যাপি শুরু হবে সর্বাত্বক যুদ্ধ।                                                                                                                                                                                                                অভিশপ্ত ইহুদীরা প্রত্নতাত্বিক খননের নামে অসংখ্য ডিনামাইন্ড সেট করেছে আল আকসার নীচে। ধারনা করা যায় ২৩ শে সেপ্টেম্বর তারা সেই ডিনামাইন্ড ফাটিয়ে বলবে, আল্লাহ আকসা ধ্বংশ করেছে সোলেমন টেম্পল তৈরীর জন্য। নজিরবিহীন ভাবে এগিয়ে যাচ্ছে বিশ্বে দাজ্জালের শাসন কায়েমের । কাফের মুশরিকরা একজোট হয়ে সর্ব শক্তি নিয়োগ করেছে এ কাজে। ইসলামকে দুনিয়া থেকে নিশ্চিন্ন করতে।                                                                                                                                                                                                                                                                          মুসলিমদের ব্যস্ত রেখেছে খেলাধুলা, গান বাজনা হাসি তামাশায়, নাটক সিনেমায়, দুনিয়া দারিতে। কিন্তু তাদের বুঝতে দেয়া হচ্ছে না সময় একেবারেই শেষ। তাদের শহরগুলি, আরামের প্রসাদগুলি সহসাই ভেঙ্গে চুরমার হয়ে যাবে । যে ভাবে ভেঙ্গেছে ইরাক, লিবিয়া, সিরিয়ার বাড়িগুলো। তাদেরও উদ্বাস্তু হয়ে ছুটতে হবে আহারের খোঁজে, আশ্রয়ের খোঁজে। নিশ্চিত মৃত্যু জেনেও উঠে বসতে হবে নৌকায়।                                                                                                                                                                              জাগো মুসলিম, দৌড়াও, ইসলামের দিকে, জান্নাতের দিকে। না হলেও তুমি দৌড়াবে। সব হারিয়ে, শরনার্থী হয়ে, মিসকিন হয়ে অন্য দিকে। যে দিকে শুধুই অকল্যান।                                                                                                                          SAROWER