পোশাক লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
পোশাক লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

শনিবার, ৯ এপ্রিল, ২০১৬

পহেলা বৈশাখে রয়েছে

পুরাতন পোষ্ট আজ শেয়ার করলাম বির্ধমীর বাচ্চারই বৈশাখ পালন করে পহেলা বৈশাখে রয়েছে ১) হিন্দুদের ঘটপূজা ২) হিন্দুদের গণেশ পূজা ৩) হিন্দুদের সিদ্ধেশ্বরী পূজা ৪) হিন্দুদের ঘোড়ামেলা ৫) হিন্দুদের চৈত্রসংক্রান্তি পূজা- অর্চনা ৬) হিন্দুদের চড়ক বা নীল পূজা বা শিবের উপাসনা ও সংশ্লিষ্ট মেলা ৭) হিন্দুদের গম্ভীরা পূজা ৮) হিন্দুদের কুমীরের পূজা ৯) হিন্দুদের অগ্নিনৃত্য ১০) ত্রিপুরাদের বৈশুখ ১১) মারমাদের সাংগ্রাই ও পানি উৎসব ১২) চাকমাদের বিজু উৎসব(ত্রিপুরা, মারমা ও চাকমাদের পূজা উৎসবগুলোর সম্মিলিত নাম বৈসাবি) ১৩) হিন্দু ও বৌদ্ধদের উল্কিপূজা ১৪) মজুসি তথা অগ্নি পূজকদের নওরোজ ১৫) হিন্দুদের বউমেলা ১৬) হিন্দুদের মঙ্গলযাত্রা ১৭) হিন্দুদের সূর্য পূজা দেখা যাচ্ছে, পহেলা বৈশাখে কাফিরদের বিভিন্ন পূজা ও অনুষ্ঠান বিদ্যমান, কিন্তু মুসলমানদের এই দিনে কোন অনুষ্ঠান নাই। তাহলে মুসলমান কেন শিরকী অনুষ্ঠান বর্জন করবে না??? কিন্তু মুত্রমনারা যেভাবে ব্রেইন ওয়াশ করেছে,তাতে বাঙ্গালী মুসলিমরা ধোকা খাবেই। এছাড়া যান্ত্রিক জীবনে অভস্ত মানুষেরা হাসফাশ করে বেচে থাকে, সুস্ত্য বিনোদনের অবস্থা নেই,কেউ ব্যবস্থাও নেয়নি। তাই কিছুটা ভিন্নতা আনতে অনেকে বৈশাখের অনুষ্ঠানে ছুটে যায়,যদিও তারা এটার মূল মর্ম বিশ্বাস করেনা। বোধহয় একটি বড় অংশই এরকম। সমাজ, রাষ্ট্রে যখন জবর দস্তিমূলক ভাবে কুফর জেকে বসে, তখন মুমিনের চিন্তা ভাবনাও অনেক সময় গুলিয়ে যায়। যথাযথ পরিবেশ না পেলে ঈমানের স্তর বহু নীচে নেমে যায়। সকল কুফরকে ঝেটিয়ে বিদায় করতে না পারলে মুসলিম উপাদানগত ভাবেই মানব সমাজের তলানিতে অবস্থান করবে,কিন্তু তারা তা উপলব্ধীও করতে সক্ষম হবেনা। তারা আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ করবে কিন্তু তা কবুল হবেনা। তারা নিজেদের ইবাদতের মাধ্যমে প্রার্থনা করে ক্লান্ত হয়ে যাবে আর আল্লাহকে দোষারোপ করতে থাকবে,কিন্তু ভেবে দেখার অবকাশ পাবে না যে, তারা একই সাথে আল্লাহ এবং #শয়তানকে ইলাহ বানিয়ে নিয়েছে। আর এখানেই মুত্রমনাদের সাফল্য। তবে বাস্তবতা হল, মুত্রমনারাই ধ্বংস হবে, আল্লাহ এমন মুমিনদেরকে বর্ণচোরাদের মাঝ থেকে বের করে অানবেন, যারা আল্লাহকে অধিক ভয় করে এবং যারা কুফরের ব্যাপারে ব্যপক প্রতিরোধী,ব্যপক প্রবল। { Wait & See }

বৃহস্পতিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

কোট-টাই বনাম পাগড়ি-পাঞ্জাবি

আসসালামু আলাইকুম

কোট-টাই বনাম পাগড়ি-পাঞ্জাবি

  • ১। দাওবন্দি কবর পুজারি, মাজার পুজারি, বিদআতি হুজুর দের যুক্তিঃ জাকির নায়েকের পোশাক কোট-টাই এসেছে খ্রিস্টানদের থেকে, তাই তার কথা শুনা যাবে না। কোট- টাই ধর্মীয় পোশাক না।



  • ২। তাহলে শুনেন, আপনাদের পোশাক নিয়েঃ



  • পাগড়ি, পাঞ্জাবি এসেছে হিন্দু আর শিখদের থেকে। তাহলে আপনাদের কথা ও শুনা যাবে না। আরব রা পাগড়ি, পাঞ্জাবি পরে না। অন্য ধর্মের, ধর্মীয় পোশাক পরাই যাবে না, হারাম।



  • টুপি ইসলামিক পোশাক না, আরব রা টুপি পরে না। এটা সৌন্দর্যের প্রতীক



  • বিদাতির কোন আমল কবুল হয় না, উল্টা আল্লাহর লানত



  • কবর পুজা, মাযার পুজা, তাবিজ সব শিরক, যেই গুনাহের কোন মাফ নাই।



  • আপনাদের পাঞ্জাবি, পাগড়ি, টুপির সাথে আরবদের পোশাকের কোন মিল নাই।



তাহলে দেখা যাচ্ছে, দেওবন্দি রা পুরা বাতিল