বিধর্মী লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
বিধর্মী লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
মঙ্গলবার, ৩১ মে, ২০১৬
মৃত আত্মা দুনিয়ায় ফিরে আসবে না -চূড়ান্ত সিদ্ধান্তঃ
মৃত আত্মা দুনিয়ায় ফিরে আসবে না - এটা আল্লাহর চূড়ান্ত সিদ্ধান্তঃ
-------------------------------
জাবির ইবনু আব্দুল্লাহ রা: বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা:) আমার সাথে সাক্ষাৎ করে আমাকে বললেনঃ হে জাবির! কি ব্যাপার, আমি তোমাকে ভগ্নহৃদয় দেখছি কেন?
আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসূল! আমার আব্বা (উহুদের যুদ্ধে) শহীদ হয়েছেন এবং অসহায় পরিবার-পরিজন ও কর্জ রেখে গেছেন।
তিনি (সা:) বললেনঃ আল্লাহ তা‘আলা কিভাবে তোমার আব্বার সাথে মিলিত হয়েছেন আমি কি তোমাকে সেই সুসংবাদ দিব না?
আমি বললামঃ হ্যা, আল্লাহর রাসূল!
তিনি (সা:) বললেনঃ আল্লাহ তা‘আলা কখনো কারো সাথে তাঁর পর্দার অন্তরাল ব্যতীত (সরাসরি) কথা বলেন নি কিন্তু তিনি তোমার বাবাকে জীবন দান করে তার সাথে সরাসরি কথা বলেছেন।
তাকে তিনি (সুবহানাহু তাআলা) বললেনঃ তুমি আমার নিকট (যা ইচ্ছা) চাও, আমি তোমাকে তা দান করব।
সে (জাবিরের পিতা) বললঃ হে প্রভু! আপনি আমাকে জীবন দান করুন, যাতে আমি আবা আপনার রাহে নিহত হতে পারি।
বারাকাতময় আল্লাহ তা‘আলা বললেনঃ আমার পক্ষ থেকে আগে হতেই এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়ে আছে যে, তারা আবার (দুনিয়ায়) ফিরে যাবে না।
এ প্রসঙ্গে নিম্নোক্ত আয়াত অবতীর্ণ হয়ঃ “যারা আল্লাহ তা‘আলার পথে নিহত হয়েছে, তোমরা তাদেরকে মৃত মনে করো না, বরং তারা জীবিত এবং তাদের প্রতিপালকের নিকট হতে তারা রিযিকপ্রাপ্ত” (সূরা আল ইমরান: ১৬৯)
[তিরমিযি: হা: ৩০১০; হাসান (আলবানী, যুবাইর আলী যাই, ইমাম তিরমিযী)
------------------------
মহান আল্লাহ বলেনঃ
যখন তাদের কারও মৃত্যু উপস্থিত হয় তখন সে বলেঃ হে আমার রাব্ব! আমাকে পুনরায় প্রেরণ করুন যাতে আমি সৎ কাজ করতে পারি যা আমি পূর্বে করিনি। না এটা হবার নয়; এটাতো তার একটা উক্তি মাত্র; তাদের সামনে বারযাখ থাকবে পুনরুত্থান দিন পর্যন্ত। [সূরা আল-মু’মিনুন, আয়াত: ৯৯-১০০]
{{ কপি }}
শনিবার, ৯ এপ্রিল, ২০১৬
পহেলা বৈশাখে রয়েছে
পুরাতন পোষ্ট আজ শেয়ার করলাম বির্ধমীর বাচ্চারই বৈশাখ পালন করে
পহেলা বৈশাখে রয়েছে
১) হিন্দুদের ঘটপূজা
২) হিন্দুদের গণেশ পূজা
৩) হিন্দুদের
সিদ্ধেশ্বরী পূজা
৪) হিন্দুদের ঘোড়ামেলা
৫) হিন্দুদের
চৈত্রসংক্রান্তি পূজা-
অর্চনা
৬) হিন্দুদের চড়ক বা
নীল পূজা বা শিবের
উপাসনা ও সংশ্লিষ্ট
মেলা
৭) হিন্দুদের গম্ভীরা
পূজা
৮) হিন্দুদের কুমীরের
পূজা
৯) হিন্দুদের
অগ্নিনৃত্য
১০) ত্রিপুরাদের বৈশুখ
১১) মারমাদের সাংগ্রাই
ও পানি উৎসব
১২) চাকমাদের বিজু
উৎসব(ত্রিপুরা, মারমা
ও চাকমাদের পূজা
উৎসবগুলোর
সম্মিলিত নাম
বৈসাবি)
১৩) হিন্দু ও বৌদ্ধদের
উল্কিপূজা
১৪) মজুসি তথা অগ্নি
পূজকদের নওরোজ
১৫) হিন্দুদের বউমেলা
১৬) হিন্দুদের
মঙ্গলযাত্রা
১৭) হিন্দুদের সূর্য
পূজা
দেখা যাচ্ছে,
পহেলা
বৈশাখে কাফিরদের
বিভিন্ন পূজা ও
অনুষ্ঠান বিদ্যমান,
কিন্তু মুসলমানদের
এই দিনে কোন
অনুষ্ঠান নাই।
তাহলে
মুসলমান কেন শিরকী
অনুষ্ঠান বর্জন করবে
না???
কিন্তু মুত্রমনারা
যেভাবে ব্রেইন ওয়াশ
করেছে,তাতে
বাঙ্গালী মুসলিমরা
ধোকা খাবেই।
এছাড়া
যান্ত্রিক জীবনে
অভস্ত মানুষেরা
হাসফাশ করে বেচে
থাকে, সুস্ত্য
বিনোদনের অবস্থা
নেই,কেউ ব্যবস্থাও
নেয়নি।
তাই কিছুটা
ভিন্নতা আনতে
অনেকে বৈশাখের
অনুষ্ঠানে ছুটে
যায়,যদিও তারা এটার
মূল মর্ম বিশ্বাস
করেনা।
বোধহয় একটি
বড় অংশই এরকম।
সমাজ, রাষ্ট্রে যখন
জবর দস্তিমূলক ভাবে
কুফর জেকে বসে, তখন
মুমিনের চিন্তা
ভাবনাও অনেক সময়
গুলিয়ে যায়।
যথাযথ
পরিবেশ না পেলে
ঈমানের স্তর বহু
নীচে নেমে যায়।
সকল
কুফরকে ঝেটিয়ে
বিদায় করতে না পারলে
মুসলিম
উপাদানগত ভাবেই
মানব সমাজের
তলানিতে অবস্থান
করবে,কিন্তু তারা তা
উপলব্ধীও করতে
সক্ষম হবেনা।
তারা
আল্লাহর কাছে
ফরিয়াদ করবে কিন্তু
তা কবুল হবেনা। তারা
নিজেদের ইবাদতের
মাধ্যমে প্রার্থনা করে
ক্লান্ত হয়ে যাবে আর
আল্লাহকে দোষারোপ
করতে থাকবে,কিন্তু
ভেবে দেখার অবকাশ
পাবে না যে, তারা
একই সাথে আল্লাহ
এবং #শয়তানকে ইলাহ
বানিয়ে নিয়েছে।
আর
এখানেই মুত্রমনাদের
সাফল্য। তবে
বাস্তবতা হল,
মুত্রমনারাই ধ্বংস
হবে, আল্লাহ এমন
মুমিনদেরকে
বর্ণচোরাদের মাঝ
থেকে বের করে
অানবেন, যারা
আল্লাহকে অধিক ভয়
করে এবং যারা কুফরের
ব্যাপারে ব্যপক
প্রতিরোধী,ব্যপক
প্রবল।
{ Wait & See }
লেবেলসমূহ:
অপসংস্কৃতি,
নাস্তিক,
পোশাক,
বিধর্মী,
মাযহাব,
লিংঙ্গ পূজা,
শিক্ষা,
হানাফি
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)