বুধবার, ১৪ অক্টোবর, ২০১৫
নাস্তিক স্যারের সাথে মুসলিম ছাত্রের কথাপোকথন
নাস্তিক শিক্ষক ক্লাসে ঢুকেই
প্রশ্ন করল:
আচ্ছা তোমরা তো আল্লাহ তে
বিশ্বাস কর তাইনা?
:
ছাত্রছাত্রী সমস্বরে: হ্যাঁ আমরা বিশ্বাস করি।
:
শিক্ষক: আল্লাহ তো পৃথিবীর সকল
ভালমন্দ সৃষ্টি করেছেন তাইনা?
:
ছাত্রছাত্রী: হ্যাঁ তিনিই. সৃষ্টি করেছেন।
:
শিক্ষক: আল্লাহ যদি ভাল
হয়ে থাকেন তাহলে মন্দসমূহ
সৃষ্টি করলেন কেন?
: ছাত্র ছাত্রী: সবাই চুপ।
কেউ কোন উত্তর দিলনা।
:
শিক্ষক: আচ্ছা তোমরা কি কেউ
কখনো আল্লাহকে দেখেছ?
: ছাত্রছাত্রী: না।
:
শিক্ষক: বিজ্ঞান বলে যে জিনিস
কোন যন্ত্র বা পঞ্চ ইন্দ্রিয়
দ্বারা দেখা যায়না, ছোঁয়া যায়
না, অনুভব করা যায় না, তার কোন অস্তিত্ব নেই! সুতরাং
আল্লাহর অস্তিত্ব নেই--!!
:
সৃষ্টিকর্তার ধারণা অলীক
কল্পনা
মাত্র। ক্লাসে পিনপতন নিরবতা, কেউ কথা বলছেনা। একজন ছাত্র....নাম
প্রিন্স আব্দুল্লাহ.....
উঠে দাড়ালো:
স্যার আমি কিছু বলতে চাই।
:
শিক্ষক: বল
: আব্দুল্লাহ : স্যার পৃথিবীতে ঠান্ডা
বলতে কিছু আছে?
:
শিক্ষক: আছে।
:
আব্দুল্লাহ : না স্যার, ঠান্ডা বলতে কোন পদার্থ নেই। তাপমাত্রার
অনপুস্থিতিকেই ঠান্ডা বলে।
ঠান্ডা পরিমাপ করা যায়না।
তাপমাত্রা পরিমাপ করা হয়।
অর্থাৎ তাপের অনুপস্থিতিকে
ঠান্ডা বলে থাকি। :
আব্দুল্লাহ : স্যার অন্ধকার
বলতে কিছু আছে?
:
শিক্ষক: না।
: আব্দুল্লাহ : হ্যাঁ, অন্ধকার বলতে কিছু
নেই৷ অন্ধকার পরিমাপ করা
যায়না।
আলোর অনুপস্থিতিকেই অন্ধকার
বলা হয়। ঠিক তেমনি আল্লাহ
মন্দ সৃষ্টি করেননি। ভালোর অনুপস্থিতিকেই মন্দ বলে।
ছাত্র সকল ছাত্রছাত্রীদের
:
উদ্দেশ্যে করে: আচ্ছা আপনারা
কেউ
স্যারের মস্তিষ্ক দেখেছেন? :
ছাত্রছাত্রী:
দেখিনি তবে স্ক্যানারের
মাধ্যমে দেখা সম্ভব।
:
আব্দুল্লাহ : পৃথিবীর কোন যন্ত্র দিয়ে কি
স্যারের জ্ঞান পরিমাপ করা
সম্ভব?
স্যার যে এত এত ডিগ্রী এতসব
জ্ঞান অর্জন করেছেন তা কি পঞ্চ
ইন্দ্রিয় দ্বারাঅনুভব বা পরিমাপ করা যায়?
:
ছাত্রছাত্রী: না
:
আব্দুল্লাহ : তাহলে আমি ঘোষণা
দিচ্ছি যেহেতু কোন অত্যাধুনিক যন্ত্র
বা মানুষের পঞ্চ ইন্দ্রিয়
দ্বারা স্যারের জ্ঞান অনুভব বা
পরিমাপ করা যায় না সুতরাং
স্যারের কোন জ্ঞান নেই।
তিনি একটা মূর্খ।
রবিবার, ১১ অক্টোবর, ২০১৫
যে কোন অপারেটরের সিম রেজিস্ট্রেশন করুন এসএমএসের মাধ্যমে
নিবন্ধিত ও অনিবন্ধিত সব সিমকার্ড পুনরায় নিবন্ধন করতে হবে বলে জানিয়েছে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ।
আর এ কারনে দেশের সব মোবাইল ফোন অপারেটর সিম পুনরায় রেজিস্ট্রেশন করার অপশন চালু করে। এখন থেকে আপনার মূল্যবান সিম কার্ডটি রেজিস্ট্রেশন করতে কাস্টমার কেয়ার অফিসে যাওয়া লাগবে না। চাইলে ঘরে বসেই আপনার মূল্যবান সিম কার্ডটি রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন। এ জন্য আপনাকে রি-রেজিস্ট্রেশনের জন্য সংশ্লিষ্ট মোবাইল অপারেটরের অধীনে একটি এসএমএস পাঠাতে হবে (এসএমএস-এর কোন ফি কাটবে না)।
আপনি যদি এয়ারটেল, বাংলালিংক, গ্রামীণফোন, রবি এবং টেলিটক মোবাইল ফোন অপারেটরের গ্রাহক হন তাহলে প্রথমে আপনার মোবাইলের ম্যাসেজ অপশনে গিয়ে লিখুন জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর, পরিচয়পত্র অনুযায়ী আপনার জন্ম তারিখ এবং আপনার পূর্ণ নাম। এরপর তা পাঠিয়ে দিন ১৬০০ নম্বরে।
আর আপনি যদি সিটিসেলের গ্রাহক হন তাহলে প্রথমে আপনার মোবাইলের ম্যাসেজ অপশনে গিয়ে লিখুন U (স্পেস) জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর, পরিচয়পত্র অনুযায়ী আপনার জন্ম তারিখ এবং আপনার পূর্ণ নাম। এরপর তা পাঠিয়ে দিন ১৬০০ নম্বরে।
ফিরতি এসএমএসে আপনার প্রাপ্তি নিশ্চিত করে জানানো হবে আপনার তথ্যটি তাদের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়েছে কিনা।
WARRING : Someone just told me it may be scam this process,as when i tried to confirm it with grameenphone,they said they do not know about this process by sim registration on sms.So be careful!!
এস.এম.এসের মাধ্যমে সিম নিবন্ধন এখন পর্যন্ত কোন অপারেটর চালু করে নি। চলতি সপ্তাহে অনলাইন বা এস.এম.এসে সিম নিবন্ধন করার সুবিধা চালু করবে গ্রামীণফোন। আর আগামী ১৫ অক্টোবর এই সেবা চালু করবে রবি। অন্য অপারেটররা শীঘ্রই অফলাইনের পাশাপাশি অনলাইনে বা এস.এম.এসে সিম নিবন্ধন করার সুবিধা চালু করবে। তবে সিম নিবন্ধন করার পদ্ধতি ও প্রক্রিয়া উপরের বর্ননা অনুযায়ী হবে।
সোমবার, ৫ অক্টোবর, ২০১৫
চাঁদে অবতরণ: বাস্তব নাকি প্রতারণা!
চাঁদে অবতরণ: বাস্তব নাকি প্রতারণা!
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ১৯৬৯ সালে চাঁদে মানুষ পাঠিয়ে বিশ্বে এক বিরল সম্মানের আসনে বসেছে। কিন্তু সত্যিই কি মানুষ চাঁদে গিয়েছে? রাশিয়া, চীন, জাপান, ফ্রান্স ও ভারতের মতো উন্নত দেশগুলোর বিজ্ঞানীরা বলেন পৃথিবীর ইতিহাসে আজ পর্যন্ত কোনো মানুষ চাঁদে অবতরণ করতে পারেনি।
নাসার মাধ্যমে আমেরিকার চাঁদে মানুষ পাঠানোর ঘটনাটি ছিল শুধুই সাজানো নাটক। তারা বলেন, নীল আর্মস্ট্রং, মাইকেল কলিন্স ও বুজ অলড্রিনের চাঁদে যাওয়ার গোটা ঘটনাটি ছিল সিনেমা। বিস্তারিত লিখেছেন((ওবায়দুল গনি চন্দন)) চাঁদে যাওয়ার এই গোটা কাহিনীটা ঠিক তেমনভাবে সাজানো হয়েছিল যেমন ভাবে সাজানো থাকে সিনেমার স্ক্রিপ্ট।
উন্নত বিশ্বের বিজ্ঞানীদের ধারণা চাঁদে যাওয়ার এই নাটকের শুটিং করা হয়েছিল দুর্গম কোনো মরু অঞ্চলে, যেখানে নাটক সাজালে কেউ বুঝতে পারবে না।
হলিউডে মার্কিন পরিচালকরা এত অবিশ্বাস্য সব সিনেমা তৈরি করে থাকেন যে তাদের পক্ষে এরকম একটি চন্দ্র বিজয়ের শুটিং করা খুবই সহজ ব্যাপার। কিছু কিছু বিজ্ঞানী এই চন্দ্র বিজয় নাটকের পরিচালকের নামও বলে দিয়েছেন, তাদের মতে এই মিথ্যা কাহিনীর পরিচালক ছিলেন বিখ্যাত মার্কিন পরিচালক স্ট্যানলি কুবরিক।
বিজ্ঞানীরা নাসার সমালোচনা করে বলেন, ১৯৬৯ সালে নাসার এমন কোনো উন্নত প্রযুক্তি ছিল না যা দিয়ে মানুষ চাঁদে গমন করতে পারে। এপোলো-১১ নামের মহাকাশ যানটি ছিল সাজানো নাটকের অংশ। ১৯৬৯ সালে যদি সত্যিই মার্কিনরা চাঁদে মানুষ পাঠিয়ে থাকে তাহলে তারপর আরো প্রায় ৫০ বছর অতিবাহিত হলেও তারা আর দ্বিতীয়বার চাঁদে মানুষ পাঠাতে পারছে না কেন?
১৯৬৯ সালের চেয়ে বর্তমান আমেরিকা আরো অনেক বেশি উন্নত, ১৯৬৯ সালের চেয়ে এখন নাসার কাছে আরো উন্নত প্রযুক্তির বিভিন্ন মহাকাশ যান আছে তবে এখন তারা চাঁদে আর মানুষ পাঠাতে পারছে না কেন?
মানুষ সত্যিই চাঁদে গেছে নাকি এটা বিশ্বের মানুষের সঙ্গে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় প্রতারণা সেটা আরো বেশি ঘনীভূতহয় মার্কিন রকেট প্রযুক্তি তত্ত্বের প্রবক্তা বিল কেসিংয়ের বক্তব্যের পর।
১৯৭৪ সালে তিনি একটি বই লেখেন ‘আমেরিকার ৩০ বিলিয়ন ডলারের জোচ্চুরি’ শিরোনামে। এই গ্রন্থে তিনি উল্লেখ করেন আমরা কখনই চাঁদে যাইনি। চাঁদে যাওয়ার বিষয়টি ছিল বিশ্ববাসীর সঙ্গে প্রতারণা। তিনি আরো উল্লেখ করেন এপোলো-১১ মহাকাশ যানটি উৎক্ষেপণের কিছু সময় পর যানটি অদৃশ্য হয়ে যায়।
এরপর তিন নভোচারী বিশিষ্ট লুনার ক্যাপসুলটি একটি সামরিক কার্গো বিমানে সরিয়ে ফেলা হয় এবং আট দিন পর ক্যাপসুলটি প্রশান্ত মহাসাগরে ফেলে দেয়া হয়। তারপর নভোচারীদের নিয়ে নেভাদার মরুভূমিতে কঠোর সামরিক প্রহরার মধ্য দিয়ে চন্দ্র বিজয়ের নাটকটি মঞ্চস্থ করা হয়।
মহাকাশচারীরা চাঁদে অবতরণ করার পর সেখানে তাদের কয়েকটি ছবি ও ভিডিও তোলা হয় এবং চন্দ্র থেকে তারা কয়েকটি পাথর সংগ্রহ করে নিয়ে আসেন।
এই ছবি, ভিডিও ও পাথরগুলো তাদের সত্যিকারের চাঁদে যাওয়ার প্রমাণ বহন করে।
কিন্তু বিরুদ্ধবাদীরা চাঁদের এই ছবি ও পাথর নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
ছবি দেখুন Click This Link
তারা চন্দ্র বিজয়কে সাজানো নাটক হিসেবে প্রমাণের জন্য বেশ কয়েকটি যুক্তি উপস্থাপন করেছেন।
পৃথিবী থেকে আমরা রাতের আকাশে নক্ষত্র বা তারকা দেখতে পাই সুতরাং চাঁদের রাতের আকাশে তারকাগুলোকে আরো উজ্জ্বল দেখানোর কথা।
কিন্তু নভোচারীরা চাঁদে গিয়ে যে ছবিগুলো তুলেছেন তাতে কোনো ছবিতে চাঁদের আকাশে তারকা দেখা যাচ্ছে না।
চাঁদ থেকে ফেরার পর মহাকাশচারীরা বলেছিলেন সেখানে কোনো অক্সিজেন বা বাতাস নেই ফলে সেখানে স্বাভাবিক অবস্থায় এক মিনিটও বাঁচা সম্ভব নয়।
কিন্তু চাঁদে থাকতে মহাকাশচারীদের যে ছবি তোলা হয়েছিল তাতে দেখা যায় চাঁদে তাদের পুঁতে রাখা মার্কিন পতাকা বাতাসে উড়ছে।
তাহলে চাঁদে বাতাস না থাকলে তাদের পতাকা বাতাসে উড়ছিল কীভাবে। সেটা কি তাহলে পৃথিবীর বাতাস ছিল!
ছবিতে দেখা যায় নভোচারীরা যেখানে অবতরণ করেছিলেন সেখানে পাশাপাশি বস্তুগুলোর ছায়া পরস্পরকে ছেদ করেছে এবং বিভিন্ন বস্তুর ছায়া বিভিন্ন দিকে গেছে।
কিন্তু চাঁদে শুধু আলোর উৎস সূর্য হয়ে থাকলে বস্তুর ছায়া পরস্পরকে ছেদ না করে সমান্তরাল হওয়ার কথা। তাহলে কি সেখানে শুটিং করার সময় কৃত্রিম আলো ব্যবহার করা হয়েছিল!
মানব ইতিহাসে চন্দ্র বিজয় ছিল সবচেয়ে বড় ঘটনা তারপরও এই অভিযানের টেলিমেট্রি ডাটা পরে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি।
অবশ্য নাসা বলেছিল এই ডাটা তাদের কাছ থেকে হারিয়ে গেছে।
কিন্তু এমন গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক ডাটা তাদের নিকট থেকে কীভাবে হারিয়ে যায় সেটা একটি প্রশ্নের বিষয়।
এ সব বিষয়গুলো ছাড়াও ছোটখাটো অনেক অমীমাংসিত প্রশ্ন লুকিয়ে আছে চন্দ্র বিজয় কাহিনীতে।
চন্দ্র বিজয় কর্মকাণ্ডে জড়িত নভোচারীদের মধ্য থেকে গাস গ্রিসাম নামের এক নভোচারী চন্দ্র জয়ের পর নিহত হন। ধারণা করা হয় তিনি আমেরিকার এই প্রতারণার কথা বিশ্বকে জানিয়ে দিতে চেয়েছিলেন তাই তাকে কৌশলে হত্যা করা হয়েছিল।
কারো কারো মতে চন্দ্র বিজয়ের এই নাটক মঞ্চস্থ করা হয়েছিল মার্কিন ঘাঁটি ‘এরিয়া৫১’তে। যে ঘাঁটিটি এতটাই সুরক্ষিত যে, কোনো সাধারণ মানুষকে সেখানে কখনো ঢুকতে দেয়া হয় না। এমনকি এই ঘাঁটির পাশ দিয়েও কেউ গেলে তাকে গুলি করে হত্যা করা হয়।
চন্দ্র জয়ের বিরুদ্ধে এসব প্রমাণ ও যুক্তি উপস্থাপনের পর চন্দ্র জয় নিয়ে শুরু হয়েছে কৌতূহল। মার্কিনরা সত্যিই কী চন্দ্র জয় করতে সক্ষম হয়েছিল নাকি এটা ছিল নিছক একটা প্রতারণা। তাই মহাবিশ্বের অন্যতম একটি প্রধান রহস্য এখন চন্দ্র বিজয়।
চাঁদে অবতরণ নিয়ে কিছু
ছবি দেখুন Click This Link
পরবর্তী সময়ে নাসা তাদের সপক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করলেও কেসিংয়ের ষড়যন্ত্রমূলক তত্ত্ব এখনও অনেকে বিশ্বাস করে।
ষড়যন্ত্রমূলক তাত্ত্বিকরা মনে করেন, স্নায়ুযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে সোভিয়েত ইউনিয়নকে ঘায়েল করতে তুরুপের তাস হিসেবে ব্যবহার করার লক্ষ্যে নাসা কৃত্রিমভাবে চন্দ্রজয়ের ঘটনা তৈরি করে।
অনেকে বলেন, নভোচারী গাস গ্রিসাম এই ভাঁওতার গোমর ফাঁস করতে চাওয়ায় তাকে সুকৌশলে হত্যা করা হয়।
আবার কেউ কেউ বলেন, এসব কীর্তি করা হয়েছিল এরিয়া ৫১-এর গোপন শুটিং স্পটে, যে কারণে ওখানে সাধারণ মানুষের ঢোকার অনুমতি নেই।
এসব তথ্য পড়লে যে কেউই ভাবতে পারেন, মার্কিন চন্দ্রাভিযান মিথ্যা ছিল।
অনেক বিজ্ঞানী, গবেষক ও অধ্যাপক মনে করেন যে আমাদের পৃথিবী কে ঘিরে একাধিক রেডিয়েশন বা তেজস্ক্রিয় বেল্ট বা বলয় সমূহ আছে যা কোন জীবিত মানুষ বা প্রাণীর পক্ষে এখন পর্যন্ত অতিক্রম করা সম্ভব নয়।
১৯৫৮ সালে James A. Van Allen নামক এক ব্যাক্তি এগুলো কে প্রথম সনাক্ত করেন। কারণ এটি মহাশুন্য যানের ধাতব কাঠামো ভেদ করে স্পেস স্যুটের ভিতর দিয়ে মানুষের শরীরে ক্ষতি করে।
এটা হচ্ছে একধরণের অতিক্ষুদ্র ইলেকট্রন যা খুনী ইলেকট্রন নামে পরিচিত।
এটা এমন কি বিভিন্ন ধরণের নভোযান ও স্যাটেলাইটের ধাতব শরীর কাঠামো ভেদ করে তাদের যথেষ্ঠ ক্ষতি সাধন করে।
আর আমাদের মুসলমানদেরকেও চাঁদের ফাটল যা আর্মষ্ট্রং দেখেছেন ও ইসলাম গ্রহণ করেছেন ইত্যাদি কথা বলে বোকা বানানো হয়েছে।
আমরা মুসলিম হিসেবে বিশ্বাস করি যে আল্লাহ্ তালা তার ক্ষমতা বলে রাসুল (সাঃ) এর মাধ্যমে চাঁদ কে দ্বিখন্ডিত করেছিলেন।
অত্যন্ত সুকৌশলে মুসলিমদের সরল বিশ্বাসের সুযোগে এ কথাটি প্রচার করা হয়েছিল।
ছবি দেখুন Click This Link
এই পোষ্টটি ভিন্ন ভিন্ন রচনা হতে সংগৃহিত।
।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ১৯৬৯ সালে চাঁদে মানুষ পাঠিয়ে বিশ্বে এক বিরল সম্মানের আসনে বসেছে। কিন্তু সত্যিই কি মানুষ চাঁদে গিয়েছে? রাশিয়া, চীন, জাপান, ফ্রান্স ও ভারতের মতো উন্নত দেশগুলোর বিজ্ঞানীরা বলেন পৃথিবীর ইতিহাসে আজ পর্যন্ত কোনো মানুষ চাঁদে অবতরণ করতে পারেনি।
নাসার মাধ্যমে আমেরিকার চাঁদে মানুষ পাঠানোর ঘটনাটি ছিল শুধুই সাজানো নাটক। তারা বলেন, নীল আর্মস্ট্রং, মাইকেল কলিন্স ও বুজ অলড্রিনের চাঁদে যাওয়ার গোটা ঘটনাটি ছিল সিনেমা। বিস্তারিত লিখেছেন((ওবায়দুল গনি চন্দন)) চাঁদে যাওয়ার এই গোটা কাহিনীটা ঠিক তেমনভাবে সাজানো হয়েছিল যেমন ভাবে সাজানো থাকে সিনেমার স্ক্রিপ্ট।
উন্নত বিশ্বের বিজ্ঞানীদের ধারণা চাঁদে যাওয়ার এই নাটকের শুটিং করা হয়েছিল দুর্গম কোনো মরু অঞ্চলে, যেখানে নাটক সাজালে কেউ বুঝতে পারবে না।
হলিউডে মার্কিন পরিচালকরা এত অবিশ্বাস্য সব সিনেমা তৈরি করে থাকেন যে তাদের পক্ষে এরকম একটি চন্দ্র বিজয়ের শুটিং করা খুবই সহজ ব্যাপার। কিছু কিছু বিজ্ঞানী এই চন্দ্র বিজয় নাটকের পরিচালকের নামও বলে দিয়েছেন, তাদের মতে এই মিথ্যা কাহিনীর পরিচালক ছিলেন বিখ্যাত মার্কিন পরিচালক স্ট্যানলি কুবরিক।
বিজ্ঞানীরা নাসার সমালোচনা করে বলেন, ১৯৬৯ সালে নাসার এমন কোনো উন্নত প্রযুক্তি ছিল না যা দিয়ে মানুষ চাঁদে গমন করতে পারে। এপোলো-১১ নামের মহাকাশ যানটি ছিল সাজানো নাটকের অংশ। ১৯৬৯ সালে যদি সত্যিই মার্কিনরা চাঁদে মানুষ পাঠিয়ে থাকে তাহলে তারপর আরো প্রায় ৫০ বছর অতিবাহিত হলেও তারা আর দ্বিতীয়বার চাঁদে মানুষ পাঠাতে পারছে না কেন?
১৯৬৯ সালের চেয়ে বর্তমান আমেরিকা আরো অনেক বেশি উন্নত, ১৯৬৯ সালের চেয়ে এখন নাসার কাছে আরো উন্নত প্রযুক্তির বিভিন্ন মহাকাশ যান আছে তবে এখন তারা চাঁদে আর মানুষ পাঠাতে পারছে না কেন?
মানুষ সত্যিই চাঁদে গেছে নাকি এটা বিশ্বের মানুষের সঙ্গে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় প্রতারণা সেটা আরো বেশি ঘনীভূতহয় মার্কিন রকেট প্রযুক্তি তত্ত্বের প্রবক্তা বিল কেসিংয়ের বক্তব্যের পর।
১৯৭৪ সালে তিনি একটি বই লেখেন ‘আমেরিকার ৩০ বিলিয়ন ডলারের জোচ্চুরি’ শিরোনামে। এই গ্রন্থে তিনি উল্লেখ করেন আমরা কখনই চাঁদে যাইনি। চাঁদে যাওয়ার বিষয়টি ছিল বিশ্ববাসীর সঙ্গে প্রতারণা। তিনি আরো উল্লেখ করেন এপোলো-১১ মহাকাশ যানটি উৎক্ষেপণের কিছু সময় পর যানটি অদৃশ্য হয়ে যায়।
এরপর তিন নভোচারী বিশিষ্ট লুনার ক্যাপসুলটি একটি সামরিক কার্গো বিমানে সরিয়ে ফেলা হয় এবং আট দিন পর ক্যাপসুলটি প্রশান্ত মহাসাগরে ফেলে দেয়া হয়। তারপর নভোচারীদের নিয়ে নেভাদার মরুভূমিতে কঠোর সামরিক প্রহরার মধ্য দিয়ে চন্দ্র বিজয়ের নাটকটি মঞ্চস্থ করা হয়।
মহাকাশচারীরা চাঁদে অবতরণ করার পর সেখানে তাদের কয়েকটি ছবি ও ভিডিও তোলা হয় এবং চন্দ্র থেকে তারা কয়েকটি পাথর সংগ্রহ করে নিয়ে আসেন।
এই ছবি, ভিডিও ও পাথরগুলো তাদের সত্যিকারের চাঁদে যাওয়ার প্রমাণ বহন করে।
কিন্তু বিরুদ্ধবাদীরা চাঁদের এই ছবি ও পাথর নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
ছবি দেখুন Click This Link
তারা চন্দ্র বিজয়কে সাজানো নাটক হিসেবে প্রমাণের জন্য বেশ কয়েকটি যুক্তি উপস্থাপন করেছেন।
পৃথিবী থেকে আমরা রাতের আকাশে নক্ষত্র বা তারকা দেখতে পাই সুতরাং চাঁদের রাতের আকাশে তারকাগুলোকে আরো উজ্জ্বল দেখানোর কথা।
কিন্তু নভোচারীরা চাঁদে গিয়ে যে ছবিগুলো তুলেছেন তাতে কোনো ছবিতে চাঁদের আকাশে তারকা দেখা যাচ্ছে না।
চাঁদ থেকে ফেরার পর মহাকাশচারীরা বলেছিলেন সেখানে কোনো অক্সিজেন বা বাতাস নেই ফলে সেখানে স্বাভাবিক অবস্থায় এক মিনিটও বাঁচা সম্ভব নয়।
কিন্তু চাঁদে থাকতে মহাকাশচারীদের যে ছবি তোলা হয়েছিল তাতে দেখা যায় চাঁদে তাদের পুঁতে রাখা মার্কিন পতাকা বাতাসে উড়ছে।
তাহলে চাঁদে বাতাস না থাকলে তাদের পতাকা বাতাসে উড়ছিল কীভাবে। সেটা কি তাহলে পৃথিবীর বাতাস ছিল!
ছবিতে দেখা যায় নভোচারীরা যেখানে অবতরণ করেছিলেন সেখানে পাশাপাশি বস্তুগুলোর ছায়া পরস্পরকে ছেদ করেছে এবং বিভিন্ন বস্তুর ছায়া বিভিন্ন দিকে গেছে।
কিন্তু চাঁদে শুধু আলোর উৎস সূর্য হয়ে থাকলে বস্তুর ছায়া পরস্পরকে ছেদ না করে সমান্তরাল হওয়ার কথা। তাহলে কি সেখানে শুটিং করার সময় কৃত্রিম আলো ব্যবহার করা হয়েছিল!
মানব ইতিহাসে চন্দ্র বিজয় ছিল সবচেয়ে বড় ঘটনা তারপরও এই অভিযানের টেলিমেট্রি ডাটা পরে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি।
অবশ্য নাসা বলেছিল এই ডাটা তাদের কাছ থেকে হারিয়ে গেছে।
কিন্তু এমন গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক ডাটা তাদের নিকট থেকে কীভাবে হারিয়ে যায় সেটা একটি প্রশ্নের বিষয়।
এ সব বিষয়গুলো ছাড়াও ছোটখাটো অনেক অমীমাংসিত প্রশ্ন লুকিয়ে আছে চন্দ্র বিজয় কাহিনীতে।
চন্দ্র বিজয় কর্মকাণ্ডে জড়িত নভোচারীদের মধ্য থেকে গাস গ্রিসাম নামের এক নভোচারী চন্দ্র জয়ের পর নিহত হন। ধারণা করা হয় তিনি আমেরিকার এই প্রতারণার কথা বিশ্বকে জানিয়ে দিতে চেয়েছিলেন তাই তাকে কৌশলে হত্যা করা হয়েছিল।
কারো কারো মতে চন্দ্র বিজয়ের এই নাটক মঞ্চস্থ করা হয়েছিল মার্কিন ঘাঁটি ‘এরিয়া৫১’তে। যে ঘাঁটিটি এতটাই সুরক্ষিত যে, কোনো সাধারণ মানুষকে সেখানে কখনো ঢুকতে দেয়া হয় না। এমনকি এই ঘাঁটির পাশ দিয়েও কেউ গেলে তাকে গুলি করে হত্যা করা হয়।
চন্দ্র জয়ের বিরুদ্ধে এসব প্রমাণ ও যুক্তি উপস্থাপনের পর চন্দ্র জয় নিয়ে শুরু হয়েছে কৌতূহল। মার্কিনরা সত্যিই কী চন্দ্র জয় করতে সক্ষম হয়েছিল নাকি এটা ছিল নিছক একটা প্রতারণা। তাই মহাবিশ্বের অন্যতম একটি প্রধান রহস্য এখন চন্দ্র বিজয়।
চাঁদে অবতরণ নিয়ে কিছু
ছবি দেখুন Click This Link
- প্রশ্ন-- ১. চাঁদের আকাশে কোনো তারা দেখা যায়নি কেন?
- ২. মডিউলটি চন্দ্রপৃষ্ঠের যেখানে অবতরণ করে সেখানে গর্ত সৃষ্টি হওয়ার কথা। কিন্তু ভিডিও ফুটেজে গর্তের কোনো চিহ্ন নেই।
- ৩. চাঁদে বাতাস নেই অথচ দেখা যাচ্ছে আমেরিকার পতাকা উড়ছে।
- ৪. চাঁদ থেকে সংগৃহীত পাথর কি সত্যি চাঁদের পাথর ছিল?
- ৫. ফুটেজে দেখা যায় দুটি বস্তুর ছায়া পরস্পরকে ছেদ করেছে, অথচ আলোর উত্স হওয়ায় তা সমান্তরাল হওয়ার কথা।
- ৬. কেন লুনার মডিউলের পায়াতে চাঁদের ধুলো জমেনি, যা রকেটের কারণে হতে পারত।
- ৭. কেন চাঁদের মাটিতে একেক বস্তুর ছায়া একেক রকম, যেখানে আলোর উত্স সূর্য কেবল।
- ৮. কেন তোলা ছবিতে চাঁদের আকাশে তারা দেখা যায় না।
- ৯. কেন অভিযানের টেলিমেট্রি ডাটা খুঁজে পাওয়া যায় না (নাসা স্বীকার করেছে হারিয়ে গেছে)।
- ১০. কেন বিভিন্ন স্থানে তোলা ছবির ব্যাক গ্রাউন্ড দেখতে একই রকম (যেন সিনেমার সাজানো সেট)
- ১১. কেন ক্যামেরার ক্রস হেয়ার ঢাকা পড়ে যায় বিভিন্ন বস্তু দিয়ে, যা বাস্তবে কখনোই সম্ভব নয়।
- ১২. কীভাবে নভোচারীরা ভ্যান হেলেন বেলট-এর মারাত্মক রেডিয়েশন থেকে বেঁচে গেলেন, যেখানে মরণ নির্ঘাত্।
পরবর্তী সময়ে নাসা তাদের সপক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করলেও কেসিংয়ের ষড়যন্ত্রমূলক তত্ত্ব এখনও অনেকে বিশ্বাস করে।
ষড়যন্ত্রমূলক তাত্ত্বিকরা মনে করেন, স্নায়ুযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে সোভিয়েত ইউনিয়নকে ঘায়েল করতে তুরুপের তাস হিসেবে ব্যবহার করার লক্ষ্যে নাসা কৃত্রিমভাবে চন্দ্রজয়ের ঘটনা তৈরি করে।
অনেকে বলেন, নভোচারী গাস গ্রিসাম এই ভাঁওতার গোমর ফাঁস করতে চাওয়ায় তাকে সুকৌশলে হত্যা করা হয়।
আবার কেউ কেউ বলেন, এসব কীর্তি করা হয়েছিল এরিয়া ৫১-এর গোপন শুটিং স্পটে, যে কারণে ওখানে সাধারণ মানুষের ঢোকার অনুমতি নেই।
এসব তথ্য পড়লে যে কেউই ভাবতে পারেন, মার্কিন চন্দ্রাভিযান মিথ্যা ছিল।
অনেক বিজ্ঞানী, গবেষক ও অধ্যাপক মনে করেন যে আমাদের পৃথিবী কে ঘিরে একাধিক রেডিয়েশন বা তেজস্ক্রিয় বেল্ট বা বলয় সমূহ আছে যা কোন জীবিত মানুষ বা প্রাণীর পক্ষে এখন পর্যন্ত অতিক্রম করা সম্ভব নয়।
১৯৫৮ সালে James A. Van Allen নামক এক ব্যাক্তি এগুলো কে প্রথম সনাক্ত করেন। কারণ এটি মহাশুন্য যানের ধাতব কাঠামো ভেদ করে স্পেস স্যুটের ভিতর দিয়ে মানুষের শরীরে ক্ষতি করে।
এটা হচ্ছে একধরণের অতিক্ষুদ্র ইলেকট্রন যা খুনী ইলেকট্রন নামে পরিচিত।
এটা এমন কি বিভিন্ন ধরণের নভোযান ও স্যাটেলাইটের ধাতব শরীর কাঠামো ভেদ করে তাদের যথেষ্ঠ ক্ষতি সাধন করে।
আর আমাদের মুসলমানদেরকেও চাঁদের ফাটল যা আর্মষ্ট্রং দেখেছেন ও ইসলাম গ্রহণ করেছেন ইত্যাদি কথা বলে বোকা বানানো হয়েছে।
আমরা মুসলিম হিসেবে বিশ্বাস করি যে আল্লাহ্ তালা তার ক্ষমতা বলে রাসুল (সাঃ) এর মাধ্যমে চাঁদ কে দ্বিখন্ডিত করেছিলেন।
অত্যন্ত সুকৌশলে মুসলিমদের সরল বিশ্বাসের সুযোগে এ কথাটি প্রচার করা হয়েছিল।
ছবি দেখুন Click This Link
এই পোষ্টটি ভিন্ন ভিন্ন রচনা হতে সংগৃহিত।
।
শনিবার, ৩ অক্টোবর, ২০১৫
মুসলিম দর্গা পূজা আজও ত্যাগ করতে পারে নাই
মুসলিম দর্গা পূজা আজও ত্যাগ করতে পারে নাই
"ভারতীয়
উপমহাদেশের
মুসলিমগন দূর্গা পূজা ত্যাগ করতে পারলেও দর্গা পূজা আজও ত্যাগ করতে পারে নাই বড়ই আফসোস"
"কাজী নজরুল
ইসলাম" তার
কবিতার ছন্দে
বলেছেন,
- তাওহীদের হায় এ চির সেবক ভুলিয়া গিয়াছো সে তাকবীর॥
- দূর্গা নামের কাছাকাছি প্রায় দরগায় গিয়া লুটাও শীর
- ওদের যেমন রাম নারায়ণ মোদের তেমন মানিক ""পীর""
- ওদের চাউল ও কলার সাথে মিশিয়া গিয়াছে মোদের ক্ষীর
- ওদের শিব ও শিবানির সাথে আলী ফাতেমার মিতালী বেশ হাসানরে করিয়াছি কার্তীক আর হোসেনরে করিয়াছি গজ গনেশ
- বিশ্ব যখন এগিয়ে চলেছে আমরা আছি বসে
- বিবি তালাকের ফাতওয়া খুজেছি কুরআন হাদীছ চষে॥
- হানাফী, শাফেয়ী, মালেকী, হাম্বলীর তখনও মেটেনি গোল
- এমন সময় আজরাইল এসি হাঁকিল, তলপি তোল॥
- বাহিরের দিকে যত মরিয়াছি ভীতরের দিকে তত
- গুনতিতে মোরা বাড়িয়া চলেছি গরু ছাগলের মতো॥
বৃহস্পতিবার, ১ অক্টোবর, ২০১৫
মাযহাব ধর্মের অনুসারী এর কিছু প্রশ্নের জবাব
আসসালামু
আলাইকুম
—————————————————————
ভালো কথা সব প্রশ্নের উত্তর দিতে পারেন নি কেন???
——————————————
মাযহাব ধর্মের অনুসারী
কাজী ছাইফুজ্জামান@[100004359222825:] @ [100004359222825:]
এর কিছু প্রশ্নের জবাব
—————————————
আল্লাহ তাআলার মনোনিত ধর্ম দ্বিন ইসলাম এবং রসূল মুহাম্মাদ সাঃ এর রেখে যাওয়া দ্বিন ইসলাম পূর্ণ ।
এই পূর্ণ ইসলামে কেউ কিছু ডুকাতে পারবে না আবার ইসলাম থেকে কিছু বাদ দিতে পারবে না ।
মুহাম্মাদ সাঃ এর রেখে যাওয়া ইসলামে মাযহাব নাম ফেরকা ছিল না। তাই এই মাযহাবী ফেরকা ইসলামে নেই ।
- আল্লাহ দ্বিন ইসলামকে বিভিন্ন দলে বিভক্ত হতে নিষেধ করেছেন বিভিন্ন আয়াতে দেখুন
- [[ এটা কাজীর পোষ্টে যে পোষ্টে মাযহাব বিদ্বেষী বলা হয়েছে
- (কাজীর মূল লেখা সময় দিন তারিখ September 28 . Monday at 9:57am)
- সে পর সংযোজিত করেছে, তার উত্তর দিব না আমি, তার মূল পোষ্টের মূল লেখার জবাব দিব, আমি জানতাম পরে ঐ কাজি লেখা সংযোজন করবে , (হাপানিদের স্বাভাব) তাই ওর মূল লেখা আমি আগেই কপি করে রেখেছিলাম, তা দিলাম আমার গোপন গ্রুপ থেকে পাবলিক গ্রুপে )
- নাকি বলতে চাও লুতু ফরাজী শয়তানের মত হানাফি (হাপানি) মাযহাব রসূলের যুগেও ছিল ??
লেবেলসমূহ:
মাযহাব ধর্মের অনুসারী এর কিছু প্রশ্নের জবাব
লা ~ মাযহাবী কারা কারা ????
বিষয়: লা ~ মাযহাবী কারা কারা ????
—————————————————————————————————
মাযহাব মানা ফরয।
আর মাযহাব
না মানলে লা মাযহাবি।
==============================================
আচ্ছা মাযহাব
মানা যদি ফরয হয়
আর এই ফরয যদি কেউ অস্বীকার
করে সে কি কাফের
হবে?
অথবা এই ফরয যদি কেউ পালন
না করে সে কি গোনাগার
হবে?
যেমন যাকাত
দেয়া ফরয। কিন্তু
কেউ যদি যাকাত
কে অস্বীকার
করে তাহলে সে কাফের আর
যদি যাকাত আলসতা করে আদায় না করে তাহলে কবীরা গোনাহগার হবে।
এই মাযহাব মানা কোন ধরনের ফরয?
- আল্লাহ তা'আলা ও তাঁর রাসুল (সাঃ) শরী'আতের যত হুকুম ফরয আছে তা স্পষ্ট করে দিলেন
- আচ্ছা মাযহাব মানা যদি ফরয হয় আর লা মাযহাবী হওয়া যদি গোনাহ এর কাজ হয় তাহলে তো আল্লাহ তা'আলা তার জন্য নিশ্চয় শাস্তি দিবেন।
- কিন্তু সাহাবীগণ হাত তুলছেন না,
- তাবেঈ ও তাবে তাবেঈগণ হাত তুলছেন না,
- ইমাম আবু হানীফা রহ হাত তুলছেন না,
- ইমাম মালিক রহ হাত তুলছেন না,
- ইমাম শাফেয়ী রহ হাত তুলছেন না,
- ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল রহ হাত তুলছেন না।
- তার মানে সাহাবীগণ, তাবেঈ ও তাবে-তাবেঈগণ, ৪ ইমাম
- সহ আরো অনেক থাকবেন লা মাযহাবী।
- যারা লা মাযহাবী হিসাবে হাত তুলবেন না তাদের অন্তর্ভুক্ত করেন।
আল কুরআন এবং হাদিসের বিপক্ষে কোন ইমাম মুস্তাহিদ এর কথা মানতে পারব না
আল কুরআন এবং হাদিসের বিপক্ষে কোন ইমাম মুস্তাহিদ এর কথা মানতে পারব না
=========
আসসালামু আলাইকুম,
কুরআনে সুরা নিসা ৫৯
আয়াত থেকে যত
মাজহাবী আর যত ভন্ড পীরের আমদানি হয়ছে,
এই আয়াতে ব্যাখ্যা কোন সাহবী নিজের নামে দল
বা মত পেশ করেন নাই,।
সেই আয়াতটা বর্তমানে আলেমরা (> অবিভাবক বা বিচারক <) এত টুকু পর্যন্ত
পাঠ করে, কিন্তু দু:খের
বিষয় হলো পুরা আয়াত না পরে তাফছির
করে বর্তমানে বিদাআতি আলেমেরা ।
সেই আয়াতে দেখেন
কি বলছে আল্লাহ। ।।।।
৫৯.
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا أَطِيعُوا اللَّهَ وَأَطِيعُوا الرَّسُولَ وَأُولِي الْأَمْرِ مِنكُمْۖفَإِن تَنَازَعْتُمْ فِي شَيْءٍ فَرُدُّوهُ إِلَى اللَّهِ وَالرَّسُولِ إِن كُنتُمْ تُؤْمِنُونَ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْآخِرِۚذَٰلِكَ خَيْرٌ وَأَحْسَنُ تَأْوِيلًا
হে ঈমানদারগণ! আল্লাহর নির্দেশ মান্য কর, নির্দেশ মান্য কর রসূলের এবং তোমাদের মধ্যে যারা অবিভাবক (বিচারক) তাদের। তারপর যদি তোমরা কোন বিষয়ে বিবাদে প্রবৃত্ত হয়ে পড়, তাহলে তা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের প্রতি প্রত্যর্পণ কর-যদি তোমরা আল্লাহ ও কেয়ামত দিবসের উপর বিশ্বাসী হয়ে থাক। আর এটাই কল্যাণকর এবং পরিণতির দিক দিয়ে উত্তম।।–
সূরা নিসা-৫৯।
এই আয়াত তো নাযিল হয়েছে হাদিস ইবনু আব্বাস রাঃ থেকে বর্ণিত হয়েছে।তিনি বর্ণনা করেছেন,
আয়াতটি আব্দুল্লাহ ইবনু হুযাফা ইবনু ক্বায়েস ইবনু আদির সর্ম্পকে নাযিল হয়েছিল যাকে রসূলুল্লাহ সাঃ কোন যুদ্ধের (আমীর) হিসাবে পাঠান (সহিহ মুসলিম,কিতাবুল ইমারাত
ِ اباِْب ٍوجُوب طا حَة
اِلا مراءِ
শরহে মুসলিম নববী-আলোচ্য অধ্যায় ও অনুচ্ছেদ, নাসায়ী হা/৪১৯৪ ও আবু দাউদ হা/২৬২৪)
উক্ত সাহাবী (আমীর) রাঃ কি বলেছিলেন এবং অন্য সাহাবী রাঃ রা কি বলেছিল উত্তর জানাবেন
- দেখন কি ভাবে আপনা দলিল আপনার মাযহাবের বিপক্ষে যায়।
- বরং উন্মুক্ত ভাবে জীবিত আলেমদের ইত্তে'বাহ
- কুরআন ও সহিহ হাদিসের অনুকুলে প্রতিষ্ঠিত করে।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)