বৃহস্পতিবার, ১ অক্টোবর, ২০১৫
প্রশ্ন :- তাক্কলীদ মানে কি? তাক্কলিদ কাকে বলে? বলা হয় তাক্কলিদের সংঙ্গা সঠিক সমস্যা হচ্ছে উক্তি গুলো বুঝতে।
মাজহাবীদের পোষ্টমর্টেম পার্ট পাঁচ (৫)
—————————————————————————————————
প্রশ্ন :-
তাক্কলীদ মানে কি? তাক্কলিদ কাকে বলে? বলা হয় তাক্কলিদের সংঙ্গা সঠিক সমস্যা হচ্ছে উক্তি গুলো বুঝতে।
প্রশ্ন কর্তা:এক জন হানাফি মাযহাবী
———————————————————————————
জবাব/উত্তর
¤ আসসালা-মু আলাইকুম ¤
নিম্নে তাক্বলীদের বিস্তারিত বিবরন তুলে ধরা হলো
তাকলীদের শাব্দিক
অর্থ:
‘তাকলীদ’ (ﺍﻟﺘﻘﻠﻴﺪ)
শব্দটি ‘ক্বালাদাতুন’ (ﻗﻼﺩﺓ)
হ’তে গৃহীত। যার
অর্থ কণ্ঠহার
বা রশি। যেমন
বলা হয়, ﻗَﻠَّﺪَ ﺍﻟْﺒَﻌِﻴْﺮَ
‘সে উটের গলায়
রশি বেঁধেছে’।
সেখান
থেকে ‘মুক্বাল্লিদ’ ( ﻣﻘﻠﺪ)
,
যিনি কারো আনুগত্যের
রশি নিজের গলায়
বেঁধে নিয়েছেন।
তাকলীদের পারিভাষিক অর্থ:
তাক্বলীদ হ’ল শারঈ
বিষয়ে কোন
মুজতাহিদ
বা শরী‘আত
গবেষকের
কথাকে বিনা দলীল-
প্রমাণে চোখ
বুজে গ্রহণ করা।
আল্লামা জুরজানী (রহঃ)
-এর মতে, ‘তাক্বলীদ
হ’ল বিনা দলীল-
প্রমাণে অন্যের
কথা গ্রহণ করা’।
(জুরজানী, কিতাবুত
তা’রীফাত, পৃঃ ৬৪।)।
ইমাম শাওকানী (রহঃ)-এর
মতে, ‘তাকলীদ হ’ল
বিনা দলীলে অন্যের
মত গ্রহণ করা, যার
মত দলীল
হিসাবে সাব্যস্ত
হবে না’। (ইমাম
শাওকানী, ইরশাদুস
সায়েল
ইলা দালায়িলিল
মাসায়েল, পৃঃ ৪০৮।)।
তাফসীরে আযওয়াউল বায়ান’-এর লেখক
মুহাম্মাদ আল-
আমীন আশ-
শানক্বীত্বী (রহঃ)-
এর মতে, ‘তাক্বলীদ
হ’ল কারো দলীল
সম্পর্কে অবহিত
না হয়ে তার
কথা গ্রহণ করা’।
(মুহাম্মাদ আল-
আমীন আশ-
শানক্বীত্বী,
মুযাক্কিরাতু
উছূলিল ফিক্বহ,
পৃঃ ৪৯০।)
তাক্বলীদ (ﺗﻘﻠﻴﺪ ) দলিল উল্লেখ ছাড়াই কোন ব্যক্তির মতামতকে গ্রহণ করা।
তাক্কলিদের উপরে সংজ্ঞা গুলোর আলোকে বলা যায় যে ,শারঈ বিষয়ে কারো কোন কথা বিনা দলিলে গ্রহণ করাই তাক্বলীদ।
তাকলিদের সংঙ্গা থেকে জানা যায় যে
তাকলিদ হবে শুধু এক জন ব্যক্তির
তাকলিদ কারী অর্থাত্ মুকাল্লিদ কখনো দলিল জানতে চাইবে না।
যার তাকলিদ করবে সে যা বলবে তাই মুকাল্লিদ চোখ বোঝে মেনে নিবে সেটা ভুল হলেও,
(০০১ নং)
মুকাল্লিদ কখনো দলিল খুজবে না মুকাল্লিদ যদি এই মতটি অন্য আরেক জনের কাছে যানতে চায়
তখন সে আর মুকালিদ থাকে না কারণ তাকলিদের সংঙ্গা তার বিরুদ্ধীতা করবে বা সংঙ্গা বিরুদ্ধী হবে আপনি কি বলেন?
(০০২ নং)
আপনি কি দেখাতে পারবেন যে এক জন মুসতাহি বা ইমামকে মানতে হবে?
আমি এখন ৩ টি মতের মাধ্যমে দেখাবো একক ব্যক্তি তাকলিদ করা বৈধ না।
(০০৩ নং)
আপনি যদি বলে একক ব্যক্তি না ২ বা ৩ এর অধিক ব্যক্তির তাকলিদ করা জায়েজ আছে, তবে আপনি তাকলিদের সংঙ্গা মানলেন না কেন?
আমি ইমাম আবূ হানীফা (রহঃ) কে সম্মান করি ওনার এই ফতওয়াটা
০১-যে কোন ভাষায় নামাযের সূরা (কেরআত) পড়লে ইমাম আবু হানিফা র: মতে জায়েজ যদিও সে ব্যক্তি আরবী ভাষা জানে।(হিদায়ার ১৪০১ হিঃ আশরাফী হিন্দ ছাপার ১ম খন্ডের ১০২ পৃঃ)
(০০৪ নং)
ভাই পৃথিবীর কয়টা প্রচলিত হানাফিরা এই মতটা অন্ধ মুকালিদ বা তাকলিদ কারী মানে?
০২. মুল্লাজি শিক্ষিয়েছে, চার মাযহাব চার ফরজ
ও চার কুরসী চার ফরজ এই ফরজ কুরআনে ও হাদিসে নেই ,
(০০৫ নং)
এখানে এই ব্যক্তি ফরজ কোথায় পেল?
(০০৬ নং)
এই ব্যক্তি কি বিধান দিয়ে রবের আসনে বসে নি?
০৩:-
তাকবীর তাহরীমায় আল্লাহু আকবার না বলে সুবাহানাল্লাহ আর রহমান বা আল্লাহ কোন গুন বাচক নাম বলে সলাত আরম্ভ করা ইমাম আবূ হানিফা রহঃ মতে জায়েয, (কুদরি পৃষ্ঠা নং ৭৬ )
০৩.১:-
তাকবীর তাহরীমায় আল্লাহু আকবার না বলে সুবাহানাল্লাহ আর রহমান বলে সলাত আরম্ভ করা ইমাম আবূ হানিফা রহঃ (হিদায়ার ১৪০১ হিঃ আশরাফী হিন্দ ছাপার ১ম খন্ডের ১০১ পৃঃ(হিদায়ার হল নিচের বইয়ের ব্যাখ্যা))
আল- মুখতাসারুল কুদুরী (আরবি- বাংলা) পৃঃ৭৬ (অনুবাদ ও সম্পাদনায়;মাওঃ মুহাম্মদ আমিন উল্লাহ~ভূতপূর্ব মাহাদ্দিস,কারাম তিয়া আলিয়া মাদরাসা,নোয়াখালী; মাওঃ মুহাম্মদ সিদ্দীকুল্লাহ~এম.এম. (ফার্স্ট ক্লাস),বি.এ. (স্ ট্যান্ড),প্রধান আরবি প্রভাষক,হায়দারা বাদ মারদাসা গাজীপুর ঢাকা এবং মাওঃ মুহাম্মদ মুস্তফা এম.এম.~;; প্রকাশনায় == ইসলামিয়া কুতুবখানা; ৩০/৩২ নর্থব্রুক হল রোড; বাংলাবাজার; ঢাকা-১১০০)
(০০৭ নং)
এখন বলেন ওপরে পৃঃ ৭৬(০৩) অথবা ০৩.১ নং মতে কে পৃথিবীর কয়টা হানাফি মানে ?
(০০৮ নং)
এই মতের তাকলিদ কি আপনি করবেন?
(০০৯ নং)
যারা তাকলিদ করে বলে তাকলিদ জায়েজ তথা যে কোন এক ইমামের মাযহাব মানতে হবে তাদের চেলেন্জ করছি একক বা এক জন ইমামকে মানা
কোন দলিল প্রমান দিতে পারবে না?
(০১০ নং)
এখন সম্মানিত ভাই আপনি বলে তাকলিদের সংঙ্গা বুঝতে কোথায় ভুল হয়েছে?
(বিঃদ্রঃ ০০৯ নং এর উত্তর সব চেয়ে গুরুত্ব পূর্ণ তাই কেউ এই উত্তরটা দিতে বাদ দিবে না )
¤ জাজাকাল্লাহ ¤
{{~Wait & See~}}
—————————————————————————————————
প্রচলিত মাযহাবি হানাফিরা আল্লাহকে ছেড়ে তাদের আলেম রব হিসাবে গ্রহণ করেছে
বিষয়: প্রচলিত মাযহাবি হানাফিরা আল্লাহকে ছেড়ে তাদের আলেম রব হিসাবে গ্রহণ করেছে
============================
০১. মুল্লাজি (হানাফিদের গোষ্টি) শিক্ষিয়েছে, ১৩০ ফরজ কিন্তু এই ১৩০ ফরজ নিদির্ষ্ট করে রব দাবী করেছে কেন??? এবং অনেক ফরজ বাদ দিয়েছে কেন ??? বিস্তারিত লিংকে [ ]
০২.
চার মাযহাব চার
ফরজ
এই ফরজ কুরআনে ও হাদিসে নেই
এখানে এই ব্যক্তি ফরজ কোথায় পেল ?
এই ব্যক্তি কি বিধান দিয়ে রবের আসনে বসেছে কেন ?
০৩.চার কুরসী চার ফরজ
এই ফরজ কুরআনে ও হাদিসে নেই ,
এখানে এই ব্যক্তি ফরজ কোথায় পেল ?
এই ব্যক্তি কি বিধান দিয়ে রবের আসনে বসেছে কেন ?
০৪.
ফার্সী ভাষায়
নামাযের সূরা (কেরআত) পড়লে ইমাম আবু হানিফা র: মতে জায়েজ যদিও সে ব্যক্তি আরবী ভাষা জানে।
(হিদায়ার ১৪০১
হিঃ আশরাফী হিন্দ
ছাপার ১ম খন্ডের
১০২ পৃঃ )
{ইমাম আবু হানিফার রঃ মতে, স্বলাতে ফারসি বা অন্য যে কোন ভাষায় ক্বেরাত পড়া জায়েজ ও সহীহ (ফতোয়ায়ে আলমগীরি বাংলা অনুবাদ ১ম খন্ড ,ইসলামিক ফাউন্ডেশনের পৃঃ ১৮৬)}
এই কথা আল্লাহর নাজিলকৃত ওহীর কোথায় আছে ???
ভাই পৃথিবীর কয়টা প্রচলিত হানাফি এই মতটা অন্ধ মুকালিদ বা তাকলিদ কারী মানে ?
০৫.
হানাফিরা উমরি কাজা সলাত আদায় করে কিন্তু এই উমরি কাজা সলাত আদায় করে এর নিয়ম কে বা কারা শরিয়তের মধ্যে চালু করল? এই ব্যক্তি বা মুস্তাহিদ কি নিজেকে রব দাবী কর না ????
০৬.
পীর ধরা ফরজ এই ফরজ দিয়ে তো রব দাবী করে বসেছে হানাফি দলের চেলা চরমোনাই পর ???
০৭.
জর্দা খাওয়া হালাল
দেখেন নিচের আয়াত ও হাদিস কি বলে
১.
আদী ইবনু হাতিম (রাঃ) থেকে বিভিন্ন সনদে ইমাম আহম্মাদ, ইমাম তিরমিযী ও ইমাম ইবনু জারীর রহঃ বর্ণনা করেছে,...........
রসূল (সাঃ) যখন আদী ইবনু হাতিম (রাঃ) এর সম্মুখে এই আয়াত তিলাওয়াত করলেনঃ """ [
ﺍﺗَّﺨَﺬُﻭﺍ ﺃَﺣْﺒَﺎﺭَﻫُﻢْ ﻭَﺭُﻫْﺒَﺎﻧَﻬُﻢْ ﺃَﺭْﺑَﺎﺑًﺎ ﻣِّﻦ ﺩُﻭﻥِ ﺍﻟﻠَّﻪِ ]ইততাখযু~আহবা-রহুম ওয়া রুহবা-নাহুম আরবা-বাম মিন দূনিল্লা-হি"""
.
অর্থ- তারা (ইয়াহুদী ও খ্রিষ্টানগণ) আল্লাহকে ছেড়ে তাদের আলেম (পন্ডিতগণ) ও দরবেশগণকে (সংসার বিরাগীগণকে) রব হিসাবে গ্রহণ করেছে""" (সূরা তওবা ০৯/৩১নং আয়াত।)
আদী (রাঃ) তখন বললেন-তারা তাদের আলেম ও দরবেশকে রব বানায়নি ।
নবী (সাঃ) বললেন-হ্যাঁ, তারা নিশ্চয় তাদের আলেম ও দরবেশদেরকে রব বানিয়েছে।
তাদের আলেম ও দরবেশগণ আল্লাহ কর্তৃক হালাল ঘোষিত বিষয়কে তাদের জন্য হারাম করেছে এবং হারাম ঘোষিত বিষয়কে হালাল বানিয়েছে।
আর তারা সেই সব বিষয় নিজেদের আলেম ও দরবেশদেরকে তথা তাদের বিধি ব্যবস্থা মেনে নিয়েছে।-(বিস্তারিতঃ তাফসিরে ইবনে কাসীর আলোচ্য আয়াতের তাফসীর দ্রষ্টব্য।)
এখন এই যে মাযহাবীরা কি বলবা উপরে ফরজ ও বিধান দিয়ে তোমাদের আলেমরা রব হল না হয়নি???????
{{ Wait & See }}
ফরয রহিত করা এবং যোগ করার অপচেষ্টায় মাযহাবী ফেরকা
প্রচলিত হানাফি এর গুমোর ফাঁস !!!¡¡¡- পর্ব - এক (১)
¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤
বিষয়: ফরয রহিত করা এবং যোগ করার অপচেষ্টায় মাযহাবী ফেরকা :
মাযহাবী (চার রা)
তারা বিনা দলিল প্রমাণে ফরয নির্ধারণ করেছেন ১৩০ টি।
যার মধ্যে বৃদ্ধি করেছেন এবং বিয়োজনও করেছেন,
এক দিকে
চার মাযহাব চার ফরজ ,
চার কুরসী চার ফরয নির্ধারণ করেছেন।
অপর দিকে ফরয রহিত করেছেন।
যেমন তারা ১৩০ ফরয থেকে
জিহাদ করা,
পর্দা করা,
জানাজার সালাত,
ইলম শিক্ষা করা,
তাবলীগ করা,
রুজি রোজগার করা,
পিতা মাতার খিদমাত ইত্যাদি ফরজ বাদ দিয়েছেন।
অপরদিকে ১৩০ ফরয আলোচনা করতে গিয়ে পাঁচ ওয়াক্ত সালাত পাঁচ ফরত আরকান আহকাম ১৩ ফরয এবং পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের ১৭ রাক'আত সালাত ফরয ঠিকই ধরেছেন।
অর্থাত্- সালাতের প্রতিটি ফরত পৃথক পৃথক ভাবে গণনা করেছেন।
কিন্তু
হাজ্জের তিন ফরয,
যথা ইহরাম বাঁধা, আরাফার ময়দানে অবস্থান এবং তাওয়াফে এফাযাকে তারা ফরয থেকে বাদ দিয়েছেন।
এমন ভাবে আর ও বহু ফরয বাদ দিয়ে এবং যোগ করে তারা রব অথবা নবী দাবীর পরিচয় দিয়েছেন।
{{~Wait & See~}}
কিছু বলবনা.......... নিজের লোক!!! মাযহাবী গোষ্টি
কিছু বলবনা..........
নিজের লোক!!! মাযহাবী গোষ্টি!!!
========================
1.® চূড়ান্ত
সিদ্ধান্তদাতা নবী
নয়, চূড়ান্ত সিদ্ধান্তদাতা মুজতাহীদগণ- লুৎফর ফরাযি। কিছু বলবনা.......... নিজের লোক!!!
2. ® যারা নবীরে দেখে নাই তাদের জন্য আলেমই নবী-
ওলীপুরি। কিছু বলবনা.......... নিজের লোক!!!
3. ® মহিলারা মসজিদে গেলে ফিতনা হবে-ওলীপুরি অথচ রাসূল সাঃ তা নিষেধ
করেননি বরং বাধা
দিতে নিষেধ করেছেন। কিছু বলবনা.......... নিজের লোক!!!
4. ® আল্লাহর আন্দাজ নাই- চরমোনাই। কিছু
বলবনা.......... নিজের লোক!!!
5.® আমার নামে দুরূদ না পড়লে নামাজ হবেনা-ফুরফুরা পীর। কিছু বলবনা.......... নিজের লোক!!!
6.® আল্লাহ্ ও রাসূল সাঃ একই, আলাদা নয় (নাউযুবিল্লাহ)-
ফুরফুরা পীর। কিছু
বলবনা.......... নিজের লোক!!!
7. ® আমি রাসূল সাঃ কে উলংগ অবস্থায় ডাস্টবিনে দেখেছি (নাউযুবিল্লাহ)-
দেওয়ানবাগী। কিছু
বলবনা.......... নিজের লোক!!!
8. ® ফাতেমা রাযীঃ এর সাথে আমার বিয়ে হয়ছে (নাউযুবিল্লাহ)-
দেওয়ানবাগী। কিছু
বলবনা.......... নিজের লোক!!!
9. ® আল্লাহ্ স্বয়ং
আমার মিছিলে
স্লোগান দেয় (নাউযুবিল্লাহ)-
দেওয়ানবাগী। কিছু
বলবনা.......... নিজের লোক!!!
10. ® পরকালে মুক্তির জন্য ইসলাম ধর্ম গ্রহনের আবশ্যকতা নেই- আটরশী পীর। কিছু বলবনা.......... নিজের লোক!!!
11. ® বাবা তোর ভালমন্দ আমার হাতে- আটরশী
পীর। কিছু বলবনা.......... নিজের লোক!!!
12. ® ফাতেমা রাযীঃ
আমাকে দু'বাহু দ্বারা জড়িয়ে ধরল
(নাওযুবিল্লাহ)-
আশরাফ আলী
থানভী। কিছু
বলবনা.......... নিজের লোক!!!
13. ® শিব মুসলমানদের প্রথম নবী- দেওবন্দী মুফতি ইলিয়াস। কিছু বলবনা......... নিজের লোক!!!
14.দেওবন্দীরা ২০১১ সালে ফতওয়া দিয়েছিল যে, দেওবন্দী ও হিন্দুরা ভাই ভাই। কিছু বলবনা..........
নিজের লোক!!!
আর কত বলব?
হানাফি (হাপানি) মাযহাব রাসুল (সাঃ) এর জামানা থেকেই ছিল ! লুতফর কাজ্জাব
হানাফি (হাপানি) মাযহাব রাসুল (সাঃ) এর জামানা থেকেই ছিল ! লুতফর কাজ্জাব
হাসতে হাসতে :-D :-D :-D :-D :-D হা হা হা হা পেট
ব্যাথা হয়ে গেল
কথিত মাযহাবী Lutfor
Farazi তার এক জঘন্য
বক্তিতায় বলতেছেন:
:-D :-D :-D :-D :-D হা হা হা হা
”হানাফি (হাপানি ) মাযহাব রাসুল (সাঃ) এর জামানা থেকেই ছিল !”
:-D :-D :-D :-D :-D
হা হা হা হা পুরাই
দাজ্জাল তার প্রমান
এইটাই।
:-D :-D :-D :-D :-D
হা হা হা হা আর কিছুই দরকার নাই এই কথিত হানাফি (হাপানি )।
:-D :-D :-D :-D :-D হা হা হা হা
দাজ্জাল
লুতফর।
:-D :-D :-D :-D :-D হা হা হা হা
শয়তান লুতু : আবু হানিফা (রহ)
কি জানত যে তার
নামে মাযহাব আছে
এই কাজ্জাবের
কথা শুনলে শুধুই
:-D :-D :-D :-D :-D হা হা হা হা
হাসি পায়।
:-D :-D :-D :-D :-D হা হা হা হা
হিন্দুদের মাও কে হত্যার জন্য বিক্রয় করে কেন??? মা কি আসল না সত ??
হিন্দুদের মাও কে হত্যার জন্য বিক্রয় করতে কেন???
মা কি আসল না সত ??
যে ইন্ডিয়ান হিন্দুরা আজ গরুর মাংস খাওয়ার দোহায় দিয়ে মুসলিম হত্যা করছে এবং গরু জবাই করা যাবেনা বলে মুখ ফেনা ফেনা করে ফেলছে সেই ইন্ডিয়ান হিন্দুরা আজ
গরুর মাংস রপ্তানিতে বিশ্বে
চ্যাম্পিয়ান!!!!
!!!!
পৃথিবীতে সর্বাধিক গরুর মাংশ
রপ্তানিকারক তিন
দেশের নাম:
১) ভারত : ২.৫ মিলিয়ন টন
২)ব্রাজিল : ২.০ মিলিয়ন টন
৩) অস্ট্রেলিয়া : ১.৫ মিলিয়ন।
এবার দেখি, ভারতের কোন কোন কোম্পানি
সবচেয়ে বেশি গরুর মাংশ রফতানি করে এবং তাদের মালিকের নাম কি.......???
- ১ আল-কাবীর এক্সপোর্ট প্রাইভেট লিমিটেড, মালিক : শতীস ও অতুল সাবহারওয়াল
- ২ এরাবিয়ান এক্সপোর্ট প্রাইভেট লিমিটেড, মালিক : সুনীল কাপুর
- ৩ এমকে আর ফ্রোজেন ফুড এক্সপোর্ট প্রাইভেট লিমিটেড, মালিক : মদন এবোট
- ৪ পিএমএল ইন্ডাস্ট্রিজ প্রাইভেট লিমিটেড, মালিক : এ এস বৃন্দা।
কপি
[[ বিঃদ্রঃ আমি কাজীকে আবার পাল্টা জবাব দিয়েছি তার লিংক ]]
কাজীর মূল লেখার কপি যা সংগ্রহ করা সংযোজনের পূর্বের
//কাজী
ছাইফুজ্জামান
মাঝহাব বিদ্ধেষী
Md SaRower HosSain
এর মাঝহাব নিয়ে
বিষেধাগার ও তার
বিদ্ধেষপূর্ণ কিছু
প্রশ্ন ও তার জবাব।
:
প্রশ্ন:-
1) লা-মাযহাবী দ্বারা
কি বলতে চাও ???
==============
জবাব:-
যারা মুজতাহিদ
ইমামগণ ইজতেহাদ
অস্বীকার করে
নিজেরা মুজতাহিদ
না হওয়া সত্ত্বেও
নিজেরাই মুজতাহিদ
সেজে বসে আছে,
তাদেরকেই লা-
মাঝহাবি বলি।
প্রশ্ন:-
2) সর্বপ্রথম লা-
মাযহাবি হলেন
মুহাম্মাদ (সাঃ)!
===============
======
জবাব:- রাসূলুল্লাহ
সাল্লাল্লাহু
আলাইহি
ওয়াসাল্লাম মাঝহাব
মানবেন কেন? তিনি
তো ওহি প্রাপ্ত
শরিয়ত প্রণেতা।
তাঁর নিকট ওহি
এসেছে, তিনি
শরিয়ত প্রণেতা,
তাঁর মুক্কাল্লিদ
হওয়ার প্রয়োজন
নাই। তাই তিনি
কারো মুক্কাল্লিদ
নন।
এখন আপনাকে
জিজ্ঞেস করি যে,
আপনিও কি অনুরুপ
কিছু দাবি করতে
চান?
জবাব দিন।
প্রশ্ন:-
(3) লা মাযহাবি দিয়ে
আপনি কি বুঝাতে
চাচ্ছেন? লা
মাযহাবি মানে যদি
কোন মাযহাবের
অনুসরণ না করাকে
বুঝিয়ে থাকেন তবে
সর্বপ্রথম লা-
মাযহাবি ব্যক্তি
হলেন মুহাম্মাদ
রাসুলুল্লাহ ﷺ।
জবাব:-
এই প্রশ্নের জবাব
২য় প্রশ্নের জবাব
একই।
তিনি নিজেই
শরিয়ত প্রণেতা
অন্যের বিশ্লেষণ
মানতে যাবেন কেন?
এখন যদি ওহি আসার
সম্ভাবনা থাকতো
তাহলে হয়তো আপনি
দাবি করতে পারতেন
আপনার উপর ওহি
নাজিল হয়েছে। তাই
আপনি কাউকে
মানছেন না।
যেহেতু ওহির দরজা
এখন বন্ধ, তাই
আপনি ওসব বলতে
পারেন না।
আপনাকে অবশ্যই
মুজতাহিদ ইমামের
তাকলিদ করতে হবে।
কারণ আপনি নবী
নন, মুজতাহিদও নন।
প্রশ্ন:-
( 4) তেমনি ভাবে-
আবু বকর (রাঃ)
ছিলেন লা-মাযহাবি!
(5) হযরত উমর (রাঃ)
লা-মাযহাবি! (6)
হযরত উসমান (রাঃ)
লা-মাযহাবি! (7)
হযরত আলী (রাঃ)
লা-মাযহাবি!
জবাব:-
তাঁরা নবীজিকে
দেখে তাঁর থেকে
শিখে সরাসরি আমল
করেছেন, আপনি সে
রকম হতে পেরেছেন
কি?
এছাড়া তাঁরা ছিলেন
জলিলুল ক্কদর
সাহাবি এবং
মুজতাহিদ।
আপনি এখনো তাঁদের
পায়ের ধুলার সমানও
হতে পারেন নি।
প্রশ্ন:-
( 8) একই ভাবে ইমাম
আবু হানীফা (রহ.)
তিনি কোন মাযহাব
মানতেন? তার তো
কোন মাযহাব ছিলো
না? সুতরাং ইমাম আবু
হানীফা (রহ.) তিনিও
লা-মাযহাবি! (9)
ইমাম শাফি (রহ.) লা-
মাযহাবি! (10) ইমাম
মালেক (রহ.) লা-
মাযহাবি! (11) ইমাম
আহমাদ ইবনে
হাম্বল (রহ.) লা-
মাযহাবি!
জবাব:-
যারা নিজেই
মুজতাহিদ, তাদের
জন্য অন্য কারো
ইজতেহাদ মানা
নিস্প্রয়োজন।
উপরোক্ত মনিষিগণ
যেহেতু মুজতাহিদ
ছিলেন, তাই তাঁরা
সরাসরি রাসূলের
মুক্কাল্লিদ।
প্রশ্ন:-
( 12) আবু হানীফা রহ
কি হানাফী মাযহাব
তৈরী করেছেন? (13)
আবু হানীফা রহঃ কি
সব বিষয়ে সমাধান
দিয়ে গেছে? যদি
দিয়ে থাকে তাহলে
পরবর্তীতে নতুন
সমস্যা দেখা দেয়
কেন??? (14) আবু
হানীফার জন্মের
আগের দিন যেসব
মানুষ মারা গেছে
তারা কোন মাযহাব
মানতো? তারা সবাই
"লা-মাযহাবী"
ছিল ?? (15) আবু
হানীফা যখন শিশু
ছিলো তখন সারা
দুনিয়ার মুসলিমগণ
কোন মাযহাব
মানতো? "লা-মাযহাব"
কি?? (16) আবু
হানীফা তো আর
জন্ম থেকেই
মুজতাহিদ ছিলেননা।
মুজতাহিদ হতে কম
করে হলেও ২৫/৩০
বছর বয়স হয়েছে
তার। তাহলে আবু
হানীফার বয়স
২৫/৩০ বছর হওয়ার
আগে সারা দুনিয়ার
মুসলিমরা কোন
মাযহাব মানতো? "লা-
মাযহাবী" কি??
দলিল সহ জানতে
চাই।
জবাব:-
বিজ্ঞ ব্যাক্তি হলে
উপরের জবাবই
যথেষ্ট।
আর অজ্ঞ হলে
তর্ক করা বৃথা।
(মূল লেখা সময় দিন তারিখ September 28 . Monday at 9:57am)///
বিঃদ্রঃ সে (কাজী) পর সংযোজিত করেছে, তার জবাব দিব না, আমি তার মূল পোষ্টের মূল লেখার জবাব দিব তার লিংক এটা
[[ বিঃদ্রঃ আমি কাজীকে আবার পাল্টা জবাব দিয়েছি তার লিংক ]]
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)