শুক্রবার, ১৫ জানুয়ারী, ২০১৬
হিন্দু ধর্মের মা কালী ও পাঠা বলীর ইতিহাস
----------------হিন্দু ধর্মের মা কালী ও পাঠা বলীর ইতিহাস--------------------
.কালী দেবীর কাপড় লাগেনা সে সব সময় উলঙ্গই থাকে, তাই কালী দিনে বের হয় না রাতের বেলাতে বের হতে তার ভালো লাগে।। তো কালী একদিন রাতের বেলায় বনের মধ্যে ঘুরতে ছিলো, ঘুরতে ঘুরতে দেখলো সকাল হয়ে যাচ্ছে, কালী এখন কি করবে উলঙ্গ অবস্তায় মানুষে যদি দেখে ফেলে তবেতো কালী লজ্জা পাবে।
কালী চিন্তা করলো এখন কি করা যায়?
আমাকেতো সবাই দেখে ফেলবে হঠাৎ কালী দেখতে পেলো এক যুবক ছাগলের পাল নিয়ে যাচ্ছে, কালী তখন ছাগীর রূপ ধারন করে সেই ছাগলের পালের মধ্যে প্রবেশ করলো।
সেই ছাগলের পালের মধ্যে এক পাঠা নতুন একটা ছাগী দেখে উত্তেজিত হয়ে পাঠা কালী রূপী ছাগীর সাথে সঙ্গম করে ফেললো।
এবার ছাগী রূপী কালী ভীষন ক্ষেপে গেলো, যে এতো বড় সাহস আমি হলাম একজন দেবী আর আমার সাথে এই আকাম কুকাম করলো পাঠা? সুতরাং এই পাঠাকে প্রতিদিন আমার (কালীর) সামনে বলী দিতে হবে।
এভাবে কালপূজায় পাঠা বলীর নিয়ম হয়েছে।।
সূত্রঃ- [কালিকাপু রান:আধ্যায় -১৩: পাঠাবলী খন্ড:ভুবনময় চট্টোপাধ্যায় : ৪র্থ সংকলন ]
হিন্দু নগ্ন সাধুদের বিভিন্ন হাস্যকর ভংগি (শেয়ার করুন)
-----:পেইজে আমরা
হিন্দু নগ্ন সাধুদের
বিভিন্ন হাস্যকর
ভংগি আমরা দেখতে
পারছি।:---- (শেয়ার
করুন)
এদের দেখলে হাস্যকর
মনে হলেও এরা ততটা হাস্যকর নয়।এদের
বলা হয় আগরি,এরা
মূলত শয়তান পূজারি তান্ত্রৃক। এদের জীবন
যাপন সিষ্টেম পুরোটাই
স্যাটনিক।হিন্দুরা যে সাধু দ্বারা পরিচালিত
ও বিভিন্ন পূজা করে
এইটা এদের জিবন
যাপন দেখেই বুঝা যায় যাই হোক এইসব লেংটা
হিন্দু দের সব ভয়ংকর
শয়্তানি কাজকারবার
তুলে ধরব
এই তান্ত্রৃকরা মূলত
লেংটা থাকে কারন
শয়তান মানুষের লজ্বা
উঠিয়ে যার প্রমান
এইসব শয়তান
পূজারিরা,শয়তানের
নামে তারা পশু বলি
দেয় এবং মৃত মানুষের
উপর বসে ধ্যান
করে,যার প্রমান
নিচের ভিডিওটি
বলিকৃত পশু পাখীর
তাজা রক্ত
খায়,প্রমান এই
ভিডিওটি
সবচেয়ে ভয়ংকর যেটা
তারা মানুষের মাংস
পুড়িয়ে পর্যন্ত
খায়,নিচে তাদের
মানুষের মাংস খাওয়ার
ভিডিওটা দিলাম
হিন্দু বৌদি রা আঘোরি
বা সাধু বাবাদের লিঙ্গকে যত্ন ও সেবার
দ্বারা সন্তুষ্ট করে
সন্তানের আশায় ....
আর পুরুষের লিঙ্গ
মৈথুনের পর কি হয় বা
হতে পারে তা কি
বলতে হবে ? হিন্দু
সাধুরা একে অপরের
সঙ্গে সমকামীতায়
লিপ্ত হয়, অবৈধ
যৌনসম্পর্কের মেলা
চলে , নারী পুরুষ একই
সাথে স্নানে নেমে
যৌনমিলন করে
,কুমারী ও অবিবাহিত
মেয়েরা তাদের
সতীত্ব হারায়, গাজা
মদ জুয়ার আসর বসে
এবং সকল প্রকার
অপরাধ হয়,এ কুম্ভ
মেলাকে স্পট
নির্বাচন করে নারী ও
শিশু অপহরনের ঘটনা
ঘটে ,লুট বা ছিনতাই
বা রেপ ও হয় ,এ স্থান
কেন্দ্র করে মাদক সহ
নানান চোরাচালান
কার্যকর হয় , আরও
বহু ইতিহাস আছে,এই
ভিডিওটা দেখতে
পারেন
অপ্রাকিতিক শক্তি
তথা ব্ল্যাক
ম্যাজিকের জন্য
তাদের জন্য এই
ভিডিও এইখানে সাধুরা
যে ব্ল্যাক ম্যাজিক
করে তার প্রমান আছে
এই সাধুরা যে ব্ল্যাক
ম্যাজিক স্পেয়ালিষ্ট
তার আরেকটি ভিডিও
আপনারা হয়ত
অনেকেই জানেন
মুহাম্মদ বিন
কাশিম,মুহাম্মদ ঘূরি
সহ আরো অনেকের
ভারত অভিযানের
সময় এই তৎকালীন
হিন্দুের এগুলি থেকে
বিরত রাখেন।
সোমবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০১৫
মহিলাদের বুকের উপর হাত বাঁধা নিয়ে Md SaRower Hossain VS Lutfor Farazi
মহিলাদের বুকের উপর হাত বাঁধা নিয়ে Md SaRower Hossain VS Lutfor Farazi
======
লুত্ফর ফরাজীর কৈই তুই
Lutfor Farazi (01723785925
এর সাথে আমি কথা বলি আজ ( Oct 7, 2014 বেলা ১২টা ৫৬ মিঃ ৫১ সেঃ Pm
Call duration 01:32 মিনিট
বিষয়= মহিলাদের বুকের উপর হাত বাঁধা নিয়ে
===
আমি= আসসালামু আলাইকুম,
Lutfor= ওলাইকুমুস সালাম ওয়ারাহমাতুহু
আমি=
আপনার নাম কি Lutfor Farazi ?
Lutfor= জি ,
আমি= আমি একটা প্রশ্ন করতে চাই ছিলাম?
Lutfor= জি ,আচছা বলুন।
আমি= প্রশ্নটা হইতেছে এই যে মাহিলারা যে বুঁকের উপরে হাত বাঁধে ঠিক আছে, এর কি কোন দলিল আছে??
Lutfor= জি , তাইবে তৌলদ।
আমি= তাবিল (কথার আওয়াজ কম ছিল বিধায় .
Lutfor= তাবেই তাবেই তাবেই, তাবেই বুঝেন??
আমি= হ্যাঁ, তাবেই বুঝি ঠিক আছে,
তাবেই,তাবে -তাবেই
তাবেই হচ্ছে যে সেই ব্যক্তি যে সাহাবিদের দেখেছে। আর তাবে-তাবেঈ হচ্ছে সেই ব্যক্তি যে তাবেঈ কে দেখেছে।
Lutfor= হ্যাঁ ।
আমি= এই তো।
Lutfor= হ্যাঁ।
আমি= এটা কোথায় আছে ?
Lutfor= তাবেই তৌলদ,মুসনাদে আবি শায়ইবাতে।
আমি= আবি শায়ইবা, আবি শায়ইবাতে।আমি অনেকগুলো দলিল দেখেছি কিন্তু এই দলিলটা পাইনি এবং নেটে একটা নোট আছে আমার লেখা, ঠিক আছে।
MD SAROWER HOSSAIN এখন নামটা Change করা হইছে ""সত্য প্রচার""
ঠিক আছে।
#এখন আমি ব্লকে আছি আপনার।
দলিলটা দেখি কত টুকু!!
#আমি আজ রাত ৮টায় (৮টা ৪৫মিঃ একটা পোষ্ট করব।
পোষ্ট টা বর্তমানে আছে, কিন্তু পোষ্টার উত্তরো এখনো পাই নি হানাফিদের কাছ থেকে??
এই হল মোবাইলে কথা শেষ
এখন Lutfor এবার আপনা দলিল গুলো দেন দেখবে দেশবাসী
[গত লিংক ও ফরাজি সাহেবের আইডি লিংক এবং আইডি নং ১ম কমেন্ট আছে
{{{ গত পোষ্টের কপি
Mar 9 ,2014
দেখেন তো কত দিন আগের
#আমি কেন প্রচলিত
হানাফি নয়?-৩
Lutfor Farazi চোখ
দিয়ে দেখও
#হিদায়াহ
(করাচীঃ কুরআন মহল)
১/১০২ পৃ; ইলমুন
ফিক্বাহ ২/৭১ পৃ।
লিখা আছে:
>>>>>>নারীদের বুকের
উপর হাত বাঁধা<<<<<<
আর পূরুষদের নাভীর
নিচ বাঁধা।
#চিহ্ন>> <<অঙ্কিত
অংশ দলিল কুরআনের
কোন আয়াত ও কোন
সহিহ হাদিস আছে?
#দলিল ছাড়া ইবাদাত
পদ্ধতি গ্রহন কোথায়
আছে?
#আলিম পাঠ্য তানবীরুল
মেশকাত ২য় খন্ড
{প্রকাশকাল জুন ২০০৭
ইং} অধ্যায় ১০ (বাবু
সিফাতিস সালাত ১ম
পরিচ্ছেদ হাদিস নং ৭৪১
এর সংশ্লিষ্ট
আলোচনায় পৃঃ৩২৩
ক্রমিক নং ৩ এ
বলা আছে যে ইমাম আবু
হানিফা রঃ মতে ........।আর
মহিলারা সিনার নিকট
(হাত) রাখবে।
Lutfor Farazi
মিঃ মুফতি আপনার
মারা শায়েখ সহ
মিঃ একটা দলিল দেও তো রাসুল সাঃ বলেছে,
মহিলারা সিনার নিকট
(হাত) রাখবে।
Lutfor Farazi
আপনারা তো রাসুল
সাঃ কে মানো না।
Lutfor Farazi
আপনারা মানো (দেওবন্দ) হিন্দুস্থানকে (ভারতK
তাই মিঃ দেওবন্দ
পুজা করেন কেন??
Lutfor Farazi দেওবন্দ এর
হক হওয়ার দলিল
কি আছে হাদিসে ???
Mar 9 ,2014 .
সোমবার, ৭ ডিসেম্বর, ২০১৫
ভারতীয় উপমহাদেশে হানাফীরা ৫ ভাগে বিভক্ত হয়েছেঃ
ভারতীয় উপমহাদেশে
হানাফীরা ৫ ভাগে
বিভক্ত হয়েছেঃ
১. কাদিয়ানী – এরা
গোলাম আহমাদ
কাদিয়ানী নামে এক
দাজ্জাল যে মিথ্যা
নবুওতীর দাবী
করেছিলো তার
উম্মত।
এরা নিজেদেরকে
“আহমদীয়া” নামে
পরিচয় দেয়। এরা
পরিষ্কার কাফের ও
মুরতাদ।
২. মওদুদী জামাত –
এরা সাইয়্যেদ
আবুল আলা মওদুদীর
অনুসারী। এদের
সংগঠনের নাম
জামায়েতে ইসলামী।
ইসলাম ধর্মের
রাজনৈতিক
অপব্যাখ্যা
দাঁড় করিয়ে তারা
গণতন্ত্রের শিরকী
কুফুরীকে জায়েজ
বানিয়েছে,
হরতালকে
জিহাদের সমান
বানিয়েছে,
নির্বাচনকে
ওহুদ-বদরের ময়দান
বানিয়েছে। আর
এই তরীকায়
মারামারি করে কেউ
মরে
গেলে তারা শহীদ
হিসেবে
সার্টিফিকেট
দেয় আর বড় পুণ্যের
কাজ বলে মনে
করে। ক্ষমতায়
যাবার জন্য যেকোনো
সময় তারা তাদের
নীতি-গতি
পরিবর্তন করে।
একবার নারী
নেতৃত্ব
হারাম অনৈসলামিক
ফতোয়া দেয়,
আবার ক্ষমতায়
যাবার জন্য
হুদায়বিয়ার চুক্তির
দোহাই দিয়ে জায়েজ
বলে তর্ক করে।
৩. বেরেলভী – এরা
আহমাদ রেজা খান
বেরেলবীর অনুসারী।
এরা নিজেদেরকে
“রিজভী”,“বেরেলব
ী” বা কখনো
“সুন্নী”নামে পরিচয়
দেয়, যদিও
সুন্নতের সাথে
তাদের কোনো
সম্পর্কে
নেই। তাদের কাছে
ধর্ম মানেই হলো
কবর, মাজার আর
পীর পূজা। এদের
শিরকি কুফুরী
অনেক ক্ষেত্রে
হিন্দুদের
মতোই। মাযারে
সিজদা দেওয়া,
পীরকে
খুশি করার জন্য
পীরের পায়ে খাসি-
মুরগি উতসর্গ করা,
বিপদে পড়ে
আল্লাহকে না ডেকে
পীর-বুজুর্গদেরক
ে ডাকা, বানোয়াট
শীরকি কাহিনী
দিয়ে
ওয়াজ করা...এমন বহু
অপকর্মের সাথে
জড়িত এই বিদাতী
সূফীরা।
দেওয়ানবাগি,
কুতুববাগী,রাজার
বাগি,
সাইদাবাদী,আটরশী
, মাইজভান্ডারি,মা
নিকগঞ্জ...এদের
প্রধান প্রধান পীরের
তরিকাগুলোর নাম।
৪. দেওবন্দী – এরা
দেওবন্দ মাদ্রাসা
ও তার আলেমদের
অন্ধ ভক্ত। তারা
মনে করে দেওবন্দ
হচ্ছে শ্রেষ্ঠ
মাদ্রাসা যদিও
ভারতের বাইরে এই
মাদ্রাসাকে মানুষ
চিনেইনা, এইখানে
পড়তে আসাতো দূরের
কথা। এরা
মক্কা-মদীনার
আলেমদের সাথে
সাথে
উপরে উপরে ভাব
দেখায়, কিন্তু
অন্তরে তাদের সাথে
দুশমনি রাখে ও
তাদের নামে মিথ্যা ও
বাজে কথা প্রচার
করে বেড়ায়।
দেওবন্দী আলেমদের
মাঝে
অনেক শিরকি
কুফুরী লক্ষ্য করা
যায়
যেগুলো বেরেলবীদের
মাঝেও দেখা যায়।
তবে পার্থক্য হলো –
দেওবন্দীদের
শিরকি কুফুরীগুলো
অনেকটা গোপন,
অধিকাংশ মানুষই
জানেই না।
৫. তাবলিগ জামাত –
মাওলানা ইলিয়াস
সাহেবের স্বপ্নে
প্রাপ্ত ধর্ম তাবলিগ
জামাত নিজেদের
মনমতো দাওয়াত ও
তাবলিগের একটা
জামাত যাদের মূল
উদ্দেশ্য হলো
ইসলাম নাম দিয়ে
দেওবন্দী মতবাদ
প্রচার করে যাওয়া।
এরা কুরান হাদীস
বাদ দিয়ে ফাযায়েল
আমাল নামক একটা
ভেজালের কেতাব
পড়ে ও আমল করে
আমাদের দেশে
অনেক বেদাত ও
ভ্রান্ত মতবাদের
মূল
উৎস এই ভেজাল
আমল।___________ _
______________ __
পরিশেষে, এই ৫টা
দলই নিজেদেরকে
হানাফী হওয়ার দাবী
করে কিন্তু আসলে
এরা কেউই প্রকৃত
হানাফী নয়। কারণ
ইমাম আবু হানীফা
ছিলেন খালেস কুরান
ও সুন্নতের অনুসারী
– আর এরা হচ্ছে
নিজদের ফেরকার
অন্ধ অনুসারী।
এইজন্য হানাফী
নামে ৫টা দলে ভাগ
হয়েছে – এবং এক দল
আরেক দলের
সাথে চরম বিরোধ।
সাধারণ মানুষ
হিসেবে আমাদের
উচিত
এই ৫টা ভ্রান্ত দল
থেকেই দূরে থাকা।
আর নিজেদের সাধ্য
অনুযায়ী কুরান ও
সুন্নতের
সত্যিকারের
আলেমদের কাছ
থেকে ইলম শিক্ষা
করে সেই অনুযায়ী
জীবন গঠন করা।
আল্লাহ আমাদের
তোওফিক দান করুন,
আমীন। —
লেবেলসমূহ:
ইমাম নুমান ইবনে সাবিত (আবু হানিফা) (রহঃ),
মাযহাব,
লা মাযহাবী,
হানাফি
ওলীপুরীর মুজতাহিদ হওয়ার শর্তঃ ইমাম আবু হানিফা রঃ এর অবস্থান
ওলীপুরীর মুজতাহিদ
হওয়ার শর্তঃ
.
ওলীপুরী মুজতাহিদ
হওয়ার 1ম শর্ত
হিসেবে বলেন,
মুজতাহিদ হতে
হলে উসুলে তাফসীর
উসুলে
ফিকাহর বিষয়
জানার সাথে
সাথে ত্রিশ পারা
কুরআনের
ব্যাখ্যা রাসুলের
রেখে যাওয়া দশ
লক্ষ হাদীস সনদ
মতন এবং ইখতেলাফ,
রিজাল শাস্ত্র
কন্ঠস্ত থাকতে
হবে।
এটি হল মুজতাহিদ
হওয়ার প্রথম ধাপ।
.
উনার এই শর্ত মতে
আসুন ইমাম আবু
হানিফার অবস্থান
লক্ষ্য করিঃ
* ইমাম নাসাঈ বলেন-
ইমাম আবু
হানিফ. সামান্য কটি
হাদীস
বর্ণনায় প্রচুর ভুল
করেছেন।
(সিলসিলা 1ম
খন্ড-366)।
.
* ইমাম ইবনে আদী
বলেন- আবু
হানিফা যত হাদীস
বর্ণনা
করেছেন তার মধ্যে
মাত্র 19টি
হাদীস বিশুদ্ধ ছিল।
(সিলসিলা 1ম
খন্ড-466)।
.
* ইবনে খালদুন
বলেন- ইমাম আবু
হানিফা বর্ণিত
হাদীস সংখ্যা
17টি পর্যন্ত।
(তারিখে ইবনে
খালদুন
444 পৃঃ সিরাতে নুমান
পৃঃ 102)
.
* ইমাম মুহাম্মাদ তাঁর
উস্তাদ ইমাম
আবু হানিফা থেকে
নিজে
মুয়াত্তা মুহাম্মাদে
মাত্র 13টি
হাদীস বর্ণনা
করেছেন।
(আত্তালীকুন
মুমাজ্জাদ আলা
মুয়াত্তা মুহাম্মাদ
এর ভূমিকা
39পৃঃ)
.
* বিখ্যাত হানাফী
আলেম আব্দুল
হাই লাখনৌভী বলেন:
ইমাম ইমাম
আবু হানিফার
বর্ণিত হাদীস
সংখ্যা 100 এর বেশী
হবে না, বরং
200 (উমদাতুর
রিআয়্যাহ 35 পৃঃ)
.
* ইমাম আবু হানিফা
এর কম হাদীস
বর্ণনার কারণ হল-
হাদীস বর্ণনার
শর্তাবলীর কড়া
কড়ি (সিরাতে
নুমান পৃঃ-103)
.
* ইবনে খালদুন, ইমাম
আবু হানিফার
কম হাদীস বর্ণনার
কারণ হিসেবে
বলেন: আর সহীহ
হাদীস যখন বিবেক
বিরোধী হোত তখন
ওটাকে তাঁর
যয়ীফ বলার
কড়াকড়ি করার
কারণে।
(তারিখে ইবনে
খালদুন 445 পৃঃ)
.
আর যাই হোক ইমাম
আবু হানিফার
দশলক্ষ হাদীস
মুখস্ত ছিল না একথা
সত্য।
****
উপরে
উল্লেখিত শর্ত
মোতাবেক ইমাম আবু
হানিফা কি
মুজতাহিদ ছিলেন?
আরো পড়ুন
Click This Link আবু হানিফা যঈফুল হাদীছ ►ইমাম দারাকুতনী (রহঃ)
Click This Link নুমান ইবনে সাবিত (আবূ হানিফা) (রহঃ) এর প্রতি কঠিন জারাহ
Click This Link ইমাম আবূ হানিফা নিজেই স্বীকার করেছেনঃ আমি যা বলি তার সিংহভাগই ভুল।
লেবেলসমূহ:
ইমাম নুমান ইবনে সাবিত (আবু হানিফা) (রহঃ),
মাযহাব,
লা মাযহাবী,
হানাফি
রবিবার, ৬ ডিসেম্বর, ২০১৫
আবু হানিফা যঈফুল হাদীছ
►ইমাম দারাকুতনী (রহঃ) , ইমাম আবূ হানিফা (রহঃ) থেকে সর্বমোট ১৪ টি হাদীছ নিয়ে এসেছেন তার সুনান কিতাবে।
► হাদীছ নংঃ ২৯৮, ৪১৩, ৪১৪, ৫০৩, ৬২২, ১২৩৭, ১৩৭৭, ৩০১৪, ৩০১৫, ৩৪৫৮, ৩৮৪৭, ৪৪৭৭, ৪৫১০, ৪৭৯৪।
► তাহকীকঃ মাজদী বিন মানসুর বিন সাঈদ আল-সুরা উক্ত হাদীছগুলির মধ্যে ৪১৩, ৫০৩, ৬২২, ১৩৭৭ (মাজদী বিন মানসুর বিন সাঈদ আস-সুরা এই হাদীছের টীকায় বলেছেন আবু হানিফা যঈফুল হাদীছ), ৩০১৪ (মাজদী বিন মানসুর বিন সাঈদ আস-সুরা এই হাদীছের টীকায় বলেছেন আবু হানিফা যঈফুল হাদীছ), ৩৮৪৭, ৪৪৭৭ (মাজদী বিন মানসুর বিন সাঈদ আস-সুরা এই হাদীছের টীকায় বলেছেন আবু হানিফা যঈফুল হাদীছ), ৪৫১০ (মাজদী বিন মানসুর বিন সাঈদ আস-সুরা এই হাদীছের টীকায় বলেছেন আবু হানিফা যঈফুল হাদীছ), ৪৭৯৪ নং হাদীছগুলিকে যঈফ বলেছেন।
(দেখুন মাজদী বিন মানসুর বিন সাঈদ আল-সুরা তাহকীক দারাকুতনী, দার আআল-কুতুব আল-ইলমিয়াহ থেকে প্রকাশ)
লেবেলসমূহ:
ইমাম নুমান ইবনে সাবিত (আবু হানিফা) (রহঃ),
মাযহাব,
লা মাযহাবী,
হানাফি
দেওবন্দীরা ব্রিটিশ রাণী ভেক্টোরিয়ার জারজ সন্তান_ ব্রিটিশ শাসন আমালে উলামায়ে দেওবন্দ স্বাভাবিকভাবে মাদ্রাসা পরিচালিত করতো ও ওয়াজ মাহফিল করে বেড়াতো: (পর্ব ২য়)
(পর্ব ২য়)
দেওবন্দী নামক নামধারী হানাফিরা হল ব্রিটিশ রাণী ভেক্টোরিয়ার জারজ সন্তান
——————————————
ব্রিটিশ শাসন আমালে উলামায়ে দেওবন্দ স্বাভাবিকভাবে মাদ্রাসা পরিচালিত করতো ও ওয়াজ মাহফিল করে বেড়াতো:
——————————————————————————————————————
দেওবন্দিদের দাবী উলামায়ে দেওবন্দ ইংরেজদের বিরুদ্ধে জিহাদ করতো। যদি তারা সত্যিই জিহাদ করতো তাহলে এত বড় একটা মাদ্রাসা ব্রিটিশ শাসকদের সামনে কিভাবে তারা স্বাভাবিকভাবে পরিচালনা করতো। কমন সেন্স দিয়ে চিন্তা করুন।
“আল্লামা আনোয়ার শাহ কাশ্মিরী রহ. এর জীবন ও কর্ম ” নামে জীবনীগ্রন্থ লিখেছেন মাওলানা আব্দুল কাইয়ুম হক্কানী সাহেব। কিন্তু ওনার জীবনীর কোথাও ইংরেজদের বিরুদ্ধে জিহাদ বিষয়ক কোন শব্দ উল্লেখ নেই। বরং এমন দু’টি বিষয় বর্ণিত হয়েছে যেটি ব্রিটিশদের সাথে তাদের সুসম্পর্কের প্রমাণ বহন করে..
১. কাদিয়ানীদের ফিতনার বিরুদ্ধে তিনি কাদিয়ানে মাহফিল করতে যান। কিন্তু কাদিয়ানরা সর্বাত্মকভাবে ব্রিটিশ সরকারের মাধ্যমে চেষ্টা করেছে যে, এ জলসা কাদিয়ানে যেন না হতে পারে। লেখক বলেছেন (একটু খেয়াল করে পড়ুন) —
“কিন্তু উক্ত জলসাকে বাধা দেয়ার আইনগত কোনো কারণ ছিলোনা। কেননা, সে জলসাগুলোতে অত্যন্ত মার্জিত ও দৃঢ়তার সাথে আলেমসুলভ বয়ান হতো এবং কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তাহীনতার সুযোগ দেয়াহতো না।”
উপরের কথা থেকে এটা স্পষ্ট তারা বিভিন্ন স্থানে জলসা করে বেড়াতো ও ইংরেজরা কোন বাধা দিতো না, কারণ তারা ইংরেজদের বিরুদ্ধে কিছুই বলতো না। তাই নিরাপত্তা পেতো, কোন বিশৃঙ্খলা হতো না।
২. ভাওলপুরে কাদিয়ানী ফেতনা জনিত কারনে এক মহিলাকে সাহায্য করার জন্য এক মুকাদ্দমার সাথে শাহ সাহেব জড়িয়ে পড়েন। সে কারণে দেওবন্দী আরো বহু উলামাদের সাথে তাদের ইংরেজদের আদালতে দীর্ঘদিন যাতায়াত করতে হয়েছে। আনোয়ার শাহ কাশ্মিরীর সাথে পাকিস্থানের মূফতি শফি সাহেবও ছিলেন। তাদের কথায় –
‘‘আদলতে এত দেওবন্দী আলেম উপস্থিত ছিলেন যে সেটাকে আদালত কক্ষের পরিবর্তে দেওবন্দের দারুল হাদিস মনে হচ্ছিল………।’’
আর এ মুকদ্দমা রায় দিতে পুরো দু’বছর লেগেছিল।
[এ বিষয়ে বৃহৎ বর্ণনা রয়েছে বইটির ১৮৪ থেকে ১৯১ পৃষ্ঠা পর্যন্ত]
উপরের ঘটনা থেকে বুঝা যায়, তারা ইংরেজদের বিরুদ্ধে কোন জিহাদ করতো না। যদি জিহাদই করতো তাহলে ইংরেজদের আদালতে তাদের এত সাবলীল আনাগোনা কখনও সম্ভব হতো না।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)