শুক্রবার, ১৮ আগস্ট, ২০১৭

সালাতে ইমামের পিছনে সুরা ফাতেহা পড়া হারাম নাকি ফরজ ???

সালাতে ইমামের
পিছনে সুরা ফাতেহা
পড়া হারাম
নাকি ফরজ ???

"যখন কুরআন
তেলাওয়াত
করা হয়,তোমরা তা
মণযোগ দিয়ে শোনো এবং চুপ
থাকো যাতে তোমাদের উপর রহম করা হয় "(আরাফ-
আয়াতঃ২০৪)

এই
আয়াতের সংগে
সালাতে ইমামের
পিছনে সুরা ফাতেহা
পড়া বা না পড়ার
কোনো সম্পর্ক নেই।

কারণ
এ আয়াত মক্কায়
নাজিল হয়েছে,

আর নামাজে সুরা ফাতেহা পড়ার নির্দেশ হিযরতের পর রাসুল(সঃ) দিয়েছেন মদিনায়।

[ সূরা: Al-A'raaf (The Heights) মক্কায় অবতীর্ণ সূরা নং: ৭  আয়াত সংখ্যা: ২০৬

204
. ﻭَﺇِﺫَﺍ ﻗُﺮِﺉَ ﺍﻟْﻘُﺮْﺁﻥُ ﻓَﺎﺳْﺘَﻤِﻌُﻮﺍ ﻟَﻪُ ﻭَﺃَﻧﺼِﺘُﻮﺍ ﻟَﻌَﻠَّﻜُﻢْ ﺗُﺮْﺣَﻤُﻮﻥَ
আর যখন কোরআন পাঠ করা হয়, তখন তাতে কান লাগিয়ে রাখ এবং নিশ্চুপ থাক যাতে তোমাদের উপর রহমত হয়।]

আবু হুরায়রা(রাঃ) ৭ম হিজরীতে মদিনায় মুসলমান
হয়েছেন,

আর তাকেই সর্ব প্রথম মদিনার ওলীতে গোলিতে এ
কথা ঘোষণা দেয়ার
জন্নে রাসুল (সাঃ)
আদেশ করেন,  যে ব্যক্তি সালাতে সুরা ফাতেহা পড়েনা তার নামাজ
হবে না।
(বায়হাকী-খন্ডঃ ২-
পৃস্টাঃ৩৭৫)

সহিহ মুসলিমের বর্ণনায় আছে, ঐ
সময় ১ ব্যক্তি আবু
হুরায়রার হাত ধরে
বলেনঃ আমরা যদি
ইমামের পিছনে থাকি তা ও
কি পড়া লাগবে?
তিনি বলেন তাও.…

  রাসুল (সাঃ) বলেনঃ আমি যখন জোড়ে কেরাত পড়ি তখন তোমরা সুরা ফাতেহা ছাড়া আর কিছুই পড়োনা।
(নাসাঈ,সনদ সহিহ)

এই কথার সাক্ষি যিনি দিলেন
তিনি" উবাদা "
তিনি ইমামের
পিছনে সুরা ফাতেহা
পড়তেন (কিতাবুল কেরাত- বায়হাকি- ২য় খন্ড-১৬৮
পৃষ্টা)..…

উপরের আয়াত
নাজিল হওয়ার কারনঃ রাসুল (সাঃ)
মক্কায় যখন সাধারণ ভাবে কাফেরদের কে কুরআন শুনাচ্ছিলেন
তখন কাফেররা একে অপরকে বলেছিলো তোমরা তা শুননা,
চিল্লা পাল্লা কর।
তাহলে তোমরা জয়ি
হবে,তখন এই উপড়ের আয়াত
নাজিল হল।যে,রাসুল(সাঃ)
যখন কুরআন
পড়ে তোমরা ইহুদিরা তখন
চুপ থাকো ও মনোযোগ সহ তা শুনতে থাকো
হয়তো তোমাদের
উপর রহম করা হবে। বিশ্বাস না হলে দেখুন

সুরাঃ হামিম আস-
সিজদাহর ২৬নং
আয়াতে.…

[ সূরা: Fussilat (হা মিম সাজদাহ) (Explained in detail) মক্কায় অবতীর্ণ সূরা নং: ৪১  আয়াত সংখ্যা: ৫৪

26
. ﻭَﻗَﺎﻝَ ﺍﻟَّﺬِﻳﻦَ ﻛَﻔَﺮُﻭﺍ ﻟَﺎ ﺗَﺴْﻤَﻌُﻮﺍ ﻟِﻬَٰﺬَﺍ ﺍﻟْﻘُﺮْﺁﻥِ ﻭَﺍﻟْﻐَﻮْﺍ ﻓِﻴﻪِ ﻟَﻌَﻠَّﻜُﻢْ ﺗَﻐْﻠِﺒُﻮﻥَ
আর কাফেররা বলে, তোমরা এ কোরআন শ্রবণ করো না এবং এর আবৃত্তিতে হঞ্জগোল সৃষ্টি কর, যাতে তোমরা জয়ী হও।]

এইটাকে হানাফিরা চালিয়ে দেয় ইমামের পিছনে মুসল্লীরা চুপ থাকবে ও বলে

হানাফিরা কি প্রমান দিতে পারবে যে আরাফের ঐ আয়াতে মাদানী অর্থাত্‍ রাসূলের মেরাজের পর নাজিল হয়েছে ?????

আমাদের দলিল হল কুরআন…

বৃহস্পতিবার, ১২ জানুয়ারী, ২০১৭

চল্লিশ কদম হাটার ফতোয়া দেওয়া by তাবলীগ

প্রচলিত ইলিয়াসী তাবলীগ এর কান্ড কার খানা

=====
তাবলীগ ইজতেমার  সরাসরি সম্প্রচার  চাই
>>>>পুরুষদের চেয়ে মহিলাদের প্রসাবে অপবিত্রতা বেশী।
>>>>কিন্তু নারীদের চল্লিশ কদম হাটার ফতোয়া দেয়া হয় না কেন??
>>>>আবার শুধু পেশাব করার পর কুলুখ নিয়ে চল্লিশ কদম হাটার কথা বলা হয় কেন??
>>>>
কিন্তু পেশাব - পায়খানা উভয়ই করার পর কুলুখ নিয়ে হাটার জন্য বলা হয় না কেন??

>>>>
শুধু পেশাব করলে ৪০ কদম হাটতে হবে  কেন???

>>>>
আর পেশাব পায়খানা উভয়টি করার পর হাটতে হবে না কেন???

>>>>
এটা আবার কেমন নীতি?

>>>>
রাসুল সা. কিংবা সাহাবারা রা. কুলুখ নিয়ে হাটাহাটি,নাচানাচি করতেন?(নাউযুবিল্লাহ)

>>>>
এমনটা ধারণা করা কি কোন মুমিনের জন্য শোভা পায় ?

<<¤>>ওনারা বলতে, প্রচলিত হানাফি শাখা ইলিয়াসী তাবলিগ, আবার এরা চার তরিকাও মানে,    এটাও মানে যে, পীরে বুর্জুগদের  কাশফ খোলা,  চোখ বন্ধ করলে সব কিছু দেখে, মুরিদের মনে খবর জানে, চোখ বন্ধ করলে আরশে চলে যায়,ভাই আর কত কি, ওনাদের বুর্জুগরা নিজের ক্ষমতায় মারাকে বাঁচায় ইত্যাদি<<¤>><<¤>> 

<<¤>>হযরত আবদুল্লাহ ইবনু মাসউদ রাঃ এর দোহায় দিয়ে সলাতে  রফ'উল ইয়াদাইন ছেড়েছে (> মিশকাত মাদ্রাসা পাঠ্য ২য় খন্ড হাঃ নং ৭৫৩ <)
কিন্তু এটা বাদ দিতে পারল না যে >>হযরত আবদুল্লাহ ইবনু মাসউদ রাঃ কুলুখ নিয়ে হাটাহাটি,নাচানাচি করেন নি তাই আমারা করব না।

>>>>
আল্লাহ যেন এই জামাত থেকে বাঁচান।(আমিন)

মানুষ ভুল করে আমার ভুল হলে আল্লাহর কাছে ভুলের মাফ চাই।(আমিন)

অযথা কমেন্ট করবেন না। অযথা কপিপেষ্ট করবেন না। দৃষ্টি ঘুরানোর ঘৃণ্য চেষ্টা করি উপরোক্ত আলোচ্য বিষয় ছাড়া নতুন কোন বিষয়ের অবতারণা করবেন না।
নতুন বিষয়ের অবতারণা করবন না।

বিঃদ্রঃ অপ্রাসঙ্গিক কমেন্ট ডিলিট হয়ে যাবে নোটিশ ছাড়া। প্রসঙ্গ ছাড়া অন্য কোন বিষয়ে কমেন্ট না করতে সকলের প্রতি বিনীত অনুরোধ।
♦♦♦ বিঃদ্রঃ-২ >- শাহবাগী,যারা ♦♦♦ ইসলাম ♦♦♦ মাজহাব মানে না তাদের কে ♦♦♦ লা-মাজহাবী ♦♦♦ বলা হয়,সমস্ত পীর নামে শয়তানের চেলা ভক্তরা ১০০.২ গজ দূরে থাকুন।

জাযাকুমুল্লাহ।
===>~<===

বুধবার, ১১ জানুয়ারী, ২০১৭

ইমাম আবু হানিফা যিনি ৪০ বছর যাবত এশার অযু দিয়ে ফজরের নামাজ পড়েছেন

আশরাফুল আলম রনি@

মুফতি ভাইযের কথার খন্ডন
নিচে  আছে এবং কিছু প্রশ্ন আছে আশা করি উত্তর পাব
====
লিখেছেন আশরাফুল আলম রনি@ সম্মানিত মুফতি ভাই

///___#সেই_ইমাম_আবু_হানিফা_যিনি_৪০_বছর_যাবত_এশার_অযু_দিয়ে_ফজরের_নামাজ_পড়েছেন ।___///

=====
কিছু প্রশ্ন এখন আরো আছে লিংকে

# কোনো ব্যক্তির
পক্ষে কি সম্ভব
লাগাতার চল্লিশ
বৎসর এশার অযু
দ্বারা ফজরের
নামাজ পড়া?

# চল্লিশ বৎসর
যাবত
কি সারারাতের
মধ্যে একদিনও তার
অযু ভঙ্গ হয় নাই?

# চল্লিশ বৎসর
যাবত কি একদিনও
তিনি ঘুমান নাই?

# চল্লিশ বৎসর
যাবত কি একদিনও
সারারাতের
মধ্যে পেশাব করেন
নাই?

# চল্লিশ বৎসর
যাবত কি একদিনও
সারারাতের
মধ্যে পায়খানা করেন
নাই?

# চল্লিশ বৎসর
যাবত কি একদিনও
সারারাতের
মধ্যে (যদি বিবাহিত
হয়ে থাকেন)
স্ত্রী গমন করেন
নাই?

# চল্লিশ বৎসর
যাবত কি একদিনও
সারারাতের
মধ্যে তার স্বপ্নদোষ
হয় নাই?

কোন সুস্থ
মস্তিস্কের বিবেক
ও যার সামান্যতম
বোধশক্তি আছে সে উপরোক্ত
কথা সমর্থন
করতে পারে না।

প্রচলিত ইলিয়াছী তাবলীগের সুন্দর একটি ফায়দা উরুফে ভিত্তি হীন কিচ্ছা-১ (পৃষ্ঠা ৯২)>>>বুজুর্গু<<<‘’শেখ আবদুল ওয়াহেদ
নামে একজন
বিখ্যাত
সুফি ছিলেন। কথিত
আছে, চল্লিশ বৎসর
যাবৎ তিনি এশার
অযু দ্বারা ফজরের
নামাজ
পড়িয়াছেন।‘’ (ফাজায়েলে
ফাজায়েলে নামাজ;
তাবলিগী কুতুবখানা সংশোধ
সংস্করন; ১২ মার্চ
১৯৯০ ইংরেজি;
পৃষ্ঠা নঃ ৯২)
অনেকে এই রকম অনেক
বুজুর্গি কাহীনি বর্ণনা করে বা
অমুক বুজুর্গ/অলি/ইমাম
ইত্যাদি (১২দিন) ৪০ বত্‍সর
এক অজুতে সলাত
আদায় করাছে। আসুন
দেখি রসুল (সাঃ)
কি বলেন?
আনাস (রাঃ) বলেন যে, তিন
ব্যক্তি নবী (সাঃ) এর
স্ত্রীদের বাসায় এলেন।
তাঁরা নবী (সাঃ) এর ইবাদত
সম্পর্কে জিঞ্জাসা করলেন।
অত:পর যখন তাঁদেরকে এর
সংবাদ দেওয়া হল তখন
তাঁরা যেন তা অল্প
মনে করলেন
এবং বললেন,‘আমাদের
সঙ্গে নবী (সাঃ) এর
তুলনা কোথায়? তাঁর
তো আগের ও পরের সমস্ত
গোনাহ মোচন
ক’রে দেওয়া হয়েছে।
(সেহেতু আমাদের তাঁর
চেয়ে বেশী ইবাদত
করা প্রয়োজন )।’
সুতরাং তাঁদের
মধ্যে একজন
বললেন, ‘আমি সারা জীবন
রাত ভর সলাত পড়ব। ’
দ্বিতীয় জন বললেন,
‘আমি সারা জীবন
সাওম রাখব,
কখনো সাওম ছাড়ব না।’
তৃতীয় জন বললেন,
‘আমি নারী থেকে দূরে থাকব,
জীবনভর বিয়েই করব না।’
অত:পর রাসূলুল্লাহ (সাঃ)
তাঁদের নিকট এলেন
এবং বললেন, “তোমরা এই
এই কথা বলেছ? শোনো!
আল্লাহর কসম!
আমি তোমাদের
চেয়ে বেশী আল্লাহকে ভয়
করি, তার ভয়
অন্তরে তোমাদের
চেয়ে বেশী রাখি।
কিন্তু আমি (নফল)
সাওম রাখ
এবং সাওম ছেড়েও
দিই, সলাত
পড়ি এবং নিদ্রাও যাই ।
আর নারীদের বিয়েও
করি। সুতরাং যে আমার
সুন্নত হতে মুখ
ফিরিয়ে নিবে,
সে আমার দলভুক্ত নয়।”(অর্থাত্‍ আমার উম্মতের অর্ন্তভুক্ত নহে মিসকাত ১মখন্ড মাদ্রাসা পাঃ১৩৭/৬ পৃঃ২৬৪)
( সহীহুল
বুখারী ৫০৬৩,মুসলিম ১৪০১,
নাসায়ী ৩২১৭, আহমাদ
১৩১২২, ১৩০১৬, ১৩৬৩১)
এখানে একজন
সাহাবা (রাঃ) বলেছেন
যে ”তিনি আজীবন রাতভর
সলাত পড়বেন” তার
উত্তরে রসুল (সাঃ)
বলেছেন, “আমি সলাত
পড়ি এবং নিদ্রাও যাই “সুতরাং যে আমার সুন্নত
হতে মুখ
ফিরিয়ে নিবে, সে আমার
দলভুক্ত নয় ।”
এখানে রসুল (সাঃ)
অথবা কোনও
সাহাবা (রাঃ)
যদি সারা রাত সলাত
পড়তেন
তাহলে এটি মানা যেত
কিন্তু তিনি তার
সুন্নতকে ছেড়েদেয়া ব্যক্তিকে বলেন
যে “সে আমার দলভুক্ত না”
এখন এই
বুজুর্গরা কি রাসুল
(সাঃ), সাহাবা (রাঃ)
দের চেয়েও
আল্লাহর
কাছে বেশি
প্রিয়???
বেশি ইবাদত
গুজার???
বেশি আল্লাহ
ভক্ত???
বেশি ভাল???
কেউ যদি মনে করেন
তাহলে তিনি মানতে পারেন
কিন্তু আমি তার বিপরিত।
কেননা রসুল (সাঃ)
বলেছেন, “আল্লাহর কসম!
আমি তোমাদের
চেয়ে বেশী আল্লাহকে ভয়
করি, তার ভয়
অন্তরে তোমাদের
চেয়ে বেশী রাখি। ”
আয়েশা (রাঃ) হতে বর্নিত,
রাসূলুল্লাহ (সাঃ)
বলেন, যখন সলাত
পড়া অবস্থায় তোমাদের
কারো তন্দ্রা আসবে, তখন
তাকে ঘুমিয়ে যাওয়া উচিত,
যতক্ষন না তার ঘুম
চলে যাবে। কারন,
তোমাদের কেউ
যদি তন্দ্রা অবস্থায়
সলাত পড়ে,
তাহলে সে অনুভব
করতে পারবে না যে,
সম্ভবত:
সে ক্ষমা প্রার্থনা করতে গিয়ে
(সহীহুল বুখারী ২১২, মুসলিম
৪৮৬, তিরমিযী ৩৫৫.
নাসায়ী ১৬২, আবু দাউদ
১৩১০, ইবনু মাজাহ ১৩৭০,
আহমাদ ২৩৭৬৬, ২৫১৩৩,
২৫১৭১, ২৫৬৯৯,
মুয়াত্তা মালেক-২২৫৯,
দারেমী ১৩৮৩)
হে দ্বীনি ভাই,
তাই এই সকল
বানোয়াট
কিচ্ছা কাহিনি থেকে
সাবধান
থাকতে হবে।
এখন আসেন দ্বিতীয়
বিষয়ঃ
এই সহিহ হাদিস থাকার
পরও অনেকে এই বিষয়
টিকে সঠিক সাব্বস্ত করার
জন্য কোরআন হাদিস
থেকে পাই তারা করেন
তারা বলেন “আল্লাহ
ইচ্ছা করলে হতেও পারে”

ঠিক এই ধরনের
কথাও কাদিয়ানি/ ভণ্ড
নবি দাবিদার রাও করে।
কি ভাবে তা বলছি,
তারা বলে দেখেন
আল্লাহ
বলেছেন, ”ইন্নালহা আলা কুল্লি স
কাদির” অর্থ: নিশ্চই
আল্লাহ সব বিষয়ে সর্বচ্চ
ক্ষমতাবান এবং সে কোরআনের
কোন কোন সুরায় কোন
আয়াতে, আয়াত
সংখ্যা কত, কতবার
বলা হয়েছে সব বলবে।

এখন
আপনাকে বলবে বলেনতো তাহল
কি ক্ষমতা নাই একজন নতুন
নবী পাঠানোর?”
এখন আপনি কোন
দিকে যাবেন? যদি বলেন
যে ক্ষমতা নাই
তাহলে ক্ষমতা অস্বিকার
করার কারনে কাফের
হয়ে যাবেন
আবার
যদি বলেন
যে হ্যা ক্ষমতা বান
তাহলে কাদিয়ানি নবীকে বিশ্
করতে হবে তাতেও
আপনি কাফের
হয়ে জাবেন।
অপব্যাখ্যার
লেটেস্ট সংস্করন
ঠিক একই
ভাবে এনারা বলছেন “আল্লাহ
ইচ্ছা করলে হতেও পারে”
আল্লাহ কি পারেন না ?
এখন আপনি কোন
দিকে জাবেন
তা আপনার উপর
ছেড়ে দিলাম। সেই বুজুর্গ
এর ১২দিন ৪০,৬০,৯০ বছর এক
উজুতে সলাত
পরা মানবেন নাকি রাসুল
(সাঃ) এর সাহিহ হাদিস
মানবেন। কেননা রসুল (সাঃ)
বলেছেন, “আমি সলাত
পড়ি এবং নিদ্রাও যাই “সুতরাং যে আমার সুন্নত
হতে মুখ
ফিরিয়ে নিবে, সে আমার
দলভুক্ত নয় ।”
এই হল ইলিয়াসি তাবলীগ
জামাত।
হে মুসলিম ভাই
আপনি কোথায়
ফিরে চলছেন??
একবার
ভাবুন??
আবূ হুরাইরাহ (রাঃ)
হতে বর্নিত,নবী (সাঃ)
বলেন,“নিশ্চয় দ্বীন সহজ।
যে ব্যক্তি অহেতুক
দ্বীনকে কঠিন বানাবে,
তার উপর দ্বীন
জয়ী হয়ে যাবে। (অর্থাৎ
মানুষ পরাজিত হয়ে আমল
ছেড়ে দিবে।)
সুতরাং তোমরা সোজা পথে থাক
এবং (ইবাদতে)
মধ্যমপন্থা অবলম্বন কর।
তোমরা সুসংবাদ নাও। আর
সকাল-সন্ধ্যা ও রাতের
কিছু অংশ ইবাদত করার
মাধ্যমে সাহায্য নাও ।(সহীহুল বুখারী ৩৯, ৫৬৭৩,
৬৪৬৩, মুসলিম ২৮১৬,
নাসয়ী ৫০৩৪, ইবনু মাজাহ
৪২০১, আহমাদ ৭১৬২, ৭৪৩০,
৭৫৩৩, ২৭৪৭০)
আল্লাহ
আমাদেরকে বোঝার
মত তাওফিক দিন
আমিন।

ভূমিকা ২ আমি কেন ইলিয়াসী তাবলিগ করি না?-৩

ভূমিকা
====
" Lutfor Farazi অথবা অন্যকোন নাম ধারী "

ঐই মোল্লা শিরক কি ?এবং কাকে বলে তাই জানে না।

জাকারিয়া ছাহেব তার ফাজায়েলে আমল এর ভুমিকাতে লিখেছেন,""এত বড় বুজুর্গের সন্তুষ্টি বিধান আমার পরকালের নাজাতের জন্য উচিলা হইবে।"" তিনি দ্বীন এর জন্য যে বইটি লিখেছেন তাতে তিনি আল্লাহর সন্তুষ্টি নয়; তার বুজুর্গ ইলিয়াস ছাহেব এর সন্তুষ্টি বিধানে লিখেছেন যাতে করে তা পরকালে নাজাতের জন্য উচিলা হতে পারে।

আর আল্লাহ বলেন,
"তাদেরকে সৎপথে আনার দায় তোমার নয়। বরং আল্লাহ যাকে ইচ্ছা সৎপথে পরিচালিত করেন। যে মাল তোমরা ব্যয় কর, তা নিজ উপাকারার্থেই কর। আল্লাহর সন্তুষ্টি ছাড়া অন্য কোন উদ্দেশ্যে ব্যয় করো না। তোমরা যে, অর্থ ব্যয় করবে, তার পুরস্কার পুরোপুরি পেয়ে যাবে এবং তোমাদের প্রতি অন্যায় করা হবে না।" (সূরা আল বাক্বারাহ:২৭২)

"এবং যারা স্বীয় পালনকর্তার সন্তুষ্টির জন্যে সবর করে, সলাত প্রতিষ্টা করে আর আমি তাদেরকে যা দিয়েছি, তা থেকে গোপনে ও প্রকাশ্য ব্যয় করে এবং যারা মন্দের বিপরীতে ভাল করে, তাদের জন্যে রয়েছে পরকালের গৃহ।" (সুরা রাদ:২২)

"আত্নীয়-স্বজনকে তাদের প্রাপ্য দিন এবং মিসকীন ও মুসাফিরদেরও। এটা তাদের জন্যে উত্তম, যারা আল্লাহর সন্তুষ্টি কামনা করে। তারাই সফলকাম।" (সূরা আর-রূম:৩৮)

"মানুষের ধন-সম্পদে তোমাদের ধন-সম্পদ বৃদ্ধি পাবে, এই আশায় তোমরা সুদে যা কিছু দাও, আল্লাহর কাছে তা বৃদ্ধি পায় না। পক্ষান্তরে, আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের আশায় পবিত্র অন্তরে যারা দিয়ে থাকে, অতএব, তারাই দ্বিগুণ লাভ করে।" (সূরা আর-রূম:৩৯)

উপরোক্ত আয়াতগুলো থেকে জানা গেল যে, সফলকাম হবার জন্য, পরকালে নাজাত পাবার জন্য যদি কিছু করা হয়, তবে তা হতে হবে একমাত্র ""আল্লাহর সন্তুষ্টি কামনা করে""।

কোন নবী, রাসুল, পীর, বুজুর্গের সন্তুষ্টি বিধানে নয়।

""যদি আল্লাহর ব্যতীত অন্য কারো সন্তুষ্টি বিধানে করে তবে তা শির্ক।""

""নাম ধারীরা""

এবার এই হাদিসটি দেখুন, সা’দ ইবনু আবূ ওয়াক্কাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, বিদায় হাজ্জে (হজ্জ) একটি কঠিন রোগে আমি আক্রান্ত হলে, রাসূল ﷺ আমার খোঁজ খবর নেওয়ার জন্য আসতেন। একদিন আমি তাঁর কাছে আরয করলাম, আমার রোগ চরমে পৌছেঁছে আর আমি সম্পদশালী। একটি মাত্র কন্যা ছাড়া কেউ আমার ওয়ারিস নেই। তবে আমি কি আমার সম্পদের দু’ তৃতীয়াংশ সাদাকা করতে পারি? তিনি বললেন, না। আমি আবার আরয করলাম, তা হলে অর্ধেক। তিনি বললেন, না। তারপর তিনি বললেন, এক তৃতীয়াংশ আর এক তৃতীয়াংশও বিরাট পরিমাণ অথবা অধিক। তোমার ওয়ারিসদের অভাব মুক্ত রেখে যাওয়া, তাদের অভাব গ্রস্ত রেখে যাওয়া মানুষের কাছে হাত পাতার চাইতে উত্তম। আর "আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের" জন্য তুমি যেকোন ব্যয় করনা কেন, তোমাকে তার বিনিময় দেওয়া হবে। এমনকি তুমি তোমার স্ত্রীর মুখে তুলে দিবে (তারও প্রতিদান পাবে) আমি আরয করলাম, ইয়া রাসূল ﷺ! (আফসোস) আমি আমার সাথীদের থেকে পিছনে থেকে যাব? তিনি বললেন, তুমি যদি পিছনে থেকে নেক আমল করতে থাক, তাহলে তাতে তোমার মর্যাদাও উন্নতি বৃদ্দিই পেতে থাকবে। তাছাড়া, সম্ভবত, তুমি পিছনে (থেকে যাবে)। যার ফলে তোমার দ্বারা অনেক কাওম উপকার লাভ করবে। আর অন্যরা ক্ষতিগ্রস্ত হবে। হে আল্লাহ! আমার সাহাবীগণের হিজরত বলবৎ রাখুন। পশ্চাতে ফিরিয়ে দিবেন না। কিন্তু আফসোস! সা’দ ইবনু খাওলার জন্য (এ বলে) রাসূল ﷺ তাঁর জন্য শোক প্রকাশ করছিলেন, যেহেতু মক্কায় তাঁর ইন্‌তিকাল হয়েছিল। (সহীহ বুখারি, অধ্যায়ঃ ২০/ জানাযা, হাদিস নাম্বার: 1218)

যদি এই হুজুর এর কথাগুলো সঠিক হত তবে এখানে,"আর আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের জন্য তুমি যেকোন ব্যয় করনা কেন, তোমাকে তার (উত্তম) বিনিময় দেওয়া হবে।"

কথাটি না বলে এটাও তো বলতে পারতেন,"আর তোমার আমার সন্তুষ্টির জন্য/তোমার কন্যার সন্তুষ্টির জন্য/যাদেরকে সদকা করবে তাদের সন্তুষ্টির লাভের জন্
তুমি যেকোন ব্যয় করনা কেন, তোমাকে তার (উত্তম) বিনিময় দেওয়া হবে।

কিন্তু রাসুলুল্লাহ (সা:) তা না বলে বলেছেন,"আর আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের জন্য তুমি যেকোন ব্যয় করনা কেন, তোমাকে তার (উত্তম) বিনিময় দেওয়া হবে।"

অতএব প্রমাণিত হল, জাকারিয়া ছাহেব তার ফাজায়েলে আমল এর ভুমিকাতে,""এত বড় বুজুর্গের সন্তুষ্টি বিধান আমার পরকালের নাজাতের জন্য উচিলা হইবে।""

লিখেছেন তা স্পষ্ট একটি শিরক।"

বিঃদ্রঃ-২ >- শাহবাগী,যারা ইসলাম  মাজহাব মানে না তাদের কে  লা-মাজহাবী বলা হয়, সমস্ত পীর নামে শয়তানের চেলা ভক্তরা ১০০.২ গজ দূরে থাকুন।

   #S#

ভূমিকা আমি কেন ইলিয়াসী তাবলিগ করি না?-৩

আমি কেন ইলিয়াসী তাবলিগ করি না?-৩

আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য সমস্ত কিছু করতে হবে।

দলিল:
(সূরা/আয়াত)

(১) সুরা বাকারা ২/২৭২;

(২) আল ইমরান ৩/১৫,৩/১৬২,৩/১৭

(৩) নিসা ৪;৯/৭২;

(৪) রা'দ ১৩/২২;

(৫) রূম ৩০/৩৮,৩০/৩৯; ৩০/৫৭;

(৬) ফাতহ্ ৪৮/২৯;

(৭) নাজম ৫৩/২৬;

(৮) মুমতাহানাহ্ ৬০/০১;

(৯) জুমু'আ ৬২/০৩;

(১০) দাহর ৭৬/০৯;

(১১) লাইল ৯২/১৭-২১;

(১২) বাইয়্যেনাহ্ ৯৮/০৮;

এখানে ১৬টি আয়াত আছে

হাদিস বুখারী হাঃনং১, ১১১৪, ৩৭৮২, ৩৭৮৬, ৫৮৯৭, ৫৯৮০, ৬০৩৪,

#s#

আমি কেন ইলিয়াসী তাবলিগ করি না?-২

#আমি কেন ইলিয়াসী তাবলিগ করি না?-২

দাওয়াতের ক্ষেত্রে এরা একটি হাদিস ব্যবহার করে তারা বলে এভাবে যে-
"এক সকাল এক বিকাল আল্লাহর রাস্তায় ঘুরা ফিরা করা দুনিয়া এবং দুনিয়ায় যা কিছু আছে তার চেয়ে উত্তম"
অথচ এটি জিহাদের ফযিলত সম্পর্কীয় একটি গুরুত্বপূর্ণ হাদিস।

মূল হাদিস হল-আনাসা ইবনু মালেক রাঃ থেকে বর্ণিত তিনি বলেন,রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,আল্লাহর পথে একটি সকাল বা একটি সন্ধা অতিবাহিত করা দুনিয়া এবং এর মধ্যে যা কিছু আছে তার থেকেও উত্তম।
(সহীহ বুখারী ২৭৯২; সহীহ মুসলিম ৪৯৮১; সুনানে তিরমিজী ১৬৫১)

দাওয়াতের ক্ষেত্রে এই হাদিস ব্যবহার করে কিন্তু হাদিস ইমাম বুখারী রহঃ ,ইমাম মুসলিম রহঃ এবং ইমাম তিরমিজী রহঃ কাছ থেকে গ্রহণ করল তাদের শিক্ষা গ্রহণ করল না কেন?

কারণ তারাতো এই হাদিস জিহাদের অধ্যায়ে আলোচনা করেছে জিহাদে ফযিলত সম্পর্কে।

ইলিয়াসী তাবলীগিরা এখন কি ব্যাখ্যা করবে?

ইলিয়াসী তাবলীগ কুরআনের আয়াত অপব্যাখ্যা কারী তাওবা ১১১

ইলিয়াসী তাবলীগ
কুরআনের আয়াত অপব্যাখ্যা কারী।

ইলিয়াসী তাবলীগ

এই জামাত কুরআনের আয়াতের অপব্যাখ্যা করে কোন তাবলীগ
করে ?????

যে আয়াতটি দিয়ে তারা লোকদের"চিল্লায়া"যাওয়ার জন্য ডাকে তারা সেই আয়াতের কিছু অংশ বলে আর বাকি অংশ বলেনা  অথচ সে আয়াতটি মূলত জিহাদ সর্ম্পকে ।

তারা বলে: আল্লাহ (সুবঃ) মুমিনদের জান মাল ক্রয় করেছেন জান্নাতের বিনিময়ে। চলুন সকলে আল্লাহর রাস্তায় বেরিয়ে পরি॥

তারা এই অংশ বলে আর পরের অংশ বলে না বা পড়েনা॥

কারণ তারা যদি পড়ের অংশ বলে তাহলে সকলেই বঝতে পারবে যে তারা কিভাবে কুরআনের আয়াত কি ভাবে অপ্যব্যাখা করে।

প্রশ্ন : এই দলটি  আয়াতের অপ্যব্যাখা করেছে কি কি কি কি না ?????

মূল আয়াত টি হল
"সূরা: At-Tawba
মদীনায় অবতীর্ণ
সূরা নং: ৯

111.
إِنَّ اللَّهَ اشْتَرَىٰ مِنَ الْمُؤْمِنِينَ أَنفُسَهُمْ وَأَمْوَالَهُم بِأَنَّ لَهُمُ الْجَنَّةَۚيُقَاتِلُونَ فِي سَبِيلِ اللَّهِ فَيَقْتُلُونَ وَيُقْتَلُونَۖوَعْدًا عَلَيْهِ حَقًّا فِي التَّوْرَاةِ وَالْإِنجِيلِ وَالْقُرْآنِۚوَمَنْ أَوْفَىٰ بِعَهْدِهِ مِنَ اللَّهِۚفَاسْتَبْشِرُوا بِبَيْعِكُمُ الَّذِي بَايَعْتُم بِهِۚوَذَٰلِكَ هُوَ الْفَوْزُ الْعَظِيمُ
আল্লাহ ক্রয় করে নিয়েছেন মুসলমানদের থেকে তাদের জান ও মাল এই মূল্যে যে, তাদের জন্য রয়েছে জান্নাত। তারা_যুদ্ধ_করে_আল্লাহর_রাহে_অতঃপর_মারে_ও_মরে। তওরাত, ইঞ্জিল ও কোরআনে তিনি এ সত্য প্রতিশ্রুতিতে অবিচল। আর আল্লাহর চেয়ে প্রতিশ্রুতি রক্ষায় কে অধিক? সুতরাং তোমরা আনন্দিত হও সে লেন-দেনের উপর, যা তোমরা করছ তাঁর সাথে। আর এ হল মহান সাফল্য।""

বিঃ দ্রঃ প্রচলিত ইলিয়াসী তাবলিগ জামাত খুব শুক্ষ ভাবে তাদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করে কিন্তু আয়াত টি জিহাদ সর্ম্পকে
আয়াতের_সাথে_তিন_৪০_ও_জীবন_চেল্লার_কোন_সর্ম্পক_নেই ।

প্রচলিত ইলিয়াসী তাবলিগ জামাত আয়াত টি জিহাদের আয়াতের অপব্যাখ্যা করেছে কি ????

সুরা তাওবার এই আয়াতে খন্ডন
==========

ইলিয়াসী তাবলীগের মত আয়াতের এক অংশ বলে কেউ দলিল দেয় যে
"" সলাত পড়া হারাম""।

কেননা আল্লাহ সলাতের ধারে কাছে যেতেও নিষেধ করেছেন ।

রেফারেন্সঃ আল কুরআনের সূরা নিসার ৪৩ নম্বর আয়াতঃ
"ওহে!তোমরা যারা ঈমান এনেছো,সলাতের ধারে কাছেও যেয়ো না"
অথচ আল্লাহ এই আয়াতটির পরের অংশে বলেছেন
"নেশাগ্রস্থ থাকা অবস্থায়" (সলাতের কাছে যেওনা)

মূল আয়াত: 43.
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا لَا تَقْرَبُوا الصَّلَاةَ وَأَنتُمْ سُكَارَىٰ حَتَّىٰ تَعْلَمُوا مَا تَقُولُونَ وَلَا جُنُبًا إِلَّا عَابِرِي سَبِيلٍ حَتَّىٰ تَغْتَسِلُواۚوَإِن كُنتُم مَّرْضَىٰ أَوْ عَلَىٰ سَفَرٍ أَوْ جَاءَ أَحَدٌ مِّنكُم مِّنَ الْغَائِطِ أَوْ لَامَسْتُمُ النِّسَاءَ فَلَمْ تَجِدُوا مَاءً فَتَيَمَّمُوا صَعِيدًا طَيِّبًا فَامْسَحُوا بِوُجُوهِكُمْ وَأَيْدِيكُمْۗإِنَّ اللَّهَ كَانَ عَفُوًّا غَفُورًا
হে ঈমাণদারগণ! তোমরা যখন নেশাগ্রস্ত থাক, তখন সলাতের ধারে-কাছেও যেওনা, যতক্ষণ না বুঝতে সক্ষম হও যা কিছু তোমরা বলছ, আর (সলাতের কাছে যেও না) ফরয গোসলের আবস্থায়ও যতক্ষণ না গোসল করে নাও। কিন্তু মুসাফির অবস্থার কথা স্বতন্ত্র আর যদি তোমরা অসুস্থ হয়ে থাক কিংবা সফরে থাক অথবা তোমাদের মধ্য থেকে কেউ যদি প্রস্রাব-পায়খানা থেকে এসে থাকে কিংবা নারী গমন করে থাকে, কিন্তু পরে যদি পানিপ্রাপ্তি সম্ভব না হয়, তবে পাক-পবিত্র মাটির দ্বারা তায়াম্মুম করে নাও-তাতে মুখমন্ডল ও হাতকে ঘষে নাও। নিশ্চয়ই আল্লাহ তা’আলা ক্ষমাশীল।

আরো একটি আয়াত এটা সুরা তওবা থেকে
যে কেউ তো এই আয়াতো পেশ কেরে বলতে পাড়ে যে ,ٌ

"""অতঃপর নিষিদ্ধ মাস অতিবাহিত হলে মুশরিকদের হত্যা কর যেখানে তাদের পাও""",

কিন্তু  সে আয়াতের পড়ের অংশ বলবেনা কারণ প্রচলিত তাবলীগ জামাত ঠিক আয়াতের প্রথম অংশ বলে।

মুল আয়াত নিচে
5.
فَإِذَا انسَلَخَ الْأَشْهُرُ الْحُرُمُ فَاقْتُلُوا الْمُشْرِكِينَ حَيْثُ وَجَدتُّمُوهُمْوَخُذُوهُمْ وَاحْصُرُوهُمْ وَاقْعُدُوا لَهُمْ كُلَّ مَرْصَدٍۚفَإِن تَابُوا وَأَقَامُوا الصَّلَاةَ وَآتَوُا الزَّكَاةَ فَخَلُّوا سَبِيلَهُمْۚإِنَّ اللَّهَ غَفُورٌ رَّحِيمٌ
অতঃপর নিষিদ্ধ মাস অতিবাহিত হলে মুশরিকদের হত্যা কর যেখানে তাদের পাও, তাদের বন্দী কর এবং অবরোধ কর। আর প্রত্যেক ঘাঁটিতে তাদের সন্ধানে ওঁৎ পেতে বসে থাক। কিন্তু যদি তারা তওবা করে, নামায কায়েম করে, যাকাত আদায় করে, তবে তাদের পথ ছেড়ে দাও। নিশ্চয় আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।

আল্লাহ ভালো জানেন

এই জামাত কোন তাবলীগ
করে ?????

আল্লাহ আমাদের সঠিক বুঝার তাওফিক দান করুন॥ (আমিন)