ঈদ লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
ঈদ লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

রবিবার, ২২ মে, ২০১৬

সাওম (রোজা) ও ঈদ পালনের জন্য চাঁদ দেখা জরুরী

সাওম (রোজা) ও ঈদ পালনের জন্য চাঁদ দেখা জরুরী

============ ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রসূলুল্লাহ্ (স.) বলেছেন, “তোমরা চাঁদ দেখে সওম (রোজা) পালন কর এবং চাঁদ দেখে ফিতর (ঈদুল ফিতর) উদযাপন করো। যদি চাঁদ গোপন থাকে তবে ৩০ পূর্ণ কর।” নাসাঈ, স্বহীহ্, অধ্যায়ঃ ২২, স্বওম (রোজা), অনুচ্ছেদঃ ১২,
আমর বিন দিনার (রহ.) কর্তৃক ইবনু আব্বাস (রা.) থেকে উক্ত হাদিসের বর্ণনায় বিরোধ, হাদিস ২১২৪, ২১২৫, অনুচ্ছেদঃ ১৩,
মানসূর (রহ.) কর্তৃক রিবঈ (রহ.) সূত্রে উক্ত হাদিস বর্ণনায় বিরোধ, হাদিস ২১২৯,২১৩০, তিরমিযী, স্বহীহ্, অধ্যায়ঃ ৬, কিতাবুস্ সাওম, অনুচ্ছেদঃ ৫,
নতুন চাঁদ দেখে সাওম (রোজা) ও (ঈদুল) ফিতর পালন, হাদিস ৬৮৮, দারিমী, স্বহীহ্, অধ্যায়ঃ ৪, কিতাবুস্ স্বওম, অনুচ্ছেদঃ ২,
নুতুন চাঁদ দেখে স্বওম পালন, হাদিস ১৬৮৬ (হাদিসটি নাসাঈর বর্ণনা)।

আবু হুরাইরাহ্ (রা.) হতে বর্ণিত, “রসূলুল্লাহ্ (স.) বলেছেন, তোমরা চাঁদ দেখে স্বওম (রোজা) পালন কর এবং চাঁদ দেখে ফিতর (ঈদুল ফিতর) উদযাপন কর। যদি চাঁদ গোপন থাকে তবে ত্রিশ পূর্ণ করো। বুখারী, অধ্যায়ঃ ৩০, কিতাবুস্ স্বওম (রোজা), অনুচ্ছেদঃ ১১,

নবী (স.) এর কথা, যখন তোমরা নতুন চাঁদ দেখো তখন স্বওম (রোজা) আরম্ভ কর। আবার যখন নতুন চাঁদ দেখো তখনই (ঈদুল) ফিতর উদ্যাপন কর, হাদিস ১৯০৯, মুসলিম,অধ্যায়ঃ ১৩, কিতাবুস সওম (রোজা), অনুচ্ছেদঃ ২,

নতুন চাঁদ দেখে স্বওম (রোজা) পালন করা এবং নতুন চাঁদ দেখে (ঈদুল) ফিতর উদ্যাপন করা এবং মাসের প্রথমে বা শেষের দিন মেঘাচ্ছন্ন থাকলে ত্রিশ দিন পূর্ণ করা, হাদিস ১৭,১৮,১৯,২০/১০৮১, নাসাঈ, স্বহীহ্, অধ্যায়ঃ ২২,স্বিয়াম, অনুচ্ছেদঃ ৯,

আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকলে ত্রিশদিন পূর্ণ করা, হাদিস ২১১৭, ২১১৮, অনুচ্ছেদঃ
এই হাদিসে যুহুরী হতে বর্ণনায় বিরোধের আলোচনা, হাদিস ২১১৯, অনুচ্ছেদঃ ১১,
ওবায়দুল্লাহ্ ইবনু ওমার থেকে এই হাদিসের বর্ণনায় বিরোধ, হাদিস ২১২২, ২১২৩, তিরমিযী, স্বহীহ্, অধ্যায়ঃ কিতাবুস্ স্বওম, অনুচ্ছেদঃ ২,
রমজান মাস আসার পূর্ব থেকে স্বিয়াম পালন না করা, হাদিস ৬৮৪, ইবনু মাজাহ, স্বহীহ্, অধ্যায়ঃ ৭, কিতাবুস্ স্বিয়াম, অনুচ্ছেদঃ ৫,
রমজান মাস শুরু হওয়ার আগের দিন স্বওম রাখা নিষেধ কিন্তু কারো নিয়মিত স্বওম রাখাতে সেদিন পৌঁছলে তার জন্য নয়, হাদিস ১৬৫০, অনুচ্ছেদঃ ৭,
নতুন চাঁদ দেখে স্বওম ও ঈদ পালন করা, হাদসি ১৬৫৫, বায়হাক্বী (সুনানুল কুবরা), স্বহীহ্, অধ্যায়ঃ কিতাবুস্ স্বওম (রোজা), অনুচ্ছেদঃ ১০,
নতুন চাঁদ দেখে স্বওম (রোজা) পালন অথবা ত্রিশ দিন পূর্ণ করা, হাদিস ৭৯৩২, ৭৯৩৩, ৭৯৩৪, ৭৯৩৫, দারিমী, স্বহীহ্, অধ্যায়ঃ ৪, কিতাবুস্ স্বওম, অনুচ্ছেদঃ ২,
নুতুন চাঁদ দেখে স্বওম পালন, হাদিস ১৬৮৫ (হাদিসটি নাসাঈর বর্ণনা)।

আব্দুল্লাহ্ ইবনে ওমার (রা.) থেকে বর্ণিত, “রসূলুল্লাহ্ (সাঃ) রমজানের কথা আলোচনা করে বললেন,চাঁদ না দেখে তোমরা সওম (রোজা) পালন করবে না এবং চাঁদ না দেখে ফিতর (ঈদুল ফিতর) উদযাপন করবে না। যদি আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকে তাহলে তার সময় (৩০) পূর্ণ করবে।” - বুখারী, অধ্যায়ঃ ৩০, কিতাবুস্ স্বওম (রোজা), অনুচ্ছেদঃ ৫,
রমজান বলা হবে, না রমজান মাস বলা হবে? যে বলে, উভয়টাই বলা যাবে, হাদিস ১৯০০, অনুচ্ছেদঃ ১১,

নবী (সাঃ) এর কথা যখন তোমরা নতুন চাঁদ দেখো তখন স্বওম (রোজা) আরম্ভ কর। আবর যখন নতুন চাঁদ দেখো তখনই (ঈদুল) ফিতর উদ্যাপন কর, হাদিস ১৯০৬, ১৯০৭, মুসলিম, অধ্যায়ঃ১৩,কিতাবুস্ স্বওম(রোজা), অনুচ্ছেদঃ ২,

নতুন চাঁদ দেখে স্বওম (রোজা) পালন করা এবং নতুন চাঁদ দেখে (ঈদুল) ফিতর উদ্যাপন করা এবং মাসের প্রথমে বা শেষের দিন মেখাচ্ছন্ন থাকলে ত্রিশ দিন পূর্ণ করা, হাদিস ৩,৪,৬,৭,৮,৯/১০৮০, নাসাঈ, স্বহীহ্, অধ্যায়ঃ ২২, স্বওম (রোজা), অনুচ্ছেদঃ ১২,

আমর বিন দিনার (রহ.) কর্তৃক ইবনু আব্বাস(রা.) থেকে উক্ত হাদিসের বর্ণনায় বিরোধ, হাদিস ২১২৪, বায়হাক্বী (সুনানুল কুবরা), স্বহীহ্, অধ্যায়ঃ কিতাবুস্ স্বওম (রোজা), অনুচ্ছেদঃ ১০,
নতুন চাঁদ দেখে স্বওম (রোজা) পালন অথবা ত্রিশ দিন পূর্ণ করা, হাদিস ৭৯২৫, ৭৯২৮, ৭৯৩১, দারিমী, স্বহীহ্, অধ্যায়ঃ ৪, কিতাবুস্ স্বওম, অনুচ্ছেদঃ ২,
নুতুন চাঁদ দেখে স্বওম পালন, হাদিস ১৬৯০ (হাদিসটি বুখারীর বর্ণনা)।

এই হাদিস গুলো থেকে বুঝা যায় যে, স্বওম (রোজা) এবং ঈদ পালনের জন্য চাঁদ দেখা জরুরী।

শিক্ষাঃ ১। সওম (রোজা) ও ঈদ পালনের জন্য চাঁদ দেখা শর্ত।

২। রমজান মাস সঠিক সময়ে পাওয়ার জন্য শা’বানের চাঁদের হিসাব রাখা জরুরী।

************************************************************************** =================

শনিবার, ২১ মে, ২০১৬

GMT 13 ও GMT 14 এর দেশ গুলোর কিভাবে একই দিনে ঈদ ও সিয়াম পালন করবে?

প্রশ্ন : GMT 13 ও GMT 14 এর দেশ গুলোর কথা বলছে যে তারা কিভাবে একই দিনে ঈদ ও সিয়াম পালন করবে?

জবাবঃ

কিছু মুর্খ দেখা যাচ্ছে আজকাল একই দিনে ঈদ ও সিয়ামের বিরোধিতা করতে গিয়ে GMT 13 ও GMT 14 এর দেশ গুলোর কথা বলছে যে তারা কিভাবে একই দিনে ঈদ ও সিয়াম পালন করবে?

আসলে মূর্খ গুলোর এ ব্যাপারে কোন জ্ঞানই নাই।

GMT/UTC 13 কেন হয়েছে জানার চেষ্টা করুন।

তারা তাদের ডেট লাইন পরিবর্তন করেছেন। এবং তারা ডে লাইট সেভিংস ব্যবহার করে।

Click This Link

GMT/UTC 13 কেন হয়েছে তা জানার চেষ্টা করুন।

Click This Link



এরা আসলে বিরোধীতা করতে করতে অন্ধ হয়ে গেছে।

উল্লেখ্য পৃথিবীর মধ্যে সময়ের পার্থক্য সর্বোচ্চ 12 অথবা -12 এর বেশি হবে না।

এটাই সর্বাধিক সঠিক মত।

যে সব দেশে 13/ 14 GMT তারা নিজেরা তাদের সুবিধার জন্য তাদের ডেট লাইন পরিবর্তন করেছে।

এবং তারা সময় বাচানোর জন্য ডে লাইট সেভিং সিস্টেম ব্যবহার করছে।

যেমন বাংলাদেশে কয়েক বছর আগে সকাল ৭ টাকে ৮ টা হিসেব করা হয়েছিল।

তাই সেই সব মুর্খদের বলবো।

অন্ধভাবে আলেম পূজা ছেড়ে দাও।

নিজ দলের আলেম যা ব্যাখ্যা করছে সেটাই ঠিক এমন অহংকার জাহান্নামে ও নিতে পারে। সাবধান।

শুক্রবার, ২০ মে, ২০১৬

( ৭ তম পর্ব ) হিজরী তারিখ কোনটা হবে ??

( ৭তম পর্ব ) হিজরী তারিখ কোনটা হবে ??

________________________________________________________

1. রাসুল (সাঃ) এর মক্কা থেকে মদিনায় হিযরতের দিন ১ হিজরী সাল ধরে ১ তারিখ নির্ধারণ করে ১২ মাসে বছর এভাবে হিজরী সাল গণনা হয় বিভিন্ন মানদ্বন্দে চাঁদ দেখা বা স্বাক্ষীর জন্য হিজরী সাল তারিখের গড়মিল হয়েছে।

আরবি তারিখ কার হিজরত দিয়ে গননা করতে হবে???

2. কুরআন নাযিল হয়েছে লাইতুল ক্বদরে (বাকারা-১৮৫; ক্বদর-১) । কুরআন কয় রাতে নাজিল হয়েছে??? বাংলা না নবী সাঃ এর দেশের আরবি তারিখে???

3. ঈদের দিন সাওম রাখা হারাম-হযরত আবু উবাইদা (রাঃ) বলেন, আমি হযরত উমর ইবনুল খাত্তাব (রাঃ) এর সাথে ঈদের সলাত আদায় করেছি । তিনি বলছেন, এ দুই দিনের সাওম রাখা থেকে নবী (সাঃ) নিষেধ করেছেন । প্রথম দিন হলো, যখন তোমরা সাওম শেষ কর, আর দ্বিতীয় দিন হলো, যখন তোমরা কোরবানীর গোস্ত খাবে-(সহিহ আল বুখারী ২/২৭২ হাদিস নং ১৮৫১) আবু সাঈদ খুদরী রা: থেকে বর্নীত,রাসুল (সাঃ) রোযার ঈদের দিন এবং কুরবানীর ঈদের দিন রোযা রাখতে নিষেধ করেছেন (সূত্র: সহীহ সহীহ বুখারী ৩য় খন্ড/১৮৬৭, ১৮৬৮ ও সহীহ মুসলিম ৩য় খন্ড/২৫৩৭-২৫৪২) এক দেশে ঈদ হলে অন্য দেশে রোযা রাখে !! কে হারাম করে ?!

4. আরাফা (জিলহজ্ব মাসের নয় তারিখ) বাংলা বা অন্য দেশের সেদিন ৯ তারিখ থাকে না তো আপনারা কেন সাওম রাখেন ????
ও আশুরার (দশই মুহাররাম) তারিখের ফযিলত- হযরত আবু কাতাদাহ (রাজিঃ) বলেন, রাসুল (সাঃ) বলেছেন,আরাফার রোযা আগের পরের দু’বৎসরের গুনাহ মাফ করে দেয় এবং আশুরার রোযা বিগত এক বৎসরের গুনাহ সমুহ ক্ষমা করে দেয়-আহমাদ, আবুদাউদ, নাসাঈ, ইবনে মাজাহ, মুসলিম শরীফ ৪/১২৬ হাদিস নং ২৬১৪ কোন দেশের আরাফ ও আশুরার তারিখ সঠিক!!

5. জিলহজ্বের ১০ তারিখে (সউদীর চাঁদের উপর নির্ভর করে) হাজিগণ কুরবানী করেন । হজ্জের কয় দিন পরে ঈদুল আজহা ?????

6. হাদীস অনুযায়ী কিয়ামত হবে ১০ই মুহাররমের শুক্রবার ।পৃথিবীতে কিয়ামত কোন দেশের তারিখ অনুযায়ী হবে ??
তাহলে বাংলায় এক অথবা ২য় দিন পরে কিয়ামত হবে সুন্দর তো বাংলার চাঁদ মাম ???!!

উপরের বিষয় গুলোর তারিখ যা চাঁদের উদয়ের উপর নির্ভর করে নির্ধারণ করা হয়

যার যার নিজ দেশের চাঁদ উদয়ের উপর নির্ভর করে উক্ত তারিখ গণনা করলে সমগ্র বিশ্বে ভিন্ন ভিন্ন দিন হয় । আবার কোন দেশে ২৯ বা ৩০ দিনে মাস শেষ অন্য দেশে আর ১ দিন বা ২ দিন পরে মাস শেষ হয় ।

অর্থাৎ উক্ত দুই দেশে একত্র করলে মাসের দিন হয় ৩১ বা ৩১/৩২ যা শরীয়ায় কোন দলিল পাওয়া যায় না।

অতএব উক্ত দিনের তারিখ সঠীক না হলে গুনাহ্গার বা ফযিলত থেকে বঞ্চিত হতে হবে ।

সর্বজন স্বীকৃত যে উক্ত দিন (তারিখ) পৃথিবীতে একটাই হবে এবং আরবী মাস ২৯ বা ৩০ দিনে ।

একথা সকলেরই জানা, আরাফা, পবিত্র ঈদুল আযহা, আশুরা, পালনের দিন তারিখ বেশ কিছু দিন পূর্বেই সংবাদ পাওয়া যায় ।

যা বিশ্বে একই দিনে পালন করা সম্ভব । রমযান মাসের ১ম (যে কোন মাসের ১ম) তারিখ নির্ধারন এবং বিশ্ববাসীর কাছে পৌঁছানোর উপর নির্ভর করে ১ম রোজা এবং ঈদুল ফিতর (পরবর্তী মাস) ।

প্রত্যেক মাসের ১ম তারিখ নির্ধারনে বিশ্ব মুসলিম উম্মা এক হলেই সকল ইবাদত একই দিনে পালন করা সম্ভব হবে । (চলবে) ৮ম পর্বে -

শনিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

মালু নামক হিন্দু তোদের জন্য

মালুতো মালুর বাচ্চা
মালু নামক হিন্দু তোদের জন্য
1. তোরা যে, কালী পূজার সময় এককোপে পাঁঠাবলি দেস, সেই পাঁঠা কি নিরীহ নয়?
2.নরবলি প্রথা কারা চালু করেছে?
3.মুরগি, হাঁস, ছাগল কি নিরীহ নয়?
4.উদ্ভিদেরও প্রাণ আছে। সুত্রাং তাদের কেটেকুটে খাওয়াটাও কি জীবহত্যা নয়?
তোমরা সারাজীবন বর্বর বর্বর বলে চিৎকার কর।
অথচ তোমরাই হল বর্বর।
তোমাদের অধিকাংশ দেব-দেবীই নরবলি না পেলে তুষ্ট হয়না।
তোমাদের গো-মায়া দেখে আমারই কান্না পাচ্ছে।
গোমাতা হত্যা পাপ।
অথচ সেই মাকে হত্যার উদ্দেশ্যে টাকার জন্য পাচার করা পাপ নয়?
তোমরাই পাপী, মহাপাপী।
নিজে করলে দোষ না অন্য কেউ করলেই দোষ হা হা হা হা হা মালুর জাত হিন্দু¡¡¡
মালু কেট হিন্দু
26/09/2015 Md SaRower HosSain

বৃহস্পতিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

তাকাব্বাল আল্লাহ্ মিন্না ওয়া মিনকুম

তাকাব্বাল আল্লাহ্ মিন্না ওয়া মিনকুম
আজ ঈদ উল আযহা। মুসলিমদের ২ টি উৎসবের একটি। বিশ্বর মুসলিমরা আজ ঈদ এর সলাত পড়বে, কোরবানি দিবেঃ

বুধবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

ভারতীয় গরু থেকে সাবধান

[img]http://m.facebook.com/md.sarower.hossain55/photos/a.1474678739450550.1073741826.1443603405891417/1612863308965425/?type=3&source=56[/img] একটা গোপন সত্য তথ্য তুলে ধরছি আপনাদের সামনে।
ভারত আমাদের গরু দিবে না বলে স্রেফ জানিয়ে দিয়েছিলো কিছু দিন আগে।
ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ ‘বাংলাদেশে গরু পাঠানো হবে না’ বলে খুব বাহবা পেয়েছিলো হিন্দুদের কাছ থেকে।
এমনও বলেছিলো, তারা বাংলাদেশের মানুষের গরু খাওয়া বন্ধ করে দিবে। কিন্তু অবশেষে টাকার লোভে পিছু হটলো তারা।
বাংলাদেশে গরু পাঠিয়ে ভারত যে বিশাল অংকের মুনাফা করতো সেখান থেকে তারা বঞ্চিত হবে-এ বিবেচনায় তাদের মুসলিম বিদ্বেষী আক্রোশ দমন করতে বাধ্য হলো। এখন নিজেদের ৬০ হাজার কোটি টাকা ক্ষতি ঠেকাতে সীমান্ত দিয়ে বন্যার স্রোতের মতো গরু পাঠাচ্ছে বাংলাদেশে।
শুধু কি ব্যবসায় লাভ করার জন্য গরু পাঠাচ্ছে? না।
দেখুন এক ফেসবুক স্ট্যাটাসের কমেন্টে ভারত থেকে বাবুলাল সরকার নামক এক ভারতীয় লিখেছে-
//“আরে বাংলাদেশী শুযোরের বাচচা, আমরা বা রাজনাথ সিং রা যে গরু পাঠাচ্ছে, তাদের প্রত্যকটাকে বিভিন্ন ক্রানিক রোগের জিবানু ইনজেকশন করে দেওয়া হয়। ওই গরুর মাংস খাবি আর ক্রনিক ক্রনিক রোগে ভুগবি আর ভারতে এসে চিকিত্সা করাবি। আমাদের লক্ষ্য : গরু বেচে পয়সা কামাবো আবার রোগের চিকিত্সা করেও পয়সা কামাবো । মানে ,,,,.... পোয়াও মারবো.... আবার ধোনের ভাড়াও নেব ।”// (কমেন্টের লিঙ্ক: চাইলে দেওয়া হবে)
সূতরাং বাংলাদেশে ভারতীদের গরু পাঠানোর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হতে পারে তিনটি:
ক) বাংলাদেশে থেকে ভারতের মোটা অংকের টাকা তুলে নেওয়া।
খ) অপেক্ষাকৃত কমমূল্যে গরু ছেড়ে বাংলাদেশী খামারীদের মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত করা।
গ) গরুর শরীরে ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে স্লো-পয়জনিং করা, এতে গরুর গোশত খেয়ে সেই বিষ মানুষের দেহেও সঞ্চালিত হয়ে রোগ সৃষ্টি করে মানুষকে মৃত্যুর দিকে নিয়ে যাবে।
তাই বাংলাদেশীদের উচিত, নিজের ও পরিবারের জীবন সুরক্ষায় ভারতীয় গরু বর্জন করা।