এক দিনে ঈদ ও সাওম লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
এক দিনে ঈদ ও সাওম লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
রবিবার, ২২ মে, ২০১৬
সাওম (রোজা) ও ঈদ পালনের জন্য চাঁদ দেখা জরুরী
সাওম (রোজা) ও ঈদ পালনের জন্য চাঁদ দেখা জরুরী
============
ইবনে আব্বাস (রা.)
থেকে বর্ণিত,
রসূলুল্লাহ্ (স.)
বলেছেন,
“তোমরা চাঁদ
দেখে সওম (রোজা) পালন কর এবং চাঁদ দেখে ফিতর (ঈদুল ফিতর) উদযাপন
করো। যদি চাঁদ গোপন থাকে তবে ৩০ পূর্ণ কর।”
নাসাঈ, স্বহীহ্,
অধ্যায়ঃ ২২, স্বওম
(রোজা), অনুচ্ছেদঃ ১২,
আমর বিন দিনার
(রহ.) কর্তৃক ইবনু
আব্বাস (রা.) থেকে উক্ত হাদিসের বর্ণনায় বিরোধ,
হাদিস ২১২৪, ২১২৫, অনুচ্ছেদঃ ১৩,
মানসূর (রহ.) কর্তৃক
রিবঈ (রহ.) সূত্রে উক্ত হাদিস বর্ণনায়
বিরোধ, হাদিস ২১২৯,২১৩০,
তিরমিযী, স্বহীহ্,
অধ্যায়ঃ ৬, কিতাবুস্
সাওম, অনুচ্ছেদঃ ৫,
নতুন চাঁদ দেখে সাওম (রোজা) ও (ঈদুল) ফিতর পালন, হাদিস ৬৮৮,
দারিমী, স্বহীহ্,
অধ্যায়ঃ ৪, কিতাবুস্
স্বওম, অনুচ্ছেদঃ ২,
নুতুন চাঁদ দেখে স্বওম পালন, হাদিস ১৬৮৬ (হাদিসটি নাসাঈর বর্ণনা)।
আবু হুরাইরাহ্ (রা.)
হতে বর্ণিত, “রসূলুল্লাহ্ (স.)
বলেছেন, তোমরা চাঁদ দেখে স্বওম (রোজা) পালন কর এবং চাঁদ দেখে ফিতর (ঈদুল ফিতর) উদযাপন কর। যদি চাঁদ গোপন থাকে তবে ত্রিশ পূর্ণ
করো। বুখারী,
অধ্যায়ঃ ৩০,
কিতাবুস্
স্বওম (রোজা),
অনুচ্ছেদঃ ১১,
নবী (স.) এর কথা, যখন তোমরা নতুন চাঁদ দেখো তখন স্বওম (রোজা) আরম্ভ কর।
আবার যখন নতুন চাঁদ দেখো তখনই (ঈদুল) ফিতর উদ্যাপন কর,
হাদিস ১৯০৯, মুসলিম,অধ্যায়ঃ ১৩,
কিতাবুস সওম (রোজা), অনুচ্ছেদঃ ২,
নতুন চাঁদ দেখে স্বওম (রোজা)
পালন করা এবং নতুন চাঁদ দেখে (ঈদুল) ফিতর
উদ্যাপন করা এবং মাসের প্রথমে বা শেষের দিন মেঘাচ্ছন্ন থাকলে ত্রিশ দিন পূর্ণ করা, হাদিস ১৭,১৮,১৯,২০/১০৮১, নাসাঈ, স্বহীহ্,
অধ্যায়ঃ ২২,স্বিয়াম, অনুচ্ছেদঃ ৯,
আকাশ মেঘাচ্ছন্ন
থাকলে ত্রিশদিন
পূর্ণ করা, হাদিস ২১১৭, ২১১৮, অনুচ্ছেদঃ
এই হাদিসে যুহুরী হতে বর্ণনায় বিরোধের আলোচনা, হাদিস ২১১৯, অনুচ্ছেদঃ ১১,
ওবায়দুল্লাহ্ ইবনু
ওমার থেকে এই হাদিসের বর্ণনায় বিরোধ, হাদিস ২১২২, ২১২৩,
তিরমিযী, স্বহীহ্,
অধ্যায়ঃ কিতাবুস্
স্বওম, অনুচ্ছেদঃ ২,
রমজান মাস আসার
পূর্ব থেকে স্বিয়াম পালন না করা, হাদিস ৬৮৪, ইবনু মাজাহ, স্বহীহ্,
অধ্যায়ঃ ৭, কিতাবুস্
স্বিয়াম, অনুচ্ছেদঃ ৫,
রমজান মাস শুরু
হওয়ার আগের দিন স্বওম রাখা নিষেধ কিন্তু কারো নিয়মিত
স্বওম রাখাতে সেদিন পৌঁছলে তার জন্য নয়, হাদিস ১৬৫০, অনুচ্ছেদঃ ৭,
নতুন চাঁদ দেখে স্বওম ও ঈদ পালন
করা, হাদসি ১৬৫৫,
বায়হাক্বী (সুনানুল
কুবরা), স্বহীহ্,
অধ্যায়ঃ কিতাবুস্
স্বওম (রোজা),
অনুচ্ছেদঃ ১০,
নতুন চাঁদ দেখে স্বওম (রোজা) পালন অথবা ত্রিশ দিন পূর্ণ করা, হাদিস ৭৯৩২, ৭৯৩৩, ৭৯৩৪,
৭৯৩৫, দারিমী,
স্বহীহ্, অধ্যায়ঃ ৪, কিতাবুস্ স্বওম, অনুচ্ছেদঃ ২,
নুতুন চাঁদ দেখে স্বওম পালন, হাদিস ১৬৮৫ (হাদিসটি নাসাঈর বর্ণনা)।
আব্দুল্লাহ্ ইবনে ওমার (রা.) থেকে বর্ণিত, “রসূলুল্লাহ্ (সাঃ) রমজানের
কথা আলোচনা করে বললেন,চাঁদ না দেখে তোমরা সওম (রোজা) পালন
করবে না এবং চাঁদ না দেখে ফিতর (ঈদুল ফিতর) উদযাপন করবে না।
যদি আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকে তাহলে তার সময়
(৩০) পূর্ণ করবে।” -
বুখারী, অধ্যায়ঃ ৩০,
কিতাবুস্ স্বওম
(রোজা), অনুচ্ছেদঃ ৫,
রমজান বলা হবে, না রমজান মাস বলা হবে? যে বলে,
উভয়টাই বলা যাবে,
হাদিস ১৯০০, অনুচ্ছেদঃ ১১,
নবী (সাঃ) এর কথা যখন তোমরা নতুন চাঁদ দেখো তখন স্বওম (রোজা) আরম্ভ কর।
আবর যখন নতুন চাঁদ দেখো তখনই (ঈদুল) ফিতর উদ্যাপন কর,
হাদিস ১৯০৬,
১৯০৭, মুসলিম,
অধ্যায়ঃ১৩,কিতাবুস্ স্বওম(রোজা),
অনুচ্ছেদঃ ২,
নতুন চাঁদ দেখে স্বওম (রোজা)
পালন করা এবং নতুন চাঁদ দেখে (ঈদুল) ফিতর
উদ্যাপন করা এবং মাসের প্রথমে বা শেষের দিন মেখাচ্ছন্ন থাকলে ত্রিশ দিন পূর্ণ
করা, হাদিস ৩,৪,৬,৭,৮,৯/১০৮০,
নাসাঈ, স্বহীহ্, অধ্যায়ঃ ২২, স্বওম
(রোজা), অনুচ্ছেদঃ ১২,
আমর বিন দিনার
(রহ.) কর্তৃক ইবনু
আব্বাস(রা.) থেকে উক্ত হাদিসের বর্ণনায় বিরোধ, হাদিস ২১২৪,
বায়হাক্বী (সুনানুল
কুবরা), স্বহীহ্,
অধ্যায়ঃ কিতাবুস্
স্বওম (রোজা),
অনুচ্ছেদঃ ১০,
নতুন চাঁদ দেখে স্বওম (রোজা)
পালন অথবা ত্রিশ
দিন পূর্ণ করা, হাদিস
৭৯২৫, ৭৯২৮, ৭৯৩১, দারিমী, স্বহীহ্, অধ্যায়ঃ ৪, কিতাবুস্ স্বওম, অনুচ্ছেদঃ ২,
নুতুন চাঁদ দেখে স্বওম পালন, হাদিস ১৬৯০ (হাদিসটি বুখারীর
বর্ণনা)।
এই হাদিস গুলো থেকে বুঝা যায়
যে, স্বওম (রোজা)
এবং ঈদ পালনের
জন্য চাঁদ দেখা জরুরী।
শিক্ষাঃ
১। সওম (রোজা) ও ঈদ পালনের জন্য চাঁদ দেখা শর্ত।
২। রমজান মাস
সঠিক সময়ে পাওয়ার জন্য শা’বানের চাঁদের
হিসাব রাখা জরুরী।
**************************************************************************
=================
লেবেলসমূহ:
ঈদ,
এক দিনে ঈদ,
এক দিনে ঈদ ও সাওম
শনিবার, ২১ মে, ২০১৬
GMT 13 ও GMT 14 এর দেশ গুলোর কিভাবে একই দিনে ঈদ ও সিয়াম পালন করবে?
প্রশ্ন : GMT 13 ও GMT 14 এর দেশ গুলোর কথা বলছে যে তারা কিভাবে একই দিনে ঈদ ও সিয়াম পালন করবে?
জবাবঃ
কিছু মুর্খ দেখা
যাচ্ছে আজকাল
একই দিনে ঈদ ও
সিয়ামের বিরোধিতা
করতে গিয়ে GMT 13 ও GMT 14 এর দেশ গুলোর কথা বলছে যে তারা কিভাবে একই
দিনে ঈদ ও সিয়াম
পালন করবে?
আসলে মূর্খ গুলোর এ ব্যাপারে কোন
জ্ঞানই নাই।
GMT/UTC 13 কেন
হয়েছে জানার চেষ্টা
করুন।
তারা তাদের ডেট লাইন পরিবর্তন করেছেন। এবং তারা
ডে লাইট সেভিংস
ব্যবহার করে।
GMT/UTC 13 কেন হয়েছে তা জানার চেষ্টা করুন।
এরা আসলে বিরোধীতা করতে
করতে অন্ধ হয়ে
গেছে।
উল্লেখ্য পৃথিবীর মধ্যে সময়ের পার্থক্য সর্বোচ্চ 12 অথবা -12 এর
বেশি হবে না।
এটাই সর্বাধিক সঠিক মত।
যে সব দেশে 13/ 14
GMT তারা নিজেরা
তাদের সুবিধার জন্য
তাদের ডেট লাইন
পরিবর্তন করেছে।
এবং তারা সময়
বাচানোর জন্য ডে
লাইট সেভিং
সিস্টেম ব্যবহার
করছে।
যেমন বাংলাদেশে
কয়েক বছর আগে
সকাল ৭ টাকে ৮ টা
হিসেব করা
হয়েছিল।
তাই সেই সব
মুর্খদের বলবো।
অন্ধভাবে আলেম
পূজা ছেড়ে দাও।
নিজ দলের আলেম যা ব্যাখ্যা করছে সেটাই ঠিক এমন অহংকার জাহান্নামে ও নিতে পারে। সাবধান।
লেবেলসমূহ:
ঈদ,
এক দিনে ঈদ,
এক দিনে ঈদ ও সাওম,
এক দিনে ঈদ ও সাওম প্রশ্নের উত্তর
শুক্রবার, ২০ মে, ২০১৬
( ৭ তম পর্ব ) হিজরী তারিখ কোনটা হবে ??
( ৭তম পর্ব )
হিজরী তারিখ কোনটা হবে ??
________________________________________________________
1. রাসুল (সাঃ) এর মক্কা থেকে মদিনায় হিযরতের দিন ১ হিজরী সাল ধরে ১ তারিখ নির্ধারণ করে ১২ মাসে বছর এভাবে হিজরী সাল গণনা হয় বিভিন্ন মানদ্বন্দে চাঁদ দেখা বা স্বাক্ষীর জন্য হিজরী সাল তারিখের গড়মিল হয়েছে।
আরবি তারিখ কার হিজরত দিয়ে গননা করতে হবে???
2. কুরআন নাযিল হয়েছে লাইতুল ক্বদরে (বাকারা-১৮৫; ক্বদর-১) ।
কুরআন কয় রাতে নাজিল হয়েছে??? বাংলা না নবী সাঃ এর দেশের আরবি তারিখে???
3. ঈদের দিন সাওম রাখা হারাম-হযরত আবু উবাইদা (রাঃ) বলেন, আমি হযরত উমর ইবনুল খাত্তাব (রাঃ) এর সাথে ঈদের সলাত আদায় করেছি । তিনি বলছেন, এ দুই দিনের সাওম রাখা থেকে নবী (সাঃ) নিষেধ করেছেন । প্রথম দিন হলো, যখন তোমরা সাওম শেষ কর, আর দ্বিতীয় দিন হলো, যখন তোমরা কোরবানীর গোস্ত খাবে-(সহিহ আল বুখারী ২/২৭২ হাদিস নং ১৮৫১) আবু সাঈদ খুদরী রা: থেকে বর্নীত,রাসুল (সাঃ) রোযার ঈদের দিন এবং কুরবানীর ঈদের দিন রোযা রাখতে নিষেধ করেছেন (সূত্র: সহীহ সহীহ বুখারী ৩য় খন্ড/১৮৬৭, ১৮৬৮ ও সহীহ মুসলিম ৩য় খন্ড/২৫৩৭-২৫৪২) এক দেশে ঈদ হলে অন্য দেশে রোযা রাখে !! কে হারাম করে ?!
4. আরাফা (জিলহজ্ব মাসের নয় তারিখ)
বাংলা বা অন্য দেশের সেদিন ৯ তারিখ থাকে না তো আপনারা কেন সাওম রাখেন ????
ও আশুরার (দশই মুহাররাম) তারিখের ফযিলত- হযরত আবু কাতাদাহ (রাজিঃ) বলেন, রাসুল (সাঃ) বলেছেন,আরাফার রোযা আগের পরের দু’বৎসরের গুনাহ মাফ করে দেয় এবং আশুরার রোযা বিগত এক বৎসরের গুনাহ সমুহ ক্ষমা করে দেয়-আহমাদ, আবুদাউদ, নাসাঈ, ইবনে মাজাহ, মুসলিম শরীফ ৪/১২৬ হাদিস নং ২৬১৪ কোন দেশের আরাফ ও আশুরার তারিখ সঠিক!!
5. জিলহজ্বের ১০ তারিখে (সউদীর চাঁদের উপর নির্ভর করে) হাজিগণ কুরবানী করেন ।
হজ্জের কয় দিন পরে ঈদুল আজহা ?????
6. হাদীস অনুযায়ী কিয়ামত হবে ১০ই মুহাররমের শুক্রবার ।পৃথিবীতে কিয়ামত কোন দেশের তারিখ অনুযায়ী হবে ??
তাহলে বাংলায় এক অথবা ২য় দিন পরে কিয়ামত হবে সুন্দর তো বাংলার চাঁদ মাম ???!!
উপরের বিষয় গুলোর তারিখ যা চাঁদের উদয়ের উপর নির্ভর করে নির্ধারণ করা হয় ।
যার যার নিজ দেশের চাঁদ উদয়ের উপর নির্ভর করে উক্ত তারিখ গণনা করলে সমগ্র বিশ্বে ভিন্ন ভিন্ন দিন হয় । আবার কোন দেশে ২৯ বা ৩০ দিনে মাস শেষ অন্য দেশে আর ১ দিন বা ২ দিন পরে মাস শেষ হয় ।
অর্থাৎ উক্ত দুই দেশে একত্র করলে মাসের দিন হয় ৩১ বা ৩১/৩২ যা শরীয়ায় কোন দলিল পাওয়া যায় না।
অতএব উক্ত দিনের তারিখ সঠীক না হলে গুনাহ্গার বা ফযিলত থেকে বঞ্চিত হতে হবে ।
সর্বজন স্বীকৃত যে উক্ত দিন (তারিখ) পৃথিবীতে একটাই হবে এবং আরবী মাস ২৯ বা ৩০ দিনে ।
একথা সকলেরই জানা, আরাফা, পবিত্র ঈদুল আযহা, আশুরা, পালনের দিন তারিখ বেশ কিছু দিন পূর্বেই সংবাদ পাওয়া যায় ।
যা বিশ্বে একই দিনে পালন করা সম্ভব । রমযান মাসের ১ম (যে কোন মাসের ১ম) তারিখ নির্ধারন এবং বিশ্ববাসীর কাছে পৌঁছানোর উপর নির্ভর করে ১ম রোজা এবং ঈদুল ফিতর (পরবর্তী মাস) ।
প্রত্যেক মাসের ১ম তারিখ নির্ধারনে বিশ্ব মুসলিম উম্মা এক হলেই সকল ইবাদত একই দিনে পালন করা সম্ভব হবে । (চলবে) ৮ম পর্বে -
লেবেলসমূহ:
ঈদ,
এক দিনে ঈদ,
এক দিনে ঈদ ও সাওম
বিশ্বে চাঁদ দেখার বিভিন্নতা এবং Follow Saudi VS Follow Other (পর্ব ৬ষ্ট )
%% খারেজী বলা থেকে বিরত হন %%
পূর্ণ জ্ঞানি মাদানি আলেমদের জন্য।
ওনারা বলে বাংলাদেশে জসিমুদ্দিন রাহমানী সহ আরো বাংলার যারা সৌদির যে দিন ঈদ করে সে দিন ঈদ করে তারা ছাড়া আর কেহ সৌদির সাথে এক দিনে ঈদ করে না।
নিচের লিস্ট দেখে আরো জ্ঞান অর্জন করবেন
আর তওবা করতে পারেন আবার নাও পারেন , কোন কোন দেশ সৌদির
সাথে এক দিনে ঈদ
করেছে (৭৮ টি দেশ),
বা করে থাকে।
তোমরা কয়েকজন
পণ্ডিত হয়ে বসে
আছ।
সৌদি কতৃপক্ষ ও
খুশি, কিন্তু এদের
হিংসা বা গাঁ জলে
কেন?
আমি (Ataur Rahman) নিজে গত
কয়েক বছর নিজে
সেই লিস্ট পোস্ট
করি, moonsight
ওয়েব সাইড থেকে
Monday, 28 July 2014:
1.Afghanistan (Follow
Saudi)
2.Albania (Follow
Saudi)
3.Algeria (Follow
Saudi)
4.Armenia (Follow
Saudi)
5.Austria (Follow
Saudi)
6.Azerbaijan (Follow
Saudi)
7.Bahrain (Follow
Saudi)
8.Bangladesh (Some
areas follow Saudi)
9.Barbados (Local
Sighting)
10.Belgium (Follow
Saudi)
11.Bolivia (Follow
Saudi)
12.Bosnia and
Hercegovina (Follow
Turkey)
13.Bulgaria (Follow
Saudi)
14.Canada (FCNA/
ISNA - Fiqh Council of
North America/Islamic
Society of North
America)
15.Chechnia (Follow
Saudi)
16.Chile (Local
Sighting)
17.China (Majority
Follow
MeccaCalendar.org)
18.Cosovo (Follow
Turkey)
19.Croatia (Follow
Turkey)
20.Denmark (Follow
Saudi)
21.Egypt - Moon Born
before sunset & moon
sets at least 5
minutes after sunset
22.Fiji Islands (Late
change of decision by
Fiji Muslim League)
http://www.fianz.co.nz/eid-ul-fitr-1435h
23.Finland (Follow
Saudi)
24.France (Union des
organisations
islamiques de France)
[also CFCM (Conseil
français du culte
musulman)]
25.Georgia (Follow
Saudi)
26.Guyana (Accepted
Chile sighting)
27.Hungary (Follow
Saudi)
28.Iceland (Follow
Saudi)
29.Indonesia (Claims
of Sighting - Official
Announcement)
30.Iraq (Sunnis Follow
Saudi)
31.Ireland (ECFR -
European Council for
Fatwa and Research)
32.Italy (Follow Saudi)
33.Jordan (Follow
Saudi)
34.Kazakhstan (Follow
Saudi)
35.Kenya (Claims of
sighting)
36.Kuwait (Follow
Saudi)
37.Kyrgizstan (Follow
Saudi)
38.Lebanon (Follow
Saudi)
39.Libya (following
others who declared
Eid on Monday 28 July)
40.Luxembourg (ECFR -
European Council for
Fatwa and Research)
41.Macedonia (Follow
Turkey)
42.Madagascer (Local
Sighting)
43.Malawi (Local
Sighting)
44.Malaysia (Age > 8
hours, altitude > 2°,
elongation > 3°)
45.Mauritania (Follow
Saudi)
46.Montenegro (Follow
Turkey)
47.Namibia (Follow
Saudi)
48.Netherlands (Follow
Turkey)
49.New Zealand
(Federation of Islamic
Association of New
Zealand) http://www.fianz.co.nz/eid-ul-fitr-1435h
50.Norway (Some
follow Saudi)
51.Palestine (Follow
Saudi)
52.Philippines (Follow
Saudi)
53.Poland (Calculation)
54.Qatar (Follow
Saudi)
55.Romania (Follow
Saudi)
56.Russia (Follow
Turkey)
57.Saudi Arabia
(Official
Announcement)
58.Serbia (Follow
Turkey)
59.Slovania (Follow
Turkey)
60.South Africa (Local
Sighting)
61.Spain (Some Follow
Saudi)
62.Sudan (Follow
Saudi)
63.Sweden (Follow
Saudi)
64.Switzerland (Follow
Saudi)
65.Syria (Official
Decision)
66.Taiwan (Follow
Saudi)
67.Tajikistan (Follow
Saudi)
68.Tatarstan (Follow
Saudi)
69.Tunisia (Criteria of
age, or altitude, or
sunset-moonset lag)
70.Turkey
(Somewhere on the
globe Altitude > 5°,
elongation > 8°)
71.Turkmenistan
(Follow Saudi)
72.U.A.E. (Follow Saudi)
73.UK (Follow Saudi)
[Coordination
Committee of Major
Islamic Centres and
Mosques of London]
74.UK (Local Sighting)
[Wifaaqul ulama),
(Ahle Sunnat Wal
Jamaat], OR (Sighting
from South Africa)
75.USA (FCNA/ISNA -
Fiqh Council of North
America/Islamic
Society of North
America)
76.Uzbekistan (Follow
Saudi)
77.Yemen (Completed
30 days)
78.Zimbabwe (South
Africa Sighting)
পরদিন ঈদ করেছে, নিচের দেশ গুলা -
1.Australia (Local Sighting)
2.Brunei (Local Sighting)
3.China (Some follow Local Sighting)
4.Hong Kong (Local Sighting)
5.India (Local Sighting)
6.Iran (Local Sighting)
7.Iraq (Shi'aas Follow Local Sighting)
8.Morocco (Local Sighting)
9.Oman (Local Sighting)
10.Pakistan (Local Sighting)
11.Spain (Some Follow Morocco)
12.Sri Lanka (Local Sighting)
13.Tanzania (Local Sighting)
লেবেলসমূহ:
এক দিনে ঈদ,
এক দিনে ঈদ ও সাওম
শুক্রবার, ১৩ মে, ২০১৬
প্রশ্ন: কেন আরবদেশের সঙ্গে একই সময়ে সাহরী ও ইফতার খাই না এবং নামায আদায় করি না?
প্রশ্ন করা হয়, মধ্যপ্রাচ্যে চাঁদ দেখার তারিখ অনুযায়ী বাংলাদেশে রোযা ও ঈদ হবে, তাহলে আমরা কেন আরবদেশের সঙ্গে
একই সময়ে সাহরী ও ইফতার খাই না এবং নামায আদায় করি না?
_________________________________________________________________________________________________________
উত্তর ::___________________________________
এখানে একটি
মৌলিক কথা মনে
রাখতে হবে যে, রোযা ফরয হওয়া নামায ফরয হওয়া এক বিষয়।
আর রোযা
আদায় করা নামায
আদায় করা এবং
সাহরী ও ইফতার
খাওয়া সম্পূর্ণ ভিন্ন
বিষয়।
যে কোন ইবাদত
ফরজ হওয়ার
ভিত্তিকে আসবাবে
উজুুব বা ওয়াজিব
হওয়ার কারণ বলে ।
পক্ষান্তরে কোন
ইবাদত বাস্তবায়ন
করার ভিত্তিকে
আসবাবে আদা বা
সমাপনের কারণ বলে।
অর্থাৎ প্রতিটি
ইবাদতের দুটি দিক
রয়েছে।
একঃ ইবাদতটি ফরয হওয়া,
দুইঃ ফরয
হওয়া উক্ত
ইবাদতকে কার্যের
মাধ্যমে বাস্তবায়ন
করা।
রোযা রাখার
ক্ষেত্রেও অনুরূপ।
প্রথমত; রোযা ফরয
হওয়া,
দ্বিতীয়ত;
রোযাকে কাজের
মাধ্যমে পূর্ণতা দেয়া।
প্রথমটি অর্থাৎ
রোযা ফরয হওয়া
নির্ভর করে চাঁদ
দেখার মাধ্যমে
মাসের উপস্থিতির
উপর।
ফলে পৃথিবীর
আকাশে পবিত্র
রমযান মাসের চাঁদ
দেখার মাধ্যমে
রমযান মাস
প্রমাণিত হওয়ার
সাথে সাথে সমগ্র
পৃথিবীর সকল মু’মিন
নারী পুরুষের উপর
একই সাথে রোযা
ফরয হওয়া সাব্যস্ত
হয়ে যায়।
এ সম্পর্কে
পবিত্র কুরআনের
ঘোষণা হলো-
ﻓﻤﻦ ﺷﻬﺪ ﻣﻨﻜﻢ ﺍﻟﺸﻬﺮ
ﻓﻠﻴﺼﻤﻪ
অর্থাৎ তোমাদের
মধ্যে যে ব্যক্তিই
রমযান মাসে উপনিত
হবে সে যেন রোযা
রাখে।
এখন প্রশ্ন হলো
ফরয হওয়া এ রোযা
আমরা কিভাবে
আদায় করব?
যা রোযার দ্বিতীয় দিক অর্থাৎ রোযাকে কার্যে পরিণত করা
যা শুরু হয় সাহরী
খাওয়ার মাধ্যমে এবং শেষ হয় ইফতারের
মাধ্যমে।
আর দ্বিতীয়টি
অর্থাৎ সাহরী ও
ইফতারীর মাধ্যমে
রোযাকে বাস্তবায়ন
করা নির্ভর করে
সূর্যের পরিভ্রমনের
উপর। এ সম্পর্কে
পবিত্র কুরআনের
ঘোষণা হলো-
ﻭَﻛُﻠُﻮﺍ ﻭَﺍﺷْﺮَﺑُﻮﺍ ﺣَﺘَّﻰ
ﻳَﺘَﺒَﻴَّﻦَ ﻟَﻜُﻢُ ﺍﻟْﺨَﻴْﻂُ ﺍﻟْﺄَﺑْﻴَﺾُ
ﻣِﻦَ ﺍﻟْﺨَﻴْﻂِ ﺍﻟْﺄَﺳْﻮَﺩِ ﻣِﻦَ
ﺍﻟْﻔَﺠْﺮِ ﺛُﻢَّ ﺃَﺗِﻤُّﻮﺍ ﺍﻟﺼِّﻴَﺎﻡَ
ﺇِﻟَﻰ ﺍﻟﻠَّﻴْﻞِ
অর্থাৎ তোমরা
পানাহার কর যতক্ষণ
না কালো রেখা থেকে
(পূর্ব আকাশে)
ভোরের শুভ্র রেখা
পরিস্কার হয়।
অতপর রোযা পূর্ণ
কর রাত পর্যন্ত।
অত্র আয়াতের
ঘোষণা থেকে
পরিস্কার বুঝা
যাচ্ছে, রোযা
কার্যের মাধ্যমে
বাস্তবায়িত করার
শুরু হচ্ছে সুবহি
সাদিক এবং রোযা
সমাপ্ত হবে রাতের
শুরুতে যা ইফতারের
সময়।
সুবহি সাদিক
এবং রাত হওয়া
অবশ্যই সূর্যের
পরিভ্রমনের সাথে
সম্পর্কিত, চাঁদের
সাথে নয়।
তাহলে উপরোক্ত
দু’টি আয়াতের
সারকথা এ দাড়ালো
যে, পৃথিবীর কোথাও
চাঁদ উদয় প্রমাণিত
হওয়ার সংবাদ
গ্রহণযোগ্য মাধ্যমে
পাওয়ার সাথে সাথে
সকল প্রাপ্ত বয়স্ক
মু‘মিন-মু’মিনার উপর
রোযা ফরয হবে।
রোযা বাস্তবায়ন
করতে হবে সূর্যের
পরিভ্রমনের দ্বারা।
তাই সূর্যের
পরিভ্রমনের প্রতি
লক্ষ রেখেই স্থানীয়
সৌর সময় অনুযায়ী
পৃথিবীর ভিন্ন
ভিন্ন স্থানে ভিন্ন
সময়ে সাহরী,
ইফতার ও নামায
আদায় করতে হয়।
যেহেতু বাংলাদেশে
সূর্য উদয়-অস্ত
মধ্য প্রাচ্যের মক্কা
নগরীর উদয়-অস্তের
সময় থেকে ৩ ঘন্টা
অগ্রগামী সে
কারণেই বাংলাদেশে
সাহরী, ইফতার ও
নামাযের সময়
মধ্যপ্রাচ্যের
স্থানীয় সময়ের
চেয়ে ৩ ঘন্টা আগে
হবে।
সুতরাং এ
ব্যপারে আর কোন
প্রশ্ন থাকতে পারে
না।
মনে করুন
রাষ্ট্রীয় ঘোষণা
মতে সমগ্র
বাংলাদেশবাসী
শুক্রবার ১ম
রমযানের রোযা
রাখলেন।
অথচ ঐ
দিনই পার্বত্য
চট্রগ্রামের মানুষের
সাহরীর শেষ সময় ও ইফতারের সময় যখন হয়, তার ১৩ মিনিট
পরে হবে
পঞ্চগড়বাসীদের
সাহরীর শেষ সময় ও ইফতারের সময়। এর কারণ হলো রোযা রাখা হয় চাঁদের তারিখের
ভিত্তিতে।
তাই একই চান্দ্রতারিখে
সকলে রোযা রাখবে।
আর সাহরী, ইফতার ও নামাযের সময় হয় সূর্যের গতি
বিধিতে।
ফলে যার
যার স্থানীয় সৌর
সময়ানুযায়ী সাহরী
ও ইফতার গ্রহণ এবং
নামায আদায় করবে।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)