বুধবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

ভারতীয় গরু থেকে সাবধান

[img]http://m.facebook.com/md.sarower.hossain55/photos/a.1474678739450550.1073741826.1443603405891417/1612863308965425/?type=3&source=56[/img] একটা গোপন সত্য তথ্য তুলে ধরছি আপনাদের সামনে।
ভারত আমাদের গরু দিবে না বলে স্রেফ জানিয়ে দিয়েছিলো কিছু দিন আগে।
ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ ‘বাংলাদেশে গরু পাঠানো হবে না’ বলে খুব বাহবা পেয়েছিলো হিন্দুদের কাছ থেকে।
এমনও বলেছিলো, তারা বাংলাদেশের মানুষের গরু খাওয়া বন্ধ করে দিবে। কিন্তু অবশেষে টাকার লোভে পিছু হটলো তারা।
বাংলাদেশে গরু পাঠিয়ে ভারত যে বিশাল অংকের মুনাফা করতো সেখান থেকে তারা বঞ্চিত হবে-এ বিবেচনায় তাদের মুসলিম বিদ্বেষী আক্রোশ দমন করতে বাধ্য হলো। এখন নিজেদের ৬০ হাজার কোটি টাকা ক্ষতি ঠেকাতে সীমান্ত দিয়ে বন্যার স্রোতের মতো গরু পাঠাচ্ছে বাংলাদেশে।
শুধু কি ব্যবসায় লাভ করার জন্য গরু পাঠাচ্ছে? না।
দেখুন এক ফেসবুক স্ট্যাটাসের কমেন্টে ভারত থেকে বাবুলাল সরকার নামক এক ভারতীয় লিখেছে-
//“আরে বাংলাদেশী শুযোরের বাচচা, আমরা বা রাজনাথ সিং রা যে গরু পাঠাচ্ছে, তাদের প্রত্যকটাকে বিভিন্ন ক্রানিক রোগের জিবানু ইনজেকশন করে দেওয়া হয়। ওই গরুর মাংস খাবি আর ক্রনিক ক্রনিক রোগে ভুগবি আর ভারতে এসে চিকিত্সা করাবি। আমাদের লক্ষ্য : গরু বেচে পয়সা কামাবো আবার রোগের চিকিত্সা করেও পয়সা কামাবো । মানে ,,,,.... পোয়াও মারবো.... আবার ধোনের ভাড়াও নেব ।”// (কমেন্টের লিঙ্ক: চাইলে দেওয়া হবে)
সূতরাং বাংলাদেশে ভারতীদের গরু পাঠানোর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হতে পারে তিনটি:
ক) বাংলাদেশে থেকে ভারতের মোটা অংকের টাকা তুলে নেওয়া।
খ) অপেক্ষাকৃত কমমূল্যে গরু ছেড়ে বাংলাদেশী খামারীদের মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত করা।
গ) গরুর শরীরে ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে স্লো-পয়জনিং করা, এতে গরুর গোশত খেয়ে সেই বিষ মানুষের দেহেও সঞ্চালিত হয়ে রোগ সৃষ্টি করে মানুষকে মৃত্যুর দিকে নিয়ে যাবে।
তাই বাংলাদেশীদের উচিত, নিজের ও পরিবারের জীবন সুরক্ষায় ভারতীয় গরু বর্জন করা।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন