শনিবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

বাংলাদেশ জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড অনুমোদিত অষ্টম শ্রেণীতে আনন্দপাঠ (দ্রুত বাংলপঠন) নামক বইয়ে কি পড়ানু হয়??

বাংলাদেশ জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড অনুমোদিত অষ্টম শ্রেণীতে আনন্দপাঠ (দ্রুত বাংলপঠন) নামক বইয়ে অনেক আগেই রামায়ণ (সংক্ষেপে) অন্তুর্ভূক্ত করা হয়েছে, যেটা সংখ্যাগরিষ্ট মুসলমান ছাত্র-ছাত্রীদেরবাধ্যতামূলক পড়তে হচ্ছে। উল্লেখ্য: ======== খবরে এসেছে, ভারতের স্কুল কলেজে রামায়ণ, মহাভারত, গীতা পড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। এ উদ্যোগের অবশ্য বিরোধীতা করেছে ভারতের মুসলিম নেতারা। (সূত্র: http://goo.gl/lZJNtl ) ছবিতে যেটা দেখতে পাচ্ছেন, সেটা কিন্তু ভারতের নয় বাংলাদেশের পাঠ্যপুস্তক। বাংলাদেশ জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড অনুমোদিত অষ্টম শ্রেণীতে আনন্দপাঠ (দ্রুত বাংলপঠন) নামক বইয়ে অনেক আগেই রামায়ণ (সংক্ষেপে) অন্তুর্ভূক্ত করা হয়েছে, যেটা সংখ্যাগরিষ্ট মুসলমান ছাত্র-ছাত্রীদেরবাধ্যতামূলক পড়তে হচ্ছে। উল্লেখ্য: বাংলাদেশের------- ১) পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) সচিব = বজ্র গোপাল ভৌমিক ২)বাংলাদেশের পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের চেয়্যারম্যান = নারায়ন চন্দ্র পাল ৩) পাঠ্যপুস্তকে অধিকাংশ বইয়ে ছবি অঙ্কনকারীর নাম = সুদর্শন বাছার ৪) শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদের প্রধান বুদ্ধিদাতা সচিব = মন্মথ রঞ্জন বাড়ৈ (সদ্য বদলিকৃত) বাংলাদেশের পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের যদি এই অবস্থা হয়, তবে বাংলাদেশের শিক্ষা সিলেবাস হিন্দুয়ানীতে ভারতের থেকে এগিয়ে যাবে এটাই স্বাভাবিক।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন