বুধবার, ২১ অক্টোবর, ২০১৫
কোনটা সরল পথ ??? মাযহাবীদের পোষ্টমর্টেম পার্ট নয় ____ (৯)
কোনটা সরল পথ ??? মাযহাবীদের পোষ্টমর্টেম পার্ট নয় ____ (৯)
============
মাযহাবী হানাফিরা বলে থাকে এই কথা/উক্তিটা """চার মাযহাব বলে সিরাতে মুস্তাকিম থেকে বের হয়েছে আবার মিলবে!!!!"" [চিত্র ৪নং
এবং ৫নং
]
কিভাবে????
পরিস্কর ভাবে বলুন কেনই বা বের হয়েছে ??
আবার এরা বলে ""এই চার মাযহাব বলে একত্র হবে"" যা কোন ভাবে মিলিত হওয়া সম্ভব না [চিত্র ৩
এবং ৫নং
]
সিরাতে মুস্তাকিম সোজা একটা পথ [চিত্র ২
] কিন্তু এটা থেকে যদি আরো চারটি সোজা পথ [চিত্র ৪
] বের হয় , কিভাবে তা আবার সোজা পথ হবে, না তা হবে বক্র পথ [চিত্র ৫
চারটি সরল পথ কখনো একটি সরল পথে গিয়ে একত্র হতে পারবে না।
কারণ একটি সরল রেখা অপর কোন সরল রেখাকে ছেদ বা মিলিত হবে না।
তার সমান্তরাল ভাবে চলবে এটা সরল পথ বা রেখার ধর্ম ॥ [চিত্র ১
এবং ৩
]
তাই এই মাযহাবীদের প্লে -শ্রেণীতে পড়াতে হবে!!!
চার মাযহাব চারটি সোজা পথ [চিত্র ১
]
সিরাতে মুস্তাকিম একটি সোজা পথ [চিত্র ২
]
এই চার মাযহাব চার পথ এবং সিরাতে মুস্তাকিম পাশাপাশি হল পাঁচটি সোজা পথ [চিত্র ৩
]
মাযহাবীদের কথা মত, সিরাতে মুস্তাকিম থেকে বের হয়েছে এবং মিলিত হয়েছে [চিত্র ৫
] তাহলে এই চার মাযহাবের চারটি পথ কি সোজা থাকলো [চিত্র ৪
এবং ৫
]
এই মাযহাবী পথগুলো হল বক্র পথ বা বক্র রেখা [চিত্র ৪
এবং ৫
]
আর রাসূল সাঃ বলেছেন সিরাতে মুস্তাকিমের আশেপাশে বক্র পথের মাথায় এক একটা করে শয়তান দাড়িয়ে আছে আর ডাকছে তার দিকে॥
মাযহাব মানেই বক্র পথ আর মাযহাবের মাঝে যত সব বক্রতা রয়েছে ॥
এই মাযহাব আল্লাহ দেওয়া দ্বিন ইসলামকে টুকরো টুকরো করেছে॥
সোমবার, ১৯ অক্টোবর, ২০১৫
ওরা আবু হানীফার অনুসারী না, শয়তানের অনুসারী!!!
ওরা আবু হানীফার অনুসারী না, শয়তানের অনুসারী!!!
===================
দুঃখের বিষয়,
ব্যক্তি নুমান ইবনে সাবিত (আবু
হানীফা) রঃ এর সাথে বর্তমানে প্রচলিত ঊনার নামে তৈরি মাযহাবের কোন মিল
পাচ্ছি না! অদ্ভুদ!
বড়ই আফসোস নব্য
ভন্ড মাযহাবীদের
জন্য!
আজ পর্যন্ত কেউ
দেখাতে পারবে না,
নুমান ইবনে সাবিত (আবু হানিফা) রঃ
বর্তমানের
হানাফীদের মতো;
- মিলাদ-কিয়াম করেছে!!
- টাকার বিনিময় কুরআন তেলওয়াত-খতম পড়েছে!!
- খতমে খাজেগানে, খতমে ইউনুস!!
- দুরুদে নারিয়া, দুরুদে তাজ!!
- ইলাল্লাহ জিকির!!
- ছয় লতীফার জিকির, হালকায়ে জিকির!!
- মানুষ মরলে তিন (৩) দিন, চলিশ্শা ইত্যাদি!!
- এমন কি পীর-মুরিদ!!
- তাবিজ-কবজ!!
- কবর- মাজার ব্যবসা!!
রবিবার, ১৮ অক্টোবর, ২০১৫
প্রশ্ন- লেডিস মাযহাবী কারা?
প্রশ্ন- লেডিস মাযহাবী কারা?
"হানাফি" নামক ""সংঙ্কর হানাফি ধর্মের "" , লা~মাযহাবী (নুমান ইবনে সাবিত রঃ) অনুসারী আমাদের বলে লা~মাযহাবী॥
তাই আমরা একই সাথে চার ইমামকে মানতে পারি ও মানি।
আর একজন পুরুষ একই সাথে চারটা বউ রাখতে পারে।
"সংঙ্কর হানাফি ধর্মের" , লা~মাযহাবী (নুমান ইবনে সাবিত রঃ) অনুসারী একজন ইমামকে মানতে পারেন। বাকি তিনজনকে মানা তাদের জন্য হারাম।
আর একজন মহিলা একটা হাজবেন্ড রাখতে পারে। বাকি তিনটা রাখা হারাম।
প্রশ্ন- লেডিস মাযহাবী কারা?
- এই হানাফি মাযহাবের (সংঙ্কর হানাফি ধর্মের) নাম রাখাই হয়েছে একটা নারীর নামে
""হানাফি"" নামক ""সংঙ্কর হানাফি ধর্ম"" এর অনুসারীদের "হানাফি মাযহাব"এর সাথে ইমাম নুমান ইবনে সাবিত রহঃ এর কোন সম্পর্ক নেই ॥
কারণ তিনি এই মাযহাব তৈরি করে যান নি॥- জয় হানাফি লেডিস মাযহাব
শনিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০১৫
ঐ লোকদের রাস্তার অনুসরণ কর যারা আমার দিকে ঝঁকে আছে।
মাযহাবী পোস্টমর্টেম পার্ট ৩
================
*মাযহাবী আলেমরা দলীল
দেন " মহান আল্লাহ্
বলেন,
“ঐ লোকদের রাস্তার অনুসরণ কর যারা আমার দিকে ঝঁকে আছে।” -সূরা লুকমান
(৩১), ১৫।
এই আয়াত
থেকে বুঝা যায়, আল্লাহ্
ওয়ালাদের
তাক্বলীদ (অন্ধ
অনুসরণ) করতে হবে।
জবাব :
- এই ব্যাখ্যাটি মারাত্মক বিভ্রান্তিকর। কারণ মাযহাবীরা আয়াতের প্রথম অংশটি উল্লেখ করেননি।
- আয়াতটির প্রতি গভীরভাবে লক্ষ্য করুন,
"বাউল মতবাদ"
বাউল মতবাদের মুলে রয়েছে স্রষ্টার সর্বেশ্বরবাদ (Pantheism) যা কুফরী।
[[[[ বিঃদ্রঃ শয়তান এই বাউলদের ভন্ডামী তুলে ধরার জন্য লেখা ]
[ইসলাম ধর্মে এই বাউলদের কোন স্থান নেই ]
[এই লেখায় যে কথাগুলো ইসলাম বিরুদ্ধী তা আমার পক্ষ থেকে না MD SAROWER ]]]]
বাউলরা মানুষ এবং সৃষ্টিকর্তাকে অভেদ জ্ঞান করেন। এরা বাহ্যিক কোন ধর্মীয় আচার আচারনে বিশ্বাসী নন। তাদের নেই কোন শাস্ত্রীয় পুস্তক।
বাউলের অসংখ্য গানের মধ্যে তাহা প্রকাশিত।
বাউল মতে, দেহের মধ্যেই বাস করেন পরম পুরুষ।তাকে পেতে দরকার দেহ-সাধনা।
পণ্ডিতদের অনেকের মতে, বাউল শব্দের অর্থ উন্মাদ বা পাগল। শব্দটি এসেছে সংস্কৃত শব্দ 'বাতুল' থেকে। কারো মতে, 'বাউর' (বিশৃঙ্খল) কিংবা 'ব্যাকুল' শব্দ থেকে শব্দটির উৎপত্তি। অন্যমতে।
এটি 'আউয়াল' বা 'আউলিয়া' শব্দের অপভ্রংশ।
আরেক মত, গ্রাম্য উল অর্থ সন্ধান বা অর্থ সঙ্গে। দু'য়ে মিলে বাউল। অর্থাৎ 'সন্ধানের সঙ্গে বর্তমান'।
সংস্কৃত শব্দ 'বাউলা' 'বাউরার' অপভ্রংশও মনে করেন কেউ কেউ।
সাধারনভাবে ধর্মীয় শাস্ত্রাদি ও সামাজিক প্রথা ত্যাগ করে উদাসীনতা ও উন্মাদভাবের আশ্রয় নেওয়ার জন্য এদের অভিহিত করা হয় 'বাউল' নামে।
বাউল তত্ত্বের আদর্শ সমূহ -
১। গুরুবাদ
২। শাস্ত্রহীন সাধনা ৩। দেহতত্ত্ব
৪। মনের মানুষ
৫। রুপ স্বরূপ তত্ত্ব
১।গুরুবাদ- গুরু হচ্ছেন শিক্ষক, পরামর্শদাতা, পথ প্রদর্শক, মুর্শিদ। তিনি মানব গুরু এবং পরম পুরুষ দুই-ই। তাকে ঘিরেই গুরুতত্ত্ব । যেমন গুরু সম্পর্কে লালনের সহজ সরল স্বীকারোক্তি --
'যেই মুর্শিদ সেই তো রাসুল, ইহাতে নাই কোন ভুল,
খোদাও সেই হয়; লালন কয় না এমন কথা, কোরানে কয়।।'
'মুর্শিদ বিনে কি ধন আছে রে এই জগতে?
মুর্শিদ চরন সুধা, পান করিলে হবে ক্ষুধা; করোনা দেলে দ্বিধা।
যে মুর্শিদ, সেই খোদা ...... '
'জান গে যা গুরুর দ্বারে,
জ্ঞান উপাসনা কোন মানুষের কেমন কীর্তি,
যাবে রে জানা ................ '
২।শাস্ত্রহীন সাধনা- বাউলরা মনে করে আনুষ্ঠানিক ধর্মীয় আচার পালন করে 'মনের মানুষ' পাওয়া যায়না। রীতি নীতি বিধান- বিহিতে কিছু নেই। তাই লালন গেয়ে উঠে ....
'কার বা আমি কেবা আমার, আসল বস্তু ঠিক নাহি তার,
বৈদিক মেঘে ঘোর অন্ধকার, উদয় হয়না দিনমণি ...... '
'সত্য কাজে কেউ নাই রাজি সবই দেখি তা না না না
জাত গেলো জাত গেলো বলে এ কি আজব কারখানা ...... '
'বেদ বিধির আগোচর সদাই কৃষ্ণপদ্ম নিত্য উদয়,
লালন বলে মনের দ্বিধায় কেউ দেখেও দেখেনা .................. '
৩।দেহতত্ত্ব- বাউল সাধকদের সাধনা দেহে উপর আশ্রয় করে গড়ে উঠে। কারন ঈশ্বর দেবতা সবই কাল্পনিক, মানুষের বিশ্বাস বিশেষ। সাধারন মানুষের জন্য এগুলো প্রতীক মাত্র। আসলে 'পরম পুরুষ' বাস করেন শরীরে। তাই শরীরের সাধন শ্রেষ্ঠ সাধন। বৈষ্ণব কবি চণ্ডীদাস বলেছেন --
'সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই' । সেই সুত্রে ধরে বাউল কর্তারা রচনা করেছেন --
'কুতবি যখন কফের জ্বালায়,তাবিজ তাগা বাধবি গলায়
তাতে কি আর হবে ভালাই, মস্তকের জল শুষ্ক হলে .........'
'আদি মক্কা এই মানবদেহে, দেখ নারে মন ভেয়ে,
দেশ - দেশান্তর দৌড়ে কেন মরছোরে হাঁপিয়ে .................'
'দেহের খবর যে জন করে, আলেক বাজি সে দেখিতে পারে
আলেক দম হাওয়ায় চলে,
কি আজব কারখানা ............... '
৪।মনের মানুষ- মনের মানুষ হচ্ছে দেহস্থিত আত্মা। আত্মাই বহুনামের মানুষ - ভবের মানুষ, রসিক মানুষ, সোনার মানুষ, আলেক সাঁই ইত্যাদি। লালন তাকে স্মরণ করেন -
'এই মানুষে আছেরে মন,যারে বলে মানুষ রতন।
লালন বলে পেয়ে সে ধন, পারলাম নারে চিনিতে .......... '
'আত্মতত্ত্ব না জানিলে ভজন হবেনা,
পড়বি গোলে আগে জানগা কালুল্লা,
আয়নাল হক আল্লা,
যারে মানুষ বলে পড়ে ভূত এবার,
হসনে মন আমার, একবার দেখনা প্রেমনয়ন খুলে।
আপনি সাঁই ফকির, আপনি ফকির, ও সে লীলার ছলে ........ '
'মুন্সী ও মৌলভীর কাছে, জনম ভর সুধাই সে, ঘোর গেলো না।
পড়ে নেয় পরের খবর, আপন খবর কেউ বলেনা ......... '
৫।রুপ-স্বরূপ তত্ত্ব- দেহ বা কান্তি চেতনাই সব। রুপ হচ্ছে নারী বা প্রকৃতি আর স্বরূপ হচ্ছে নর বা পুরুষ। রুপ এবং স্বরূপ এর দৈহিক মিলনেই সাধন সম্পূর্ণ হতে পারে। রুপ - সরূপ এর ভবের তাৎপর্য বুঝার জন্য হলেও তাদের মিলনের প্রয়োজন।
মূল বাউল তত্ব এর কোন জাত বিচার নেই। শ্রেণীহীন সহজ সরল জীবনের অভিসারী বাউলরা সর্বেশ্বরবাদ , ত্যাগের আদর্শবাদী। কিন্তু সেই সর্বেশ্বরবাদ সত্ত্বা মানেই আল্লাহ, ভগবান, ঈশ্বর কিংবা প্রচালিত কোন সৃষ্টিকর্তা হতেই হবে এমন কোন বাধ্য নিয়ম নেই, অনেক বাউল-ই Mysticism বা অতীন্দ্রিয়বাদে বা অদৃশ্য সত্ত্বায় বিশ্বাসী যাকে কোন নিদিষ্ট সৃষ্টিকর্তার আওতায় ফেলাকে এক অর্থে অসম্ভব ব্যাপার।
কোন কোন বাউল সম্প্রদয়ের মতে, বাউল সাধনায় 'দেহ সাধনা' প্রধান বলেই নর-নারীর আঙ্গিক মিলন অপরিহার্য। এ হচ্ছে যুগল সাধনা। যুগল সাধনা দুই প্রকার - স্বকীয়া এবং পরকীয়া। তবে পরকীয়া বেশি প্রার্থিত।
বাউলদের মতে 'পঞ্চরস' পান না করলে প্রকৃত সাধক হওয়া যায়না।
পঞ্চরসের উপকরন হচ্ছে - মল, মুত্র, ঋতুরক্ত, রতিজনিত স্ত্রী-পুরুষের ক্ষরিত রস ও বীর্য।
যুগল সাধনার ক্ষেত্রে বাউল স্বকীয়া তথা স্ত্রীকেই সাধারণত সাধন-সঙ্গিনী করে।।
বুধবার, ১৪ অক্টোবর, ২০১৫
নাস্তিক স্যারের সাথে মুসলিম ছাত্রের কথাপোকথন
নাস্তিক শিক্ষক ক্লাসে ঢুকেই
প্রশ্ন করল:
আচ্ছা তোমরা তো আল্লাহ তে
বিশ্বাস কর তাইনা?
:
ছাত্রছাত্রী সমস্বরে: হ্যাঁ আমরা বিশ্বাস করি।
:
শিক্ষক: আল্লাহ তো পৃথিবীর সকল
ভালমন্দ সৃষ্টি করেছেন তাইনা?
:
ছাত্রছাত্রী: হ্যাঁ তিনিই. সৃষ্টি করেছেন।
:
শিক্ষক: আল্লাহ যদি ভাল
হয়ে থাকেন তাহলে মন্দসমূহ
সৃষ্টি করলেন কেন?
: ছাত্র ছাত্রী: সবাই চুপ।
কেউ কোন উত্তর দিলনা।
:
শিক্ষক: আচ্ছা তোমরা কি কেউ
কখনো আল্লাহকে দেখেছ?
: ছাত্রছাত্রী: না।
:
শিক্ষক: বিজ্ঞান বলে যে জিনিস
কোন যন্ত্র বা পঞ্চ ইন্দ্রিয়
দ্বারা দেখা যায়না, ছোঁয়া যায়
না, অনুভব করা যায় না, তার কোন অস্তিত্ব নেই! সুতরাং
আল্লাহর অস্তিত্ব নেই--!!
:
সৃষ্টিকর্তার ধারণা অলীক
কল্পনা
মাত্র। ক্লাসে পিনপতন নিরবতা, কেউ কথা বলছেনা। একজন ছাত্র....নাম
প্রিন্স আব্দুল্লাহ.....
উঠে দাড়ালো:
স্যার আমি কিছু বলতে চাই।
:
শিক্ষক: বল
: আব্দুল্লাহ : স্যার পৃথিবীতে ঠান্ডা
বলতে কিছু আছে?
:
শিক্ষক: আছে।
:
আব্দুল্লাহ : না স্যার, ঠান্ডা বলতে কোন পদার্থ নেই। তাপমাত্রার
অনপুস্থিতিকেই ঠান্ডা বলে।
ঠান্ডা পরিমাপ করা যায়না।
তাপমাত্রা পরিমাপ করা হয়।
অর্থাৎ তাপের অনুপস্থিতিকে
ঠান্ডা বলে থাকি। :
আব্দুল্লাহ : স্যার অন্ধকার
বলতে কিছু আছে?
:
শিক্ষক: না।
: আব্দুল্লাহ : হ্যাঁ, অন্ধকার বলতে কিছু
নেই৷ অন্ধকার পরিমাপ করা
যায়না।
আলোর অনুপস্থিতিকেই অন্ধকার
বলা হয়। ঠিক তেমনি আল্লাহ
মন্দ সৃষ্টি করেননি। ভালোর অনুপস্থিতিকেই মন্দ বলে।
ছাত্র সকল ছাত্রছাত্রীদের
:
উদ্দেশ্যে করে: আচ্ছা আপনারা
কেউ
স্যারের মস্তিষ্ক দেখেছেন? :
ছাত্রছাত্রী:
দেখিনি তবে স্ক্যানারের
মাধ্যমে দেখা সম্ভব।
:
আব্দুল্লাহ : পৃথিবীর কোন যন্ত্র দিয়ে কি
স্যারের জ্ঞান পরিমাপ করা
সম্ভব?
স্যার যে এত এত ডিগ্রী এতসব
জ্ঞান অর্জন করেছেন তা কি পঞ্চ
ইন্দ্রিয় দ্বারাঅনুভব বা পরিমাপ করা যায়?
:
ছাত্রছাত্রী: না
:
আব্দুল্লাহ : তাহলে আমি ঘোষণা
দিচ্ছি যেহেতু কোন অত্যাধুনিক যন্ত্র
বা মানুষের পঞ্চ ইন্দ্রিয়
দ্বারা স্যারের জ্ঞান অনুভব বা
পরিমাপ করা যায় না সুতরাং
স্যারের কোন জ্ঞান নেই।
তিনি একটা মূর্খ।
রবিবার, ১১ অক্টোবর, ২০১৫
যে কোন অপারেটরের সিম রেজিস্ট্রেশন করুন এসএমএসের মাধ্যমে
নিবন্ধিত ও অনিবন্ধিত সব সিমকার্ড পুনরায় নিবন্ধন করতে হবে বলে জানিয়েছে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ।
আর এ কারনে দেশের সব মোবাইল ফোন অপারেটর সিম পুনরায় রেজিস্ট্রেশন করার অপশন চালু করে। এখন থেকে আপনার মূল্যবান সিম কার্ডটি রেজিস্ট্রেশন করতে কাস্টমার কেয়ার অফিসে যাওয়া লাগবে না। চাইলে ঘরে বসেই আপনার মূল্যবান সিম কার্ডটি রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন। এ জন্য আপনাকে রি-রেজিস্ট্রেশনের জন্য সংশ্লিষ্ট মোবাইল অপারেটরের অধীনে একটি এসএমএস পাঠাতে হবে (এসএমএস-এর কোন ফি কাটবে না)।
আপনি যদি এয়ারটেল, বাংলালিংক, গ্রামীণফোন, রবি এবং টেলিটক মোবাইল ফোন অপারেটরের গ্রাহক হন তাহলে প্রথমে আপনার মোবাইলের ম্যাসেজ অপশনে গিয়ে লিখুন জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর, পরিচয়পত্র অনুযায়ী আপনার জন্ম তারিখ এবং আপনার পূর্ণ নাম। এরপর তা পাঠিয়ে দিন ১৬০০ নম্বরে।
আর আপনি যদি সিটিসেলের গ্রাহক হন তাহলে প্রথমে আপনার মোবাইলের ম্যাসেজ অপশনে গিয়ে লিখুন U (স্পেস) জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর, পরিচয়পত্র অনুযায়ী আপনার জন্ম তারিখ এবং আপনার পূর্ণ নাম। এরপর তা পাঠিয়ে দিন ১৬০০ নম্বরে।
ফিরতি এসএমএসে আপনার প্রাপ্তি নিশ্চিত করে জানানো হবে আপনার তথ্যটি তাদের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়েছে কিনা।
WARRING : Someone just told me it may be scam this process,as when i tried to confirm it with grameenphone,they said they do not know about this process by sim registration on sms.So be careful!!
এস.এম.এসের মাধ্যমে সিম নিবন্ধন এখন পর্যন্ত কোন অপারেটর চালু করে নি। চলতি সপ্তাহে অনলাইন বা এস.এম.এসে সিম নিবন্ধন করার সুবিধা চালু করবে গ্রামীণফোন। আর আগামী ১৫ অক্টোবর এই সেবা চালু করবে রবি। অন্য অপারেটররা শীঘ্রই অফলাইনের পাশাপাশি অনলাইনে বা এস.এম.এসে সিম নিবন্ধন করার সুবিধা চালু করবে। তবে সিম নিবন্ধন করার পদ্ধতি ও প্রক্রিয়া উপরের বর্ননা অনুযায়ী হবে।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)