সোমবার, ১৮ এপ্রিল, ২০১৬

মাযহাবীদের কথা মত মাযহাবী ইমাম জারজ

মাযহাবীদের কথা মত মাযহাবী ইমাম আবু হানিফা রহঃ জারজ

বিঃদ্রঃ নিচের চিন্হ করা কথা কিন্তু আমার না কথাটা একটা হানাফি পেজের এডমিন পেনেলে থেকে বলা



/// পেজের কথার কপি :: আমরা শুধু জারজ বলেছি তাও বেটিক বলেনি ।কেননা যে কোন মাযহাব মানবে না সে জারজ হতে বাধ্য ।

পেজ :মাযহাব ও আহলে হাদিস ///



উপরের চিন্হত অংশ শেষ এখন আমার কথা #আমি #ইমামদের সম্মান করি এখন বলি উক্ত হানাফি মাযহাবের ব্যক্তির (Admin) কথা মত #তাদের মাযহাব যার নামে তার অবস্থা কি ??

ঐ ব্যক্তি (ইমাম) তথা মাযহাবের ইমাম তো মাযহাব মাননি এবং তিনি মাযহাব তৈরি করে যাননি

Lutfor Faraji বকরির টেগ জাহেল এর পোষ্টের বিশ্লেষণ

Lutfor Faraji @ [100000748979249:] জাহেল এর পোষ্টের বিশ্লেষণ

পোষ্টের স্কিন সট Click This Link

আমার তো মনে হয় সেই রকম বকরির জ্বলন্ত উদাহরণ Lutfor Faraji আপনি নিজেই,,,, Lutfor Faraji আপনি যেভাবে কুরআনের আয়াতের অপব্যাখ্যা করেছেন, তা আমার মনে হয় অন্ধানুসারী হানাফিরাও বুঝতে পেরেছে,,,, ভাবতে অবাক লাগে আপনি নাকি 'আলেম',,,,,, আপনার এই অপব্যাখ্যা দেখে সেই সব আলেমদের কথা মনে পরে যাচ্ছে যাদের ব্যাপারে রাসূল (সাঃ) বলেছেন যে, প্রথমের যাদেরকে জাহান্নামে টেনে নিয়ে যাওয়া হবে তাদের মধ্যে একশ্রেণী হবে আলেম বা উলামা ! আমি বুঝতে পারি না আপনার মত একটা লোক কীভাবে সামান্য জিনিস টুকু ভুল করে !! ধিক আপনার প্রতি ! পোস্টে "লা মাজহাবী" / "গাইর মুকাল্লিদ" কথাটা ইউজ করেছেন ইমামদেরকে অন্ধ অনুসরনের প্রতি ইংগিত করে, আর উল্লেখ করেছেন নবী রাসূলদের কথা,,! নন সেন্স।! লা মাজহাবীরা যেভাবে নবী রাসুল সাঃ এর ইতেবা করে তা আপনারা আদৌ করেন না,,, সুতরাং, সেই ফাসিক বা লাগাম ছাড়া বকরী হলেন আপনি নিজের কথা মত Lutfor Faraji সাহেব, আপনারাই,,,, গত ১৪০০ বছরের সব পুস্তক তন্নতন্ন করে খুজলেও এই রকম তাফসীর পাওয়া যাবে না, যা এখন আপনার পোস্টে দেখতে পাচ্ছি,,, অতএব সেই ফাসিক বা লাগাম ছাড়া বকরী হলেন আপনি আপনার কথা মত Lutfor Faraji মিঃ!! আপনি বলেছেন যে, যুগে যুগে নবী রাসূল পাঠান হয়েছে যাতে করে কেউ নিজে থেকে বেশি বা কম বুঝে কোরানের অপব্যাখ্যা না করে, ভুল মেনে না চলে,,, কিন্তু আপনি এখানে এমন ব্যাখ্যা করেছেন আয়াতের, যা নবী মুহাম্মাদ সাঃ এর মাথায়ও আসে নি,,,, So, সেই লাগাম ছাড়া বকরী বা ফাসিক সর্বাগ্রে আপনি আপনি আপনি আপনার কথা মত Lutfor Faraji সাহেব! লা মাজহাবীরা রাসূলের দেওয়া তাফসীর ইত্যাদির বিরোধিতা না করে তারা অন্ধভাবে অনুসরণ করে,,, কিন্তু আপনার মত লোকেরা যারা আল্লাহ ও তার রাসূলের অন্ধ অনুসরণকে উপেক্ষা করে মাঝখানে ইমামের একক ব্যক্তির তাকলীদ টেনে এনেছেন,,, তারা আপনার পোস্ট অনুযায়ি ফাসিক ফাসিক অর্থাৎ লাগাম ছাড়া বকরী !!! পোস্টে দুমুখি কথা বলে নিজের পায়েই কুড়ুল মেরেছেন সেটা দেখার চোখ যেন আল্লাহ আপনাকে দান করেন।!!!

শনিবার, ৯ এপ্রিল, ২০১৬

পহেলা বৈশাখে রয়েছে

পুরাতন পোষ্ট আজ শেয়ার করলাম বির্ধমীর বাচ্চারই বৈশাখ পালন করে পহেলা বৈশাখে রয়েছে ১) হিন্দুদের ঘটপূজা ২) হিন্দুদের গণেশ পূজা ৩) হিন্দুদের সিদ্ধেশ্বরী পূজা ৪) হিন্দুদের ঘোড়ামেলা ৫) হিন্দুদের চৈত্রসংক্রান্তি পূজা- অর্চনা ৬) হিন্দুদের চড়ক বা নীল পূজা বা শিবের উপাসনা ও সংশ্লিষ্ট মেলা ৭) হিন্দুদের গম্ভীরা পূজা ৮) হিন্দুদের কুমীরের পূজা ৯) হিন্দুদের অগ্নিনৃত্য ১০) ত্রিপুরাদের বৈশুখ ১১) মারমাদের সাংগ্রাই ও পানি উৎসব ১২) চাকমাদের বিজু উৎসব(ত্রিপুরা, মারমা ও চাকমাদের পূজা উৎসবগুলোর সম্মিলিত নাম বৈসাবি) ১৩) হিন্দু ও বৌদ্ধদের উল্কিপূজা ১৪) মজুসি তথা অগ্নি পূজকদের নওরোজ ১৫) হিন্দুদের বউমেলা ১৬) হিন্দুদের মঙ্গলযাত্রা ১৭) হিন্দুদের সূর্য পূজা দেখা যাচ্ছে, পহেলা বৈশাখে কাফিরদের বিভিন্ন পূজা ও অনুষ্ঠান বিদ্যমান, কিন্তু মুসলমানদের এই দিনে কোন অনুষ্ঠান নাই। তাহলে মুসলমান কেন শিরকী অনুষ্ঠান বর্জন করবে না??? কিন্তু মুত্রমনারা যেভাবে ব্রেইন ওয়াশ করেছে,তাতে বাঙ্গালী মুসলিমরা ধোকা খাবেই। এছাড়া যান্ত্রিক জীবনে অভস্ত মানুষেরা হাসফাশ করে বেচে থাকে, সুস্ত্য বিনোদনের অবস্থা নেই,কেউ ব্যবস্থাও নেয়নি। তাই কিছুটা ভিন্নতা আনতে অনেকে বৈশাখের অনুষ্ঠানে ছুটে যায়,যদিও তারা এটার মূল মর্ম বিশ্বাস করেনা। বোধহয় একটি বড় অংশই এরকম। সমাজ, রাষ্ট্রে যখন জবর দস্তিমূলক ভাবে কুফর জেকে বসে, তখন মুমিনের চিন্তা ভাবনাও অনেক সময় গুলিয়ে যায়। যথাযথ পরিবেশ না পেলে ঈমানের স্তর বহু নীচে নেমে যায়। সকল কুফরকে ঝেটিয়ে বিদায় করতে না পারলে মুসলিম উপাদানগত ভাবেই মানব সমাজের তলানিতে অবস্থান করবে,কিন্তু তারা তা উপলব্ধীও করতে সক্ষম হবেনা। তারা আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ করবে কিন্তু তা কবুল হবেনা। তারা নিজেদের ইবাদতের মাধ্যমে প্রার্থনা করে ক্লান্ত হয়ে যাবে আর আল্লাহকে দোষারোপ করতে থাকবে,কিন্তু ভেবে দেখার অবকাশ পাবে না যে, তারা একই সাথে আল্লাহ এবং #শয়তানকে ইলাহ বানিয়ে নিয়েছে। আর এখানেই মুত্রমনাদের সাফল্য। তবে বাস্তবতা হল, মুত্রমনারাই ধ্বংস হবে, আল্লাহ এমন মুমিনদেরকে বর্ণচোরাদের মাঝ থেকে বের করে অানবেন, যারা আল্লাহকে অধিক ভয় করে এবং যারা কুফরের ব্যাপারে ব্যপক প্রতিরোধী,ব্যপক প্রবল। { Wait & See }

বৃহস্পতিবার, ৭ এপ্রিল, ২০১৬

কম্পিউটার ভাইরাস

যারা অনেকদিন ধরে কম্পিউটার, ল্যাপটপ ব্যবহার করছেন তাদের সবারই কমবেশি শর্টকাট ভাইরাসের মুখোমুখি হবার অভিজ্ঞতা রয়েছে। এটি আসলে কী? কোন কারণ ছাড়াই হঠাৎ একদিন দেখলেন কম্পিউটার শর্টকাট ফাইল- ফোল্ডারে ভরে গেছে। বারবার ডিলিট করছেন, আবার তৈরি হচ্ছে। হুটহাট অনেক ফাইল-ফোল্ডার হারিয়েও যাচ্ছে। ইদানীং এই সমস্যায় প্রায় সবাই পড়ছেন। এটি মূলত কোনো ভাইরাস নয়। এ হলো VBS Script (ভিজুয়াল বেসিক স্ক্রিপ্ট)। নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করে এ যন্ত্রণা থেকে খুব সহজেই মুক্তি পেতে পারেন। CMD ব্যবহার করে ১. ওপেন CMD (Command Prompt – DOS) ২. নিচের কমান্ডটি হুবহু লিখুন attrib -h -s -r -a /s /d Name_drive:*.* এবার Name_drive লেখাটিতে যে ড্রাইভটি আপনি শর্টকাট ভাইরাসমুক্ত করতে চান সেটি লিখুন। যেমন: C ড্রাইভ ভাইরাসমুক্ত করতে চাইলে লিখুন attrib -h - s -r -a /s /d c:*.* ৩. এন্টার বাটন চাপুন ৪. এবার দেখবেন শর্টকাট ভাইরাস ফাইল ও ফোল্ডারগুলো স্বাভাবিক হয়ে যাবে। এবার ওই ফাইল ও ফোল্ডারগুলো ডিলিট করে দিন। .bat ব্যবহার করে Bat ফাইল হলো নোটপ্যাডে লেখা একটি একজেকিউটেবল ফাইল। এতে ডাবল ক্লিক করলেই চালু হয়ে যায়। ১. নোটপ্যাড ওপেন করুন। ২. নিচের কোডটি হুবহু কপি-পেস্ট করুন @echo off attrib -h -s -r -a /s /d Name_Drive:*.* attrib -h -s -r -a /s /d Name_Drive:*.* attrib -h -s -r -a /s /d Name_Drive:*.* @echo complete. ৩. এবার Name_Drive এর জায়গায় ভাইরাস আক্রান্ত ড্রাইভের নাম লিখুন। যদি তিনটির বেশি ড্রাইভ আক্রান্ত হয় তাহলে কমান্ডটি শুধু কপি-পেস্ট করলেই চলবে। ৪. removevirus.bat এই নাম দিয়ে ফাইলটি সেভ করুন। ৫. এবার ফাইলটি বন্ধ করে ডাবল ক্লিক করে রান করুন। ৬. এবার দেখবেন আপনার শর্টকাট ভাইরাস ফাইল- ফোল্ডারগুলো সব স্বাভাবিক হয়ে গেছে। এখন সব ডিলিট করে দিন। এছাড়া নিচের কৌশলও নিতে পারেন আক্রান্ত পেনড্রাইভ থেকে বাঁচতে ১. RUN এ যান। ২. wscript.exe লিখে ENTER চাপুন। ৩. Stop script after specified number of seconds: এ 1 দিয়ে APPLY করুন। এবার কারো পেনড্রাইভের শর্টকাট ভাইরাস আর আপনার কম্পিউটারে ঢুকবে না। আক্রান্ত কম্পিউটার ভাইরাসমুক্ত করতে ১. কী বোর্ডের CTRL +SHIFT +ESC চাপুন। ২. PROCESS ট্যাবে যান। ৩. এখানে wscript.exe ফাইলটি সিলেক্ট করুন। ৪. End Process এ ক্লিক করুন। ৫. এবার আপনার কম্পিউটারের C:/ ড্রাইভে যান। ৬. সার্চ বক্সে wscript লিখে সার্চ করুন। ৭. wscript নামের সব ফাইলগুলো SHIFT +DELETE দিন। ৮. যেই ফাইলগুলো ডিলিট হচ্ছে না ওইগুলো স্কিপ করে দিন। ৯. এখন RUN এ যান। ১০. wscript.exe লিখে ENTER চাপুন। ১১. Stop script after specified number of seconds: এ 1 দিয়ে APPLY করুন। ব্যাস, আপনার কম্পিউটার শর্টকাট ভাইরাসমুক্ত। এবার পেনড্রাইভের শর্টকাট ভাইরাসও আর আপনার কম্পিউটারে ডুকবে না।

মঙ্গলবার, ৫ এপ্রিল, ২০১৬

ছহীহ বুখারীতে কি কোন যঈফ হাদীছ রয়েছে?

প্রশ্ন (৪০/২৪০) : ছহীহ বুখারীতে কি কোন যঈফ হাদীছ রয়েছে? শায়খ আলবানী (রহঃ) ছহীহ বুখারীর ১৫টি হাদীছকে ত্রুটিযুক্ত বা দুর্বল বলে আখ্যায়িত করেছেন। এ ব্যাপারে বিস্তারিত জানিয়ে বাধিত করবেন। -হুমায়ূন, বংশাল, ঢাকা। উত্তর : কেবল শায়খ আলবানী নন প্রথম যুগের বেশ কিছু মুহাদ্দিছ এ বিষয়ে ছহীহ বুখারীর কতিপয় হাদীছ সম্পর্কে সমালোচনা করেছেন। তাঁদের মধ্যে সর্বাধিক ইমাম দারাকুৎনী (৩০৬-৩৮৫ হিঃ) ছহীহ বুখারীর ৭৮টি এবং বুখারী ও মুসলিমের মিলিতভাবে ৩২টি হাদীছের উপর সমালোচনা করেছেন। এসব সমালোচনার উত্তরে বিভিন্ন গ্রন্থ লিপিবদ্ধ হয়েছে। ছহীহ বুখারীর ভাষ্যকারগণের প্রত্যেকেই সংক্ষেপে বা বিস্তারিতভাবে এসব সমালোচনার জবাব দিয়েছেন। তবে সর্বশেষ ভাষ্যকার হাফেয ইবনু হাজার আসক্বালানী (৭৭৩-৮৫২হিঃ) ফাৎহুল বারীর ভূমিকা ‘হাদীয়ুস সারী’তে এইসব সমালোচনার একটি একটি করে বিস্তারিতভাবে জবাব দিয়েছেন (হাদীয়ুস সারী মুক্বাদ্দামা ফাৎহুল বারী ৮ম অনুচ্ছেদ ৩৬৪-৪০২) । আলোচনার শেষে উপসংহারে তিনি বলেন, সমালোচিত প্রত্যেকটি হাদীছই দোষযুক্ত নয়। বরং অধিকাংশের জওয়াব পরিষ্কার ও দোষমুক্ত। কোন কোনটির জওয়াব গ্রহণযোগ্য এবং খুবই সামান্য কিছু রয়েছে যা না বুঝে তাঁর উপর চাপানো হয়েছে। আমি প্রত্যেকটি হাদীছের শেষে এগুলির বিস্তারিত ব্যাখ্যা পেশ করেছি’ (মুক্বাদ্দামা ৪০২ পৃঃ) । তিরমিযীর ভাষ্যকার শায়খ আহমাদ মুহাম্মাদ শাকের বলেন, ‘ছহীহ বুখারীর যে সব হাদীছ সমালোচিত হয়েছে তার অর্থ হ’ল সেগুলো ইমাম বুখারীর শর্তানুযায়ী বিশুদ্ধতার সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছেনি। তবে হাদীছটি স্বীয় অবস্থানে ছহীহ। তিনি বলেন, মুহাক্কিক ওলামায়ে হাদীছ-এর নিকটে এ ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই যে, ছহীহ বুখারী ও মুসলিমের প্রতিটি হাদীছই ছহীহ। এ দু’টি গ্রন্থের কোন একটি হাদীছ দুর্বলতা বা ত্রুটিযুক্ত নয়। ইমাম দারাকুৎনীসহ মুহাদ্দিছগণের কেউ কেউ যে সমালোচনা করেছেন তার অর্থ হ’ল তাঁদের নিকট সমালোচিত হাদীছসমূহ ইমাম বুখারী ও মুসলিমের শর্তানুযায়ী বিশুদ্ধতার সর্বোচ্চ শিখরে পৌঁছতে পারেনি। তবে সাধারণভাবে হাদীছগুলির বিশুদ্ধতা নিয়ে কেউই মতভেদ করেননি (আল বা‘এছুল হাছীছ, তাহকীক : আহমাদ মুহাম্মাদ শাকের, পৃঃ ৩৩-৩৪) । শায়খ আলবানীও উছূলে হাদীছের আলোকে ছহীহ বুখারীর ১৫টি হাদীছের সমালোচনা করেছেন তাঁর ‘সিলসিলা যঈফাহ’ গ্রন্থে। উক্ত সমালোচনা হাদীছবিরোধী বা হাদীছে সন্দেহবাদীদের মত নয়। বরং একজন সূক্ষ্মদর্শী মুহাদ্দিছ বিদ্বান হিসাবে। যেমন ইতিপূর্বে অনেক মুহাদ্দিছ করেছেন। যদি এতে তিনি ভুল করে থাকেন তাহ’লেও নেকী পাবেন। আর ঠিক করে থাকলে দ্বিগুণ নেকী পাবেন। তবে তিনি যেসব হাদীছকে যঈফ বলেছেন, সেব্যাপারে ইমাম বুখারী (রহঃ)-এর সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত। কেননা দুর্বল রাবীদের বর্ণনা গ্রহণ করার ব্যাপারে তাঁর কতগুলি স্পষ্ট নীতি ছিল। যেমন : (১) দুর্বল রাবীদের সকল বর্ণনাই দুর্বল নয়। (২) উক্ত বিষয়ে অন্য কোন হাদীছ না পাওয়া এবং হাদীছটি বিধানগত ও আক্বীদা বিষয়ক না হওয়া। বরং হৃদয় গলানো ও ফযীলত বিষয়ে হওয়া। (৩) সনদে বা মতনের কোন ত্রুটি দূর করার জন্য বা কোন বক্তব্যের অধিক ব্যাখ্যা দানের জন্য কিংবা শ্রুত বিষয়টি প্রমাণ করার জন্য সহযোগী হিসাবে ( ﻣﻦ ﺍﻟﻤﺘﺎﺑﻌﺎﺕ ) কোন হাদীছ আনা’ (ড. মুহাম্মাদ হামদী আবু আবদাহ, জর্ডান বিশ্ববিদ্যালয়ে শরী‘আ অনুষদ কর্তৃক আয়োজিত সম্মেলনে পেশকৃত গবেষণাপত্র, ৩৪ পৃঃ) । (সংগ্রহীত)

রবিবার, ৩ এপ্রিল, ২০১৬

আপনার শত্রুর Facebook একাউন্ট ডিলিট করে দিতে।

হ্যাক করে ফেলুন শত্রুর ফেইসবুক একাউন্ট আজকে দারুন একটি জিনিস নিয়ে হাজির হয়েছি আপনাদের কাছে।যা একটি অন্যায় কাজ বলতে পারেন। আপনারা অনেকেই চান যে আপনার শত্রুর ফেসবুক একাউন্ট ডিলিট করে দিতে।কি চান না? অবশ্যই চাইবেন যাদের চুলকানি আছে তারা।তাই একটি পোস্ট লিখতে বসে গেলাম।তবে… ১ম সাবধানতাঃএটা সম্পূর্ণ একটি শিক্ষার জন্যে লিখা । কারও ক্ষতির জন্যে না । কেউ যদি এটা করেন কারও ক্ষতির জন্যে তবে নিজ দায়িত্বে করবেন । এতে আমি কোন প্রকারের দায়ী থাকবো না। সাবধানতাঃ যেই একাউন্ট ডিলিট করে দিবেন তা আর কখনই ফেরত পাবেন না। এই কাজটা করতে আপনাকে বেশ কিছু স্টেপ পার হতে হবে । কি সেই স্টেপ গুলো? আসুন জেনে নিই। কি কি লাগবে এই কাজ করতেঃ ১ . যিনি ভিকটিম তার ফেসবুক প্রোফাইল লিঙ্ক । এটা আপনি সহজেই পাবেন। ২ . ভিকটিমের ইমেইল আইডি, যেটা দিয়ে তিনি লগ ইন করতে ব্যাবহার করে। ৩ . ভিকটিমের জন্ম তারিখ(তারিখ/ মাস/বছর) যা তিনি প্রোফাইলে ব্যাবহার করেছে। ৪ . ভিকটিমের ফেসবুক প্রোফাইলের নামের প্রথম এবং দ্বিতীয় অংশ দিয়ে একটি ফেইক ইমেইল আইডি বানাবেন ইয়াহু অথবা জিমেইল। এখন যা যা করনীয়ঃ ১ . আপনি যেই ফেইক ইমেইল আইডি বানিয়েছিলেন তা উপরে দিন। ২ . আপনার সমস্যার সমাধানের জন্যে ফেসবুক থেকে আপনি একটা ইমেইল পাবেন। আপনি সেই ইমেইলে রিপ্লাই দিবেন এভাবেঃ I cannot access my Facebook and even I cannot access my Email ID associated with this account. এখানে আপনার কাছে ফেসবুক যেইসব ইনফরমেশন চাইতে পারে তা উপরের ১,২,৩ নং এ দেয়া আছে। ৩ . এখন আপনার কাজ শুধু পাহারা দেওয়া যে ভিকটিম তার ফেসবুক একাউন্ট ওপেন করে কিনা।সে যদি ফেসবুক একাউন্ট ওপেন না করে তবে ফেসবুক থেকে আপনার কাছে সেই ফেইক ইমেইল আইডি তে একটি ইমেইল আসবে এভাবে “ Are you access associated Email Account or not ?” এখন আপনি আগের মত একই কথা লিখে রিপ্লাই দিন আবার। ৪ . পরের দিন আপনি ফেসবুক থেকে ইমেইল পাবেন “ your account has been Disabled ” ৫ . এখন আপনার কাজ শেষ । কিন্তু আবারও বলছি যে,সাবধানতাঃ যেই একাউন্ট ডিলিট করে দিবেন তা আর কখনই ফেরত পাবেন না।

শনিবার, ২ এপ্রিল, ২০১৬

আপনার Facebook কর্তিক Archive থেকে সমস্ত তথ্য কিভাবে পাবেন ?

যারা ফেসবুক ব্যাবহার করেন এই পোস্টটি তাদের জন্য, দেখেনিন আপনার ফেসবুক কর্তিক Archive করা আপনার ফেসবুক এর জীবন। আমরা এতদিন যা কিছু করেছি তা ফেইসবুক এর কাছে আছে, আমরা যেকোনো সময় চাইলে তা আনতে পারি। আজকে দেখাবো কীভাবে আপনার আর্কাইভ করা ডাটা আনবেন এবং দেখবেন আপনার পুরনো দিনগুলো।নিচে স্টিফ অনুযায়ী কাজ করুনঃ ১/প্রথমে Setting এ ক্লিক করুন। ২/এখন Download e copy তে ক্লিক করুন। ৩/এখন Start My Archive তে ক্লিক করুন। 4/ পাসওয়ার্ড চাইবে, দিয়ে দিন। এখন আবার পুনরায় Setting থেকে এখানে আসুন। যদি না আসে, একটু সময় অপেক্ষা করুন এবং Reload দিন। এখন দেখবেন Download Archive দেখাচ্ছে ক্লিক করে আপনার ডাটা ডাউনলোড করে নিন। এবার দেখুন আপনার পুরুনো সকল তথ্য গুলো। Any help please inbox. ..includ VAT 20%