বুধবার, ২১ অক্টোবর, ২০১৫
কোনটা সরল পথ ??? মাযহাবীদের পোষ্টমর্টেম পার্ট নয় ____ (৯)
কোনটা সরল পথ ??? মাযহাবীদের পোষ্টমর্টেম পার্ট নয় ____ (৯)
============
মাযহাবী হানাফিরা বলে থাকে এই কথা/উক্তিটা """চার মাযহাব বলে সিরাতে মুস্তাকিম থেকে বের হয়েছে আবার মিলবে!!!!"" [চিত্র ৪নং
এবং ৫নং
]
কিভাবে????
পরিস্কর ভাবে বলুন কেনই বা বের হয়েছে ??
আবার এরা বলে ""এই চার মাযহাব বলে একত্র হবে"" যা কোন ভাবে মিলিত হওয়া সম্ভব না [চিত্র ৩
এবং ৫নং
]
সিরাতে মুস্তাকিম সোজা একটা পথ [চিত্র ২
] কিন্তু এটা থেকে যদি আরো চারটি সোজা পথ [চিত্র ৪
] বের হয় , কিভাবে তা আবার সোজা পথ হবে, না তা হবে বক্র পথ [চিত্র ৫
চারটি সরল পথ কখনো একটি সরল পথে গিয়ে একত্র হতে পারবে না।
কারণ একটি সরল রেখা অপর কোন সরল রেখাকে ছেদ বা মিলিত হবে না।
তার সমান্তরাল ভাবে চলবে এটা সরল পথ বা রেখার ধর্ম ॥ [চিত্র ১
এবং ৩
]
তাই এই মাযহাবীদের প্লে -শ্রেণীতে পড়াতে হবে!!!
চার মাযহাব চারটি সোজা পথ [চিত্র ১
]
সিরাতে মুস্তাকিম একটি সোজা পথ [চিত্র ২
]
এই চার মাযহাব চার পথ এবং সিরাতে মুস্তাকিম পাশাপাশি হল পাঁচটি সোজা পথ [চিত্র ৩
]
মাযহাবীদের কথা মত, সিরাতে মুস্তাকিম থেকে বের হয়েছে এবং মিলিত হয়েছে [চিত্র ৫
] তাহলে এই চার মাযহাবের চারটি পথ কি সোজা থাকলো [চিত্র ৪
এবং ৫
]
এই মাযহাবী পথগুলো হল বক্র পথ বা বক্র রেখা [চিত্র ৪
এবং ৫
]
আর রাসূল সাঃ বলেছেন সিরাতে মুস্তাকিমের আশেপাশে বক্র পথের মাথায় এক একটা করে শয়তান দাড়িয়ে আছে আর ডাকছে তার দিকে॥
মাযহাব মানেই বক্র পথ আর মাযহাবের মাঝে যত সব বক্রতা রয়েছে ॥
এই মাযহাব আল্লাহ দেওয়া দ্বিন ইসলামকে টুকরো টুকরো করেছে॥
সোমবার, ১৯ অক্টোবর, ২০১৫
ওরা আবু হানীফার অনুসারী না, শয়তানের অনুসারী!!!
ওরা আবু হানীফার অনুসারী না, শয়তানের অনুসারী!!!
===================
দুঃখের বিষয়,
ব্যক্তি নুমান ইবনে সাবিত (আবু
হানীফা) রঃ এর সাথে বর্তমানে প্রচলিত ঊনার নামে তৈরি মাযহাবের কোন মিল
পাচ্ছি না! অদ্ভুদ!
বড়ই আফসোস নব্য
ভন্ড মাযহাবীদের
জন্য!
আজ পর্যন্ত কেউ
দেখাতে পারবে না,
নুমান ইবনে সাবিত (আবু হানিফা) রঃ
বর্তমানের
হানাফীদের মতো;
- মিলাদ-কিয়াম করেছে!!
- টাকার বিনিময় কুরআন তেলওয়াত-খতম পড়েছে!!
- খতমে খাজেগানে, খতমে ইউনুস!!
- দুরুদে নারিয়া, দুরুদে তাজ!!
- ইলাল্লাহ জিকির!!
- ছয় লতীফার জিকির, হালকায়ে জিকির!!
- মানুষ মরলে তিন (৩) দিন, চলিশ্শা ইত্যাদি!!
- এমন কি পীর-মুরিদ!!
- তাবিজ-কবজ!!
- কবর- মাজার ব্যবসা!!
রবিবার, ১৮ অক্টোবর, ২০১৫
প্রশ্ন- লেডিস মাযহাবী কারা?
প্রশ্ন- লেডিস মাযহাবী কারা?
"হানাফি" নামক ""সংঙ্কর হানাফি ধর্মের "" , লা~মাযহাবী (নুমান ইবনে সাবিত রঃ) অনুসারী আমাদের বলে লা~মাযহাবী॥
তাই আমরা একই সাথে চার ইমামকে মানতে পারি ও মানি।
আর একজন পুরুষ একই সাথে চারটা বউ রাখতে পারে।
"সংঙ্কর হানাফি ধর্মের" , লা~মাযহাবী (নুমান ইবনে সাবিত রঃ) অনুসারী একজন ইমামকে মানতে পারেন। বাকি তিনজনকে মানা তাদের জন্য হারাম।
আর একজন মহিলা একটা হাজবেন্ড রাখতে পারে। বাকি তিনটা রাখা হারাম।
প্রশ্ন- লেডিস মাযহাবী কারা?
- এই হানাফি মাযহাবের (সংঙ্কর হানাফি ধর্মের) নাম রাখাই হয়েছে একটা নারীর নামে
""হানাফি"" নামক ""সংঙ্কর হানাফি ধর্ম"" এর অনুসারীদের "হানাফি মাযহাব"এর সাথে ইমাম নুমান ইবনে সাবিত রহঃ এর কোন সম্পর্ক নেই ॥
কারণ তিনি এই মাযহাব তৈরি করে যান নি॥- জয় হানাফি লেডিস মাযহাব
শনিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০১৫
ঐ লোকদের রাস্তার অনুসরণ কর যারা আমার দিকে ঝঁকে আছে।
মাযহাবী পোস্টমর্টেম পার্ট ৩
================
*মাযহাবী আলেমরা দলীল
দেন " মহান আল্লাহ্
বলেন,
“ঐ লোকদের রাস্তার অনুসরণ কর যারা আমার দিকে ঝঁকে আছে।” -সূরা লুকমান
(৩১), ১৫।
এই আয়াত
থেকে বুঝা যায়, আল্লাহ্
ওয়ালাদের
তাক্বলীদ (অন্ধ
অনুসরণ) করতে হবে।
জবাব :
- এই ব্যাখ্যাটি মারাত্মক বিভ্রান্তিকর। কারণ মাযহাবীরা আয়াতের প্রথম অংশটি উল্লেখ করেননি।
- আয়াতটির প্রতি গভীরভাবে লক্ষ্য করুন,
"বাউল মতবাদ"
বাউল মতবাদের মুলে রয়েছে স্রষ্টার সর্বেশ্বরবাদ (Pantheism) যা কুফরী।
[[[[ বিঃদ্রঃ শয়তান এই বাউলদের ভন্ডামী তুলে ধরার জন্য লেখা ]
[ইসলাম ধর্মে এই বাউলদের কোন স্থান নেই ]
[এই লেখায় যে কথাগুলো ইসলাম বিরুদ্ধী তা আমার পক্ষ থেকে না MD SAROWER ]]]]
বাউলরা মানুষ এবং সৃষ্টিকর্তাকে অভেদ জ্ঞান করেন। এরা বাহ্যিক কোন ধর্মীয় আচার আচারনে বিশ্বাসী নন। তাদের নেই কোন শাস্ত্রীয় পুস্তক।
বাউলের অসংখ্য গানের মধ্যে তাহা প্রকাশিত।
বাউল মতে, দেহের মধ্যেই বাস করেন পরম পুরুষ।তাকে পেতে দরকার দেহ-সাধনা।
পণ্ডিতদের অনেকের মতে, বাউল শব্দের অর্থ উন্মাদ বা পাগল। শব্দটি এসেছে সংস্কৃত শব্দ 'বাতুল' থেকে। কারো মতে, 'বাউর' (বিশৃঙ্খল) কিংবা 'ব্যাকুল' শব্দ থেকে শব্দটির উৎপত্তি। অন্যমতে।
এটি 'আউয়াল' বা 'আউলিয়া' শব্দের অপভ্রংশ।
আরেক মত, গ্রাম্য উল অর্থ সন্ধান বা অর্থ সঙ্গে। দু'য়ে মিলে বাউল। অর্থাৎ 'সন্ধানের সঙ্গে বর্তমান'।
সংস্কৃত শব্দ 'বাউলা' 'বাউরার' অপভ্রংশও মনে করেন কেউ কেউ।
সাধারনভাবে ধর্মীয় শাস্ত্রাদি ও সামাজিক প্রথা ত্যাগ করে উদাসীনতা ও উন্মাদভাবের আশ্রয় নেওয়ার জন্য এদের অভিহিত করা হয় 'বাউল' নামে।
বাউল তত্ত্বের আদর্শ সমূহ -
১। গুরুবাদ
২। শাস্ত্রহীন সাধনা ৩। দেহতত্ত্ব
৪। মনের মানুষ
৫। রুপ স্বরূপ তত্ত্ব
১।গুরুবাদ- গুরু হচ্ছেন শিক্ষক, পরামর্শদাতা, পথ প্রদর্শক, মুর্শিদ। তিনি মানব গুরু এবং পরম পুরুষ দুই-ই। তাকে ঘিরেই গুরুতত্ত্ব । যেমন গুরু সম্পর্কে লালনের সহজ সরল স্বীকারোক্তি --
'যেই মুর্শিদ সেই তো রাসুল, ইহাতে নাই কোন ভুল,
খোদাও সেই হয়; লালন কয় না এমন কথা, কোরানে কয়।।'
'মুর্শিদ বিনে কি ধন আছে রে এই জগতে?
মুর্শিদ চরন সুধা, পান করিলে হবে ক্ষুধা; করোনা দেলে দ্বিধা।
যে মুর্শিদ, সেই খোদা ...... '
'জান গে যা গুরুর দ্বারে,
জ্ঞান উপাসনা কোন মানুষের কেমন কীর্তি,
যাবে রে জানা ................ '
২।শাস্ত্রহীন সাধনা- বাউলরা মনে করে আনুষ্ঠানিক ধর্মীয় আচার পালন করে 'মনের মানুষ' পাওয়া যায়না। রীতি নীতি বিধান- বিহিতে কিছু নেই। তাই লালন গেয়ে উঠে ....
'কার বা আমি কেবা আমার, আসল বস্তু ঠিক নাহি তার,
বৈদিক মেঘে ঘোর অন্ধকার, উদয় হয়না দিনমণি ...... '
'সত্য কাজে কেউ নাই রাজি সবই দেখি তা না না না
জাত গেলো জাত গেলো বলে এ কি আজব কারখানা ...... '
'বেদ বিধির আগোচর সদাই কৃষ্ণপদ্ম নিত্য উদয়,
লালন বলে মনের দ্বিধায় কেউ দেখেও দেখেনা .................. '
৩।দেহতত্ত্ব- বাউল সাধকদের সাধনা দেহে উপর আশ্রয় করে গড়ে উঠে। কারন ঈশ্বর দেবতা সবই কাল্পনিক, মানুষের বিশ্বাস বিশেষ। সাধারন মানুষের জন্য এগুলো প্রতীক মাত্র। আসলে 'পরম পুরুষ' বাস করেন শরীরে। তাই শরীরের সাধন শ্রেষ্ঠ সাধন। বৈষ্ণব কবি চণ্ডীদাস বলেছেন --
'সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই' । সেই সুত্রে ধরে বাউল কর্তারা রচনা করেছেন --
'কুতবি যখন কফের জ্বালায়,তাবিজ তাগা বাধবি গলায়
তাতে কি আর হবে ভালাই, মস্তকের জল শুষ্ক হলে .........'
'আদি মক্কা এই মানবদেহে, দেখ নারে মন ভেয়ে,
দেশ - দেশান্তর দৌড়ে কেন মরছোরে হাঁপিয়ে .................'
'দেহের খবর যে জন করে, আলেক বাজি সে দেখিতে পারে
আলেক দম হাওয়ায় চলে,
কি আজব কারখানা ............... '
৪।মনের মানুষ- মনের মানুষ হচ্ছে দেহস্থিত আত্মা। আত্মাই বহুনামের মানুষ - ভবের মানুষ, রসিক মানুষ, সোনার মানুষ, আলেক সাঁই ইত্যাদি। লালন তাকে স্মরণ করেন -
'এই মানুষে আছেরে মন,যারে বলে মানুষ রতন।
লালন বলে পেয়ে সে ধন, পারলাম নারে চিনিতে .......... '
'আত্মতত্ত্ব না জানিলে ভজন হবেনা,
পড়বি গোলে আগে জানগা কালুল্লা,
আয়নাল হক আল্লা,
যারে মানুষ বলে পড়ে ভূত এবার,
হসনে মন আমার, একবার দেখনা প্রেমনয়ন খুলে।
আপনি সাঁই ফকির, আপনি ফকির, ও সে লীলার ছলে ........ '
'মুন্সী ও মৌলভীর কাছে, জনম ভর সুধাই সে, ঘোর গেলো না।
পড়ে নেয় পরের খবর, আপন খবর কেউ বলেনা ......... '
৫।রুপ-স্বরূপ তত্ত্ব- দেহ বা কান্তি চেতনাই সব। রুপ হচ্ছে নারী বা প্রকৃতি আর স্বরূপ হচ্ছে নর বা পুরুষ। রুপ এবং স্বরূপ এর দৈহিক মিলনেই সাধন সম্পূর্ণ হতে পারে। রুপ - সরূপ এর ভবের তাৎপর্য বুঝার জন্য হলেও তাদের মিলনের প্রয়োজন।
মূল বাউল তত্ব এর কোন জাত বিচার নেই। শ্রেণীহীন সহজ সরল জীবনের অভিসারী বাউলরা সর্বেশ্বরবাদ , ত্যাগের আদর্শবাদী। কিন্তু সেই সর্বেশ্বরবাদ সত্ত্বা মানেই আল্লাহ, ভগবান, ঈশ্বর কিংবা প্রচালিত কোন সৃষ্টিকর্তা হতেই হবে এমন কোন বাধ্য নিয়ম নেই, অনেক বাউল-ই Mysticism বা অতীন্দ্রিয়বাদে বা অদৃশ্য সত্ত্বায় বিশ্বাসী যাকে কোন নিদিষ্ট সৃষ্টিকর্তার আওতায় ফেলাকে এক অর্থে অসম্ভব ব্যাপার।
কোন কোন বাউল সম্প্রদয়ের মতে, বাউল সাধনায় 'দেহ সাধনা' প্রধান বলেই নর-নারীর আঙ্গিক মিলন অপরিহার্য। এ হচ্ছে যুগল সাধনা। যুগল সাধনা দুই প্রকার - স্বকীয়া এবং পরকীয়া। তবে পরকীয়া বেশি প্রার্থিত।
বাউলদের মতে 'পঞ্চরস' পান না করলে প্রকৃত সাধক হওয়া যায়না।
পঞ্চরসের উপকরন হচ্ছে - মল, মুত্র, ঋতুরক্ত, রতিজনিত স্ত্রী-পুরুষের ক্ষরিত রস ও বীর্য।
যুগল সাধনার ক্ষেত্রে বাউল স্বকীয়া তথা স্ত্রীকেই সাধারণত সাধন-সঙ্গিনী করে।।
বুধবার, ১৪ অক্টোবর, ২০১৫
নাস্তিক স্যারের সাথে মুসলিম ছাত্রের কথাপোকথন
নাস্তিক শিক্ষক ক্লাসে ঢুকেই
প্রশ্ন করল:
আচ্ছা তোমরা তো আল্লাহ তে
বিশ্বাস কর তাইনা?
:
ছাত্রছাত্রী সমস্বরে: হ্যাঁ আমরা বিশ্বাস করি।
:
শিক্ষক: আল্লাহ তো পৃথিবীর সকল
ভালমন্দ সৃষ্টি করেছেন তাইনা?
:
ছাত্রছাত্রী: হ্যাঁ তিনিই. সৃষ্টি করেছেন।
:
শিক্ষক: আল্লাহ যদি ভাল
হয়ে থাকেন তাহলে মন্দসমূহ
সৃষ্টি করলেন কেন?
: ছাত্র ছাত্রী: সবাই চুপ।
কেউ কোন উত্তর দিলনা।
:
শিক্ষক: আচ্ছা তোমরা কি কেউ
কখনো আল্লাহকে দেখেছ?
: ছাত্রছাত্রী: না।
:
শিক্ষক: বিজ্ঞান বলে যে জিনিস
কোন যন্ত্র বা পঞ্চ ইন্দ্রিয়
দ্বারা দেখা যায়না, ছোঁয়া যায়
না, অনুভব করা যায় না, তার কোন অস্তিত্ব নেই! সুতরাং
আল্লাহর অস্তিত্ব নেই--!!
:
সৃষ্টিকর্তার ধারণা অলীক
কল্পনা
মাত্র। ক্লাসে পিনপতন নিরবতা, কেউ কথা বলছেনা। একজন ছাত্র....নাম
প্রিন্স আব্দুল্লাহ.....
উঠে দাড়ালো:
স্যার আমি কিছু বলতে চাই।
:
শিক্ষক: বল
: আব্দুল্লাহ : স্যার পৃথিবীতে ঠান্ডা
বলতে কিছু আছে?
:
শিক্ষক: আছে।
:
আব্দুল্লাহ : না স্যার, ঠান্ডা বলতে কোন পদার্থ নেই। তাপমাত্রার
অনপুস্থিতিকেই ঠান্ডা বলে।
ঠান্ডা পরিমাপ করা যায়না।
তাপমাত্রা পরিমাপ করা হয়।
অর্থাৎ তাপের অনুপস্থিতিকে
ঠান্ডা বলে থাকি। :
আব্দুল্লাহ : স্যার অন্ধকার
বলতে কিছু আছে?
:
শিক্ষক: না।
: আব্দুল্লাহ : হ্যাঁ, অন্ধকার বলতে কিছু
নেই৷ অন্ধকার পরিমাপ করা
যায়না।
আলোর অনুপস্থিতিকেই অন্ধকার
বলা হয়। ঠিক তেমনি আল্লাহ
মন্দ সৃষ্টি করেননি। ভালোর অনুপস্থিতিকেই মন্দ বলে।
ছাত্র সকল ছাত্রছাত্রীদের
:
উদ্দেশ্যে করে: আচ্ছা আপনারা
কেউ
স্যারের মস্তিষ্ক দেখেছেন? :
ছাত্রছাত্রী:
দেখিনি তবে স্ক্যানারের
মাধ্যমে দেখা সম্ভব।
:
আব্দুল্লাহ : পৃথিবীর কোন যন্ত্র দিয়ে কি
স্যারের জ্ঞান পরিমাপ করা
সম্ভব?
স্যার যে এত এত ডিগ্রী এতসব
জ্ঞান অর্জন করেছেন তা কি পঞ্চ
ইন্দ্রিয় দ্বারাঅনুভব বা পরিমাপ করা যায়?
:
ছাত্রছাত্রী: না
:
আব্দুল্লাহ : তাহলে আমি ঘোষণা
দিচ্ছি যেহেতু কোন অত্যাধুনিক যন্ত্র
বা মানুষের পঞ্চ ইন্দ্রিয়
দ্বারা স্যারের জ্ঞান অনুভব বা
পরিমাপ করা যায় না সুতরাং
স্যারের কোন জ্ঞান নেই।
তিনি একটা মূর্খ।
রবিবার, ১১ অক্টোবর, ২০১৫
যে কোন অপারেটরের সিম রেজিস্ট্রেশন করুন এসএমএসের মাধ্যমে
নিবন্ধিত ও অনিবন্ধিত সব সিমকার্ড পুনরায় নিবন্ধন করতে হবে বলে জানিয়েছে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ।
আর এ কারনে দেশের সব মোবাইল ফোন অপারেটর সিম পুনরায় রেজিস্ট্রেশন করার অপশন চালু করে। এখন থেকে আপনার মূল্যবান সিম কার্ডটি রেজিস্ট্রেশন করতে কাস্টমার কেয়ার অফিসে যাওয়া লাগবে না। চাইলে ঘরে বসেই আপনার মূল্যবান সিম কার্ডটি রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন। এ জন্য আপনাকে রি-রেজিস্ট্রেশনের জন্য সংশ্লিষ্ট মোবাইল অপারেটরের অধীনে একটি এসএমএস পাঠাতে হবে (এসএমএস-এর কোন ফি কাটবে না)।
আপনি যদি এয়ারটেল, বাংলালিংক, গ্রামীণফোন, রবি এবং টেলিটক মোবাইল ফোন অপারেটরের গ্রাহক হন তাহলে প্রথমে আপনার মোবাইলের ম্যাসেজ অপশনে গিয়ে লিখুন জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর, পরিচয়পত্র অনুযায়ী আপনার জন্ম তারিখ এবং আপনার পূর্ণ নাম। এরপর তা পাঠিয়ে দিন ১৬০০ নম্বরে।
আর আপনি যদি সিটিসেলের গ্রাহক হন তাহলে প্রথমে আপনার মোবাইলের ম্যাসেজ অপশনে গিয়ে লিখুন U (স্পেস) জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর, পরিচয়পত্র অনুযায়ী আপনার জন্ম তারিখ এবং আপনার পূর্ণ নাম। এরপর তা পাঠিয়ে দিন ১৬০০ নম্বরে।
ফিরতি এসএমএসে আপনার প্রাপ্তি নিশ্চিত করে জানানো হবে আপনার তথ্যটি তাদের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়েছে কিনা।
WARRING : Someone just told me it may be scam this process,as when i tried to confirm it with grameenphone,they said they do not know about this process by sim registration on sms.So be careful!!
এস.এম.এসের মাধ্যমে সিম নিবন্ধন এখন পর্যন্ত কোন অপারেটর চালু করে নি। চলতি সপ্তাহে অনলাইন বা এস.এম.এসে সিম নিবন্ধন করার সুবিধা চালু করবে গ্রামীণফোন। আর আগামী ১৫ অক্টোবর এই সেবা চালু করবে রবি। অন্য অপারেটররা শীঘ্রই অফলাইনের পাশাপাশি অনলাইনে বা এস.এম.এসে সিম নিবন্ধন করার সুবিধা চালু করবে। তবে সিম নিবন্ধন করার পদ্ধতি ও প্রক্রিয়া উপরের বর্ননা অনুযায়ী হবে।
সোমবার, ৫ অক্টোবর, ২০১৫
চাঁদে অবতরণ: বাস্তব নাকি প্রতারণা!
চাঁদে অবতরণ: বাস্তব নাকি প্রতারণা!
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ১৯৬৯ সালে চাঁদে মানুষ পাঠিয়ে বিশ্বে এক বিরল সম্মানের আসনে বসেছে। কিন্তু সত্যিই কি মানুষ চাঁদে গিয়েছে? রাশিয়া, চীন, জাপান, ফ্রান্স ও ভারতের মতো উন্নত দেশগুলোর বিজ্ঞানীরা বলেন পৃথিবীর ইতিহাসে আজ পর্যন্ত কোনো মানুষ চাঁদে অবতরণ করতে পারেনি।
নাসার মাধ্যমে আমেরিকার চাঁদে মানুষ পাঠানোর ঘটনাটি ছিল শুধুই সাজানো নাটক। তারা বলেন, নীল আর্মস্ট্রং, মাইকেল কলিন্স ও বুজ অলড্রিনের চাঁদে যাওয়ার গোটা ঘটনাটি ছিল সিনেমা। বিস্তারিত লিখেছেন((ওবায়দুল গনি চন্দন)) চাঁদে যাওয়ার এই গোটা কাহিনীটা ঠিক তেমনভাবে সাজানো হয়েছিল যেমন ভাবে সাজানো থাকে সিনেমার স্ক্রিপ্ট।
উন্নত বিশ্বের বিজ্ঞানীদের ধারণা চাঁদে যাওয়ার এই নাটকের শুটিং করা হয়েছিল দুর্গম কোনো মরু অঞ্চলে, যেখানে নাটক সাজালে কেউ বুঝতে পারবে না।
হলিউডে মার্কিন পরিচালকরা এত অবিশ্বাস্য সব সিনেমা তৈরি করে থাকেন যে তাদের পক্ষে এরকম একটি চন্দ্র বিজয়ের শুটিং করা খুবই সহজ ব্যাপার। কিছু কিছু বিজ্ঞানী এই চন্দ্র বিজয় নাটকের পরিচালকের নামও বলে দিয়েছেন, তাদের মতে এই মিথ্যা কাহিনীর পরিচালক ছিলেন বিখ্যাত মার্কিন পরিচালক স্ট্যানলি কুবরিক।
বিজ্ঞানীরা নাসার সমালোচনা করে বলেন, ১৯৬৯ সালে নাসার এমন কোনো উন্নত প্রযুক্তি ছিল না যা দিয়ে মানুষ চাঁদে গমন করতে পারে। এপোলো-১১ নামের মহাকাশ যানটি ছিল সাজানো নাটকের অংশ। ১৯৬৯ সালে যদি সত্যিই মার্কিনরা চাঁদে মানুষ পাঠিয়ে থাকে তাহলে তারপর আরো প্রায় ৫০ বছর অতিবাহিত হলেও তারা আর দ্বিতীয়বার চাঁদে মানুষ পাঠাতে পারছে না কেন?
১৯৬৯ সালের চেয়ে বর্তমান আমেরিকা আরো অনেক বেশি উন্নত, ১৯৬৯ সালের চেয়ে এখন নাসার কাছে আরো উন্নত প্রযুক্তির বিভিন্ন মহাকাশ যান আছে তবে এখন তারা চাঁদে আর মানুষ পাঠাতে পারছে না কেন?
মানুষ সত্যিই চাঁদে গেছে নাকি এটা বিশ্বের মানুষের সঙ্গে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় প্রতারণা সেটা আরো বেশি ঘনীভূতহয় মার্কিন রকেট প্রযুক্তি তত্ত্বের প্রবক্তা বিল কেসিংয়ের বক্তব্যের পর।
১৯৭৪ সালে তিনি একটি বই লেখেন ‘আমেরিকার ৩০ বিলিয়ন ডলারের জোচ্চুরি’ শিরোনামে। এই গ্রন্থে তিনি উল্লেখ করেন আমরা কখনই চাঁদে যাইনি। চাঁদে যাওয়ার বিষয়টি ছিল বিশ্ববাসীর সঙ্গে প্রতারণা। তিনি আরো উল্লেখ করেন এপোলো-১১ মহাকাশ যানটি উৎক্ষেপণের কিছু সময় পর যানটি অদৃশ্য হয়ে যায়।
এরপর তিন নভোচারী বিশিষ্ট লুনার ক্যাপসুলটি একটি সামরিক কার্গো বিমানে সরিয়ে ফেলা হয় এবং আট দিন পর ক্যাপসুলটি প্রশান্ত মহাসাগরে ফেলে দেয়া হয়। তারপর নভোচারীদের নিয়ে নেভাদার মরুভূমিতে কঠোর সামরিক প্রহরার মধ্য দিয়ে চন্দ্র বিজয়ের নাটকটি মঞ্চস্থ করা হয়।
মহাকাশচারীরা চাঁদে অবতরণ করার পর সেখানে তাদের কয়েকটি ছবি ও ভিডিও তোলা হয় এবং চন্দ্র থেকে তারা কয়েকটি পাথর সংগ্রহ করে নিয়ে আসেন।
এই ছবি, ভিডিও ও পাথরগুলো তাদের সত্যিকারের চাঁদে যাওয়ার প্রমাণ বহন করে।
কিন্তু বিরুদ্ধবাদীরা চাঁদের এই ছবি ও পাথর নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
ছবি দেখুন Click This Link
তারা চন্দ্র বিজয়কে সাজানো নাটক হিসেবে প্রমাণের জন্য বেশ কয়েকটি যুক্তি উপস্থাপন করেছেন।
পৃথিবী থেকে আমরা রাতের আকাশে নক্ষত্র বা তারকা দেখতে পাই সুতরাং চাঁদের রাতের আকাশে তারকাগুলোকে আরো উজ্জ্বল দেখানোর কথা।
কিন্তু নভোচারীরা চাঁদে গিয়ে যে ছবিগুলো তুলেছেন তাতে কোনো ছবিতে চাঁদের আকাশে তারকা দেখা যাচ্ছে না।
চাঁদ থেকে ফেরার পর মহাকাশচারীরা বলেছিলেন সেখানে কোনো অক্সিজেন বা বাতাস নেই ফলে সেখানে স্বাভাবিক অবস্থায় এক মিনিটও বাঁচা সম্ভব নয়।
কিন্তু চাঁদে থাকতে মহাকাশচারীদের যে ছবি তোলা হয়েছিল তাতে দেখা যায় চাঁদে তাদের পুঁতে রাখা মার্কিন পতাকা বাতাসে উড়ছে।
তাহলে চাঁদে বাতাস না থাকলে তাদের পতাকা বাতাসে উড়ছিল কীভাবে। সেটা কি তাহলে পৃথিবীর বাতাস ছিল!
ছবিতে দেখা যায় নভোচারীরা যেখানে অবতরণ করেছিলেন সেখানে পাশাপাশি বস্তুগুলোর ছায়া পরস্পরকে ছেদ করেছে এবং বিভিন্ন বস্তুর ছায়া বিভিন্ন দিকে গেছে।
কিন্তু চাঁদে শুধু আলোর উৎস সূর্য হয়ে থাকলে বস্তুর ছায়া পরস্পরকে ছেদ না করে সমান্তরাল হওয়ার কথা। তাহলে কি সেখানে শুটিং করার সময় কৃত্রিম আলো ব্যবহার করা হয়েছিল!
মানব ইতিহাসে চন্দ্র বিজয় ছিল সবচেয়ে বড় ঘটনা তারপরও এই অভিযানের টেলিমেট্রি ডাটা পরে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি।
অবশ্য নাসা বলেছিল এই ডাটা তাদের কাছ থেকে হারিয়ে গেছে।
কিন্তু এমন গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক ডাটা তাদের নিকট থেকে কীভাবে হারিয়ে যায় সেটা একটি প্রশ্নের বিষয়।
এ সব বিষয়গুলো ছাড়াও ছোটখাটো অনেক অমীমাংসিত প্রশ্ন লুকিয়ে আছে চন্দ্র বিজয় কাহিনীতে।
চন্দ্র বিজয় কর্মকাণ্ডে জড়িত নভোচারীদের মধ্য থেকে গাস গ্রিসাম নামের এক নভোচারী চন্দ্র জয়ের পর নিহত হন। ধারণা করা হয় তিনি আমেরিকার এই প্রতারণার কথা বিশ্বকে জানিয়ে দিতে চেয়েছিলেন তাই তাকে কৌশলে হত্যা করা হয়েছিল।
কারো কারো মতে চন্দ্র বিজয়ের এই নাটক মঞ্চস্থ করা হয়েছিল মার্কিন ঘাঁটি ‘এরিয়া৫১’তে। যে ঘাঁটিটি এতটাই সুরক্ষিত যে, কোনো সাধারণ মানুষকে সেখানে কখনো ঢুকতে দেয়া হয় না। এমনকি এই ঘাঁটির পাশ দিয়েও কেউ গেলে তাকে গুলি করে হত্যা করা হয়।
চন্দ্র জয়ের বিরুদ্ধে এসব প্রমাণ ও যুক্তি উপস্থাপনের পর চন্দ্র জয় নিয়ে শুরু হয়েছে কৌতূহল। মার্কিনরা সত্যিই কী চন্দ্র জয় করতে সক্ষম হয়েছিল নাকি এটা ছিল নিছক একটা প্রতারণা। তাই মহাবিশ্বের অন্যতম একটি প্রধান রহস্য এখন চন্দ্র বিজয়।
চাঁদে অবতরণ নিয়ে কিছু
ছবি দেখুন Click This Link
পরবর্তী সময়ে নাসা তাদের সপক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করলেও কেসিংয়ের ষড়যন্ত্রমূলক তত্ত্ব এখনও অনেকে বিশ্বাস করে।
ষড়যন্ত্রমূলক তাত্ত্বিকরা মনে করেন, স্নায়ুযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে সোভিয়েত ইউনিয়নকে ঘায়েল করতে তুরুপের তাস হিসেবে ব্যবহার করার লক্ষ্যে নাসা কৃত্রিমভাবে চন্দ্রজয়ের ঘটনা তৈরি করে।
অনেকে বলেন, নভোচারী গাস গ্রিসাম এই ভাঁওতার গোমর ফাঁস করতে চাওয়ায় তাকে সুকৌশলে হত্যা করা হয়।
আবার কেউ কেউ বলেন, এসব কীর্তি করা হয়েছিল এরিয়া ৫১-এর গোপন শুটিং স্পটে, যে কারণে ওখানে সাধারণ মানুষের ঢোকার অনুমতি নেই।
এসব তথ্য পড়লে যে কেউই ভাবতে পারেন, মার্কিন চন্দ্রাভিযান মিথ্যা ছিল।
অনেক বিজ্ঞানী, গবেষক ও অধ্যাপক মনে করেন যে আমাদের পৃথিবী কে ঘিরে একাধিক রেডিয়েশন বা তেজস্ক্রিয় বেল্ট বা বলয় সমূহ আছে যা কোন জীবিত মানুষ বা প্রাণীর পক্ষে এখন পর্যন্ত অতিক্রম করা সম্ভব নয়।
১৯৫৮ সালে James A. Van Allen নামক এক ব্যাক্তি এগুলো কে প্রথম সনাক্ত করেন। কারণ এটি মহাশুন্য যানের ধাতব কাঠামো ভেদ করে স্পেস স্যুটের ভিতর দিয়ে মানুষের শরীরে ক্ষতি করে।
এটা হচ্ছে একধরণের অতিক্ষুদ্র ইলেকট্রন যা খুনী ইলেকট্রন নামে পরিচিত।
এটা এমন কি বিভিন্ন ধরণের নভোযান ও স্যাটেলাইটের ধাতব শরীর কাঠামো ভেদ করে তাদের যথেষ্ঠ ক্ষতি সাধন করে।
আর আমাদের মুসলমানদেরকেও চাঁদের ফাটল যা আর্মষ্ট্রং দেখেছেন ও ইসলাম গ্রহণ করেছেন ইত্যাদি কথা বলে বোকা বানানো হয়েছে।
আমরা মুসলিম হিসেবে বিশ্বাস করি যে আল্লাহ্ তালা তার ক্ষমতা বলে রাসুল (সাঃ) এর মাধ্যমে চাঁদ কে দ্বিখন্ডিত করেছিলেন।
অত্যন্ত সুকৌশলে মুসলিমদের সরল বিশ্বাসের সুযোগে এ কথাটি প্রচার করা হয়েছিল।
ছবি দেখুন Click This Link
এই পোষ্টটি ভিন্ন ভিন্ন রচনা হতে সংগৃহিত।
।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ১৯৬৯ সালে চাঁদে মানুষ পাঠিয়ে বিশ্বে এক বিরল সম্মানের আসনে বসেছে। কিন্তু সত্যিই কি মানুষ চাঁদে গিয়েছে? রাশিয়া, চীন, জাপান, ফ্রান্স ও ভারতের মতো উন্নত দেশগুলোর বিজ্ঞানীরা বলেন পৃথিবীর ইতিহাসে আজ পর্যন্ত কোনো মানুষ চাঁদে অবতরণ করতে পারেনি।
নাসার মাধ্যমে আমেরিকার চাঁদে মানুষ পাঠানোর ঘটনাটি ছিল শুধুই সাজানো নাটক। তারা বলেন, নীল আর্মস্ট্রং, মাইকেল কলিন্স ও বুজ অলড্রিনের চাঁদে যাওয়ার গোটা ঘটনাটি ছিল সিনেমা। বিস্তারিত লিখেছেন((ওবায়দুল গনি চন্দন)) চাঁদে যাওয়ার এই গোটা কাহিনীটা ঠিক তেমনভাবে সাজানো হয়েছিল যেমন ভাবে সাজানো থাকে সিনেমার স্ক্রিপ্ট।
উন্নত বিশ্বের বিজ্ঞানীদের ধারণা চাঁদে যাওয়ার এই নাটকের শুটিং করা হয়েছিল দুর্গম কোনো মরু অঞ্চলে, যেখানে নাটক সাজালে কেউ বুঝতে পারবে না।
হলিউডে মার্কিন পরিচালকরা এত অবিশ্বাস্য সব সিনেমা তৈরি করে থাকেন যে তাদের পক্ষে এরকম একটি চন্দ্র বিজয়ের শুটিং করা খুবই সহজ ব্যাপার। কিছু কিছু বিজ্ঞানী এই চন্দ্র বিজয় নাটকের পরিচালকের নামও বলে দিয়েছেন, তাদের মতে এই মিথ্যা কাহিনীর পরিচালক ছিলেন বিখ্যাত মার্কিন পরিচালক স্ট্যানলি কুবরিক।
বিজ্ঞানীরা নাসার সমালোচনা করে বলেন, ১৯৬৯ সালে নাসার এমন কোনো উন্নত প্রযুক্তি ছিল না যা দিয়ে মানুষ চাঁদে গমন করতে পারে। এপোলো-১১ নামের মহাকাশ যানটি ছিল সাজানো নাটকের অংশ। ১৯৬৯ সালে যদি সত্যিই মার্কিনরা চাঁদে মানুষ পাঠিয়ে থাকে তাহলে তারপর আরো প্রায় ৫০ বছর অতিবাহিত হলেও তারা আর দ্বিতীয়বার চাঁদে মানুষ পাঠাতে পারছে না কেন?
১৯৬৯ সালের চেয়ে বর্তমান আমেরিকা আরো অনেক বেশি উন্নত, ১৯৬৯ সালের চেয়ে এখন নাসার কাছে আরো উন্নত প্রযুক্তির বিভিন্ন মহাকাশ যান আছে তবে এখন তারা চাঁদে আর মানুষ পাঠাতে পারছে না কেন?
মানুষ সত্যিই চাঁদে গেছে নাকি এটা বিশ্বের মানুষের সঙ্গে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় প্রতারণা সেটা আরো বেশি ঘনীভূতহয় মার্কিন রকেট প্রযুক্তি তত্ত্বের প্রবক্তা বিল কেসিংয়ের বক্তব্যের পর।
১৯৭৪ সালে তিনি একটি বই লেখেন ‘আমেরিকার ৩০ বিলিয়ন ডলারের জোচ্চুরি’ শিরোনামে। এই গ্রন্থে তিনি উল্লেখ করেন আমরা কখনই চাঁদে যাইনি। চাঁদে যাওয়ার বিষয়টি ছিল বিশ্ববাসীর সঙ্গে প্রতারণা। তিনি আরো উল্লেখ করেন এপোলো-১১ মহাকাশ যানটি উৎক্ষেপণের কিছু সময় পর যানটি অদৃশ্য হয়ে যায়।
এরপর তিন নভোচারী বিশিষ্ট লুনার ক্যাপসুলটি একটি সামরিক কার্গো বিমানে সরিয়ে ফেলা হয় এবং আট দিন পর ক্যাপসুলটি প্রশান্ত মহাসাগরে ফেলে দেয়া হয়। তারপর নভোচারীদের নিয়ে নেভাদার মরুভূমিতে কঠোর সামরিক প্রহরার মধ্য দিয়ে চন্দ্র বিজয়ের নাটকটি মঞ্চস্থ করা হয়।
মহাকাশচারীরা চাঁদে অবতরণ করার পর সেখানে তাদের কয়েকটি ছবি ও ভিডিও তোলা হয় এবং চন্দ্র থেকে তারা কয়েকটি পাথর সংগ্রহ করে নিয়ে আসেন।
এই ছবি, ভিডিও ও পাথরগুলো তাদের সত্যিকারের চাঁদে যাওয়ার প্রমাণ বহন করে।
কিন্তু বিরুদ্ধবাদীরা চাঁদের এই ছবি ও পাথর নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
ছবি দেখুন Click This Link
তারা চন্দ্র বিজয়কে সাজানো নাটক হিসেবে প্রমাণের জন্য বেশ কয়েকটি যুক্তি উপস্থাপন করেছেন।
পৃথিবী থেকে আমরা রাতের আকাশে নক্ষত্র বা তারকা দেখতে পাই সুতরাং চাঁদের রাতের আকাশে তারকাগুলোকে আরো উজ্জ্বল দেখানোর কথা।
কিন্তু নভোচারীরা চাঁদে গিয়ে যে ছবিগুলো তুলেছেন তাতে কোনো ছবিতে চাঁদের আকাশে তারকা দেখা যাচ্ছে না।
চাঁদ থেকে ফেরার পর মহাকাশচারীরা বলেছিলেন সেখানে কোনো অক্সিজেন বা বাতাস নেই ফলে সেখানে স্বাভাবিক অবস্থায় এক মিনিটও বাঁচা সম্ভব নয়।
কিন্তু চাঁদে থাকতে মহাকাশচারীদের যে ছবি তোলা হয়েছিল তাতে দেখা যায় চাঁদে তাদের পুঁতে রাখা মার্কিন পতাকা বাতাসে উড়ছে।
তাহলে চাঁদে বাতাস না থাকলে তাদের পতাকা বাতাসে উড়ছিল কীভাবে। সেটা কি তাহলে পৃথিবীর বাতাস ছিল!
ছবিতে দেখা যায় নভোচারীরা যেখানে অবতরণ করেছিলেন সেখানে পাশাপাশি বস্তুগুলোর ছায়া পরস্পরকে ছেদ করেছে এবং বিভিন্ন বস্তুর ছায়া বিভিন্ন দিকে গেছে।
কিন্তু চাঁদে শুধু আলোর উৎস সূর্য হয়ে থাকলে বস্তুর ছায়া পরস্পরকে ছেদ না করে সমান্তরাল হওয়ার কথা। তাহলে কি সেখানে শুটিং করার সময় কৃত্রিম আলো ব্যবহার করা হয়েছিল!
মানব ইতিহাসে চন্দ্র বিজয় ছিল সবচেয়ে বড় ঘটনা তারপরও এই অভিযানের টেলিমেট্রি ডাটা পরে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি।
অবশ্য নাসা বলেছিল এই ডাটা তাদের কাছ থেকে হারিয়ে গেছে।
কিন্তু এমন গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক ডাটা তাদের নিকট থেকে কীভাবে হারিয়ে যায় সেটা একটি প্রশ্নের বিষয়।
এ সব বিষয়গুলো ছাড়াও ছোটখাটো অনেক অমীমাংসিত প্রশ্ন লুকিয়ে আছে চন্দ্র বিজয় কাহিনীতে।
চন্দ্র বিজয় কর্মকাণ্ডে জড়িত নভোচারীদের মধ্য থেকে গাস গ্রিসাম নামের এক নভোচারী চন্দ্র জয়ের পর নিহত হন। ধারণা করা হয় তিনি আমেরিকার এই প্রতারণার কথা বিশ্বকে জানিয়ে দিতে চেয়েছিলেন তাই তাকে কৌশলে হত্যা করা হয়েছিল।
কারো কারো মতে চন্দ্র বিজয়ের এই নাটক মঞ্চস্থ করা হয়েছিল মার্কিন ঘাঁটি ‘এরিয়া৫১’তে। যে ঘাঁটিটি এতটাই সুরক্ষিত যে, কোনো সাধারণ মানুষকে সেখানে কখনো ঢুকতে দেয়া হয় না। এমনকি এই ঘাঁটির পাশ দিয়েও কেউ গেলে তাকে গুলি করে হত্যা করা হয়।
চন্দ্র জয়ের বিরুদ্ধে এসব প্রমাণ ও যুক্তি উপস্থাপনের পর চন্দ্র জয় নিয়ে শুরু হয়েছে কৌতূহল। মার্কিনরা সত্যিই কী চন্দ্র জয় করতে সক্ষম হয়েছিল নাকি এটা ছিল নিছক একটা প্রতারণা। তাই মহাবিশ্বের অন্যতম একটি প্রধান রহস্য এখন চন্দ্র বিজয়।
চাঁদে অবতরণ নিয়ে কিছু
ছবি দেখুন Click This Link
- প্রশ্ন-- ১. চাঁদের আকাশে কোনো তারা দেখা যায়নি কেন?
- ২. মডিউলটি চন্দ্রপৃষ্ঠের যেখানে অবতরণ করে সেখানে গর্ত সৃষ্টি হওয়ার কথা। কিন্তু ভিডিও ফুটেজে গর্তের কোনো চিহ্ন নেই।
- ৩. চাঁদে বাতাস নেই অথচ দেখা যাচ্ছে আমেরিকার পতাকা উড়ছে।
- ৪. চাঁদ থেকে সংগৃহীত পাথর কি সত্যি চাঁদের পাথর ছিল?
- ৫. ফুটেজে দেখা যায় দুটি বস্তুর ছায়া পরস্পরকে ছেদ করেছে, অথচ আলোর উত্স হওয়ায় তা সমান্তরাল হওয়ার কথা।
- ৬. কেন লুনার মডিউলের পায়াতে চাঁদের ধুলো জমেনি, যা রকেটের কারণে হতে পারত।
- ৭. কেন চাঁদের মাটিতে একেক বস্তুর ছায়া একেক রকম, যেখানে আলোর উত্স সূর্য কেবল।
- ৮. কেন তোলা ছবিতে চাঁদের আকাশে তারা দেখা যায় না।
- ৯. কেন অভিযানের টেলিমেট্রি ডাটা খুঁজে পাওয়া যায় না (নাসা স্বীকার করেছে হারিয়ে গেছে)।
- ১০. কেন বিভিন্ন স্থানে তোলা ছবির ব্যাক গ্রাউন্ড দেখতে একই রকম (যেন সিনেমার সাজানো সেট)
- ১১. কেন ক্যামেরার ক্রস হেয়ার ঢাকা পড়ে যায় বিভিন্ন বস্তু দিয়ে, যা বাস্তবে কখনোই সম্ভব নয়।
- ১২. কীভাবে নভোচারীরা ভ্যান হেলেন বেলট-এর মারাত্মক রেডিয়েশন থেকে বেঁচে গেলেন, যেখানে মরণ নির্ঘাত্।
পরবর্তী সময়ে নাসা তাদের সপক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করলেও কেসিংয়ের ষড়যন্ত্রমূলক তত্ত্ব এখনও অনেকে বিশ্বাস করে।
ষড়যন্ত্রমূলক তাত্ত্বিকরা মনে করেন, স্নায়ুযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে সোভিয়েত ইউনিয়নকে ঘায়েল করতে তুরুপের তাস হিসেবে ব্যবহার করার লক্ষ্যে নাসা কৃত্রিমভাবে চন্দ্রজয়ের ঘটনা তৈরি করে।
অনেকে বলেন, নভোচারী গাস গ্রিসাম এই ভাঁওতার গোমর ফাঁস করতে চাওয়ায় তাকে সুকৌশলে হত্যা করা হয়।
আবার কেউ কেউ বলেন, এসব কীর্তি করা হয়েছিল এরিয়া ৫১-এর গোপন শুটিং স্পটে, যে কারণে ওখানে সাধারণ মানুষের ঢোকার অনুমতি নেই।
এসব তথ্য পড়লে যে কেউই ভাবতে পারেন, মার্কিন চন্দ্রাভিযান মিথ্যা ছিল।
অনেক বিজ্ঞানী, গবেষক ও অধ্যাপক মনে করেন যে আমাদের পৃথিবী কে ঘিরে একাধিক রেডিয়েশন বা তেজস্ক্রিয় বেল্ট বা বলয় সমূহ আছে যা কোন জীবিত মানুষ বা প্রাণীর পক্ষে এখন পর্যন্ত অতিক্রম করা সম্ভব নয়।
১৯৫৮ সালে James A. Van Allen নামক এক ব্যাক্তি এগুলো কে প্রথম সনাক্ত করেন। কারণ এটি মহাশুন্য যানের ধাতব কাঠামো ভেদ করে স্পেস স্যুটের ভিতর দিয়ে মানুষের শরীরে ক্ষতি করে।
এটা হচ্ছে একধরণের অতিক্ষুদ্র ইলেকট্রন যা খুনী ইলেকট্রন নামে পরিচিত।
এটা এমন কি বিভিন্ন ধরণের নভোযান ও স্যাটেলাইটের ধাতব শরীর কাঠামো ভেদ করে তাদের যথেষ্ঠ ক্ষতি সাধন করে।
আর আমাদের মুসলমানদেরকেও চাঁদের ফাটল যা আর্মষ্ট্রং দেখেছেন ও ইসলাম গ্রহণ করেছেন ইত্যাদি কথা বলে বোকা বানানো হয়েছে।
আমরা মুসলিম হিসেবে বিশ্বাস করি যে আল্লাহ্ তালা তার ক্ষমতা বলে রাসুল (সাঃ) এর মাধ্যমে চাঁদ কে দ্বিখন্ডিত করেছিলেন।
অত্যন্ত সুকৌশলে মুসলিমদের সরল বিশ্বাসের সুযোগে এ কথাটি প্রচার করা হয়েছিল।
ছবি দেখুন Click This Link
এই পোষ্টটি ভিন্ন ভিন্ন রচনা হতে সংগৃহিত।
।
শনিবার, ৩ অক্টোবর, ২০১৫
মুসলিম দর্গা পূজা আজও ত্যাগ করতে পারে নাই
মুসলিম দর্গা পূজা আজও ত্যাগ করতে পারে নাই
"ভারতীয়
উপমহাদেশের
মুসলিমগন দূর্গা পূজা ত্যাগ করতে পারলেও দর্গা পূজা আজও ত্যাগ করতে পারে নাই বড়ই আফসোস"
"কাজী নজরুল
ইসলাম" তার
কবিতার ছন্দে
বলেছেন,
- তাওহীদের হায় এ চির সেবক ভুলিয়া গিয়াছো সে তাকবীর॥
- দূর্গা নামের কাছাকাছি প্রায় দরগায় গিয়া লুটাও শীর
- ওদের যেমন রাম নারায়ণ মোদের তেমন মানিক ""পীর""
- ওদের চাউল ও কলার সাথে মিশিয়া গিয়াছে মোদের ক্ষীর
- ওদের শিব ও শিবানির সাথে আলী ফাতেমার মিতালী বেশ হাসানরে করিয়াছি কার্তীক আর হোসেনরে করিয়াছি গজ গনেশ
- বিশ্ব যখন এগিয়ে চলেছে আমরা আছি বসে
- বিবি তালাকের ফাতওয়া খুজেছি কুরআন হাদীছ চষে॥
- হানাফী, শাফেয়ী, মালেকী, হাম্বলীর তখনও মেটেনি গোল
- এমন সময় আজরাইল এসি হাঁকিল, তলপি তোল॥
- বাহিরের দিকে যত মরিয়াছি ভীতরের দিকে তত
- গুনতিতে মোরা বাড়িয়া চলেছি গরু ছাগলের মতো॥
বৃহস্পতিবার, ১ অক্টোবর, ২০১৫
মাযহাব ধর্মের অনুসারী এর কিছু প্রশ্নের জবাব
আসসালামু
আলাইকুম
—————————————————————
ভালো কথা সব প্রশ্নের উত্তর দিতে পারেন নি কেন???
——————————————
মাযহাব ধর্মের অনুসারী
কাজী ছাইফুজ্জামান@[100004359222825:] @ [100004359222825:]
এর কিছু প্রশ্নের জবাব
—————————————
আল্লাহ তাআলার মনোনিত ধর্ম দ্বিন ইসলাম এবং রসূল মুহাম্মাদ সাঃ এর রেখে যাওয়া দ্বিন ইসলাম পূর্ণ ।
এই পূর্ণ ইসলামে কেউ কিছু ডুকাতে পারবে না আবার ইসলাম থেকে কিছু বাদ দিতে পারবে না ।
মুহাম্মাদ সাঃ এর রেখে যাওয়া ইসলামে মাযহাব নাম ফেরকা ছিল না। তাই এই মাযহাবী ফেরকা ইসলামে নেই ।
- আল্লাহ দ্বিন ইসলামকে বিভিন্ন দলে বিভক্ত হতে নিষেধ করেছেন বিভিন্ন আয়াতে দেখুন
- [[ এটা কাজীর পোষ্টে যে পোষ্টে মাযহাব বিদ্বেষী বলা হয়েছে
- (কাজীর মূল লেখা সময় দিন তারিখ September 28 . Monday at 9:57am)
- সে পর সংযোজিত করেছে, তার উত্তর দিব না আমি, তার মূল পোষ্টের মূল লেখার জবাব দিব, আমি জানতাম পরে ঐ কাজি লেখা সংযোজন করবে , (হাপানিদের স্বাভাব) তাই ওর মূল লেখা আমি আগেই কপি করে রেখেছিলাম, তা দিলাম আমার গোপন গ্রুপ থেকে পাবলিক গ্রুপে )
- নাকি বলতে চাও লুতু ফরাজী শয়তানের মত হানাফি (হাপানি) মাযহাব রসূলের যুগেও ছিল ??
লেবেলসমূহ:
মাযহাব ধর্মের অনুসারী এর কিছু প্রশ্নের জবাব
লা ~ মাযহাবী কারা কারা ????
বিষয়: লা ~ মাযহাবী কারা কারা ????
—————————————————————————————————
মাযহাব মানা ফরয।
আর মাযহাব
না মানলে লা মাযহাবি।
==============================================
আচ্ছা মাযহাব
মানা যদি ফরয হয়
আর এই ফরয যদি কেউ অস্বীকার
করে সে কি কাফের
হবে?
অথবা এই ফরয যদি কেউ পালন
না করে সে কি গোনাগার
হবে?
যেমন যাকাত
দেয়া ফরয। কিন্তু
কেউ যদি যাকাত
কে অস্বীকার
করে তাহলে সে কাফের আর
যদি যাকাত আলসতা করে আদায় না করে তাহলে কবীরা গোনাহগার হবে।
এই মাযহাব মানা কোন ধরনের ফরয?
- আল্লাহ তা'আলা ও তাঁর রাসুল (সাঃ) শরী'আতের যত হুকুম ফরয আছে তা স্পষ্ট করে দিলেন
- আচ্ছা মাযহাব মানা যদি ফরয হয় আর লা মাযহাবী হওয়া যদি গোনাহ এর কাজ হয় তাহলে তো আল্লাহ তা'আলা তার জন্য নিশ্চয় শাস্তি দিবেন।
- কিন্তু সাহাবীগণ হাত তুলছেন না,
- তাবেঈ ও তাবে তাবেঈগণ হাত তুলছেন না,
- ইমাম আবু হানীফা রহ হাত তুলছেন না,
- ইমাম মালিক রহ হাত তুলছেন না,
- ইমাম শাফেয়ী রহ হাত তুলছেন না,
- ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল রহ হাত তুলছেন না।
- তার মানে সাহাবীগণ, তাবেঈ ও তাবে-তাবেঈগণ, ৪ ইমাম
- সহ আরো অনেক থাকবেন লা মাযহাবী।
- যারা লা মাযহাবী হিসাবে হাত তুলবেন না তাদের অন্তর্ভুক্ত করেন।
আল কুরআন এবং হাদিসের বিপক্ষে কোন ইমাম মুস্তাহিদ এর কথা মানতে পারব না
আল কুরআন এবং হাদিসের বিপক্ষে কোন ইমাম মুস্তাহিদ এর কথা মানতে পারব না
=========
আসসালামু আলাইকুম,
কুরআনে সুরা নিসা ৫৯
আয়াত থেকে যত
মাজহাবী আর যত ভন্ড পীরের আমদানি হয়ছে,
এই আয়াতে ব্যাখ্যা কোন সাহবী নিজের নামে দল
বা মত পেশ করেন নাই,।
সেই আয়াতটা বর্তমানে আলেমরা (> অবিভাবক বা বিচারক <) এত টুকু পর্যন্ত
পাঠ করে, কিন্তু দু:খের
বিষয় হলো পুরা আয়াত না পরে তাফছির
করে বর্তমানে বিদাআতি আলেমেরা ।
সেই আয়াতে দেখেন
কি বলছে আল্লাহ। ।।।।
৫৯.
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا أَطِيعُوا اللَّهَ وَأَطِيعُوا الرَّسُولَ وَأُولِي الْأَمْرِ مِنكُمْۖفَإِن تَنَازَعْتُمْ فِي شَيْءٍ فَرُدُّوهُ إِلَى اللَّهِ وَالرَّسُولِ إِن كُنتُمْ تُؤْمِنُونَ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْآخِرِۚذَٰلِكَ خَيْرٌ وَأَحْسَنُ تَأْوِيلًا
হে ঈমানদারগণ! আল্লাহর নির্দেশ মান্য কর, নির্দেশ মান্য কর রসূলের এবং তোমাদের মধ্যে যারা অবিভাবক (বিচারক) তাদের। তারপর যদি তোমরা কোন বিষয়ে বিবাদে প্রবৃত্ত হয়ে পড়, তাহলে তা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের প্রতি প্রত্যর্পণ কর-যদি তোমরা আল্লাহ ও কেয়ামত দিবসের উপর বিশ্বাসী হয়ে থাক। আর এটাই কল্যাণকর এবং পরিণতির দিক দিয়ে উত্তম।।–
সূরা নিসা-৫৯।
এই আয়াত তো নাযিল হয়েছে হাদিস ইবনু আব্বাস রাঃ থেকে বর্ণিত হয়েছে।তিনি বর্ণনা করেছেন,
আয়াতটি আব্দুল্লাহ ইবনু হুযাফা ইবনু ক্বায়েস ইবনু আদির সর্ম্পকে নাযিল হয়েছিল যাকে রসূলুল্লাহ সাঃ কোন যুদ্ধের (আমীর) হিসাবে পাঠান (সহিহ মুসলিম,কিতাবুল ইমারাত
ِ اباِْب ٍوجُوب طا حَة
اِلا مراءِ
শরহে মুসলিম নববী-আলোচ্য অধ্যায় ও অনুচ্ছেদ, নাসায়ী হা/৪১৯৪ ও আবু দাউদ হা/২৬২৪)
উক্ত সাহাবী (আমীর) রাঃ কি বলেছিলেন এবং অন্য সাহাবী রাঃ রা কি বলেছিল উত্তর জানাবেন
- দেখন কি ভাবে আপনা দলিল আপনার মাযহাবের বিপক্ষে যায়।
- বরং উন্মুক্ত ভাবে জীবিত আলেমদের ইত্তে'বাহ
- কুরআন ও সহিহ হাদিসের অনুকুলে প্রতিষ্ঠিত করে।
প্রশ্ন :- তাক্কলীদ মানে কি? তাক্কলিদ কাকে বলে? বলা হয় তাক্কলিদের সংঙ্গা সঠিক সমস্যা হচ্ছে উক্তি গুলো বুঝতে।
মাজহাবীদের পোষ্টমর্টেম পার্ট পাঁচ (৫)
—————————————————————————————————
প্রশ্ন :-
তাক্কলীদ মানে কি? তাক্কলিদ কাকে বলে? বলা হয় তাক্কলিদের সংঙ্গা সঠিক সমস্যা হচ্ছে উক্তি গুলো বুঝতে।
প্রশ্ন কর্তা:এক জন হানাফি মাযহাবী
———————————————————————————
জবাব/উত্তর
¤ আসসালা-মু আলাইকুম ¤
নিম্নে তাক্বলীদের বিস্তারিত বিবরন তুলে ধরা হলো
তাকলীদের শাব্দিক
অর্থ:
‘তাকলীদ’ (ﺍﻟﺘﻘﻠﻴﺪ)
শব্দটি ‘ক্বালাদাতুন’ (ﻗﻼﺩﺓ)
হ’তে গৃহীত। যার
অর্থ কণ্ঠহার
বা রশি। যেমন
বলা হয়, ﻗَﻠَّﺪَ ﺍﻟْﺒَﻌِﻴْﺮَ
‘সে উটের গলায়
রশি বেঁধেছে’।
সেখান
থেকে ‘মুক্বাল্লিদ’ ( ﻣﻘﻠﺪ)
,
যিনি কারো আনুগত্যের
রশি নিজের গলায়
বেঁধে নিয়েছেন।
তাকলীদের পারিভাষিক অর্থ:
তাক্বলীদ হ’ল শারঈ
বিষয়ে কোন
মুজতাহিদ
বা শরী‘আত
গবেষকের
কথাকে বিনা দলীল-
প্রমাণে চোখ
বুজে গ্রহণ করা।
আল্লামা জুরজানী (রহঃ)
-এর মতে, ‘তাক্বলীদ
হ’ল বিনা দলীল-
প্রমাণে অন্যের
কথা গ্রহণ করা’।
(জুরজানী, কিতাবুত
তা’রীফাত, পৃঃ ৬৪।)।
ইমাম শাওকানী (রহঃ)-এর
মতে, ‘তাকলীদ হ’ল
বিনা দলীলে অন্যের
মত গ্রহণ করা, যার
মত দলীল
হিসাবে সাব্যস্ত
হবে না’। (ইমাম
শাওকানী, ইরশাদুস
সায়েল
ইলা দালায়িলিল
মাসায়েল, পৃঃ ৪০৮।)।
তাফসীরে আযওয়াউল বায়ান’-এর লেখক
মুহাম্মাদ আল-
আমীন আশ-
শানক্বীত্বী (রহঃ)-
এর মতে, ‘তাক্বলীদ
হ’ল কারো দলীল
সম্পর্কে অবহিত
না হয়ে তার
কথা গ্রহণ করা’।
(মুহাম্মাদ আল-
আমীন আশ-
শানক্বীত্বী,
মুযাক্কিরাতু
উছূলিল ফিক্বহ,
পৃঃ ৪৯০।)
তাক্বলীদ (ﺗﻘﻠﻴﺪ ) দলিল উল্লেখ ছাড়াই কোন ব্যক্তির মতামতকে গ্রহণ করা।
তাক্কলিদের উপরে সংজ্ঞা গুলোর আলোকে বলা যায় যে ,শারঈ বিষয়ে কারো কোন কথা বিনা দলিলে গ্রহণ করাই তাক্বলীদ।
তাকলিদের সংঙ্গা থেকে জানা যায় যে
তাকলিদ হবে শুধু এক জন ব্যক্তির
তাকলিদ কারী অর্থাত্ মুকাল্লিদ কখনো দলিল জানতে চাইবে না।
যার তাকলিদ করবে সে যা বলবে তাই মুকাল্লিদ চোখ বোঝে মেনে নিবে সেটা ভুল হলেও,
(০০১ নং)
মুকাল্লিদ কখনো দলিল খুজবে না মুকাল্লিদ যদি এই মতটি অন্য আরেক জনের কাছে যানতে চায়
তখন সে আর মুকালিদ থাকে না কারণ তাকলিদের সংঙ্গা তার বিরুদ্ধীতা করবে বা সংঙ্গা বিরুদ্ধী হবে আপনি কি বলেন?
(০০২ নং)
আপনি কি দেখাতে পারবেন যে এক জন মুসতাহি বা ইমামকে মানতে হবে?
আমি এখন ৩ টি মতের মাধ্যমে দেখাবো একক ব্যক্তি তাকলিদ করা বৈধ না।
(০০৩ নং)
আপনি যদি বলে একক ব্যক্তি না ২ বা ৩ এর অধিক ব্যক্তির তাকলিদ করা জায়েজ আছে, তবে আপনি তাকলিদের সংঙ্গা মানলেন না কেন?
আমি ইমাম আবূ হানীফা (রহঃ) কে সম্মান করি ওনার এই ফতওয়াটা
০১-যে কোন ভাষায় নামাযের সূরা (কেরআত) পড়লে ইমাম আবু হানিফা র: মতে জায়েজ যদিও সে ব্যক্তি আরবী ভাষা জানে।(হিদায়ার ১৪০১ হিঃ আশরাফী হিন্দ ছাপার ১ম খন্ডের ১০২ পৃঃ)
(০০৪ নং)
ভাই পৃথিবীর কয়টা প্রচলিত হানাফিরা এই মতটা অন্ধ মুকালিদ বা তাকলিদ কারী মানে?
০২. মুল্লাজি শিক্ষিয়েছে, চার মাযহাব চার ফরজ
ও চার কুরসী চার ফরজ এই ফরজ কুরআনে ও হাদিসে নেই ,
(০০৫ নং)
এখানে এই ব্যক্তি ফরজ কোথায় পেল?
(০০৬ নং)
এই ব্যক্তি কি বিধান দিয়ে রবের আসনে বসে নি?
০৩:-
তাকবীর তাহরীমায় আল্লাহু আকবার না বলে সুবাহানাল্লাহ আর রহমান বা আল্লাহ কোন গুন বাচক নাম বলে সলাত আরম্ভ করা ইমাম আবূ হানিফা রহঃ মতে জায়েয, (কুদরি পৃষ্ঠা নং ৭৬ )
০৩.১:-
তাকবীর তাহরীমায় আল্লাহু আকবার না বলে সুবাহানাল্লাহ আর রহমান বলে সলাত আরম্ভ করা ইমাম আবূ হানিফা রহঃ (হিদায়ার ১৪০১ হিঃ আশরাফী হিন্দ ছাপার ১ম খন্ডের ১০১ পৃঃ(হিদায়ার হল নিচের বইয়ের ব্যাখ্যা))
আল- মুখতাসারুল কুদুরী (আরবি- বাংলা) পৃঃ৭৬ (অনুবাদ ও সম্পাদনায়;মাওঃ মুহাম্মদ আমিন উল্লাহ~ভূতপূর্ব মাহাদ্দিস,কারাম তিয়া আলিয়া মাদরাসা,নোয়াখালী; মাওঃ মুহাম্মদ সিদ্দীকুল্লাহ~এম.এম. (ফার্স্ট ক্লাস),বি.এ. (স্ ট্যান্ড),প্রধান আরবি প্রভাষক,হায়দারা বাদ মারদাসা গাজীপুর ঢাকা এবং মাওঃ মুহাম্মদ মুস্তফা এম.এম.~;; প্রকাশনায় == ইসলামিয়া কুতুবখানা; ৩০/৩২ নর্থব্রুক হল রোড; বাংলাবাজার; ঢাকা-১১০০)
(০০৭ নং)
এখন বলেন ওপরে পৃঃ ৭৬(০৩) অথবা ০৩.১ নং মতে কে পৃথিবীর কয়টা হানাফি মানে ?
(০০৮ নং)
এই মতের তাকলিদ কি আপনি করবেন?
(০০৯ নং)
যারা তাকলিদ করে বলে তাকলিদ জায়েজ তথা যে কোন এক ইমামের মাযহাব মানতে হবে তাদের চেলেন্জ করছি একক বা এক জন ইমামকে মানা
কোন দলিল প্রমান দিতে পারবে না?
(০১০ নং)
এখন সম্মানিত ভাই আপনি বলে তাকলিদের সংঙ্গা বুঝতে কোথায় ভুল হয়েছে?
(বিঃদ্রঃ ০০৯ নং এর উত্তর সব চেয়ে গুরুত্ব পূর্ণ তাই কেউ এই উত্তরটা দিতে বাদ দিবে না )
¤ জাজাকাল্লাহ ¤
{{~Wait & See~}}
—————————————————————————————————
প্রচলিত মাযহাবি হানাফিরা আল্লাহকে ছেড়ে তাদের আলেম রব হিসাবে গ্রহণ করেছে
বিষয়: প্রচলিত মাযহাবি হানাফিরা আল্লাহকে ছেড়ে তাদের আলেম রব হিসাবে গ্রহণ করেছে
============================
০১. মুল্লাজি (হানাফিদের গোষ্টি) শিক্ষিয়েছে, ১৩০ ফরজ কিন্তু এই ১৩০ ফরজ নিদির্ষ্ট করে রব দাবী করেছে কেন??? এবং অনেক ফরজ বাদ দিয়েছে কেন ??? বিস্তারিত লিংকে [ ]
০২.
চার মাযহাব চার
ফরজ
এই ফরজ কুরআনে ও হাদিসে নেই
এখানে এই ব্যক্তি ফরজ কোথায় পেল ?
এই ব্যক্তি কি বিধান দিয়ে রবের আসনে বসেছে কেন ?
০৩.চার কুরসী চার ফরজ
এই ফরজ কুরআনে ও হাদিসে নেই ,
এখানে এই ব্যক্তি ফরজ কোথায় পেল ?
এই ব্যক্তি কি বিধান দিয়ে রবের আসনে বসেছে কেন ?
০৪.
ফার্সী ভাষায়
নামাযের সূরা (কেরআত) পড়লে ইমাম আবু হানিফা র: মতে জায়েজ যদিও সে ব্যক্তি আরবী ভাষা জানে।
(হিদায়ার ১৪০১
হিঃ আশরাফী হিন্দ
ছাপার ১ম খন্ডের
১০২ পৃঃ )
{ইমাম আবু হানিফার রঃ মতে, স্বলাতে ফারসি বা অন্য যে কোন ভাষায় ক্বেরাত পড়া জায়েজ ও সহীহ (ফতোয়ায়ে আলমগীরি বাংলা অনুবাদ ১ম খন্ড ,ইসলামিক ফাউন্ডেশনের পৃঃ ১৮৬)}
এই কথা আল্লাহর নাজিলকৃত ওহীর কোথায় আছে ???
ভাই পৃথিবীর কয়টা প্রচলিত হানাফি এই মতটা অন্ধ মুকালিদ বা তাকলিদ কারী মানে ?
০৫.
হানাফিরা উমরি কাজা সলাত আদায় করে কিন্তু এই উমরি কাজা সলাত আদায় করে এর নিয়ম কে বা কারা শরিয়তের মধ্যে চালু করল? এই ব্যক্তি বা মুস্তাহিদ কি নিজেকে রব দাবী কর না ????
০৬.
পীর ধরা ফরজ এই ফরজ দিয়ে তো রব দাবী করে বসেছে হানাফি দলের চেলা চরমোনাই পর ???
০৭.
জর্দা খাওয়া হালাল
দেখেন নিচের আয়াত ও হাদিস কি বলে
১.
আদী ইবনু হাতিম (রাঃ) থেকে বিভিন্ন সনদে ইমাম আহম্মাদ, ইমাম তিরমিযী ও ইমাম ইবনু জারীর রহঃ বর্ণনা করেছে,...........
রসূল (সাঃ) যখন আদী ইবনু হাতিম (রাঃ) এর সম্মুখে এই আয়াত তিলাওয়াত করলেনঃ """ [
ﺍﺗَّﺨَﺬُﻭﺍ ﺃَﺣْﺒَﺎﺭَﻫُﻢْ ﻭَﺭُﻫْﺒَﺎﻧَﻬُﻢْ ﺃَﺭْﺑَﺎﺑًﺎ ﻣِّﻦ ﺩُﻭﻥِ ﺍﻟﻠَّﻪِ ]ইততাখযু~আহবা-রহুম ওয়া রুহবা-নাহুম আরবা-বাম মিন দূনিল্লা-হি"""
.
অর্থ- তারা (ইয়াহুদী ও খ্রিষ্টানগণ) আল্লাহকে ছেড়ে তাদের আলেম (পন্ডিতগণ) ও দরবেশগণকে (সংসার বিরাগীগণকে) রব হিসাবে গ্রহণ করেছে""" (সূরা তওবা ০৯/৩১নং আয়াত।)
আদী (রাঃ) তখন বললেন-তারা তাদের আলেম ও দরবেশকে রব বানায়নি ।
নবী (সাঃ) বললেন-হ্যাঁ, তারা নিশ্চয় তাদের আলেম ও দরবেশদেরকে রব বানিয়েছে।
তাদের আলেম ও দরবেশগণ আল্লাহ কর্তৃক হালাল ঘোষিত বিষয়কে তাদের জন্য হারাম করেছে এবং হারাম ঘোষিত বিষয়কে হালাল বানিয়েছে।
আর তারা সেই সব বিষয় নিজেদের আলেম ও দরবেশদেরকে তথা তাদের বিধি ব্যবস্থা মেনে নিয়েছে।-(বিস্তারিতঃ তাফসিরে ইবনে কাসীর আলোচ্য আয়াতের তাফসীর দ্রষ্টব্য।)
এখন এই যে মাযহাবীরা কি বলবা উপরে ফরজ ও বিধান দিয়ে তোমাদের আলেমরা রব হল না হয়নি???????
{{ Wait & See }}
ফরয রহিত করা এবং যোগ করার অপচেষ্টায় মাযহাবী ফেরকা
প্রচলিত হানাফি এর গুমোর ফাঁস !!!¡¡¡- পর্ব - এক (১)
¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤
বিষয়: ফরয রহিত করা এবং যোগ করার অপচেষ্টায় মাযহাবী ফেরকা :
মাযহাবী (চার রা)
তারা বিনা দলিল প্রমাণে ফরয নির্ধারণ করেছেন ১৩০ টি।
যার মধ্যে বৃদ্ধি করেছেন এবং বিয়োজনও করেছেন,
এক দিকে
চার মাযহাব চার ফরজ ,
চার কুরসী চার ফরয নির্ধারণ করেছেন।
অপর দিকে ফরয রহিত করেছেন।
যেমন তারা ১৩০ ফরয থেকে
জিহাদ করা,
পর্দা করা,
জানাজার সালাত,
ইলম শিক্ষা করা,
তাবলীগ করা,
রুজি রোজগার করা,
পিতা মাতার খিদমাত ইত্যাদি ফরজ বাদ দিয়েছেন।
অপরদিকে ১৩০ ফরয আলোচনা করতে গিয়ে পাঁচ ওয়াক্ত সালাত পাঁচ ফরত আরকান আহকাম ১৩ ফরয এবং পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের ১৭ রাক'আত সালাত ফরয ঠিকই ধরেছেন।
অর্থাত্- সালাতের প্রতিটি ফরত পৃথক পৃথক ভাবে গণনা করেছেন।
কিন্তু
হাজ্জের তিন ফরয,
যথা ইহরাম বাঁধা, আরাফার ময়দানে অবস্থান এবং তাওয়াফে এফাযাকে তারা ফরয থেকে বাদ দিয়েছেন।
এমন ভাবে আর ও বহু ফরয বাদ দিয়ে এবং যোগ করে তারা রব অথবা নবী দাবীর পরিচয় দিয়েছেন।
{{~Wait & See~}}
কিছু বলবনা.......... নিজের লোক!!! মাযহাবী গোষ্টি
কিছু বলবনা..........
নিজের লোক!!! মাযহাবী গোষ্টি!!!
========================
1.® চূড়ান্ত
সিদ্ধান্তদাতা নবী
নয়, চূড়ান্ত সিদ্ধান্তদাতা মুজতাহীদগণ- লুৎফর ফরাযি। কিছু বলবনা.......... নিজের লোক!!!
2. ® যারা নবীরে দেখে নাই তাদের জন্য আলেমই নবী-
ওলীপুরি। কিছু বলবনা.......... নিজের লোক!!!
3. ® মহিলারা মসজিদে গেলে ফিতনা হবে-ওলীপুরি অথচ রাসূল সাঃ তা নিষেধ
করেননি বরং বাধা
দিতে নিষেধ করেছেন। কিছু বলবনা.......... নিজের লোক!!!
4. ® আল্লাহর আন্দাজ নাই- চরমোনাই। কিছু
বলবনা.......... নিজের লোক!!!
5.® আমার নামে দুরূদ না পড়লে নামাজ হবেনা-ফুরফুরা পীর। কিছু বলবনা.......... নিজের লোক!!!
6.® আল্লাহ্ ও রাসূল সাঃ একই, আলাদা নয় (নাউযুবিল্লাহ)-
ফুরফুরা পীর। কিছু
বলবনা.......... নিজের লোক!!!
7. ® আমি রাসূল সাঃ কে উলংগ অবস্থায় ডাস্টবিনে দেখেছি (নাউযুবিল্লাহ)-
দেওয়ানবাগী। কিছু
বলবনা.......... নিজের লোক!!!
8. ® ফাতেমা রাযীঃ এর সাথে আমার বিয়ে হয়ছে (নাউযুবিল্লাহ)-
দেওয়ানবাগী। কিছু
বলবনা.......... নিজের লোক!!!
9. ® আল্লাহ্ স্বয়ং
আমার মিছিলে
স্লোগান দেয় (নাউযুবিল্লাহ)-
দেওয়ানবাগী। কিছু
বলবনা.......... নিজের লোক!!!
10. ® পরকালে মুক্তির জন্য ইসলাম ধর্ম গ্রহনের আবশ্যকতা নেই- আটরশী পীর। কিছু বলবনা.......... নিজের লোক!!!
11. ® বাবা তোর ভালমন্দ আমার হাতে- আটরশী
পীর। কিছু বলবনা.......... নিজের লোক!!!
12. ® ফাতেমা রাযীঃ
আমাকে দু'বাহু দ্বারা জড়িয়ে ধরল
(নাওযুবিল্লাহ)-
আশরাফ আলী
থানভী। কিছু
বলবনা.......... নিজের লোক!!!
13. ® শিব মুসলমানদের প্রথম নবী- দেওবন্দী মুফতি ইলিয়াস। কিছু বলবনা......... নিজের লোক!!!
14.দেওবন্দীরা ২০১১ সালে ফতওয়া দিয়েছিল যে, দেওবন্দী ও হিন্দুরা ভাই ভাই। কিছু বলবনা..........
নিজের লোক!!!
আর কত বলব?
হানাফি (হাপানি) মাযহাব রাসুল (সাঃ) এর জামানা থেকেই ছিল ! লুতফর কাজ্জাব
হানাফি (হাপানি) মাযহাব রাসুল (সাঃ) এর জামানা থেকেই ছিল ! লুতফর কাজ্জাব
হাসতে হাসতে :-D :-D :-D :-D :-D হা হা হা হা পেট
ব্যাথা হয়ে গেল
কথিত মাযহাবী Lutfor
Farazi তার এক জঘন্য
বক্তিতায় বলতেছেন:
:-D :-D :-D :-D :-D হা হা হা হা
”হানাফি (হাপানি ) মাযহাব রাসুল (সাঃ) এর জামানা থেকেই ছিল !”
:-D :-D :-D :-D :-D
হা হা হা হা পুরাই
দাজ্জাল তার প্রমান
এইটাই।
:-D :-D :-D :-D :-D
হা হা হা হা আর কিছুই দরকার নাই এই কথিত হানাফি (হাপানি )।
:-D :-D :-D :-D :-D হা হা হা হা
দাজ্জাল
লুতফর।
:-D :-D :-D :-D :-D হা হা হা হা
শয়তান লুতু : আবু হানিফা (রহ)
কি জানত যে তার
নামে মাযহাব আছে
এই কাজ্জাবের
কথা শুনলে শুধুই
:-D :-D :-D :-D :-D হা হা হা হা
হাসি পায়।
:-D :-D :-D :-D :-D হা হা হা হা
হিন্দুদের মাও কে হত্যার জন্য বিক্রয় করে কেন??? মা কি আসল না সত ??
হিন্দুদের মাও কে হত্যার জন্য বিক্রয় করতে কেন???
মা কি আসল না সত ??
যে ইন্ডিয়ান হিন্দুরা আজ গরুর মাংস খাওয়ার দোহায় দিয়ে মুসলিম হত্যা করছে এবং গরু জবাই করা যাবেনা বলে মুখ ফেনা ফেনা করে ফেলছে সেই ইন্ডিয়ান হিন্দুরা আজ
গরুর মাংস রপ্তানিতে বিশ্বে
চ্যাম্পিয়ান!!!!
!!!!
পৃথিবীতে সর্বাধিক গরুর মাংশ
রপ্তানিকারক তিন
দেশের নাম:
১) ভারত : ২.৫ মিলিয়ন টন
২)ব্রাজিল : ২.০ মিলিয়ন টন
৩) অস্ট্রেলিয়া : ১.৫ মিলিয়ন।
এবার দেখি, ভারতের কোন কোন কোম্পানি
সবচেয়ে বেশি গরুর মাংশ রফতানি করে এবং তাদের মালিকের নাম কি.......???
- ১ আল-কাবীর এক্সপোর্ট প্রাইভেট লিমিটেড, মালিক : শতীস ও অতুল সাবহারওয়াল
- ২ এরাবিয়ান এক্সপোর্ট প্রাইভেট লিমিটেড, মালিক : সুনীল কাপুর
- ৩ এমকে আর ফ্রোজেন ফুড এক্সপোর্ট প্রাইভেট লিমিটেড, মালিক : মদন এবোট
- ৪ পিএমএল ইন্ডাস্ট্রিজ প্রাইভেট লিমিটেড, মালিক : এ এস বৃন্দা।
কপি
[[ বিঃদ্রঃ আমি কাজীকে আবার পাল্টা জবাব দিয়েছি তার লিংক ]]
কাজীর মূল লেখার কপি যা সংগ্রহ করা সংযোজনের পূর্বের
//কাজী
ছাইফুজ্জামান
মাঝহাব বিদ্ধেষী
Md SaRower HosSain
এর মাঝহাব নিয়ে
বিষেধাগার ও তার
বিদ্ধেষপূর্ণ কিছু
প্রশ্ন ও তার জবাব।
:
প্রশ্ন:-
1) লা-মাযহাবী দ্বারা
কি বলতে চাও ???
==============
জবাব:-
যারা মুজতাহিদ
ইমামগণ ইজতেহাদ
অস্বীকার করে
নিজেরা মুজতাহিদ
না হওয়া সত্ত্বেও
নিজেরাই মুজতাহিদ
সেজে বসে আছে,
তাদেরকেই লা-
মাঝহাবি বলি।
প্রশ্ন:-
2) সর্বপ্রথম লা-
মাযহাবি হলেন
মুহাম্মাদ (সাঃ)!
===============
======
জবাব:- রাসূলুল্লাহ
সাল্লাল্লাহু
আলাইহি
ওয়াসাল্লাম মাঝহাব
মানবেন কেন? তিনি
তো ওহি প্রাপ্ত
শরিয়ত প্রণেতা।
তাঁর নিকট ওহি
এসেছে, তিনি
শরিয়ত প্রণেতা,
তাঁর মুক্কাল্লিদ
হওয়ার প্রয়োজন
নাই। তাই তিনি
কারো মুক্কাল্লিদ
নন।
এখন আপনাকে
জিজ্ঞেস করি যে,
আপনিও কি অনুরুপ
কিছু দাবি করতে
চান?
জবাব দিন।
প্রশ্ন:-
(3) লা মাযহাবি দিয়ে
আপনি কি বুঝাতে
চাচ্ছেন? লা
মাযহাবি মানে যদি
কোন মাযহাবের
অনুসরণ না করাকে
বুঝিয়ে থাকেন তবে
সর্বপ্রথম লা-
মাযহাবি ব্যক্তি
হলেন মুহাম্মাদ
রাসুলুল্লাহ ﷺ।
জবাব:-
এই প্রশ্নের জবাব
২য় প্রশ্নের জবাব
একই।
তিনি নিজেই
শরিয়ত প্রণেতা
অন্যের বিশ্লেষণ
মানতে যাবেন কেন?
এখন যদি ওহি আসার
সম্ভাবনা থাকতো
তাহলে হয়তো আপনি
দাবি করতে পারতেন
আপনার উপর ওহি
নাজিল হয়েছে। তাই
আপনি কাউকে
মানছেন না।
যেহেতু ওহির দরজা
এখন বন্ধ, তাই
আপনি ওসব বলতে
পারেন না।
আপনাকে অবশ্যই
মুজতাহিদ ইমামের
তাকলিদ করতে হবে।
কারণ আপনি নবী
নন, মুজতাহিদও নন।
প্রশ্ন:-
( 4) তেমনি ভাবে-
আবু বকর (রাঃ)
ছিলেন লা-মাযহাবি!
(5) হযরত উমর (রাঃ)
লা-মাযহাবি! (6)
হযরত উসমান (রাঃ)
লা-মাযহাবি! (7)
হযরত আলী (রাঃ)
লা-মাযহাবি!
জবাব:-
তাঁরা নবীজিকে
দেখে তাঁর থেকে
শিখে সরাসরি আমল
করেছেন, আপনি সে
রকম হতে পেরেছেন
কি?
এছাড়া তাঁরা ছিলেন
জলিলুল ক্কদর
সাহাবি এবং
মুজতাহিদ।
আপনি এখনো তাঁদের
পায়ের ধুলার সমানও
হতে পারেন নি।
প্রশ্ন:-
( 8) একই ভাবে ইমাম
আবু হানীফা (রহ.)
তিনি কোন মাযহাব
মানতেন? তার তো
কোন মাযহাব ছিলো
না? সুতরাং ইমাম আবু
হানীফা (রহ.) তিনিও
লা-মাযহাবি! (9)
ইমাম শাফি (রহ.) লা-
মাযহাবি! (10) ইমাম
মালেক (রহ.) লা-
মাযহাবি! (11) ইমাম
আহমাদ ইবনে
হাম্বল (রহ.) লা-
মাযহাবি!
জবাব:-
যারা নিজেই
মুজতাহিদ, তাদের
জন্য অন্য কারো
ইজতেহাদ মানা
নিস্প্রয়োজন।
উপরোক্ত মনিষিগণ
যেহেতু মুজতাহিদ
ছিলেন, তাই তাঁরা
সরাসরি রাসূলের
মুক্কাল্লিদ।
প্রশ্ন:-
( 12) আবু হানীফা রহ
কি হানাফী মাযহাব
তৈরী করেছেন? (13)
আবু হানীফা রহঃ কি
সব বিষয়ে সমাধান
দিয়ে গেছে? যদি
দিয়ে থাকে তাহলে
পরবর্তীতে নতুন
সমস্যা দেখা দেয়
কেন??? (14) আবু
হানীফার জন্মের
আগের দিন যেসব
মানুষ মারা গেছে
তারা কোন মাযহাব
মানতো? তারা সবাই
"লা-মাযহাবী"
ছিল ?? (15) আবু
হানীফা যখন শিশু
ছিলো তখন সারা
দুনিয়ার মুসলিমগণ
কোন মাযহাব
মানতো? "লা-মাযহাব"
কি?? (16) আবু
হানীফা তো আর
জন্ম থেকেই
মুজতাহিদ ছিলেননা।
মুজতাহিদ হতে কম
করে হলেও ২৫/৩০
বছর বয়স হয়েছে
তার। তাহলে আবু
হানীফার বয়স
২৫/৩০ বছর হওয়ার
আগে সারা দুনিয়ার
মুসলিমরা কোন
মাযহাব মানতো? "লা-
মাযহাবী" কি??
দলিল সহ জানতে
চাই।
জবাব:-
বিজ্ঞ ব্যাক্তি হলে
উপরের জবাবই
যথেষ্ট।
আর অজ্ঞ হলে
তর্ক করা বৃথা।
(মূল লেখা সময় দিন তারিখ September 28 . Monday at 9:57am)///
বিঃদ্রঃ সে (কাজী) পর সংযোজিত করেছে, তার জবাব দিব না, আমি তার মূল পোষ্টের মূল লেখার জবাব দিব তার লিংক এটা
[[ বিঃদ্রঃ আমি কাজীকে আবার পাল্টা জবাব দিয়েছি তার লিংক ]]
লা-মাযহাবী কাকে বলে ???
%লা-মাযহাবী কাকে বলে ???%
এই Lutfor Farazi দেওবন্দীর যাতে মাথা ব্যথা
লা-মাযহাবী ফিতনা নিয়ে
আজকে ওরে এই লা মাযহাবী নিয়ে বাঁশ দিমু
2048:@ [356001264552341:]
ঐ মাযহাবী দেওবন্দীর ছেলে দেখও নিচে এই সম্মাণিত ব্যক্তিগন কোন কোন মাযহাব মানত ????
(হাপানিদের স্বাভাব হল ব্লক দিয়ে পালিয়ে বেড়ানো Lutfor Farazi এই দেওবন্দী একটা)
((বিঃদ্রঃ যারা হাপানি পালানোর কথা এখনো বলা হয়নি পরে হয়ত বলা লাগতে পারে ))
==============
(1) লা-মাযহাবী দ্বারা কি বলতে চাও ???
==============
(2) সর্বপ্রথম লা-
মাযহাবি হলেন
মুহাম্মাদ (সাঃ) !
=====================
(3) লা মাযহাবি দিয়ে
আপনি কি বুঝাতে
চাচ্ছেন?
লা মাযহাবি মানে
যদি কোন মাযহাবের অনুসরণ না করাকে বুঝিয়ে থাকেন তবে সর্বপ্রথম লা-
মাযহাবি ব্যক্তি
হলেন মুহাম্মাদ
রাসুলুল্লাহ ﷺ।
(4) তেমনি ভাবে-
আবু বকর (রাঃ)
ছিলেন লা-মাযহাবি!
(5) হযরত উমর (রাঃ) লা-মাযহাবি!
(6) হযরত উসমান (রাঃ)
লা-মাযহাবি!
(7) হযরত আলী (রাঃ)
লা-মাযহাবি!
(8) একই ভাবে ইমাম
আবু হানীফা (রহ.)
তিনি কোন মাযহাব
মানতেন? তার তো
কোন মাযহাব ছিলো
না?
- সুতরাং ইমাম আবু হানীফা (রহ.) তিনিও লা-মাযহাবি!
- (12) আবু হানীফা রহ কি হানাফী মাযহাব তৈরী করেছেন?
- যদি দিয়ে থাকে তাহলে পরবর্তীতে নতুন সমস্যা দেখা দেয় কেন???
- উপরিউক্ত প্রশ্নের জবাব চাই।
দলে দলে বিভক্ত
%দলে দলে বিভক্ত %
_____________________
"অবশ্য যারা ধর্ম সর্ম্পকে নানা মতের সৃষ্টি করেছে এবং বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়েছে তাদের কোন দ্বায়িত্ব তোমার (মুহাম্মাদ সাঃ) নেই,তাদের বিষয় আল্লাহর এখতিয়ার ভুক্ত"(সূরা আন'আম ৬/১৫৯)
_____________________
"তোমরা সকলে মিলিত ভাবে আল্লাহর রশিকে শক্ত করে আকঁড়ে ধর ,দলে দলে বিভক্ত হয়ো না"আল ইমরান ৩/১০৩ (অর্থাত্ কুরআন ও সহিহ হাদিসকে)॥
_____________________
হাদিস নং (১) এক
_____________________
হযরত আবদুল্লা বিন আমর (রাঃ) হইতে বর্ণিত ,তিনি বলেন রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলিয়াছেন,বনী ইসরাইলদের যাহা হইয়াছিল আমার উম্মাতের অবস্থাও ঠিক অনুরূপ তাহই হইবে। যেমনি ভাবে এক পায়ের জুতা অন্য পায়ের জুতার সমান হয়। এমন কি যদি তাহাদের মধ্যেও কেহ নিজের মায়ের সহিত প্রকাশ্যে ব্যভিচারে লিপ্ত হইয়াছিল তাহা আমার উম্মাতের মধ্যেও সেইরূপ লোক হইবে । এতদ্ভিন্ন বনী ইসরাইল বাহাত্তুর দলে বিভক্ত হইয়াছিল। আর আমার উম্মাত বিভক্ত হইবে তিয়াত্তর দলে(৭৩)। আর তাহাদের একটি দল ব্যতিত সকলই জাহান্নামে যাইবে, সাহাবারা রাঃ বলিলেন হে আল্লাহর রাসূল সাঃ ! সেটি কোন দল? উত্তরে তিনি বলিলেন ,"আমি ও আমার সাহাবীগণ যে দলে আছি" যাহারা সেই দলে অবিচল থাকিবে।(তিরমীযি-মিশকাত মাদ্রাসা পাঠ্য ১ম খন্ড অধ্যায় ৭ পৃষ্ঠা নং ২৯৫ হাঃ নং ১৬২/৩১)
_____________________
হাদিস নং (২) দুই
_____________________
মু'আবিয়া ইবনে আবূ সুফিয়ান(রাঃ) থেকে বর্ণিত ,রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,তোমাদের পূর্ববতী আহলে কিতাবরা ৭২ দলে বিভক্ত হয়েছে, আর উম্মতের লোকেরা অচিরেই ৭৩ দলে বিভত্ত হবে , তাদের ৭২ দল হবে জাহান্নামী আর একটি দল হবে জান্নাতি, আর তা হলো "আল জামা'আহ"। (আবু দাউদ হাঃ নং ৪৫৯৯; দারেমী হাঃ নং ২৫১৮; জামেউল আহাদীস হা নং ৪৫৮২; জামেউল উসুলঃ হাঃ নং ৮৪৮৯; কানযৃল উম্মালঃ হাঃ নং ৩০৮৩৫; মুসনাদে সাহাবাঃ হাঃ নং ২০)
[01/10/2015]
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)