সোমবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০১৫
মহিলাদের বুকের উপর হাত বাঁধা নিয়ে Md SaRower Hossain VS Lutfor Farazi
মহিলাদের বুকের উপর হাত বাঁধা নিয়ে Md SaRower Hossain VS Lutfor Farazi
======
লুত্ফর ফরাজীর কৈই তুই
Lutfor Farazi (01723785925
এর সাথে আমি কথা বলি আজ ( Oct 7, 2014 বেলা ১২টা ৫৬ মিঃ ৫১ সেঃ Pm
Call duration 01:32 মিনিট
বিষয়= মহিলাদের বুকের উপর হাত বাঁধা নিয়ে
===
আমি= আসসালামু আলাইকুম,
Lutfor= ওলাইকুমুস সালাম ওয়ারাহমাতুহু
আমি=
আপনার নাম কি Lutfor Farazi ?
Lutfor= জি ,
আমি= আমি একটা প্রশ্ন করতে চাই ছিলাম?
Lutfor= জি ,আচছা বলুন।
আমি= প্রশ্নটা হইতেছে এই যে মাহিলারা যে বুঁকের উপরে হাত বাঁধে ঠিক আছে, এর কি কোন দলিল আছে??
Lutfor= জি , তাইবে তৌলদ।
আমি= তাবিল (কথার আওয়াজ কম ছিল বিধায় .
Lutfor= তাবেই তাবেই তাবেই, তাবেই বুঝেন??
আমি= হ্যাঁ, তাবেই বুঝি ঠিক আছে,
তাবেই,তাবে -তাবেই
তাবেই হচ্ছে যে সেই ব্যক্তি যে সাহাবিদের দেখেছে। আর তাবে-তাবেঈ হচ্ছে সেই ব্যক্তি যে তাবেঈ কে দেখেছে।
Lutfor= হ্যাঁ ।
আমি= এই তো।
Lutfor= হ্যাঁ।
আমি= এটা কোথায় আছে ?
Lutfor= তাবেই তৌলদ,মুসনাদে আবি শায়ইবাতে।
আমি= আবি শায়ইবা, আবি শায়ইবাতে।আমি অনেকগুলো দলিল দেখেছি কিন্তু এই দলিলটা পাইনি এবং নেটে একটা নোট আছে আমার লেখা, ঠিক আছে।
MD SAROWER HOSSAIN এখন নামটা Change করা হইছে ""সত্য প্রচার""
ঠিক আছে।
#এখন আমি ব্লকে আছি আপনার।
দলিলটা দেখি কত টুকু!!
#আমি আজ রাত ৮টায় (৮টা ৪৫মিঃ একটা পোষ্ট করব।
পোষ্ট টা বর্তমানে আছে, কিন্তু পোষ্টার উত্তরো এখনো পাই নি হানাফিদের কাছ থেকে??
এই হল মোবাইলে কথা শেষ
এখন Lutfor এবার আপনা দলিল গুলো দেন দেখবে দেশবাসী
[গত লিংক ও ফরাজি সাহেবের আইডি লিংক এবং আইডি নং ১ম কমেন্ট আছে
{{{ গত পোষ্টের কপি
Mar 9 ,2014
দেখেন তো কত দিন আগের
#আমি কেন প্রচলিত
হানাফি নয়?-৩
Lutfor Farazi চোখ
দিয়ে দেখও
#হিদায়াহ
(করাচীঃ কুরআন মহল)
১/১০২ পৃ; ইলমুন
ফিক্বাহ ২/৭১ পৃ।
লিখা আছে:
>>>>>>নারীদের বুকের
উপর হাত বাঁধা<<<<<<
আর পূরুষদের নাভীর
নিচ বাঁধা।
#চিহ্ন>> <<অঙ্কিত
অংশ দলিল কুরআনের
কোন আয়াত ও কোন
সহিহ হাদিস আছে?
#দলিল ছাড়া ইবাদাত
পদ্ধতি গ্রহন কোথায়
আছে?
#আলিম পাঠ্য তানবীরুল
মেশকাত ২য় খন্ড
{প্রকাশকাল জুন ২০০৭
ইং} অধ্যায় ১০ (বাবু
সিফাতিস সালাত ১ম
পরিচ্ছেদ হাদিস নং ৭৪১
এর সংশ্লিষ্ট
আলোচনায় পৃঃ৩২৩
ক্রমিক নং ৩ এ
বলা আছে যে ইমাম আবু
হানিফা রঃ মতে ........।আর
মহিলারা সিনার নিকট
(হাত) রাখবে।
Lutfor Farazi
মিঃ মুফতি আপনার
মারা শায়েখ সহ
মিঃ একটা দলিল দেও তো রাসুল সাঃ বলেছে,
মহিলারা সিনার নিকট
(হাত) রাখবে।
Lutfor Farazi
আপনারা তো রাসুল
সাঃ কে মানো না।
Lutfor Farazi
আপনারা মানো (দেওবন্দ) হিন্দুস্থানকে (ভারতK
তাই মিঃ দেওবন্দ
পুজা করেন কেন??
Lutfor Farazi দেওবন্দ এর
হক হওয়ার দলিল
কি আছে হাদিসে ???
Mar 9 ,2014 .
সোমবার, ৭ ডিসেম্বর, ২০১৫
ভারতীয় উপমহাদেশে হানাফীরা ৫ ভাগে বিভক্ত হয়েছেঃ
ভারতীয় উপমহাদেশে
হানাফীরা ৫ ভাগে
বিভক্ত হয়েছেঃ
১. কাদিয়ানী – এরা
গোলাম আহমাদ
কাদিয়ানী নামে এক
দাজ্জাল যে মিথ্যা
নবুওতীর দাবী
করেছিলো তার
উম্মত।
এরা নিজেদেরকে
“আহমদীয়া” নামে
পরিচয় দেয়। এরা
পরিষ্কার কাফের ও
মুরতাদ।
২. মওদুদী জামাত –
এরা সাইয়্যেদ
আবুল আলা মওদুদীর
অনুসারী। এদের
সংগঠনের নাম
জামায়েতে ইসলামী।
ইসলাম ধর্মের
রাজনৈতিক
অপব্যাখ্যা
দাঁড় করিয়ে তারা
গণতন্ত্রের শিরকী
কুফুরীকে জায়েজ
বানিয়েছে,
হরতালকে
জিহাদের সমান
বানিয়েছে,
নির্বাচনকে
ওহুদ-বদরের ময়দান
বানিয়েছে। আর
এই তরীকায়
মারামারি করে কেউ
মরে
গেলে তারা শহীদ
হিসেবে
সার্টিফিকেট
দেয় আর বড় পুণ্যের
কাজ বলে মনে
করে। ক্ষমতায়
যাবার জন্য যেকোনো
সময় তারা তাদের
নীতি-গতি
পরিবর্তন করে।
একবার নারী
নেতৃত্ব
হারাম অনৈসলামিক
ফতোয়া দেয়,
আবার ক্ষমতায়
যাবার জন্য
হুদায়বিয়ার চুক্তির
দোহাই দিয়ে জায়েজ
বলে তর্ক করে।
৩. বেরেলভী – এরা
আহমাদ রেজা খান
বেরেলবীর অনুসারী।
এরা নিজেদেরকে
“রিজভী”,“বেরেলব
ী” বা কখনো
“সুন্নী”নামে পরিচয়
দেয়, যদিও
সুন্নতের সাথে
তাদের কোনো
সম্পর্কে
নেই। তাদের কাছে
ধর্ম মানেই হলো
কবর, মাজার আর
পীর পূজা। এদের
শিরকি কুফুরী
অনেক ক্ষেত্রে
হিন্দুদের
মতোই। মাযারে
সিজদা দেওয়া,
পীরকে
খুশি করার জন্য
পীরের পায়ে খাসি-
মুরগি উতসর্গ করা,
বিপদে পড়ে
আল্লাহকে না ডেকে
পীর-বুজুর্গদেরক
ে ডাকা, বানোয়াট
শীরকি কাহিনী
দিয়ে
ওয়াজ করা...এমন বহু
অপকর্মের সাথে
জড়িত এই বিদাতী
সূফীরা।
দেওয়ানবাগি,
কুতুববাগী,রাজার
বাগি,
সাইদাবাদী,আটরশী
, মাইজভান্ডারি,মা
নিকগঞ্জ...এদের
প্রধান প্রধান পীরের
তরিকাগুলোর নাম।
৪. দেওবন্দী – এরা
দেওবন্দ মাদ্রাসা
ও তার আলেমদের
অন্ধ ভক্ত। তারা
মনে করে দেওবন্দ
হচ্ছে শ্রেষ্ঠ
মাদ্রাসা যদিও
ভারতের বাইরে এই
মাদ্রাসাকে মানুষ
চিনেইনা, এইখানে
পড়তে আসাতো দূরের
কথা। এরা
মক্কা-মদীনার
আলেমদের সাথে
সাথে
উপরে উপরে ভাব
দেখায়, কিন্তু
অন্তরে তাদের সাথে
দুশমনি রাখে ও
তাদের নামে মিথ্যা ও
বাজে কথা প্রচার
করে বেড়ায়।
দেওবন্দী আলেমদের
মাঝে
অনেক শিরকি
কুফুরী লক্ষ্য করা
যায়
যেগুলো বেরেলবীদের
মাঝেও দেখা যায়।
তবে পার্থক্য হলো –
দেওবন্দীদের
শিরকি কুফুরীগুলো
অনেকটা গোপন,
অধিকাংশ মানুষই
জানেই না।
৫. তাবলিগ জামাত –
মাওলানা ইলিয়াস
সাহেবের স্বপ্নে
প্রাপ্ত ধর্ম তাবলিগ
জামাত নিজেদের
মনমতো দাওয়াত ও
তাবলিগের একটা
জামাত যাদের মূল
উদ্দেশ্য হলো
ইসলাম নাম দিয়ে
দেওবন্দী মতবাদ
প্রচার করে যাওয়া।
এরা কুরান হাদীস
বাদ দিয়ে ফাযায়েল
আমাল নামক একটা
ভেজালের কেতাব
পড়ে ও আমল করে
আমাদের দেশে
অনেক বেদাত ও
ভ্রান্ত মতবাদের
মূল
উৎস এই ভেজাল
আমল।___________ _
______________ __
পরিশেষে, এই ৫টা
দলই নিজেদেরকে
হানাফী হওয়ার দাবী
করে কিন্তু আসলে
এরা কেউই প্রকৃত
হানাফী নয়। কারণ
ইমাম আবু হানীফা
ছিলেন খালেস কুরান
ও সুন্নতের অনুসারী
– আর এরা হচ্ছে
নিজদের ফেরকার
অন্ধ অনুসারী।
এইজন্য হানাফী
নামে ৫টা দলে ভাগ
হয়েছে – এবং এক দল
আরেক দলের
সাথে চরম বিরোধ।
সাধারণ মানুষ
হিসেবে আমাদের
উচিত
এই ৫টা ভ্রান্ত দল
থেকেই দূরে থাকা।
আর নিজেদের সাধ্য
অনুযায়ী কুরান ও
সুন্নতের
সত্যিকারের
আলেমদের কাছ
থেকে ইলম শিক্ষা
করে সেই অনুযায়ী
জীবন গঠন করা।
আল্লাহ আমাদের
তোওফিক দান করুন,
আমীন। —
লেবেলসমূহ:
ইমাম নুমান ইবনে সাবিত (আবু হানিফা) (রহঃ),
মাযহাব,
লা মাযহাবী,
হানাফি
ওলীপুরীর মুজতাহিদ হওয়ার শর্তঃ ইমাম আবু হানিফা রঃ এর অবস্থান
ওলীপুরীর মুজতাহিদ
হওয়ার শর্তঃ
.
ওলীপুরী মুজতাহিদ
হওয়ার 1ম শর্ত
হিসেবে বলেন,
মুজতাহিদ হতে
হলে উসুলে তাফসীর
উসুলে
ফিকাহর বিষয়
জানার সাথে
সাথে ত্রিশ পারা
কুরআনের
ব্যাখ্যা রাসুলের
রেখে যাওয়া দশ
লক্ষ হাদীস সনদ
মতন এবং ইখতেলাফ,
রিজাল শাস্ত্র
কন্ঠস্ত থাকতে
হবে।
এটি হল মুজতাহিদ
হওয়ার প্রথম ধাপ।
.
উনার এই শর্ত মতে
আসুন ইমাম আবু
হানিফার অবস্থান
লক্ষ্য করিঃ
* ইমাম নাসাঈ বলেন-
ইমাম আবু
হানিফ. সামান্য কটি
হাদীস
বর্ণনায় প্রচুর ভুল
করেছেন।
(সিলসিলা 1ম
খন্ড-366)।
.
* ইমাম ইবনে আদী
বলেন- আবু
হানিফা যত হাদীস
বর্ণনা
করেছেন তার মধ্যে
মাত্র 19টি
হাদীস বিশুদ্ধ ছিল।
(সিলসিলা 1ম
খন্ড-466)।
.
* ইবনে খালদুন
বলেন- ইমাম আবু
হানিফা বর্ণিত
হাদীস সংখ্যা
17টি পর্যন্ত।
(তারিখে ইবনে
খালদুন
444 পৃঃ সিরাতে নুমান
পৃঃ 102)
.
* ইমাম মুহাম্মাদ তাঁর
উস্তাদ ইমাম
আবু হানিফা থেকে
নিজে
মুয়াত্তা মুহাম্মাদে
মাত্র 13টি
হাদীস বর্ণনা
করেছেন।
(আত্তালীকুন
মুমাজ্জাদ আলা
মুয়াত্তা মুহাম্মাদ
এর ভূমিকা
39পৃঃ)
.
* বিখ্যাত হানাফী
আলেম আব্দুল
হাই লাখনৌভী বলেন:
ইমাম ইমাম
আবু হানিফার
বর্ণিত হাদীস
সংখ্যা 100 এর বেশী
হবে না, বরং
200 (উমদাতুর
রিআয়্যাহ 35 পৃঃ)
.
* ইমাম আবু হানিফা
এর কম হাদীস
বর্ণনার কারণ হল-
হাদীস বর্ণনার
শর্তাবলীর কড়া
কড়ি (সিরাতে
নুমান পৃঃ-103)
.
* ইবনে খালদুন, ইমাম
আবু হানিফার
কম হাদীস বর্ণনার
কারণ হিসেবে
বলেন: আর সহীহ
হাদীস যখন বিবেক
বিরোধী হোত তখন
ওটাকে তাঁর
যয়ীফ বলার
কড়াকড়ি করার
কারণে।
(তারিখে ইবনে
খালদুন 445 পৃঃ)
.
আর যাই হোক ইমাম
আবু হানিফার
দশলক্ষ হাদীস
মুখস্ত ছিল না একথা
সত্য।
****
উপরে
উল্লেখিত শর্ত
মোতাবেক ইমাম আবু
হানিফা কি
মুজতাহিদ ছিলেন?
আরো পড়ুন
Click This Link আবু হানিফা যঈফুল হাদীছ ►ইমাম দারাকুতনী (রহঃ)
Click This Link নুমান ইবনে সাবিত (আবূ হানিফা) (রহঃ) এর প্রতি কঠিন জারাহ
Click This Link ইমাম আবূ হানিফা নিজেই স্বীকার করেছেনঃ আমি যা বলি তার সিংহভাগই ভুল।
লেবেলসমূহ:
ইমাম নুমান ইবনে সাবিত (আবু হানিফা) (রহঃ),
মাযহাব,
লা মাযহাবী,
হানাফি
রবিবার, ৬ ডিসেম্বর, ২০১৫
আবু হানিফা যঈফুল হাদীছ
►ইমাম দারাকুতনী (রহঃ) , ইমাম আবূ হানিফা (রহঃ) থেকে সর্বমোট ১৪ টি হাদীছ নিয়ে এসেছেন তার সুনান কিতাবে।
► হাদীছ নংঃ ২৯৮, ৪১৩, ৪১৪, ৫০৩, ৬২২, ১২৩৭, ১৩৭৭, ৩০১৪, ৩০১৫, ৩৪৫৮, ৩৮৪৭, ৪৪৭৭, ৪৫১০, ৪৭৯৪।
► তাহকীকঃ মাজদী বিন মানসুর বিন সাঈদ আল-সুরা উক্ত হাদীছগুলির মধ্যে ৪১৩, ৫০৩, ৬২২, ১৩৭৭ (মাজদী বিন মানসুর বিন সাঈদ আস-সুরা এই হাদীছের টীকায় বলেছেন আবু হানিফা যঈফুল হাদীছ), ৩০১৪ (মাজদী বিন মানসুর বিন সাঈদ আস-সুরা এই হাদীছের টীকায় বলেছেন আবু হানিফা যঈফুল হাদীছ), ৩৮৪৭, ৪৪৭৭ (মাজদী বিন মানসুর বিন সাঈদ আস-সুরা এই হাদীছের টীকায় বলেছেন আবু হানিফা যঈফুল হাদীছ), ৪৫১০ (মাজদী বিন মানসুর বিন সাঈদ আস-সুরা এই হাদীছের টীকায় বলেছেন আবু হানিফা যঈফুল হাদীছ), ৪৭৯৪ নং হাদীছগুলিকে যঈফ বলেছেন।
(দেখুন মাজদী বিন মানসুর বিন সাঈদ আল-সুরা তাহকীক দারাকুতনী, দার আআল-কুতুব আল-ইলমিয়াহ থেকে প্রকাশ)
লেবেলসমূহ:
ইমাম নুমান ইবনে সাবিত (আবু হানিফা) (রহঃ),
মাযহাব,
লা মাযহাবী,
হানাফি
দেওবন্দীরা ব্রিটিশ রাণী ভেক্টোরিয়ার জারজ সন্তান_ ব্রিটিশ শাসন আমালে উলামায়ে দেওবন্দ স্বাভাবিকভাবে মাদ্রাসা পরিচালিত করতো ও ওয়াজ মাহফিল করে বেড়াতো: (পর্ব ২য়)
(পর্ব ২য়)
দেওবন্দী নামক নামধারী হানাফিরা হল ব্রিটিশ রাণী ভেক্টোরিয়ার জারজ সন্তান
——————————————
ব্রিটিশ শাসন আমালে উলামায়ে দেওবন্দ স্বাভাবিকভাবে মাদ্রাসা পরিচালিত করতো ও ওয়াজ মাহফিল করে বেড়াতো:
——————————————————————————————————————
দেওবন্দিদের দাবী উলামায়ে দেওবন্দ ইংরেজদের বিরুদ্ধে জিহাদ করতো। যদি তারা সত্যিই জিহাদ করতো তাহলে এত বড় একটা মাদ্রাসা ব্রিটিশ শাসকদের সামনে কিভাবে তারা স্বাভাবিকভাবে পরিচালনা করতো। কমন সেন্স দিয়ে চিন্তা করুন।
“আল্লামা আনোয়ার শাহ কাশ্মিরী রহ. এর জীবন ও কর্ম ” নামে জীবনীগ্রন্থ লিখেছেন মাওলানা আব্দুল কাইয়ুম হক্কানী সাহেব। কিন্তু ওনার জীবনীর কোথাও ইংরেজদের বিরুদ্ধে জিহাদ বিষয়ক কোন শব্দ উল্লেখ নেই। বরং এমন দু’টি বিষয় বর্ণিত হয়েছে যেটি ব্রিটিশদের সাথে তাদের সুসম্পর্কের প্রমাণ বহন করে..
১. কাদিয়ানীদের ফিতনার বিরুদ্ধে তিনি কাদিয়ানে মাহফিল করতে যান। কিন্তু কাদিয়ানরা সর্বাত্মকভাবে ব্রিটিশ সরকারের মাধ্যমে চেষ্টা করেছে যে, এ জলসা কাদিয়ানে যেন না হতে পারে। লেখক বলেছেন (একটু খেয়াল করে পড়ুন) —
“কিন্তু উক্ত জলসাকে বাধা দেয়ার আইনগত কোনো কারণ ছিলোনা। কেননা, সে জলসাগুলোতে অত্যন্ত মার্জিত ও দৃঢ়তার সাথে আলেমসুলভ বয়ান হতো এবং কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তাহীনতার সুযোগ দেয়াহতো না।”
উপরের কথা থেকে এটা স্পষ্ট তারা বিভিন্ন স্থানে জলসা করে বেড়াতো ও ইংরেজরা কোন বাধা দিতো না, কারণ তারা ইংরেজদের বিরুদ্ধে কিছুই বলতো না। তাই নিরাপত্তা পেতো, কোন বিশৃঙ্খলা হতো না।
২. ভাওলপুরে কাদিয়ানী ফেতনা জনিত কারনে এক মহিলাকে সাহায্য করার জন্য এক মুকাদ্দমার সাথে শাহ সাহেব জড়িয়ে পড়েন। সে কারণে দেওবন্দী আরো বহু উলামাদের সাথে তাদের ইংরেজদের আদালতে দীর্ঘদিন যাতায়াত করতে হয়েছে। আনোয়ার শাহ কাশ্মিরীর সাথে পাকিস্থানের মূফতি শফি সাহেবও ছিলেন। তাদের কথায় –
‘‘আদলতে এত দেওবন্দী আলেম উপস্থিত ছিলেন যে সেটাকে আদালত কক্ষের পরিবর্তে দেওবন্দের দারুল হাদিস মনে হচ্ছিল………।’’
আর এ মুকদ্দমা রায় দিতে পুরো দু’বছর লেগেছিল।
[এ বিষয়ে বৃহৎ বর্ণনা রয়েছে বইটির ১৮৪ থেকে ১৯১ পৃষ্ঠা পর্যন্ত]
উপরের ঘটনা থেকে বুঝা যায়, তারা ইংরেজদের বিরুদ্ধে কোন জিহাদ করতো না। যদি জিহাদই করতো তাহলে ইংরেজদের আদালতে তাদের এত সাবলীল আনাগোনা কখনও সম্ভব হতো না।
বৃহস্পতিবার, ৩ ডিসেম্বর, ২০১৫
(পর্ব ১ম ) দেওবন্দী নামক নামধারী হানাফিরা হল ব্রিটিশ রাণী ভেক্টোরিয়ার জারজ সন্তান —————————————— ব্রিটিশ শাসকদের সম্পর্কে উপমহাদেশের তৎকালীন হানাফী উলামাদের ফাতাওয়া – ব্রিটিশ সরকারের সাথে জিহাদ করা হারামঃ
(পর্ব ১ম )
দেওবন্দী নামক নামধারী হানাফিরা হল ব্রিটিশ রাণী ভেক্টোরিয়ার জারজ সন্তান
——————————————
ব্রিটিশ শাসকদের সম্পর্কে উপমহাদেশের তৎকালীন হানাফী উলামাদের ফাতাওয়া – ব্রিটিশ সরকারের সাথে জিহাদ করা হারামঃ
—————————————————-
ফাতাওয়া প্রদানের তারিখ: ১৭ই রবিউসসানী, ১২৮৭ হি. (১৭ই জুলাই ১৮৭০)
এখানকার মুসলমানরা খ্রীস্টানদের দ্বারা সংরক্ষিত (নিরাপদ), আর যেখানে নিরাপত্তা প্রদান করা হয় সেদেশে কোন জিহাদ নেই। যখন মুসলমান ও কাফেরদের মধ্যে নিরাপত্তা ও স্বাধীনতার অভাব হবে সেখানে ধর্মীয় যুদ্ধ অপরিহার্য হবে, আর এই শর্ত এখানে অনুপস্থিত। এছাড়া, এটা আবশ্যক যে সেখানে মুসলমানদের বিজয় লাভ ও ইসলামের গৌরব বজায় রাখার সম্ভাবনা থাকতে হবে। যদি সে রকম কোন সম্ভাবনা না থাকে তবে জিহাদ করা হারাম।
তারপর মৌলভীগণ তাদের ফাতাওয়ার সমর্থনে ‘মানহাজুল গাফফার’ এবং ‘ফাতাওয়ায়ে আলমগীরী’ থেকে আরবী উদ্ধৃতি উল্লেখ করেন।
ফাতাওয়া প্রদানকারীদের স্বাক্ষরঃ
মৌলভী আলী মুহাম্মাদ (লাখনৌ)
মৌলভী আবদুল হাই (লাখনৌ)
মুহাম্মাদ ফজলূল্লাহ (লাখনৌ)
মুহাম্মাদ নাইম (লাখনৌ)
মৌলভী রহমতুল্লাহ (লাখনৌ)
মৌলভী কুতুবুদ্দীন (দিল্লী)
মৌলভী ও মুফতী সাদুল্লাহ (লাখনৌ)
মৌলভী লুৎফুল্লাহ (রামপুর)
মৌলভী আলম আলী (রামপুর)
সূত্র: ডব্লিউ ডব্লিউ হান্টার, ইন্ডিয়ান মুসলমানস্, পৃ: ২১৪-২১৫ Screenshot
মাযহাবীদের পোষ্টমর্টেম পার্ট সাত : (৭) সূরা ফাতিহা ৫" ৬" ৭" নং আয়াত
মাযহাবীদের পোষ্টমর্টেম পার্ট সাত : (৭) সূরা ফাতিহা ৫" ৬" ৭" নং আয়াত
==============
মাযহাবীরা অন্য করেকটি দলিল দেয় নং- ৭
ﺍﻫﺪِﻧَــــﺎ ﺍﻟﺼِّﺮَﺍﻁَ
ﺍﻟﻤُﺴﺘَﻘِﻴﻢَ
5. আমাদেরকে সরল পথ
দেখাও,
ﺻِﺮَﺍﻁَ ﺍﻟَّﺬِﻳﻦَ ﺃَﻧﻌَﻤﺖَ
ﻋَﻠَﻴﻬِﻢْ
6. সে সমস্ত লোকের পথ,
ﻏَﻴﺮِ ﺍﻟﻤَﻐﻀُﻮﺏِ
ﻋَﻠَﻴﻬِﻢْ ﻭَﻻَ ﺍﻟﻀَّﺎﻟِّﻴﻦَ
7. যাদেরকে তুমি নেয়ামত
দান করেছ। তাদের
পথ নয়, যাদের
প্রতি তোমার গজব
নাযিল
হয়েছে এবং যারা পথভ্রষ্ট।
এখানে আল্লাহ তায়ালা তাক্বলীদের নির্দেশ দিচ্ছেন।
¤¤¤¤¤ জবাব ¤¤¤¤
এই যে
১.
আপনার (হানাফি) সব খানে তাক্বলিদ খুজেন কেন ???
২.
তাক্বলিদ কাকে বলে এটা আগে বলেন ??
5 নং আয়াতে সরল পথের কথা বলেছে এটা এদের মধ্যে কোন কোনটা 1.হানাফি সরল পথ 2.শাফি সরল পথ 3.মালেকি সরল পথ 4.হাম্বলি সরল পথ
না উপরের একটাও না নিচের এইটা
5.সিরাতে মুস্তাকিম (সুরা আনআম ১৫৩ নং আয়াতের বর্ণিত সরল পথ এবং মিশকাত মাদ্রাসা পাঠ্য ১ম খন্ড হাঃ ১৫৮/২৭ পৃঃ ২৯১ ,আহামদ, নাসাঈ, দারমী )
6 নং আয়াত
সে সমস্ত লোকের পথ,
#এই আয়াত তাক্বলিদ এর সংঙ্গাকে বা তাক্বলিদকে খন্ড করে, (দেখতে এই লংকে তাক্বলিদের সংঙ্গা আছে:
কারণ, তাক্বলিদ হবে শুধু #এক জন মুস্তাহিদ ইমাম এর , এই মুস্তাহিদ এর কোন মত স্পষ্ট কুরআন ও হাদিসের বিপক্ষে গেলেও , মুকালীদ্ব অন্য আরেক জন ইমাম এর মত যেটা কুরআন ও হাদিস মতে সঠিক সে গ্রহন করতে পারবে না, """"তাক্বলিদের সংঙ্গা বিরুদ্ধীতা করবে""""॥
7 নং আয়াতের অপর অংশ:
#যাদেরকে তুমি নেয়ামত
দান করেছ।তাদের পথ নয়, যাদের প্রতি তোমার গজব নাযিল হয়েছে এবং যারা পথভ্রষ্ট।
এর ব্যাখ্যা দেখতে পারেন তাফসিরে ইবনে কাসীর এর সূরা ফাতিহা এর ৬ ও ৭ নং আয়াত"
আসুন দেখি, আল্লাহ
তায়ালা কাদেরকে নিয়ামত দান করেছেনঃ
ﻭَﻣَﻦ ﻳُﻄِﻊِ ﺍﻟﻠّﻪَ ﻭَﺍﻟﺮَّﺳُﻮﻝَ
ﻓَﺄُﻭْﻟَـﺌِﻚَ ﻣَﻊَ ﺍﻟَّﺬِﻳﻦَ ﺃَﻧْﻌَﻢَ
ﺍﻟﻠّﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻬِﻢ ﻣِّﻦَ ﺍﻟﻨَّﺒِﻴِّﻴﻦَ
ﻭَﺍﻟﺼِّﺪِّﻳﻘِﻴﻦَ ﻭَﺍﻟﺸُّﻬَﺪَﺍﺀ
ﻭَﺍﻟﺼَّﺎﻟِﺤِﻴﻦَ ﻭَﺣَﺴُﻦَ
ﺃُﻭﻟَـﺌِﻚَ ﺭَﻓِﻴﻘًﺎ
69
আর যে কেউ আল্লাহর হুকুম এবং তাঁর রসূলের হুকুম মান্য করবে, তাহলে যাঁদের প্রতি আল্লাহ নেয়ামত দান করেছেন, সে তাঁদের সঙ্গী হবে। তাঁরা হলেন নবী, ছিদ্দীক, শহীদ ও সৎকর্মশীল
ব্যক্তিবর্গ। আর তাদের সান্নিধ্যই হল উত্তম।
(নিসা -৬৯)
এ ব্যাপারে সাহাবী বলেন দেখুন-
আবদুল্লাহ
ইবনে আব্বাস
রাঃ বলেন,"এর
ভাবার্থ হচ্ছেঃ হে আল্লাহ, আপনি আমাকে ঐ সব ফেরেশতা, নবী, সিদ্দীক, শহীদ এবং সৎলোকের পথে পরিচালিত করুন যাদেরকে আপনি আপনার আনুগত্য ও ইবাদাতের
কারণে পুরস্কৃত করেছেন।"
রাবী বিন আনাস
রাঃ বলেন, "এর অর্থ
হচ্ছে নবীগণ। "
মুজাহিদ রহঃ অর্থ
নিয়েছেন, মুমিনগণ।
অকী রহঃ অর্থ
নিয়েছেন,
মুসলিমগন।
আবদুর রহমান
রহঃ অর্থ নিয়েছেন,
'রাসুলুল্লাহ (সাঃ) ও
সাহাবীগণ (রাঃ) '
ইবনে কাছীর
রহঃ সবগুলো ব্যাখ্যাকেই
সমর্থন করেছেন।
(তাফসীর
ইবনে কাছীর
১/১১১-১১২ পৃঃ)
আল্লাহ তায়ালা এখানে আমাদেরকে নির্দেশ দিচ্ছেন আমরা যেন দুআ করি যাতে তাঁর নেয়ামত প্রাপ্ত বান্দাদের অনুসৃত
পথের অনুসরন
করতে পারি।
আর সেই পথটি হচ্ছে 'সীরাতুল
মুস্তাকীম '। { কুরআন ও হাদিসে সিরাতুল মুস্তাকিমের বর্ণনা
যা আল্লাহ তায়ালা নিজ অনুগ্রহে আমাদেরকে দেখিয়ে দিয়েছেন।
ﻭَﻧَﺰَﻋْﻨَﺎ ﻣَﺎ ﻓِﻲ ﺻُﺪُﻭﺭِﻫِﻢ
ﻣِّﻦْ ﻏِﻞٍّ ﺗَﺠْﺮِﻱ ﻣِﻦ ﺗَﺤْﺘِﻬِﻢُ
ﺍﻷَﻧْﻬَﺎﺭُ ﻭَﻗَﺎﻟُﻮﺍْ ﺍﻟْﺤَﻤْﺪُ ﻟِﻠّﻪِ
ﺍﻟَّﺬِﻱ ﻫَﺪَﺍﻧَﺎ ﻟِﻬَـﺬَﺍ ﻭَﻣَﺎ ﻛُﻨَّﺎ
ﻟِﻨَﻬْﺘَﺪِﻱَ ﻟَﻮْﻻ ﺃَﻥْ ﻫَﺪَﺍﻧَﺎ ﺍﻟﻠّﻪُ
ﻟَﻘَﺪْ ﺟَﺎﺀﺕْ ﺭُﺳُﻞُ ﺭَﺑِّﻨَﺎ
ﺑِﺎﻟْﺤَﻖِّ ﻭَﻧُﻮﺩُﻭﺍْ ﺃَﻥ ﺗِﻠْﻜُﻢُ
ﺍﻟْﺠَﻨَّﺔُ ﺃُﻭﺭِﺛْﺘُﻤُﻮﻫَﺎ ﺑِﻤَﺎ
ﻛُﻨﺘُﻢْ ﺗَﻌْﻤَﻠُﻮﻥَ
43
তাদের
অন্তরে যা কিছু দুঃখ
ছিল, আমি তা বের
করে দেব। তাদের
তলদেশ
দিয়ে নির্ঝরণী প্রবাহিত
হবে। তারা বলবেঃ আল্লাহ শোকর, যিনি আমাদেরকে এ পর্যন্ত পৌছিয়েছেন। আমরা কখনও পথ
পেতাম না, যদি আল্লাহ আমাদেরকে পথ প্রদর্শন না করতেন। আমাদের
প্রতিপালকের রসূল
আমাদের কাছে সত্য কথা নিয়ে এসেছিলেন। আওয়াজ আসবেঃ এটি জান্নাত। তোমরা এর উত্তরাধিকারী হলে তোমাদের কর্মের প্রতিদানে।
(আরাফ-৪৩)
ﺷَﺎﻛِﺮًﺍ ﻟِّﺄَﻧْﻌُﻤِﻪِ ﺍﺟْﺘَﺒَﺎﻩُ
ﻭَﻫَﺪَﺍﻩُ ﺇِﻟَﻰ ﺻِﺮَﺍﻁٍ
ﻣُّﺴْﺘَﻘِﻴﻢٍ
121
তিনি তাঁর অনুগ্রহের
প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশকারী ছিলেন।
আল্লাহ তাঁকে মনোনীত করেছিলেন এবং সরল পথে পরিচালিত
করেছিলেন। (নাহল-১২১)
ﻭَﻛَﺬَﻟِﻚَ ﺃَﻭْﺣَﻴْﻨَﺎ ﺇِﻟَﻴْﻚَ ﺭُﻭﺣًﺎ
ﻣِّﻦْ ﺃَﻣْﺮِﻧَﺎ ﻣَﺎ ﻛُﻨﺖَ ﺗَﺪْﺭِﻱ ﻣَﺎ
ﺍﻟْﻜِﺘَﺎﺏُ ﻭَﻟَﺎ ﺍﻟْﺈِﻳﻤَﺎﻥُ ﻭَﻟَﻜِﻦ
ﺟَﻌَﻠْﻨَﺎﻩُ ﻧُﻮﺭًﺍ ﻧَّﻬْﺪِﻱ ﺑِﻪِ ﻣَﻦْ
ﻧَّﺸَﺎﺀ ﻣِﻦْ ﻋِﺒَﺎﺩِﻧَﺎ ﻭَﺇِﻧَّﻚَ
ﻟَﺘَﻬْﺪِﻱ ﺇِﻟَﻰ ﺻِﺮَﺍﻁٍ
ﻣُّﺴْﺘَﻘِﻴﻢٍ
52
এমনিভাবে আমি আপনার কাছে এক
ফেরেশতা প্রেরণ করেছি আমার আদেশক্রমে। আপনি জানতেন না, কিতাব
কি এবং ঈমান কি? কিন্তু আমি একে করেছি নূর, যাদ্দ্বারা আমি আমার বান্দাদের মধ্য থেকে যাকে ইচ্ছা পথ প্রদর্শন করি। নিশ্চয় আপনি সরল পথ প্রদর্শন করেন।
(সুরা শুরা-৫২)
আলী রাঃ বলেন,"সহজ
সরল
পথটি হচ্ছে আল্লাহর
কিতাব।"(তাফসীরে
ত্বাবারী হা/৪০,
ইবনে কাছীর ১/১০৮
পৃঃ)
----------------------------------------
উপরের সমস্ত
আলোচনার নির্যাস
নিম্নের হাদীছ খানাঃ
আবদুল্লাহ
ইবনে মাসউদ
রাঃ হতে বর্নিত,
রাসুল সাঃ বলেছেন,
"আল্লাহ একটি দৃষ্টান্ত বর্ণণা করেছেন, একটি সরল সঠিক পথ তার দুপাশে দুটি প্রাচীর, যাতে রয়েছে বহু খোলা দরজা এবং দরজাসমুহে পর্দা ঝুলানো রয়েছে। আর পথের মাথায় একজন আহবায়ক রয়েছে, যে লোকদের আহবান করছে,
আসো সোজা পথে চলে যাও।
বক্র পথে চলিও না। আর তার আগে একজন আহবায়ক লোকদের ডাকছে।যখনই কোন বান্দা সে সকল দরজার কোন
একটি খুলতে চায় তখনি সে বলে সর্বনাশ! দরজা খোল না।
দরজা খুললেই তুমি তাতে ঢুকে পড়বে। আর ঢুকলেই পথভ্রষ্ট হয়ে যাবে। অতঃপর রাসুল সাঃ কথাগুলির ব্যাখ্যা করে বললেন, সরল সঠিক পথটি হচ্ছে ইসলাম, আর খোলা দরজাসমুহ হচ্ছে হারামকৃত বিষয়সমুহ এবং ঝুলানো পর্দাসমুহ হচ্ছে কুরআন, আর আহবায়ক হচ্ছে এক উপদেষ্টা (ফেরেশতার ছোয়া) বা আল্লাহর ভয় যা প্রত্যেক মুসলিমের
অন্তরে আল্লাহর পক্ষ হতে বিদ্যমান। (তিরমি
যি হা/২৮৫৯,ত্বাবারী হা/১৮৬-১৮৭,
মুসনাদে আবি হাতিম,
তাফসীরে ইবনে জারীর,
নাসাঈ)
-------------------------------------------
এক্ষনে আমরা দেখতে পাচ্ছি-
১.এই আয়াতদ্বয়
দ্বারা যদি তাক্বলীদের
উদ্দেশ্য ধরি তাহলে তো আমাদেরকে সকল মুমিনের তাক্বলীদ করতে হবে।
কোন
মাযহাবী মুকাল্লিদ
কি সকল মুমিনের
তাক্বলীদ করে?
নাকি শুধুমাত্র
একজন মুজতাহিদের
তাক্বলীদ করে?
আসলে মুকাল্লিদরা তো একজন
মুজতাহিদের
তাক্বলীদের
দাবী করে থাকে!
দলিল দিতে পারে না!!!
২. এই আয়াতদ্বয়ের
দাবী হচ্ছে মুমিনদের
অনুসৃত রাস্তা বা আল্লাহর নির্দেশিত রাস্তার (সীরাতুল
মুস্তাকীম) অনুসরন
করা।
কোথায় ঐসব
ব্যক্তির অনুসরণ
আর কোথায় রাস্তার
(আদর্শের অনুসরণ)
!!!!
রাস্তার উপর
চলতে চলতে মুমিনগণ ভূল করতেই পারেন, কেননা প্রত্যেক
মানুষই ভূল ত্রুটির
উদ্ধে নয়।
কিন্তু যে রাস্তার উপর
চলছে সে রাস্তা ভূল
নয়।
তাই
এখানে সীরাতুল
মুস্তাকীমের উপর
চলার নির্দেশ
হয়েছে,
কোন মৃত ইমামের অন্ধ তাক্বলিদ করা নয়।
লেবেলসমূহ:
মাযহাব,
মাযহাবী পোস্টমর্টেম,
লা মাযহাবী,
হানাফি
সূরা ফাতিহার ৬নং আয়াত সরল পথের ব্যাখ্যা
¤ ¤% সূরা ফাতিহার
৬নং আয়াত সরল
পথের ব্যাখ্যা %¤¤
==============
সরল পথের
ব্যাখ্যা (কুরআন ও
সহীহ হাদীসের
আলোকে)
ﺍﻫﺪِﻧَــــﺎ ﺍﻟﺼِّﺮَﺍﻁَ
ﺍﻟﻤُﺴﺘَﻘِﻴﻢَ -
আমাদেরকে সরল-
সঠিক পথ প্রদর্শন
কর:-
ﺍﻫْﺪِﻧَﺎ (ইহদিনা)
শব্দটি হিদায়াতুন
শব্দ হতে নির্গত,
অর্থ পথের সন্ধান,
পথ প্রদর্শন,
পরিচালনা।
ﺻﺮﺍﻁ
(ছিরাতুন)
শব্দটি একবচন,
ﺻﺮﻁ( বহুবচন
(সুরুতুন) অর্থ – পথ।
সরলপথ সম্পর্কীত
পবিত্র কুরআনের
আয়াতসমূহ –
আল্লাহ
সুবহানুতালা বলেন,
সূরা বালাদ – আয়াত
নং – ১০।
তিনি আরও
বলেন, সূরা নাহল –
আয়াত নং – ১২১),
আল্লাহ বলেন,
শুরা – আয়াত নং –
৫২।
আল্লাহ বলেন,
সূরা আরাফ – আয়াত
নং – ৪৩)।মুসা (আ:)
বলেন, …..
(সূরা শুয়ারা – আয়াত
নং – ৬২)।
"সরলপথ" - পবিত্র
কুরআনের
আয়াতসমূহ –
(১) সরল
পথে প্রতিষ্ঠিত।
(Yaseen: 4)
(২) আর
তাদেরকে সরল
পথে পরিচালিত
করব। (An-Nisaa: 68)
(৩) যে ব্যক্তি উপুড়
হয়ে মুখে ভর
দিয়ে চলে, সে-ই
কি সৎ পথে চলে,
না সে ব্যক্তি যে সোজা হয়ে সরলপথে চলে?
(Al-Mulk: 22)
৪) আমি তো সুস্পষ্ট
আয়াত সমূহ
অবর্তীর্ণ করেছি।
আল্লাহ
যাকে ইচ্ছা সরল
পথে পরিচালনা করেন।
(An-Noor: 46)
(৫) সে বললঃ আপনি আমাকে যেমন
উদভ্রান্ত করেছেন,
আমিও অবশ্য তাদের
জন্যে আপনার সরল
পথে বসে থাকবো।
(Al-A'raaf: 16)
(৬) অতএব, আপনার
প্রতি যে ওহী নাযিল
করা হয়,
তা দৃঢ়ভাবে অবলম্বন
করুন।
নিঃসন্দেহে আপনি সরল পথে রয়েছেন। (Az-
Zukhruf: 43)
(৭) তিনি তাঁর
অনুগ্রহের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশকারী ছিলেন।
আল্লাহ তাঁকে মনোনীত করেছিলেন
এবং সরল
পথে পরিচালিত
করেছিলেন। (An-
Nahl: 121)
(৮) সরল পথ আল্লাহ পর্যন্ত পৌছে এবং পথগুলোর মধ্যে কিছু বক্র পথও রয়েছে। তিনি ইচ্ছা করলে তোমাদের সবাইকে সৎপথে পরিচালিত করতে পারতেন। (An-
Nahl: 9)
(৯) যাতে আল্লাহ আপনার অতীত ও ভবিষ্যত ত্রুটিসমূহ মার্জনা করে দেন এবং আপনার প্রতি তাঁর নেয়ামত পূর্ণ করেন ও আপনাকে সরল পথে পরিচালিত করেন। (Al-Fath: 2)
(১০) যারা আমার নিদর্শনসমূহকে মিথ্যা বলে, তারা অন্ধকারের মধ্যে মূক ও বধির। আল্লাহ যাকে ইচ্ছা পথভ্রষ্ট করেন এবং যাকে ইচ্ছা সরল পথে পরিচালিত করেন। (Al-An'aam:
39)
(১১) বলুন, প্রত্যেকেই পথপানে চেয়ে আছে, সুতরাং তোমরাও পথপানে চেয়ে থাক। অদূর ভবিষ্যতে তোমরা জানতে পারবে কে সরল পথের পথিক এবং কে সৎপথ প্রাপ্ত হয়েছে। (Taa-
Haa: 135)
(১২) এখন নির্বোধেরা বলবে, কিসে মুসলমানদের ফিরিয়ে দিল তাদের ঐ কেবলা থেকে, যার উপর তারা ছিল? আপনি বলুনঃ পূর্ব ও পশ্চিম আল্লাহরই। তিনি যাকে ইচ্ছা সরল পথে চালান। (Al-
Baqara: 142)
(১৩) তোমাদেরকে এ নির্দেশ দিয়েছেন, যেন তোমরা উপদেশ গ্রহণ কর। নিশ্চিত এটি আমার সরল পথ। অতএব, এ পথে চল এবং অন্যান্য পথে চলো না। তা হলে সেসব পথ তোমাদেরকে তাঁর পথ
থেকে বিচ্ছিন্ন
করে দিবে।
তোমাদেরকে এ
নির্দেশ দিয়েছেন,
যাতে তোমরা সংযত হও। (Al-An'aam: 153)
(১৪) অতএব,
যারা আল্লাহর
প্রতি ঈমান
এনেছে এবং তাতে দৃঢ়তা অবলম্বন
করেছে তিনি তাদেরকে স্বীয়
রহমত ও অনুগ্রহের
আওতায় স্থান দেবেন
এবং নিজের
দিকে আসার মত
সরল পথে তুলে দেবেন। (An-
Nisaa: 175)
(১৫)
তুমি কি তাদেরকে দেখনি,
যারা কিতাবের কিছু
অংশ প্রাপ্ত হয়েছে,
যারা মান্য
করে প্রতিমা ও
শয়তানকে এবং কাফেরদেরকে বলে যে,
এরা মুসলমানদের
তুলনায় অধিকতর
সরল সঠিক
পথে রয়েছে। (An-
Nisaa: 51)
(১৬) তারা বলল,
হে আমাদের
সম্প্রদায়,
আমরা এমন এক
কিতাব শুনেছি,
যা মূসার পর
অবর্তীণ হয়েছে। এ
কিতাব
পূর্ববর্তী সব
কিতাবের প্রত্যায়ন
করে, সত্যধর্ম ও
সরলপথের
দিকে পরিচালিত
করে। (Al-Ahqaf: 30)
(১৭) আমি আল্লাহর
উপর নিশ্চিত
ভরসা করেছি যিনি আমার
এবং তোমাদের
পরওয়ারদেগার।
পৃথিবীর
বুকে বিচরণকারী এমন
কোন প্রাণী নাই
যা তাঁর র্পূণ
আয়ত্তাধীন নয়।
আমার পালকর্তার
সরল পথে সন্দেহ
নেই। (Hud: 56)
(১৮) এর
দ্বারা আল্লাহ
যারা তাঁর
সন্তুষ্টি কামনা করে,
তাদেরকে নিরাপত্তার
পথ প্রদর্শন করেন
এবং তাদেরকে স্বীয়
নির্দেশ
দ্বারা অন্ধকার
থেকে বের
করে আলোর
দিকে আনয়ন করেন
এবং সরল
পথে পরিচালনা করেন।
(Al-Maaida: 16)
(১৯) আর যেদিন
তাদেরকে সমবেত
করা হবে, যেন
তারা অবস্থান
করেনি, তবে দিনের
একদন্ড একজন
অপরজনকে চিনবে।
নিঃসন্দেহে ক্ষতিগ্রস্ত
হয়েছে যারা মিথ্যা প্রতিপন্ন
করেছে আল্লাহর
সাথে সাক্ষাতকে এবং সরলপথে আসেনি।
(Yunus: 45)
(২০) আর
তোমরা কেমন
করে কাফের
হতে পার, অথচ
তোমাদের সামনে পাঠ
করা হয় আল্লাহর
আয়াত সমূহ
এবং তোমাদের
মধ্যে রয়েছেন
আল্লাহর রসূল। আর
যারা আল্লাহর
কথা দৃঢ়ভাবে ধরবে,
তারা হেদায়েত
প্রাপ্ত হবে সরল
পথের। (Aali Imraan:
101)
(২১) আমি প্রত্যেক
উম্মতের
জন্যে এবাদতের
একটি নিয়ম-কানুন
নির্ধারণ
করে দিয়েছি,
যা তারা পালন করে।
অতএব তারা যেন এ
ব্যাপারে আপনার
সাথে বিতর্ক
না করে।
আপনি তাদেরকে পালনকর্তার
দিকে আহবান করুন।
নিশ্চয় আপনি সরল
পথেই আছেন। (Al-
Hajj: 67)
(২২) যে কেউ রসূলের
বিরুদ্ধাচারণ করে,
তার কাছে সরল পথ
প্রকাশিত হওয়ার পর
এবং সব মুসলমানের
অনুসৃত পথের
বিরুদ্ধে চলে,
আমি তাকে ঐ দিকেই
ফেরাব যে দিক
সে অবলম্বন
করেছে এবং তাকে জাহান্নামে নিক্ষেপ
করব। আর
তা নিকৃষ্টতর
গন্তব্যস্থান। (An-
Nisaa: 115)
(২৩) আল্লাহ
আরেকটি দৃষ্টান্ত
বর্ণনা করেছেন,
দু’ব্যক্তির, একজন
বোবা কোন কাজ
করতে পারে না।
সে মালিকের উপর
বোঝা।
যেদিকে তাকে পাঠায়,
কোন সঠিক কাজ
করে আসে না।
সে কি সমান হবে ঐ
ব্যক্তির, যে ন্যায়
বিচারের আদেশ
করে এবং সরল
পথে কায়েম রয়েছে।
(An-Nahl: 76)
(২৪) যখন তাদেরকে মেঘমালা সদৃশ তরংগ আচ্ছাদিত
করে নেয়, তখন
তারা খাঁটি মনে আল্লাহকে ডাকতে থাকে।
অতঃপর তিনি যখন
তাদেরকে স্থলভাগের
দিকে উদ্ধার
করে আনেন, তখন
তাদের কেউ কেউ
সরল পথে চলে।
কেবল মিথ্যাচারী,
অকৃতজ্ঞ ব্যক্তিই
আমার
নিদর্শনাবলী অস্বীকার
করে। (Luqman: 32)
(২৫) আল্লাহ
তোমাদেরকে বিপুল
পরিমাণ যুদ্ধলব্ধ
সম্পদের
ওয়াদা দিয়েছেন,
যা তোমরা লাভ
করবে।
তিনি তা তোমাদের
জন্যে ত্বরান্বিত
করবেন।
তিনি তোমাদের
থেকে শত্রুদের
স্তব্দ
করে দিয়েছেন-
যাতে এটা মুমিনদের
জন্যে এক নিদর্শন
হয়
এবং তোমাদেরকে সরল
পথে পরিচালিত
করেন। (Al-Fath: 20)
(২৬) আর যদি তাদের
বিমুখতা আপনার
পক্ষে কষ্টকর হয়,
তবে আপনি যদি ভূতলে কোন
সুড়ঙ্গ
অথবা আকাশে কোন
সিড়ি অনুসন্ধান
করতে সমর্থ হন,
অতঃপর তাদের
কাছে কোন
একটি মোজেযা আনতে পারেন,
তবে নিয়ে আসুন।
আল্লাহ
ইচ্ছা করলে সবাইকে সরল
পথে সমবেত
করতে পারতেন।
অতএব,
আপনি নির্বোধদের
অন্তর্ভুক্ত হবেন
না। (Al-An'aam: 35)
(২৭) আর
মূসা বেছে নিলেন
নিজের সম্প্রদায়
থেকে সত্তর জন
লোক আমার
প্রতিশ্রুত সময়ের
জন্য। তারপর যখন
তাদেরকে ভূমিকম্প
পাকড়াও করল, তখন
বললেন, হে আমার
পরওয়ারদেগার,
তুমি যদি ইচ্ছা করতে,
তবে তাদেরকে আগেই
ধ্বংস
করে দিতে এবং আমাকেও।
আমাদেরকে কি সে কর্মের
কারণে ধ্বংস করছ,
যা আমার
সম্প্রদায়ের
নির্বোধ
লোকেরা করেছে?
এসবই তোমার
পরীক্ষা;
তুমি যাকে ইচ্ছা এতে পথ
ভ্রষ্ট করবে এবং যাকে ইচ্ছা সরলপথে রাখবে।
তুমি যে আমাদের
রক্ষক-
সুতরাং আমাদেরকে ক্ষমা করে দাও
এবং আমাদের উপর
করুনা কর।
তাছাড়া তুমিই
তো সর্বাধিক
ক্ষমাকারী। (Al-
A'raaf: 155)
(২৮) মুমিনগণ,
তোমরা আমার ও
তোমাদের
শত্রুদেরকে বন্ধরূপে গ্রহণ
করো না।
তোমরা তো তাদের
প্রতি বন্ধুত্বের
বার্তা পাঠাও, অথচ
তারা যে সত্য
তোমাদের
কাছে আগমন
করেছে,
তা অস্বীকার
করছে।
তারা রসূলকে ও
তোমাদেরকে বহিস্কার
করে এই অপরাধে যে,
তোমরা তোমাদের
পালনকর্তার
প্রতি বিশ্বাস রাখ।
যদি তোমরা আমার
সন্তুষ্টিলাভের
জন্যে এবং আমার
পথে জেহাদ করার
জন্যে বের হয়ে থাক,
তবে কেন তাদের
প্রতি গোপনে বন্ধুত্বের
পয়গাম প্রেরণ করছ?
তোমরা যা গোপন কর
এবং যা প্রকাশ কর,
ত আমি খুব জানি।
তোমাদের
মধ্যে যে এটা করে,
সে সরলপথ
থেকে বিচ্যুত
হয়ে যায়।
# # সরলপথসম্পর্কীত
সহীহ হাদীসসমূহঃ -
১। সহীহ
হাদীসঃ হযরত
আলী (রা:)
সূত্রে বর্নীত
তিনি বলেন, সহজ-
সরল
পথটি হচ্ছে আল্লাহর
কিতাব (ইবনু
কাছীর ১/১৩০ পৃষ্ঠা,
টীকা নং –
তাফসীরে ত্বাবারী হা /
৪০)।
২। আব্দুল্লাহ
ইবনে মাসাউদ (রা:)
বলেন, রাসূলুল্লাহ
(সা:)বলেন, - আল্লাহ
একটা দৃষ্টান্ত
বর্ননা করেছেন,
একটি সরল-সঠিক
পথ তার
দু’পাশে দুটি প্রাচীর
যাতে বহু
খোলা দরজা রয়েছে এবং লোকদেরকে আহবান
করছে, আস!
পথে সোজা চলে যাও।
বক্র পথে চলিও না।
আর তার একটু
আগে আর একজন
আহবায়ক
লোকদেরকে ডাকছে।
যখনই কোন
বান্দা সে সকল
দরজার কোন
একটি খুলতে চায়
তখনই সে তাকে বলে,
সর্বনাশ দরজা খুল
না। দরজা খুললেই
তুমি তাতে ঢুকে পড়বে।
আর ঢুকলেই
পথভ্রষ্ট হয়ে যাবে।
অতঃপর রাসূলুল্লাহ
(সা:)কথাগুলির
ব্যাখ্যা করে বললেন,
সরল-সঠিক পথ
হচ্ছে ইসলাম আর
খোলা দরজা সমূহ
হচ্ছে আল্লাহ
কর্তৃক হারামকৃত
বিষয়সমূহ
এবং ঝুলানো পর্দা সমূহ
হচ্ছে কুরআন। আর
তার সম্মুখের
আহবায়ক হচ্ছে এক
উপদেষ্টা (ফেরেশতার
ছোঁয়া) যা প্রত্যেক
মুসলমানের
অন্তরে আল্লাহর
পক্ষ হতে বিদ্যমান।
(তিরমিযী হা/২৮৫৯,
ত্ববারী হা/১৮৬-১৮৭)
।
অত্র হাদীসে পথ
শব্দের সাথে সঠিক
শব্দটি লাগানোর
উদ্দেশ্যে এমন পথ
যাতে কোন ভুল নেই
এবং যার শেষ
গন্তব্য জান্নাত।
##সরলপথ সম্পর্কীত
যঈফ হাদীস সমূহঃ
–
১। হযরত আলী(রা:)
বলেন, সঠিক পথ
হচ্ছে আল্লাহর
মজবুত
রশি তা হচ্ছে জ্ঞান
সম্পন্ন যিকির
তা হচ্ছে সরল-পথ
(তিরমিযী –
হা/২৯০৬)।
২। হারীস (রা:)বলেন,
আমি মসজিদে প্রবেশ
করে দেখি কিছু
মানুষ বিভিন্ন কথায়
মত্ত।
আমি আলী (রা:)এর
কাছে গিয়ে বললাম,
আপনি দেখছেন
না মানুষ মসজিদের
মধ্যে কত কথায়
লিপ্ত রয়েছে?
তিনি বললেন,
মনে রেখ
আমি নবী করিম
(সা:)
কে বলতে শুনেছি অচিরেই
অনেক
ফেতনা দেখা দিবে।
আমি বললাম, এসব
ফেতনা বাঁচার পথ
কি? রাসূলুল্লাহ (সা:)
বললেন, আল্লাহর
কিতাব। আল্লাহর
কিতাবটি এমন
কিতাব
যাতে রয়েছে তোমাদের
পূর্ববর্তীদের
সংবাদ।
তাতে তোমাদের
সবধরনের
ফায়সালা রয়েছে তা হচ্ছে হক্ব
ও বাতিলের
মাঝে চূড়ান্ত
সিদ্ধান্ত গ্রহনের
এক পূর্ণাঙ্গ গ্রন্থ।
তা কোন মজা করার
বস্ত নয়। তা এমন
এক গ্রন্থ যদি মানুষ
তাকে অহংকার
করে ত্যাগ করে,
তাহলে আল্রাহ
তাকে চূর্ণ বিচূর্ণ
করে ধ্বংস
করে দিবেন। কেউ
যদি কুরআন
ছাড়া অন্য কোন
গ্রন্থে সঠিক, সহজ-
সরল পথ অন্বেষন
করে আল্লাহ
তাকে পথভ্রষ্ট
করবেন।
তা হচ্ছে আল্লাহর
মজবুত রশি।
তা হচ্ছে পূর্ণাঙ্গ
জিকির আর
তা হচ্ছে সহজ-সরল
পথ। কোন
প্রবৃত্তি তা দ্বারা ভ্রষ্ট
হবে না। কোন
জিহবা তাতে বাতিল
মিশাতে পারবে না।
আলিমগণ পড়ে শেষ
তৃপ্তি অর্জন
করতে পারে না। বার
বার পড়লেও
তা পুরাতন হয় না।
তার অলৌকিক
দর্শন শেষ হয় না।
জিনেরা শুনে বলেছিল
আমরা আশ্চর্য
কুরআন শুনলাম।
তা এমন গ্রন্থ যে,
কেউ তার
মাধ্যমে কথা বললে সত্য
হবে।
তা দ্বারা ফায়সালা করলে ইনসাফ
হবে, তা দ্বারা আমল
করলে নেকী দেয়া হবে ও
সে পথে দাওয়াত
দিলে তাকে সঠিক
সহজ-সরল পথ
দেখানো হবে।
(দারেমী হা/নং-৩৩৩১)
।
লেবেলসমূহ:
মাযহাব,
মাযহাবী পোস্টমর্টেম,
লা মাযহাবী,
হানাফি
রবিবার, ২৯ নভেম্বর, ২০১৫
হানাফি এর বিশ্লেষণ
""হানাফি এর বিশ্লেষণ ""
হানাফি একটা লেডিস মাযহাব॥
এই প্রচলিত হানাফি ,
এই বিয়াদবেরা
""ইমাম নুমান ইবনে সাবেত রঃ"" এর নাম না নিয়ে হানাফি নাম নিল কারন
- হা=হাদিস,
- না=না জানা,
- ফি=ফির্কা।
লেবেলসমূহ:
মাযহাব,
মাযহাবী পোস্টমর্টেম,
লা মাযহাবী,
হানাফি
নুমান ইবনে সাবিত (আবূ হানিফা) (রহঃ) এর প্রতি কঠিন জারাহ
নুমান ইবনে সাবিত
(আবূ হানিফা)
(রহঃ) এর প্রতি
কঠিন জারাহ।
324 - ﺣَﺪَّﺛَﻨِﻲ ﺇِﺑْﺮَﺍﻫِﻴﻢُ ﺑْﻦُ
ﺳَﻌِﻴﺪٍ، ﺛﻨﺎ ﺃَﺑُﻮ ﺗَﻮْﺑَﺔَ، ﻋَﻦْ
ﺳَﻠَﻤَﺔَ ﺑْﻦِ ﻛُﻠْﺜُﻮﻡٍ، ﻋَﻦِ
ﺍﻟْﺄَﻭْﺯَﺍﻋِﻲِّ، ﺃَﻧَّﻪُ ﻟَﻤَّﺎ ﻣَﺎﺕَ ﺃَﺑُﻮ
ﺣَﻨِﻴﻔَﺔَ، ﻗَﺎﻝَ: » ﺍﻟْﺤَﻤْﺪُ ﻟِﻠَّﻪِ
ﺍﻟَّﺬِﻱ ﺃَﻣَﺎﺗَﻪُ ﻓَﺈِﻧَّﻪُ ﻛَﺎﻥَ
ﻳَﻨْﻘُﺾُ ﻋُﺮَﻯ ﺍﻟْﺈِﺳْﻠَﺎﻡِ ﻋُﺮْﻭَﺓً
ﻋُﺮْﻭَﺓً »
ইমাম আবূ হানীফার
মৃত্যুর সংবাদ শুনলেন
ইমাম আওযায়ী। শুনে বললেন,
আলহামদুলিল্লাহ।
আর কিছুদিন বেঁচে
থাকলে ইসলামের
আরও বহু সর্বনাশ
হত।
(আল-সুন্নাত
আব্দুল্লাহ বিন
আহমাদ, হাদীস নং
৩২৪)
বর্ণনাকীদের
পরিচিতিঃ
(১) ইবরাহীম বিন
সাঈদ ( ﺇِﺑْﺮَﺍﻫِﻴﻢُ ﺑْﻦُ
ﺳَﻌِﻴﺪٍ)
- ইমাম আবী হাতিম এনাকে সুদুক হিসাবে উল্লেখ করেছেন। (জারাহ ওয়া তাদীল, রাবী নং ২৯৪)
- ইমাম ইবন হিব্বান তাকে ‘আল-সিকাহ’ গ্রন্থে উল্লেখ করেছন। (রাবী নং ১২৩৪৩)
- ইমাম নাসাঈ এনাকে সিকাহ বলেছেন। (তাহজীবুল তাহজীব, রাবী নং ২১৮)
- আবূ বাকর আল- খাতীব বলেন, ইনি সিকাহ হিসাবে সাব্যস্ত। (মিজানুল ইহতিদাল, রাবী নং ৯৯)
- আবূ হাতিম বলেন, সিকাহ এবং হুজ্জাত। (সিয়ারু আলাম আল-নুবুলা, রাবী নং ২৩৫; জারাহ ওয়া তাদীল, রাবী নং ৩/৪১৭)
- ইমাম নাসাঈ বলেন, তার মধ্যে সমস্যা নেই। (সিয়ারু আলাম আল-নুবুলা, রাবী নং ২৩৫; তাহজীবুল কামাল, রাবী নং ৪০৯)
- ফাসাওয়ী বলেন, তার মধ্যে কোন সমস্যা নেই। (ঐ)
- আবু জুরআত দিমাসকী বলেন, তিনি সিকাহ। (তারীখ দিমাসকী ৪৪৬; তাহজীবুল কামাল, রাবী নং ২৪৬৬)
- ইমাম যাহাবী বলেছেন ﺛﻘﺔ ﻧﺒﻴﻞ (আল-কাশফ, রাবী নং ২০৪৫)।
- ইয়াহইয়া ইবনু মাঈন এনাকে সিকাহ বলেছেন। (জারাহ ওয়া তাদীল, রাবী নং ১২৫৭)
- আল-আজলী তাকে ‘সিকাহ’ গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন। (রাবী নং ৯৭০)
- সুফিয়ান বিন উয়ায়না বলেন ‘ ﺇﻣﺎﻡ ﻳﻌﻨﻲ ﺇﻣﺎﻡ ﺯﻣﺎﻧﻪ ’(জারাহ ওয়া তাদীল, রাবী নং ১২৫৭)
- ইনি ছিলেন ফখীহ, ইমাম। (লিসানুল মিহযান, রাবী নং ৩৭৮০)
লেবেলসমূহ:
ইমাম নুমান ইবনে সাবিত (আবু হানিফা) (রহঃ),
মাযহাব,
লা মাযহাবী
ইমাম আবু হানিফা (রঃ) হাদিস শুনেছে যে চার জন সাহাবী (রাঃ) থেকে ১।আবদুল্লাহ বিন উনাইস (রাঃ) থেকে
ইমাম আবু হানিফা (রঃ) হাদিস শুনেছে যে চার জন সাহাবী (রাঃ) থেকে
- ১।আবদুল্লাহ বিন উনাইস (রাঃ) থেকে
লেবেলসমূহ:
ইমাম নুমান ইবনে সাবিত (আবু হানিফা) (রহঃ),
মাযহাব,
লা মাযহাবী
শুক্রবার, ২৭ নভেম্বর, ২০১৫
স্বয়ং ইমাম আবু হানিফাহ-ই হাদীসে তাঁর দুর্বলতা সম্পর্কে সচেতন ছিলেন।তিনি নিজেই তা স্বীকারও করেছেন এবং বিশুদ্ধ সূত্রে তা বর্ণিত হয়ে সঙ্কলিতও হয়েছে।
কিছু উক্তিঃ
==================
হাদীসে ইমাম আবু হানীফাহর মাকাম কি? সেটা এর ওর কথা থেকে না নিয়ে উনার নিজের সাক্ষ্যটাই যথেষ্টঃ
স্বয়ং ইমাম আবু হানিফাহ-ই হাদীসে তাঁর দুর্বলতা সম্পর্কে সচেতন ছিলেন।
তিনি নিজেই তা স্বীকারও করেছেন এবং বিশুদ্ধ সূত্রে তা বর্ণিত হয়ে সঙ্কলিতও হয়েছে।
আমি তাঁর নিজের-ই এমন কয়েকটি স্বীকারোক্তি তুলে ধরছিঃ
১-২। ইবন আদী তাঁর আল-কামিল এ স্বয়ং আবু হানিফাহ থেকে বর্ণনা করেছেনঃ
https://library.islamweb.net/hadith/display_hbook.php
ثنا احمد بن محمد بن سعيد ثنا محمد بن عبد الله بن سليمان ثنا سلمة بن شبيب ثنا المقري عبد الله بن يزيد أبو عبد الرحمن قال سمعت أبا حنيفة يقول عامة ما أحدثكم خطأ.
---
---
قال ابن عدي )ج7 ص2473(:
ثناه عبد الله بن محمد بن عبد العزيز ، حدثني محمود بن غيلان ، ثنا المقري ، سمعت أبا حنيفة ، يقول : ما رأيت أفضل من عطاء ، وعامة ما أحدثكم خطأ.
৩-৪। খতীব তাঁর তারীখ এ স্বয়ং আবু হানিফাহ থেকে বর্ণনা করেছেনঃ
قال الخطيب رحمه الله )ج13 ص425(:
أخبرني ابن الفضل أخبرنا دعلج بن أحمد أخبرنا أحمد بن علي الأبار حدثني محمود بن غيلان حدثنا المقريء ]})في الأصل : حدثنا ابن المقريء والصواب ما أثبتناه والمقريء عبد الله بن يزيد({[ قال سمعت أبا حنيفة يقول: عامة ما أحدثكم به خطأ.
---
---
قال أبو بكر الخطيب )ج13 ص425( :
أخبرني الحسن بن أبي طالب حدثنا عبيد الله بن محمد بن حبابة حدثنا عبد الله بن محمد البغوي حدثنا ابن المقريء حدثنا أبي قال سمعت أبا حنيفة يقول : ما رأيت أفضل من عطاء وعامة ما أحدثكم به خطأ. اهـ .
وهذا السند صحيح رجاله معروفون.
فالحسن بن أبي طالب ترجمه الخطيب في »تاريخه« )ج7 ص425( فقال : الحسن بن محمد بن الحسن بن علي أبو محمد الخلال – إلى أن قال - : وكان ثقة له معرفة وتنبه.
وعبيد الله بن محمد بن حبابة ترجمه الخطيب )ج10 ص377( فقال : عبيد الله بن محمد بن إسحاق بن سليمان بن مخلد بن إبراهيم بن مروان بن حبابن بن تميم أبو القاسم البزاز مقوثي الأصل ويعرف بابن حبابة … إلخ وقال : كان ثقة.
وعبد الله بن محمد البغوي قد ترجم له.
وابن المقريء محمد بن عبد الله بن يزيد.
এই বর্ণনাগুলো সূর্যালোকের মত পরিস্কারভাবে আবু হানিফাহর হাদীসে দুর্বলতা প্রমাণ করে।
আশ্চর্যজনক বিষয় হল, আবু হানিফাহর কট্টর পক্ষপাতকারীরা এসব বর্ণনাগুলোরও অভিনব ব্যাখ্যা হাজির করে ফেলেছে;
তাদের মতে ইমাম আবু হানিফাহ নাকি তাঁর ছাত্রদের পরীক্ষা করার উদ্দেশ্যে ইচ্ছাকৃতভাবে ভুল-ভাল হাদীস বলতেন!!!
এই ব্যাখ্যা যদি সত্যিই হত তাহলে ওই বর্ণনাগুলোতেই তো সেকথার উল্লেখও থাকত; আর ওই বর্ণনাগুলোতে যদি বা না-ই থাকে অন্য কোন বিশুদ্ধ সূত্রে হলেও ইমাম আবু হানিফাহ হতে একথা বর্ণিত থাকত যে তিনি শুধুমাত্র তাঁর ছাত্রদের পরীক্ষা করার উদ্দেশ্যে ইচ্ছাকৃতভাবে ভুল-ভাল হাদীস বর্ণনা করতেন।
হাদীস বর্ণনা দ্বীন-এর একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়; হাদীস বর্ণনায় ভুল করা তো আরও মারাত্মক।
এটা একটা অসম্ভব কথা/দাবী যে ইমাম আবু হানীফাহ ইচ্ছাকৃতভাবে ছাত্রদের পরীক্ষা করার জন্য ভুল হাদীস বর্ণনা করবেন অথচ এই বিষয়টি বিশুদ্ধ কোন সূত্রে স্বয়ং তাঁর থেকে খোলাসা করে বর্ণীত না হয়ে শুধু তাঁর ভুল হাদীস বর্ণনার কথা সঙ্কলিত হয়ে থেকে যাবে।
লেবেলসমূহ:
ইমাম নুমান ইবনে সাবিত (আবু হানিফা) (রহঃ),
মাযহাব,
লা মাযহাবী
ইমাম আবূ হানিফা নিজেই স্বীকার করেছেনঃ আমি যা বলি তার সিংহভাগই ভুল।
ইমাম আবূ হানিফা নিজেই স্বীকার করেছেনঃ আমি যা বলি তার সিংহভাগই ভুল।
سمعت محمود بن غيلان قال سمعت المقري يقول سمعت أبا حنيفة يقول : عامة ما أحدثكم خطاء
(ইমাম তিরমিযীর ইলালঃ ১/৩৮৮)
ইমাম আবু হানিফার অত্র কথা বিশুদ্ধ সনদ দ্বারা প্রমানিত।
(১) ইমাম তিরমিযী তো ইমামই ইমাম।
(২) মাহমুদ বিন গাইলান মারঅযী (মৃত্যু ২৩৯ হিঃ) ইমাম, হাফিয, হুজ্জাহ, সিকাহ, বুখারি, মুসলিম, তিরমিযী, নাসাঈ সহ বিভিন্ন হাদীছের রাবী। (সিয়ার ২০৪০; তাহযীব ১০/৬৪; তাযকিরাহঃ৪৮৮)
(৩) আব্দুল্লাহ বিন ইয়াযীদ ইমাম, হাফিয, মুহাদ্দিস, হুজ্জাহ, শাইখুল হারাম আবূ আব্দুর রহমান মুকরী (১২০-২১৩ হিঃ) বুখারী, মুসলিম, আবূ দাঊদ, তিরমিযী, নাসাঈ সহ বিভিন্ন হাদীছের রাবী। (সিয়ারঃ ১৫৬৬; কাশিফ ৩০৬৪; তারীখ কাবীরঃ ৭৪৫)
এছাড়াও দেখুনঃ কামেল ৮/২৩৭;
তারীখে বাগদাদ ১৫/৫৪৪; তারীখ দামেশক ৪০/৩৯০; মুকতারাবঃ ১/৩৫৭)
তাহলে হানাফী ভাইরা কোন ফিকহের উপর আমল করছেন ?
লেবেলসমূহ:
ইমাম নুমান ইবনে সাবিত (আবু হানিফা) (রহঃ),
মাযহাব,
লা মাযহাবী
বৃহস্পতিবার, ২৬ নভেম্বর, ২০১৫
মহিলাদের বুকের উপর হাত বাঁধা নিয়ে Md SaRower Hossain VS Lutfor Farazi
মহিলাদের বুকের উপর হাত বাঁধা নিয়ে Md SaRower Hossain VS Lutfor Farazi
======
লুত্ফর ফরাজীর কৈই তুই
Lutfor Farazi (01723785925)
এর সাথে আমি কথা বলি আজ ( Oct 7, 2014 ) বেলা ১২টা ৫৬ মিঃ ৫১ সেঃ Pm
Call duration 01:32 মিনিট
বিষয়= মহিলাদের বুকের উপর হাত বাঁধা নিয়ে
===
আমি= আসসালামু আলাইকুম,
Lutfor= ওলাইকুমুস সালাম ওয়ারাহমাতুহু
আমি=
আপনার নাম কি Lutfor Farazi ?
Lutfor= জি ,
আমি= আমি একটা প্রশ্ন করতে চাই ছিলাম?
Lutfor= জি ,আচছা বলুন।
আমি= প্রশ্নটা হইতেছে এই যে মাহিলারা যে বুঁকের উপরে হাত বাঁধে ঠিক আছে, এর কি কোন দলিল আছে??
Lutfor= জি , তাইবে তৌলদ।
আমি= তাবিল (কথার আওয়াজ কম ছিল বিধায়)
Lutfor= তাবেই তাবেই তাবেই, তাবেই বুঝেন??
আমি= হ্যাঁ, তাবেই বুঝি ঠিক আছে,
তাবেই,তাবে -তাবেই
তাবেই হচ্ছে যে সেই ব্যক্তি যে সাহাবিদের দেখেছে। আর তাবে-তাবেঈ হচ্ছে সেই ব্যক্তি যে তাবেঈ কে দেখেছে।
Lutfor= হ্যাঁ ।
আমি= এই তো।
Lutfor= হ্যাঁ।
আমি= এটা কোথায় আছে ?
Lutfor= তাবেই তৌলদ,মুসনাদে আবি শায়ইবাতে।
আমি= আবি শায়ইবা, আবি শায়ইবাতে।আমি অনেকগুলো দলিল দেখেছি কিন্তু এই দলিলটা পাইনি এবং নেটে একটা নোট আছে আমার লেখা, ঠিক আছে।
MD SAROWER HOSSAIN এখন নামটা Change করা হইছে ""সত্য প্রচার""
ঠিক আছে।
#এখন আমি ব্লকে আছি আপনার।
দলিলটা দেখি কত টুকু!!
#আমি আজ রাত ৮টায় (৮টা ৪৫মিঃ) একটা পোষ্ট করব।
পোষ্ট টা বর্তমানে আছে, কিন্তু পোষ্টার উত্তরো এখনো পাই নি হানাফিদের কাছ থেকে??
এই হল মোবাইলে কথা শেষ/
এখন Lutfor এবার আপনা দলিল গুলো দেন দেখবে দেশবাসী
[গত লিংক ও ফরাজি সাহেবের আইডি লিংক এবং আইডি নং ১ম কমেন্ট আছে]
{{{ গত পোষ্টের কপি
Mar 9 ,2014
দেখেন তো কত দিন আগের
#আমি কেন প্রচলিত
হানাফি নয়?-৩
Lutfor Farazi চোখ
দিয়ে দেখও
#হিদায়াহ
(করাচীঃ কুরআন মহল)
১/১০২ পৃ; ইলমুন
ফিক্বাহ ২/৭১ পৃ।
লিখা আছে:
>>>>>>নারীদের বুকের
উপর হাত বাঁধা<<<<<<
আর পূরুষদের নাভীর
নিচ বাঁধা।
#চিহ্ন>> <<অঙ্কিত
অংশ দলিল কুরআনের
কোন আয়াত ও কোন
সহিহ হাদিস আছে?
#দলিল ছাড়া ইবাদাত
পদ্ধতি গ্রহন কোথায়
আছে?
#আলিম পাঠ্য তানবীরুল
মেশকাত ২য় খন্ড
{প্রকাশকাল জুন ২০০৭
ইং} অধ্যায় ১০ (বাবু
সিফাতিস সালাত) ১ম
পরিচ্ছেদ হাদিস নং ৭৪১
এর সংশ্লিষ্ট
আলোচনায় পৃঃ৩২৩
ক্রমিক নং ৩ এ
বলা আছে যে ইমাম আবু
হানিফা রঃ মতে ........।আর
মহিলারা সিনার নিকট
(হাত) রাখবে।
Lutfor Farazi
মিঃ মুফতি আপনার
মারা শায়েখ সহ
মিঃ একটা দলিল দেও তো রাসুল সাঃ বলেছে,
মহিলারা সিনার নিকট
(হাত) রাখবে।
Lutfor Farazi
আপনারা তো রাসুল
সাঃ কে মানো না।
Lutfor Farazi
আপনারা মানো (দেওবন্দ) হিন্দুস্থানকে (ভারতK)
তাই মিঃ দেওবন্দ
পুজা করেন কেন??
Lutfor Farazi দেওবন্দ এর
হক হওয়ার দলিল
কি আছে হাদিসে ???
Mar 9 ,2014 }}}
বুধবার, ১৮ নভেম্বর, ২০১৫
% শহীদগণ জীবিত আছেন কিন্তু আমাদের মত জীবিত নন %
% শহীদগণ জীবিত আছেন কিন্তু আমাদের মত জীবিত নন %
#আল্লাহ তো বলেছে শহিদরা মৃত্যুবরণ করে বা মারা যায় :
09/111
. ﺇِﻥَّ ﺍﻟﻠَّﻪَ ﺍﺷْﺘَﺮَﻯٰ ﻣِﻦَ ﺍﻟْﻤُﺆْﻣِﻨِﻴﻦَ ﺃَﻧﻔُﺴَﻬُﻢْ ﻭَﺃَﻣْﻮَﺍﻟَﻬُﻢ ﺑِﺄَﻥَّ ﻟَﻬُﻢُ ﺍﻟْﺠَﻨَّﺔَۚﻳُﻖَﺍﺗِﻠُﻮﻥَ ﻓِﻲ ﺳَﺒِﻴﻞِ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﻓَﻴَﻘْﺘُﻠُﻮﻥَ ﻭَﻳُﻘْﺘَﻠُﻮﻧَۖﻮ ﺍًﺪْﻋَ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﺣَﻘًّﺎ ﻓِﻲ ﺍﻟﺘَّﻮْﺭَﺍﺓِ ﻭَﺍﻟْﺈِﻧﺠِﻴﻞِ ﻭَﺍﻟْﻘُﺮْﺁﻧِۚﻮَﻣَﻦْ ﺃَﻭْﻓَﻰٰ ﺑِﻌَﻬْﺪِﻩِ ﻣِﻦَ ﺍﻟﻠَّﻬِۚﻔَﺎﺳْﺖَﺑْﺸِﺮُﻭﺍ ﺑِﺒَﻴْﻌِﻜُﻢُ ﺍﻟَّﺬِﻱ ﺑَﺎﻳَﻌْﺘُﻢ ﺑِﻬِۚﻮَﺫَٰﻟِﻚَ ﻫُﻮَ ﺍﻟْﻔَﻮْﺯُ ﺍﻟْﻌَﻈِﻴﻢُ
আল্লাহ ক্রয় করে নিয়েছেন মুসলমানদের থেকে তাদের জান ও মাল এই মূল্যে যে, তাদের জন্য রয়েছে জান্নাত। তারা যুদ্ধ করে আল্লাহর রাহেঃ অতঃপর মারে ও মরে। তওরাত, ইঞ্জিল ও কোরআনে তিনি এ সত্য প্রতিশ্রুতিতে অবিচল। আর আল্লাহর চেয়ে প্রতিশ্রুতি রক্ষায় কে অধিক? সুতরাং তোমরা আনন্দিত হও সে লেন-দেনের উপর, যা তোমরা করছ তাঁর সাথে। আর এ হল মহান সাফল্য।
¤মারা যাওয়ার পরে:
আল্লাহ বলেছেন:
ﻭَﻻ ﺗَﻘُﻮﻟُﻮﺍ ﻟِﻤَﻦْ ﻳُﻘْﺘَﻞُ ﻓِﻲ ﺳَﺒِﻴﻞِ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺃَﻣْﻮَﺍﺕٌ ﺑَﻞْ ﺃَﺣْﻴَﺎﺀٌ ﻭَﻟَﻜِﻦْ ﻻ ﺗَﺸْﻌُﺮُﻭﻥَ
আর যারা আল্লাহর রাস্তায় নিহত হয়, তাদেরকে মৃত বলো না বরং তারা জীবিত কিন্তু তোমরা তা অনুভব করতে পার না। আল-বাকারাহ, ২/১৫৪
আরো বলেছেন:
ﻭَﻻ ﺗَﺤْﺴَﺒَﻦَّ ﺍﻟَّﺬِﻳﻦَ ﻗُﺘِﻠُﻮﺍ ﻓِﻲ ﺳَﺒِﻴﻞِ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺃَﻣْﻮَﺍﺗًﺎ ﺑَﻞْ ﺃَﺣْﻴَﺎﺀٌ ﻋِﻨْﺪَ ﺭَﺑِّﻬِﻢْ ﻳُﺮْﺯَﻗُﻮﻥَ
আর যারা আল্লাহর পথে নিহত হয়েছে, তাদেরকে মৃত মনে করো না, বরং তারা তাদের রবের নিকট জীবিত, তাদেরকে রিয্ক দেয়া হয়। আলে‘ইমরান, ৩/১৬৯
রাসূল মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ব্যাখ্যা :
আব্দুল্লাহ ইবনু মাসউদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেনঃ আমি এ আয়াত সম্পর্কে (রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে) জিজ্ঞাসা করেছিলাম তখন তিনি বললেনঃ তাদের রুহসমুহ সবুজ পাখীর পেটে রক্ষিত থাকে, যা আরশের সাথে ঝূলন্ত দীপাধারে বাস করে। জান্নাতের সর্বত্র তারা যেখানে চায় সেখানে বিচরণ করে অবশেষে সেই দীপাধারগুলোতে ফিরে আসে। একবার তাদের প্রভূ তাদের দিকে পরিপূর্ণভাবে তাকালেন এবং জিজ্ঞাসা করলেন, তোমাদের কি কোন আকাংখা আছে? জবাবে তারা বললো, আমাদের আর কি আকাংখা থাকতে পারে আমরা তো যথেচ্ছভাবে জান্নাতে ঘোরাফেরা করছি। আল্লাহ তাআলা তাদের সাথে এরূপ তিনবার করলেন। যখন তারা দেখলো, জবাব না দিয়ে প্রশ্ন থেকে রেহাই পাচ্ছে না তখন তারা বললো, হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদের আকাংখা হয়, যদি আমাদের রুহগুলোকে আমাদের দেহসমূহে ফিরিয়ে দিতেন আর পুনরায় আমরা আপনারই পথে নিহত হতে পারতাম। অতঃপর মহান আল্লাহ যখন দেখলেন, তাদের আর কোন প্রয়োজনই অবশিষ্ট নাই, তখন তাদেরকে ছেড়ে দেয়া হলো (আর প্রশ্ন করা হলো না)। সহীহ মুসলিম: ৪৭৭৯, সুনানু নাসাঈ ও ইবনে মাজাহ
আয়াতের আরেকটি শানেনুযূল জাবের ইবনু আব্দুল্লাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমার সাথে দেখা করে আমাকে বলেন: “হে জাবের কেন তোমাকে বিষণ্ণ দেখছি?” আমি বললাম: হে আল্লাহর রাসূল, আমার পিতা উহুদের দিন শাহাদাত বরণ করেন, তিনি অনেক সন্তান ও ঋণ রেখে গেছেন। তিনি বললেন: “আমি কি তোমাকে সুসংবাদ দিব না তোমার পিতার সাথে আল্লাহ কি নিয়ে সাক্ষাত করেছেন?” জাবের বলেন, আমি বললাম, অবশ্যই হে আল্লাহর রাসূল। তিনি বললেন: আল্লাহ পর্দার আড়াল ব্যতীত কারো সাথে কখনো কথা বলেননি, কিন্তু তোমার পিতাকে জীবিত করে তার সাথে সরাসরি কথা বলেছেন। তিনি বলেন: হে আমার বান্দা আমার নিকট চাও আমি তোমাকে দিব। জবাবে তিনি (আব্দুল্লাহ) বলেন: হে আমার রব আমাকে জীবিত করুন, আমি দ্বিতীয়বার আপনার রাস্তায় শহীদ হব। মহান আল্লাহ বললেন: আমার সিদ্ধান্ত পূর্বে চূড়ান্ত হয়ে গেছে যে, মৃতদের দুনিয়াতে প্রত্যাবর্তন করা হবে না।
তিনি বলেন: আর এ আয়াত নাযিল করলেন যে, ﻭَﻻ ﺗَﺤْﺴَﺒَﻦَّ ﺍﻟَّﺬِﻳﻦَ ﻗُﺘِﻠُﻮﺍ ﻓِﻲ ﺳَﺒِﻴﻞِ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺃَﻣْﻮَﺍﺗًﺎ
আর যারা আল্লাহর পথে নিহত হয়েছে, তাদেরকে মৃত মনে করো না, আলে‘ইমরান, ৩/১৬৯। [আত-তিরমিযী ও ইবনে মাজাহ]
মৃত্যুর থেকে কেউ বাঁচতে পারবে না
মৃত্যুর থেকে কেউ বাঁচতে পারবে না
সূরা: Al-Anbiyaa (The Prophets) মক্কায় অবতীর্ণ সূরা নং:
21/34
. ﻭَﻣَﺎ ﺟَﻌَﻠْﻨَﺎ ﻟِﺒَﺸَﺮٍ ﻣِّﻦ ﻗَﺒْﻠِﻚَ ﺍﻟْﺨُﻠْﺪَۖ ﺃَﻓَﺈِﻥ ﻣِّﺖَّ ﻓَﻬُﻢُ ﺍﻟْﺨَﺎﻟِﺪُﻭﻥَ
আপনার (মুহাম্মাদ সাঃ) পূর্বেও কোন মানুষকে আমি অনন্ত জীবন দান করিনি। সুতরাং আপনার (মুহাম্মাদ সাঃ) মৃত্যু হলে তারা কি চিরঞ্জীব হবে?
21/35
. ﻛُﻞُّ ﻧَﻔْﺲٍ ﺫَﺍﺋِﻘَﺔُ ﺍﻟْﻤَﻮْﺕِۗ ﻭَﻧَﺒْﻠُﻮﻛُﻢ ﺑِﺎﻟﺸَّﺮِّ ﻭَﺍﻟْﺨَﻴْﺮِ ﻓِﺘْﻨَﺔًۖ ﻭَﺇِﻟَﻴْﻨَﺎ ﺗُﺮْﺟَﻌُﻮﻥَ
প্রত্যেককে মৃত্যুর স্বাদ আস্বাদন করতে হবে। আমি তোমাদেরকে মন্দ ও ভাল দ্বারা পরীক্ষা করে থাকি এবং আমারই কাছে তোমরা প্রত্যাবর্তিত হবে
সূরা: Az-Zumar (The Groups) মক্কায় অবতীর্ণ সূরা নং:
৩৯/30. ﺇِﻧَّﻚَ ﻣَﻴِّﺖٌ ﻭَﺇِﻧَّﻬُﻢ ﻣَّﻴِّﺘُﻮﻥَ
নিশ্চয় তোমারও (মুহাম্মাদ সাঃ) মৃত্যু হবে এবং তাদেরও মৃত্যু হবে।
সূরা: Ash-Shu'araa (The Poets) মক্কায় অবতীর্ণ সূরা নং: ২৬/81. ﻭَﺍﻟَّﺬِﻱ ﻳُﻤِﻴﺘُﻨِﻲ ﺛُﻢَّ ﻳُﺤْﻴِﻴﻦِ
যিনি আমার মৃত্যু ঘটাবেন, অতঃপর পুনর্জীবন দান করবেন।
27/80
. ﺇِﻧَّﻚَ ﻟَﺎ ﺗُﺴْﻤِﻊُ ﺍﻟْﻤَﻮْﺗَﻰٰ ﻭَﻟَﺎ ﺗُﺴْﻤِﻊُ ﺍﻟﺼُّﻢَّ ﺍﻟﺪُّﻋَﺎﺀَ ﺇِﺫَﺍ ﻭَﻟَّﻮْﺍ ﻣُﺪْﺑِﺮِﻳﻦَ
আপনি আহবান শোনাতে পারবেন না মৃতদেরকে এবং বধিরকেও নয়, যখন তারা পৃষ্ঠ প্রদর্শন করে চলে যায়।
30/19
. ﻳُﺨْﺮِﺝُ ﺍﻟْﺤَﻲَّ ﻣِﻦَ ﺍﻟْﻤَﻴِّﺖِ ﻭَﻳُﺨْﺮِﺝُ ﺍﻟْﻤَﻴِّﺖَ ﻣِﻦَ ﺍﻟْﺤَﻲِّ ﻭَﻳُﺤْﻴِﻲ ﺍﻟْﺄَﺭْﺽَ ﺑَﻌْﺪَ ﻣَﻮْﺗِﻬَﺎۚ ﻭَﻛَﺬَٰﻟِﻚَ ﺗُﺨْﺮَﺟُﻮﻥَ
তিনি মৃত থেকে জীবিতকে বহির্গত করেন জীবিত থেকে মৃতকে বহির্গত করেন, এবং ভূমির মৃত্যুর পর তাকে পুনরুজ্জীবিত করেন। এভাবে তোমরা উত্থিত হবে।
30/25
. ﻭَﻣِﻦْ ﺁﻳَﺎﺗِﻪِ ﺃَﻥ ﺗَﻘُﻮﻡَ ﺍﻟﺴَّﻤَﺎﺀُ ﻭَﺍﻟْﺄَﺭْﺽُ ﺑِﺄَﻣْﺮِﻩِۚ ﺛُﻢَّ ﺇِﺫَﺍ ﺩَﻋَﺎﻛُﻢْ ﺩَﻋْﻮَﺓً ﻣِّﻦَ ﺍﻟْﺄَﺭْﺽِ ﺇِﺫَﺍ ﺃَﻧﺘُﻢْ ﺗَﺨْﺮُﺟُﻮﻥَ
তাঁর অন্যতম নিদর্শন এই যে, তাঁরই আদেশে আকাশ ও পৃথিবী প্রতিষ্ঠিত আছে। অতঃপর যখন তিনি মৃত্তিকা থেকে উঠার জন্যে তোমাদের ডাক দেবেন, তখন তোমরা উঠে আসবে।
30/40
. ﺍﻟﻠَّﻪُ ﺍﻟَّﺬِﻱ ﺧَﻠَﻘَﻜُﻢْ ﺛُﻢَّ ﺭَﺯَﻗَﻜُﻢْ ﺛُﻢَّ ﻳُﻤِﻴﺘُﻜُﻢْ ﺛُﻢَّ ﻳُﺤْﻴِﻴﻜُﻢْۖ ﻫَﻞْ ﻣِﻦ ﺷُﺮَﻛَﺎﺋِﻜُﻢ ﻣَّﻦ ﻳَﻔْﻌَﻞُ ﻣِﻦ ﺫَٰﻟِﻜُﻢ ﻣِّﻦ ﺷَﻲْﺀٍۚ ﺳُﺒْﺤَﺎﻧَﻪُ ﻭَﺗَﻌَﺎﻟَﻰٰ ﻋَﻤَّﺎ ﻳُﺸْﺮِﻛُﻮﻥَ
আল্লাহই তোমাদের সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর রিযিক দিয়েছেন, এরপর তোমাদের মৃত্যু দেবেন, এরপর তোমাদের জীবিত করবেন। তোমাদের শরীকদের মধ্যে এমন কেউ আছে কি, যে এসব কাজের মধ্যে কোন একটিও করতে পারবে? তারা যাকে শরীক করে, আল্লাহ তা থেকে পবিত্র ও মহান।
30/52
. ﻓَﺈِﻧَّﻚَ ﻟَﺎ ﺗُﺴْﻤِﻊُ ﺍﻟْﻤَﻮْﺗَﻰٰ ﻭَﻟَﺎ ﺗُﺴْﻤِﻊُ ﺍﻟﺼُّﻢَّ ﺍﻟﺪُّﻋَﺎﺀَ ﺇِﺫَﺍ ﻭَﻟَّﻮْﺍ ﻣُﺪْﺑِﺮِﻳﻦَ
অতএব, আপনি (মুহাম্মাদ সাঃ) মৃতদেরকে শোনাতে পারবেন না এবং বধিরকেও আহবান শোনাতে পারবেন না, যখন তারা পৃষ্ঠ প্রদর্শন করে।
31/34
. ﺇِﻥَّ ﺍﻟﻠَّﻪَ ﻋِﻨﺪَﻩُ ﻋِﻠْﻢُ ﺍﻟﺴَّﺎﻋَﺔِ ﻭَﻳُﻨَﺰِّﻝُ ﺍﻟْﻐَﻴْﺚَ ﻭَﻳَﻌْﻠَﻢُ ﻣَﺎ ﻓِﻲ ﺍﻟْﺄَﺭْﺣَﺎﻡِۖ ﻭَﻣَﺎ ﺗَﺪْﺭِﻱ ﻧَﻔْﺲٌ ﻣَّﺎﺫَﺍ ﺗَﻜْﺴِﺐُ ﻏَﺪًﺍۖ ﻭَﻣَﺎ ﺗَﺪْﺭِﻱ ﻧَﻔْﺲٌ ﺑِﺄَﻱِّ ﺃَﺭْﺽٍ ﺗَﻤُﻮﺕُۚ ﺇِﻥَّ ﺍﻟﻠَّﻪَ ﻋَﻠِﻴﻢٌ ﺧَﺒِﻴﺮٌ
নিশ্চয় আল্লাহর কাছেই কেয়ামতের জ্ঞান রয়েছে। তিনিই বৃষ্টি বর্ষণ করেন এবং গর্ভাশয়ে যা থাকে, তিনি তা জানেন। কেউ জানে না আগামীকল্য সে কি উপার্জন করবে এবং কেউ জানে না কোন দেশে সে মৃত্যুবরণ করবে। আল্লাহ সর্বজ্ঞ, সর্ববিষয়ে সম্যক জ্ঞাত।
32/11
. ﻗُﻞْ ﻳَﺘَﻮَﻓَّﺎﻛُﻢ ﻣَّﻠَﻚُ ﺍﻟْﻤَﻮْﺕِ ﺍﻟَّﺬِﻱ ﻭُﻛِّﻞَ ﺑِﻜُﻢْ ﺛُﻢَّ ﺇِﻟَﻰٰ ﺭَﺑِّﻜُﻢْ ﺗُﺮْﺟَﻌُﻮﻥَ
বলুন, তোমাদের প্রাণ হরণের দায়িত্বে নিয়োজিত ফেরেশতা তোমাদের প্রাণ হরণ করবে। অতঃপর তোমরা তোমাদের পালনকর্তার কাছে প্রত্যাবর্তিত হবে।
35/22
. ﻭَﻣَﺎ ﻳَﺴْﺘَﻮِﻱ ﺍﻟْﺄَﺣْﻴَﺎﺀُ ﻭَﻟَﺎ ﺍﻟْﺄَﻣْﻮَﺍﺕُۚ ﺇِﻥَّ ﺍﻟﻠَّﻪَ ﻳُﺴْﻤِﻊُ ﻣَﻦ ﻳَﺸَﺎﺀُۖ ﻭَﻣَﺎ ﺃَﻧﺖَ ﺑِﻤُﺴْﻤِﻊٍ ﻣَّﻦ ﻓِﻲ ﺍﻟْﻘُﺒُﻮﺭِ
আরও সমান নয় জীবিত ও মৃত। আল্লাহ শ্রবণ করান যাকে ইচ্ছা। আপনি (মুহাম্মাদ সাং) কবরে শায়িতদেরকে শুনাতে সক্ষম নন।
40/11
. ﻗَﺎﻟُﻮﺍ ﺭَﺑَّﻨَﺎ ﺃَﻣَﺘَّﻨَﺎ ﺍﺛْﻨَﺘَﻴْﻦِ ﻭَﺃَﺣْﻴَﻴْﺘَﻨَﺎ ﺍﺛْﻨَﺘَﻴْﻦِ ﻓَﺎﻋْﺘَﺮَﻓْﻨَﺎ ﺑِﺬُﻧُﻮﺑِﻨَﺎ ﻓَﻬَﻞْ ﺇِﻟَﻰٰ ﺧُﺮُﻭﺝٍ ﻣِّﻦ ﺳَﺒِﻴﻞٍ
তারা বলবে হে আমাদের পালনকর্তা! আপনি আমাদেরকে দু’বার মৃত্যু দিয়েছেন এবং দু’ বার জীবন দিয়েছেন। এখন আমাদের অপরাধ স্বীকার করছি। অতঃপর এখন ও নিস্কৃতির কোন উপায় আছে কি?
40/67
. ﻫُﻮَ ﺍﻟَّﺬِﻱ ﺧَﻠَﻘَﻜُﻢ ﻣِّﻦ ﺗُﺮَﺍﺏٍ ﺛُﻢَّ ﻣِﻦ ﻧُّﻄْﻔَﺔٍ ﺛُﻢَّ ﻣِﻦْ ﻋَﻠَﻘَﺔٍ ﺛُﻢَّ ﻳُﺨْﺮِﺟُﻜُﻢْ ﻃِﻔْﻠًﺎ ﺛُﻢَّ ﻟِﺘَﺒْﻠُﻐُﻮﺍ ﺃَﺷُﺪَّﻛُﻢْ ﺛُﻢَّ ﻟِﺘَﻜُﻮﻧُﻮﺍ ﺷُﻴُﻮﺧًﺎۚ ﻭَﻣِﻨﻜُﻢ ﻣَّﻦ ﻳُﺘَﻮَﻓَّﻰٰ ﻣِﻦ ﻗَﺒْﻞُۖ ﻭَﻟِﺘَﺒْﻠُﻐُﻮﺍ ﺃَﺟَﻠًﺎ ﻣُّﺴَﻤًّﻰ ﻭَﻟَﻌَﻠَّﻜُﻢْ ﺗَﻌْﻘِﻠُﻮﻥَ
তিনি তো তোমাদের সৃষ্টি করেছেন মাটির দ্বারা, অতঃপর শুক্রবিন্দু দ্বারা, অতঃপর জমাট রক্ত দ্বারা, অতঃপর তোমাদেরকে বের করেন শিশুরূপে, অতঃপর তোমরা যৌবনে পদর্পণ কর, অতঃপর বার্ধক্যে উপনীত হও। তোমাদের কারও কারও এর পূর্বেই মৃত্যু ঘটে এবং তোমরা নির্ধারিত কালে পৌঁছ এবং তোমরা যাতে অনুধাবন কর।
40/68
. ﻫُﻮَ ﺍﻟَّﺬِﻱ ﻳُﺤْﻴِﻲ ﻭَﻳُﻤِﻴﺖُۖ ﻓَﺈِﺫَﺍ ﻗَﻀَﻰٰ ﺃَﻣْﺮًﺍ ﻓَﺈِﻧَّﻤَﺎ ﻳَﻘُﻮﻝُ ﻟَﻪُ ﻛُﻦ ﻓَﻴَﻜُﻮﻥُ
তিনিই জীবিত করেন এবং মৃত্যু দেন। যখন তিনি কোন কাজের আদেশ করেন, তখন একথাই বলেন, হয়ে যা’-তা হয়ে যায়।
40/77
. ﻓَﺎﺻْﺒِﺮْ ﺇِﻥَّ ﻭَﻋْﺪَ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺣَﻖٌّۚ ﻓَﺈِﻣَّﺎ ﻧُﺮِﻳَﻨَّﻚَ ﺑَﻌْﺾَ ﺍﻟَّﺬِﻱ ﻧَﻌِﺪُﻫُﻢْ ﺃَﻭْ ﻧَﺘَﻮَﻓَّﻴَﻨَّﻚَ ﻓَﺈِﻟَﻴْﻨَﺎ ﻳُﺮْﺟَﻌُﻮﻥَ
অতএব আপনি সবর করুন। নিশ্চয় আল্লাহর ওয়াদা সত্য। অতঃপর আমি কাফেরদেরকে যে শাস্তির ওয়াদা দেই, তার কিয়দংশ যদি আপনাকে দেখিয়ে দেই অথবা আপনার প্রাণ হরণ করে নেই, সর্বাবস্থায় তারা তো আমারই কাছে ফিরে আসবে।
03/156
. ﻳَﺎ ﺃَﻳُّﻬَﺎ ﺍﻟَّﺬِﻳﻦَ ﺁﻣَﻨُﻮﺍ ﻟَﺎ ﺗَﻜُﻮﻧُﻮﺍ ﻛَﺎﻟَّﺬِﻳﻦَ ﻛَﻔَﺮُﻭﺍ ﻭَﻗَﺎﻟُﻮﺍ ﻟِﺈِﺧْﻮَﺍﻧِﻬِﻢْ ﺇِﺫَﺍ ﺿَﺮَﺑُﻮﺍ ﻓِﻲ ﺍﻟْﺄَﺭْﺽِ ﺃَﻭْ ﻛَﺎﻧُﻮﺍ ﻏُﺰًّﻯ ﻟَّﻮْ ﻛَﺎﻧُﻮﺍ ﻋِﻨﺪَﻧَﺎ ﻣَﺎ ﻣَﺎﺗُﻮﺍ ﻭَﻣَﺎ ﻗُﺘِﻠُﻮﺍ ﻟِﻴَﺠْﻌَﻞَ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﺫَٰﻟِﻚَ ﺣَﺴْﺮَﺓً ﻓِﻲ ﻗُﻠُﻮﺑِﻬِﻤْۗﻮَﺍﻟﻠَّﻪُ ﻳُﺤْﻴِﻲ ﻭَﻳُﻤِﻴﺘُۗﻮَﺍﻟﻞُﻩَّ ﺑِﻤَﺎ ﺗَﻌْﻤَﻠُﻮﻥَ ﺑَﺼِﻴﺮٌ
হে ঈমাণদারগণ! তোমরা তাদের মত হয়ো না, যারা কাফের হয়েছে এবং নিজেদের ভাই বন্ধুরা যখন কোন অভিযানে বের হয় কিংবা জেহাদে যায়, তখন তাদের সম্পর্কে বলে, তারা যদি আমাদের সাথে থাকতো, তাহলে মরতোও না আহতও হতো না। যাতে তারা এ ধারণা সৃষ্টির মাধ্যমে সংশ্লিষ্টদের মনে অনুতাপ সৃষ্টি করতে পারে। অথচ আল্লাহই জীবন দান করেন এবং মৃত্যু দেন। তোমাদের সমস্ত কাজই, তোমরা যা কিছুই কর না কেন, আল্লাহ সবকিছুৃই দেখেন।
16/61
. ﻭَﻟَﻮْ ﻳُﺆَﺍﺧِﺬُ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﺍﻟﻨَّﺎﺱَ ﺑِﻈُﻠْﻤِﻬِﻢ ﻣَّﺎ ﺗَﺮَﻙَ ﻋَﻠَﻴْﻬَﺎ ﻣِﻦ ﺩَﺍﺑَّﺔٍ ﻭَﻟَٰﻜِﻦ ﻳُﺆَﺧِّﺮُﻫُﻢْ ﺇِﻟَﻰٰ ﺃَﺟَﻞٍ ﻣُّﺴَﻤًّﻯۖﻔَﺈِﺫﺍَ ﺟَﺎﺀَ ﺃَﺟَﻠُﻬُﻢْ ﻟَﺎ ﻳَﺴْﺘَﺄْﺧِﺮُﻭﻥَﺳَﺎﻋَﺔًۖﻭَﻟَﺎ ﻳَﺴْﺘَﻘْﺪِﻣُﻮﻥَ
যদি আল্লাহ লোকদেরকে তাদের অন্যায় কাজের কারণে পাকড়াও করতেন, তবে ভুপৃষ্ঠে চলমান কোন কিছুকেই ছাড়তেন না। কিন্তু তিনি প্রতিশ্রুতি সময় পর্যন্ত তাদেরকে অবকাশ দেন। অতঃপর নির্ধারিত সময়ে যখন তাদের মৃত্যু এসে যাবে, তখন এক মুহুর্তও বিলম্বিত কিংবা তরাম্বিত করতে পারবে না।
16/70
. ﻭَﺍﻟﻠَّﻪُ ﺧَﻠَﻘَﻜُﻢْ ﺛُﻢَّ ﻳَﺘَﻮَﻓَّﺎﻛُﻢْۚﻭَﻣِﻨﻜُﻢ ﻣَّﻦ ﻳُﺮَﺩُّ ﺇِﻟَﻰٰ ﺃَﺭْﺫَﻝِ ﺍﻟْﻌُﻤُﺮِ ﻟِﻜَﻲْ ﻟَﺎ ﻳَﻌْﻠَﻢَ ﺑَﻌْﺪَ ﻋِﻠْﻢٍ ﺷَﻴْﺌًﺎۚﺇِﻥَّ ﺍﻟﻠَّﻪَ ﻋَﻠِﻴﻢٌ ﻗَﺪِﻳﺮٌ
আল্লাহ তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন এরপর তোমাদের মৃত্যুদান করেন। তোমাদের মধ্যে কেউ কেউ পৌছে যায় জরাগ্রস্ত অকর্মন্য বয়সে, ফলে যা কিছু তারা জানত সে সম্পর্কে তারা সজ্ঞান থাকবে না। নিশ্চয় আল্লাহ সু-বিজ্ঞ সর্বশক্তিমান।
লা ~ মাযহাবী কারা কারা ????
বিষয়: লা ~ মাযহাবী কারা কারা ????
—————————————————————————————————
.
.
মাযহাব মানা ফরয।
আর মাযহাব
না মানলে লা মাযহাবি।
.
==============================================
.
আচ্ছা মাযহাব
মানা যদি ফরয হয়
আর এই ফরয যদি কেউ অস্বীকার
করে সে কি কাফের
হবে?
.
অথবা এই ফরয যদি কেউ পালন
না করে সে কি গোনাগার
হবে?
.
যেমন যাকাত
দেয়া ফরয। কিন্তু
কেউ যদি যাকাত
কে অস্বীকার
করে তাহলে সে কাফের আর
যদি যাকাত আলসতা করে আদায় না করে তাহলে কবীরা গোনাহগার হবে।
.
এই মাযহাব মানা কোন ধরনের ফরয?
.
আল্লাহ তা'আলা ও তাঁর রাসুল (সাঃ) শরী'আতের যত
হুকুম ফরয আছে তা স্পষ্ট করে দিলেন
.
কিন্তু
#মাযহাব ফরয করার জন্য হুজুরদের হাতে ছেড়ে দিলেন আর হুজুরগণ কুরআন ঘেটে ঘেটে বুঝতে পারলেন যে
.
#অমুক আয়াতে বুঝা যাচ্ছে মাযহাব মানা ফরয।
.
কিন্তু রাসুল
(সাঃ) ও তার সাহাবীগণ সব ফরয
বুঝলেন এবং মানলেন এই লুকিয়ে থাকা ফরয
বুঝলেন না।
.
কিন্তু আমাদের হুজুরগণ বুঝতে পারলেন।
.
আচ্ছা মাযহাব
মানা যদি ফরয হয় আর লা মাযহাবী হওয়া যদি গোনাহ
এর কাজ হয় তাহলে তো আল্লাহ তা'আলা তার জন্য নিশ্চয়
শাস্তি দিবেন।
.
কারণ মাযহাব মানা ফরয আর ফরয তরক করা কবীরা গোনাহ।
.
কিন্তু শাস্তি দেওয়ার
আগে যখন বলবেন
কারা কারা মাযহাবী হাত তুল।
.
তখন দেখা যাবে মাযহাবীগণ হাত
তুলবে
.
কিন্তু #সাহাবীগণ হাত তুলছেন না,
.
#তাবেঈ ও তাবে তাবেঈগণ হাত তুলছেন না,
.
#ইমাম আবু হানীফা রহ হাত তুলছেন না,
.
#ইমাম মালিক রহ হাত তুলছেন না,
.
#ইমাম শাফেয়ী রহ হাত তুলছেন না,
.
#ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল রহ হাত তুলছেন না।
.
তখন অবশ্য ই আল্লাহ তাদের পাকড়াও করবেন
এই বলে যে তোমরা মাযহাব মানলে না কেন?
.
তোমরা কি জানতে না মাযহাব মানা ফরয ছিল?
.
#তারা নিশ্চয় বলবে হে আল্লাহ মাযহাব তো আমাদের মৃত্যুর পরে তৈরি হলো সেই মাযহাব আমরা মানব কি করে?
.
তার মানে সাহাবীগণ, তাবেঈ
ও তাবে-তাবেঈগণ, ৪ ইমাম
#সহ আরো অনেক থাকবেন #লা মাযহাবী।
.
তখন কি অবস্থা হবে জানি না।
কিন্তু আল্লাহর কাছে দোয়া করি আল্লাহ যেন আমাকে বিচার দিবসের দিন
#যারা লা মাযহাবী হিসাবে হাত তুলবেন না তাদের অন্তর্ভুক্ত করেন। (আমিন)
{ ~Wait & See~ }
জানা লোকের কাছে জানা
""ফাছ'য়ালূ আহলায যিকরি ইন কুনতুম লাতা লামূনা,বিলবাইনাতি ওয়ায যুবুর"" (নাহল ১৬ / ৪ এবং ২৭ / ৭)
""ইয কুলতুম ছামি'না ওয়া আতা'না""(সূরা মায়েদা ৫/৭ নং আয়াত)
""ইননা মা ইয়াছতাজীবুল লাযীনা ইয়াছমা'উন"" (আন'আম ৬/৩৬)
""তাদের মত হয়ো না যারা বলে আমরা শুনেছি অথচ তারা কিছুই শুনে না""(আনফাল ৮/২১)
হাদিস=
১* আদী ইবনু হাতিম (রাঃ) থেকে বিভিন্ন সনদে ইমাম আহম্মাদ, ইমাম তিরমিযী ও ইমাম ইবনু জারীর রহঃ বর্ণনা করেছে,........... রসূল (সাঃ) যখন আদী ইবনু হাতিম (রাঃ) এর সম্মুখে এই আয়াক তিলাওয়াত করলেনঃ """ ইততাখযু~আহবা-রহুম ওয়া রুহবা-নাহুম আরবা-বাম মিন দূনিল্লা-হি""" অর্থ-তারা (ইয়াহুদী ও খ্রিষ্টানগণ) আল্লাহকে ছেড়ে তাদের আলেম (পন্ডিতগণ) ও দরবেশগণকে (সংসার বিরাগীগণকে) রব হিসাবে গ্রহণ করেছে""" (সূরা তওবা ০৯/৩১নং আয়াত।)
আদী (রাঃ) তখন বললেন-তারা তাদের আলেম ও দরবেশকে রব বানায়নি । নবী (সাঃ) বললেন-হ্যাঁ, তারা নিশ্চয় তাদের আলেম ও দরবেশদেরকে রব বানিয়েছে। তাদের আলেম ও দরবেশগণ আল্লাহ কর্তৃক হালাল ঘোষিত বিষয়কে তাদের জন্য হারাম করেছে এবং হারাম ঘোষিত বিষয়কে হালাল বানিয়েছে। আর তারা সেই সব বিষয় নিজেদের আলেম ও দরবেশদেরকে তথা তাদের বিধি ব্যবস্থা মেনে নিয়েছে।-(বিস্তারিতঃ তাফসিরে ইবনে কাসীর আলোচ্য আয়াতের তাফসীর দ্রষ্টব্য।)
*সূরা আনআম ০৬/১০৪
*সূরা আনআম ০৬/১৯
শনিবার, ১৪ নভেম্বর, ২০১৫
মাযহাবীদের লিডার বর্তমান মুফতি লুত্ফর এর তাক্বলিদের সংঙ্গার কপি প্রচার কারকদের #তাক্বলিদের সংঙ্গার জবাব ((মাজহাবীদের পোষ্টমর্টেম পার্ট পাঁচ এর ২য় অংশ (৫.২))
মাযহাবীদের লিডার বর্তমান মুফতি লুত্ফর এর তাক্বলিদের সংঙ্গার কপি প্রচার কারকদের #তাক্বলিদের সংঙ্গার জবাব ((মাজহাবীদের পোষ্টমর্টেম পার্ট পাঁচ এর ২য় অংশ (৫.২))
—————————————————————————————————
মূল : লুত্ফর ফরাজী
.
কপি প্রচারক :-//Shahariar Rahman Sajib
তাকলীদ হল,
মাসায়েলে ইজতিহাদিয়্যাতে,গায়রে মুজতাহিদ
ব্যক্তির এমন মুজতাহিদেরমুফতা
বিহা মাসায়েলকে দলীলচাওয়া ছাড়া মেনে নেয়া,
যে ব্যক্তির মুজতাহিদহওয়া শরয়ী দলীল
দ্বারা প্রমানিত, এবং তার মাযহাবউসুলান ও
ফুরূআন সংকলিত হয়ে মুকাল্লিদের
কাছে আমলহিসেবে মুতাওয়াতির সূত্রে পৌঁছেছে।
ভাই দয়া করে এ সংজ্ঞাটির সবগুলো পয়েন্ট
ব্যাখ্যা করে তাক্বলীদ হারাম দলিলসহ
আলোচনা করুন//
.
—————————————————————————————————
আপনার দেওয়া সংঙ্গার জবাব নিচে দেওয়া হল:-
//Shahariar Rahman Sajib@
তাকলীদ হল,
মাসায়েলে ইজতিহাদিয়্যাতে,গায়রে মুজতাহিদ
ব্যক্তির এমন মুজতাহিদেরমুফতা
বিহা মাসায়েলকে দলীল চাওয়া ছাড়া মেনে নেয়া,//
জবাব:- সূরা তাওবার আয়াত ০৯/৩১ এবং হাদিস আদি ইবনে হাতেম এর সেই বিখ্যাত হাদিস দেখুন লিংক [ ]
//যে ব্যক্তির মুজতাহিদহওয়া শরয়ী দলীল
দ্বারা প্রমানিত, এবং তার মাযহাবউসুলান ও ফুরূআন সংকলিত হয়ে মুকাল্লিদের
কাছে আমলহিসেবে মুতাওয়াতির সূত্রে পৌঁছেছে।//
জবাব : এই মতটা কোন মুতাওয়াতির সূত্রে পেয়েছে যা কুরআনে এবং হাদিসে নেই
- নির্দিষ্ট করেছে ১৩০ ফরজ
- চার মাযহাব চার ফরজ
- চার কুরসি চার ফরজ
- আপনার দেওয়া সংঙ্গা মতে"" আপনি বলেন দলিল ছাড়া কোন মত গ্রহন কাদের নীতি ???
- আপনি বলেন, আপনার সংঙ্গার কথা মানব না আল্লাহ এবং তার নবীর কথা মানব ????
- মুস্তাহিদের সব বিষয়ে সমাধান কি সবগুলো সঠিক ??
- মানুষ কি ভুল করে ???
শুক্রবার, ১৩ নভেম্বর, ২০১৫
হে ঈমানদারগণ! আল্লাহর আনুগত্য কর,আনুগত্য কর রাসুলের ও উলিল আমরগণের।"(নিসা-৫৯) মাযহাবীদের পোষ্টমর্টেম পার্ট (ছয়) ৬
মাযহাবীদের পোষ্টমর্টেম পার্ট (ছয়) ৬
মাযহাবীর দলিল দেয় নং- ৬ "হে ঈমানদারগণ! আল্লাহর
আনুগত্য কর,আনুগত্য কর রাসুলের ও উলিল
আমরগণের।"(নিসা-৫৯)
যেহেতু আল্লাহ তায়ালা এখানে আলেমদের
আনুগত্যের কথা বলেছেন তাই তাদের তাক্বলীদ করা ওয়াজিব।
জবাবঃ
প্রথমত এখানে আগে বলা হয়েছে আল্লাহ ও রাসুলের আনুগত্য করতে।
- অর্থাৎ আল্লাহ ও রাসুলের আনুগত্য করার লক্ষ্যেই উলিল আমরের আনুগত্য করতে হবে।
- তাই তাদের কথা দলিল প্রমাণের মাধ্যমে যাচাই করে মানতে হবে।
- "অতএব মুজতাহিদগণের যেখানে মতপার্থক্য রয়েছে সেখানে কুরআন ও হাদীছের আলোকে যাচাই করে যে মত অগ্রগণ্য হবে সেটাই গ্রহণ করতে হবে।
- তাক্বলিদ কয় ব্যক্তির করতে হয়?
.নিশ্চয়ই আলেমগণ হলেন নাবীদের ওয়ারিস। নাবীগণ কোন দিনার বা দিরহাম ওয়ারিসরূপে রেখে যান না। শুধু তাঁরা (আ.) ওয়ারিস সূত্রে রেখে যান ইলম। সুতরাং যে ইলম অর্জন করেছে সে পূর্ণ (ওয়ারিস) অংশ গ্রহণ করেছে।” মাযহাবী পোস্টমর্টেম পার্ট ৪
মাযহাবী পোস্টমর্টেম পার্ট (চার) ৪
¤ মাযহাবী আলেমরা দলীল
দেন " কাসীর ইবনু
ক্বঈস (রহ.)
সুত্রে বর্ণিত,
“..রসূলুল্লাহ (দ.)
বলেছেন, ...নিশ্চয়ই
আলেমগণ হলেন
নাবীদের ওয়ারিস।
নাবীগণ কোন
দিনার বা দিরহাম
ওয়ারিসরূপে রেখে যান
না। শুধু
তাঁরা (আ.) ওয়ারিস
সূত্রে রেখে যান ইলম।
সুতরাং যে ইলম
অর্জন করেছে সে পূর্ণ
(ওয়ারিস) অংশ
গ্রহণ করেছে।” -আবু
দাউদ, স্বহীহ্,
অধ্যায়ঃ ২০, কিতাবুল
ইল্ম,
অনুচ্ছেদঃ ১, জ্ঞানের
ফাযীলাত,
হাদিস # ৩৬৪১।
¤ এই হাদিস
অনুযায়ী আলেমগণ নিজ
থেকে শারীয়াহ’র বিধান
দিতে পারেন। যেহেতু
আলেমগণ
নাবী (আ.) গণের
ওয়ারিস। অতএব, এ
হাদিসটি থেকেই
বুঝা যায় যে,
আলিমদের তাক্বলীদ
করা বৈধ।"!!?
- জবাব : ব্যাখ্যাটি সম্পূর্ণই ভুল।
- তো নাবী গণের ইলম বা জ্ঞান রেখে যাওয়ার কোনই প্রয়োজন ছিলো না॥
- অতএব, এই হাদিসটি কোনোভাবেই তাক্বলীদ প্রতিষ্ঠার দালিল হতে পারে না।
বুধবার, ১১ নভেম্বর, ২০১৫
ইন্ডিয়া কি কি কাজে সেরা আসুন জেনে নেইঃ
ইন্ডিয়া কি কি কাজে সেরা আসুন জেনে
নেইঃ
১. দেশের বেশিরভাগ [৫০%] মানুষ খোলা
আকাশের নিচে পায়খানা করে। (BBC)
২. পুত্র সন্তানের আশায় ইন্ডিয়াতে প্রতি
চারটি নারী ভ্রূণের মধ্যে একটি নষ্ট করে
ফেলা হয়।
৩. দিল্লিকে "ধর্ষণের নগরী" বলা হয় (CNN)
৪.ইন্ডিয়ার ৬০% মানুষ দারিদ্র্য সীমার নিচে
বসবাস করে।
৫. সমকামিতা , মদ এবং লেসবিয়ানিজম
সামাজিকভাবে বৈধ (প্রথম আলো)
৬. পর্নস্টারকে (সানি লিয়ন)
সামাজিকভাবে সম্মাননা দানকারী একমাত্র
রাষ্ট্র (নয়া দিগন্ত)
৭.মুম্বাইকে পশ্চিমা বিশ্বে বলা হয় "সস্তা
পতিতার নগরী" = "সিটি অফ চিপ টার্ট" (BBC)
৮. বিশ্বের সবচেয়ে বেশি বস্তি ইন্ডিয়াতে
(Hollywoodএবং Fox)
৯. পৃথিবীতে প্রতি বছর মোট ধর্মীয় দাঙ্গার
৫৭% ঘটে শুধু ইন্ডিয়াতে (Oxford University)
১০. ভারত এমন এক দেশ যার কোনো
প্রতিবেশীর সাথে ভালো সম্পর্ক নেই।
(সিনহুয়া,রয়টার্স) Copied
মঙ্গলবার, ১০ নভেম্বর, ২০১৫
মাগরিবের আজানের পর ফরজ নামাযের আগে কোন নফল নামায পড়া নিষিদ্ধ।
মাগরিবের আজানের পর ফরজ নামাযের আগে কোন নফল নামায পড়া নিষিদ্ধ।
আহলে হক (আহলে টক) মিডিয়া থেকে সাম্প্রতিক একটি প্রশ্নের উত্তরে জানানো হয়েছে
-----------------------------------------------------------------------------------
মাগরিবের আজানের পর ফরজ নামাযের আগে কোন নফল নামায পড়া নিষিদ্ধ। তবে প্রত্যেক নামাযের আজান ও ইকামতে মাঝামাঝি সময়ে দুই রাকাত নামায পড়া নফল। আবশ্যক নয়। শুধু মাগরিব নামাযের ক্ষেত্রে হাদীসে নিষেধাজ্ঞা এসেছে। অর্থাৎ মাগরীবের আজান দিলে ফরজের আগে অন্য কোন নামায নেই।
-----------------------------------------------------------------------------------
দলিল দিয়েছেনঃ
عَن عَبد اللَّهِ بْنِ بُرَيدة، عَن أَبيهِ، رَضِي اللَّهُ عَنْهُ، أَنَّ النَّبيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيه وَسَلَّم قَالَ: بين أَذَانَيْنِ صَلاةٌ إلاَّ الَمْغَرِبَ.
হযরত আব্দুল্লাহ বিন বারিদাহ তার পিতা থেকে বর্ণনা করেন যে, রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন-প্রতিটি দুই আজান [আজান ও ইকামত] এর মাঝে [নফল] নামায আছে মাগরিব নামায ছাড়া। {মুসনাদুল বাজ্জার, হাদীস নং-৪৪২২,আলমুজামুল আওসাত,হাদীস নং-৮৩২৮,সুনানে দারা কুতনী, হাদীস নং-১০৪০, সুনানে কুবরা বায়হাকী, হাদীস নং-৪১৭২}
-----------------------------------------------------------------------------------
- • সনদের রাবী হিয়ান বিন আব্দুল্লাহ আল-আদী সম্পর্কে ইমাম দারাকুতনী বলেন, ‘তিনি শক্তিশালী নন’। (আল-সুন্নান ১/২৬৫)
- • উক্ত হাদীছ সম্পর্কে আলবানী (রহঃ) দাঈফ আল-জামে (২৩৬২) তে বলেছেন ‘দাঈফ’। এছাড়াও তিনি হাদীসটিকে ‘মুনকার’ বলেছেন (সীলসীলা দাঈফাহ ২১৩৯)।
- • ইমাম হায়শামী মাজমু আল-জাওয়ায়েদ (২/২৩৪) এ বলেছেন সনদের হিয়ান বিন আব্দুল্লাহ , ইবন আদী এনাকে উল্লেখ করে বলেন এনার মধ্যে সংমিশ্রণ আছে।
- • ইবন হাজার আসকালানী ‘ফাতহুল বারী’ (২/১২৮)এ বলেছেন ‘কিন্তু মাগরিব অংশটি অতিরিক্ত’।
- • ইবন হাজম ‘আল-মুহাল্লা’ (২/২৫৩) তে বলেছেন ‘হিয়ান বিন আব্দুল্লাহ এর নিজস্ব কথা, যিনি ‘মাজহুল’।
- • ইবনু মুলাকিন ‘শারহ বুখারী ইবনু মুলাকিন’ (৬/৪৬) এ বলেছেন, ‘এর সনদে আছেন হিয়ান বিন আব্দুল্লাহ, ইবন হাজম বলেছেন এটি হিয়ান বিন আব্দুল্লাহ এর নিজস্ব কথা, যিনি ‘মাজহুল’।
- • আহমাদ শাকির ‘আল-মুহাল্লা’ (২/২৫৩) তে বলেছেন ‘দাঈফ'।
বুধবার, ২১ অক্টোবর, ২০১৫
কোনটা সরল পথ ??? মাযহাবীদের পোষ্টমর্টেম পার্ট নয় ____ (৯)
কোনটা সরল পথ ??? মাযহাবীদের পোষ্টমর্টেম পার্ট নয় ____ (৯)
============
মাযহাবী হানাফিরা বলে থাকে এই কথা/উক্তিটা """চার মাযহাব বলে সিরাতে মুস্তাকিম থেকে বের হয়েছে আবার মিলবে!!!!"" [চিত্র ৪নং
এবং ৫নং
]
কিভাবে????
পরিস্কর ভাবে বলুন কেনই বা বের হয়েছে ??
আবার এরা বলে ""এই চার মাযহাব বলে একত্র হবে"" যা কোন ভাবে মিলিত হওয়া সম্ভব না [চিত্র ৩
এবং ৫নং
]
সিরাতে মুস্তাকিম সোজা একটা পথ [চিত্র ২
] কিন্তু এটা থেকে যদি আরো চারটি সোজা পথ [চিত্র ৪
] বের হয় , কিভাবে তা আবার সোজা পথ হবে, না তা হবে বক্র পথ [চিত্র ৫
চারটি সরল পথ কখনো একটি সরল পথে গিয়ে একত্র হতে পারবে না।
কারণ একটি সরল রেখা অপর কোন সরল রেখাকে ছেদ বা মিলিত হবে না।
তার সমান্তরাল ভাবে চলবে এটা সরল পথ বা রেখার ধর্ম ॥ [চিত্র ১
এবং ৩
]
তাই এই মাযহাবীদের প্লে -শ্রেণীতে পড়াতে হবে!!!
চার মাযহাব চারটি সোজা পথ [চিত্র ১
]
সিরাতে মুস্তাকিম একটি সোজা পথ [চিত্র ২
]
এই চার মাযহাব চার পথ এবং সিরাতে মুস্তাকিম পাশাপাশি হল পাঁচটি সোজা পথ [চিত্র ৩
]
মাযহাবীদের কথা মত, সিরাতে মুস্তাকিম থেকে বের হয়েছে এবং মিলিত হয়েছে [চিত্র ৫
] তাহলে এই চার মাযহাবের চারটি পথ কি সোজা থাকলো [চিত্র ৪
এবং ৫
]
এই মাযহাবী পথগুলো হল বক্র পথ বা বক্র রেখা [চিত্র ৪
এবং ৫
]
আর রাসূল সাঃ বলেছেন সিরাতে মুস্তাকিমের আশেপাশে বক্র পথের মাথায় এক একটা করে শয়তান দাড়িয়ে আছে আর ডাকছে তার দিকে॥
মাযহাব মানেই বক্র পথ আর মাযহাবের মাঝে যত সব বক্রতা রয়েছে ॥
এই মাযহাব আল্লাহ দেওয়া দ্বিন ইসলামকে টুকরো টুকরো করেছে॥
সোমবার, ১৯ অক্টোবর, ২০১৫
ওরা আবু হানীফার অনুসারী না, শয়তানের অনুসারী!!!
ওরা আবু হানীফার অনুসারী না, শয়তানের অনুসারী!!!
===================
দুঃখের বিষয়,
ব্যক্তি নুমান ইবনে সাবিত (আবু
হানীফা) রঃ এর সাথে বর্তমানে প্রচলিত ঊনার নামে তৈরি মাযহাবের কোন মিল
পাচ্ছি না! অদ্ভুদ!
বড়ই আফসোস নব্য
ভন্ড মাযহাবীদের
জন্য!
আজ পর্যন্ত কেউ
দেখাতে পারবে না,
নুমান ইবনে সাবিত (আবু হানিফা) রঃ
বর্তমানের
হানাফীদের মতো;
- মিলাদ-কিয়াম করেছে!!
- টাকার বিনিময় কুরআন তেলওয়াত-খতম পড়েছে!!
- খতমে খাজেগানে, খতমে ইউনুস!!
- দুরুদে নারিয়া, দুরুদে তাজ!!
- ইলাল্লাহ জিকির!!
- ছয় লতীফার জিকির, হালকায়ে জিকির!!
- মানুষ মরলে তিন (৩) দিন, চলিশ্শা ইত্যাদি!!
- এমন কি পীর-মুরিদ!!
- তাবিজ-কবজ!!
- কবর- মাজার ব্যবসা!!
রবিবার, ১৮ অক্টোবর, ২০১৫
প্রশ্ন- লেডিস মাযহাবী কারা?
প্রশ্ন- লেডিস মাযহাবী কারা?
"হানাফি" নামক ""সংঙ্কর হানাফি ধর্মের "" , লা~মাযহাবী (নুমান ইবনে সাবিত রঃ) অনুসারী আমাদের বলে লা~মাযহাবী॥
তাই আমরা একই সাথে চার ইমামকে মানতে পারি ও মানি।
আর একজন পুরুষ একই সাথে চারটা বউ রাখতে পারে।
"সংঙ্কর হানাফি ধর্মের" , লা~মাযহাবী (নুমান ইবনে সাবিত রঃ) অনুসারী একজন ইমামকে মানতে পারেন। বাকি তিনজনকে মানা তাদের জন্য হারাম।
আর একজন মহিলা একটা হাজবেন্ড রাখতে পারে। বাকি তিনটা রাখা হারাম।
প্রশ্ন- লেডিস মাযহাবী কারা?
- এই হানাফি মাযহাবের (সংঙ্কর হানাফি ধর্মের) নাম রাখাই হয়েছে একটা নারীর নামে
""হানাফি"" নামক ""সংঙ্কর হানাফি ধর্ম"" এর অনুসারীদের "হানাফি মাযহাব"এর সাথে ইমাম নুমান ইবনে সাবিত রহঃ এর কোন সম্পর্ক নেই ॥
কারণ তিনি এই মাযহাব তৈরি করে যান নি॥- জয় হানাফি লেডিস মাযহাব
শনিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০১৫
ঐ লোকদের রাস্তার অনুসরণ কর যারা আমার দিকে ঝঁকে আছে।
মাযহাবী পোস্টমর্টেম পার্ট ৩
================
*মাযহাবী আলেমরা দলীল
দেন " মহান আল্লাহ্
বলেন,
“ঐ লোকদের রাস্তার অনুসরণ কর যারা আমার দিকে ঝঁকে আছে।” -সূরা লুকমান
(৩১), ১৫।
এই আয়াত
থেকে বুঝা যায়, আল্লাহ্
ওয়ালাদের
তাক্বলীদ (অন্ধ
অনুসরণ) করতে হবে।
জবাব :
- এই ব্যাখ্যাটি মারাত্মক বিভ্রান্তিকর। কারণ মাযহাবীরা আয়াতের প্রথম অংশটি উল্লেখ করেননি।
- আয়াতটির প্রতি গভীরভাবে লক্ষ্য করুন,
"বাউল মতবাদ"
বাউল মতবাদের মুলে রয়েছে স্রষ্টার সর্বেশ্বরবাদ (Pantheism) যা কুফরী।
[[[[ বিঃদ্রঃ শয়তান এই বাউলদের ভন্ডামী তুলে ধরার জন্য লেখা ]
[ইসলাম ধর্মে এই বাউলদের কোন স্থান নেই ]
[এই লেখায় যে কথাগুলো ইসলাম বিরুদ্ধী তা আমার পক্ষ থেকে না MD SAROWER ]]]]
বাউলরা মানুষ এবং সৃষ্টিকর্তাকে অভেদ জ্ঞান করেন। এরা বাহ্যিক কোন ধর্মীয় আচার আচারনে বিশ্বাসী নন। তাদের নেই কোন শাস্ত্রীয় পুস্তক।
বাউলের অসংখ্য গানের মধ্যে তাহা প্রকাশিত।
বাউল মতে, দেহের মধ্যেই বাস করেন পরম পুরুষ।তাকে পেতে দরকার দেহ-সাধনা।
পণ্ডিতদের অনেকের মতে, বাউল শব্দের অর্থ উন্মাদ বা পাগল। শব্দটি এসেছে সংস্কৃত শব্দ 'বাতুল' থেকে। কারো মতে, 'বাউর' (বিশৃঙ্খল) কিংবা 'ব্যাকুল' শব্দ থেকে শব্দটির উৎপত্তি। অন্যমতে।
এটি 'আউয়াল' বা 'আউলিয়া' শব্দের অপভ্রংশ।
আরেক মত, গ্রাম্য উল অর্থ সন্ধান বা অর্থ সঙ্গে। দু'য়ে মিলে বাউল। অর্থাৎ 'সন্ধানের সঙ্গে বর্তমান'।
সংস্কৃত শব্দ 'বাউলা' 'বাউরার' অপভ্রংশও মনে করেন কেউ কেউ।
সাধারনভাবে ধর্মীয় শাস্ত্রাদি ও সামাজিক প্রথা ত্যাগ করে উদাসীনতা ও উন্মাদভাবের আশ্রয় নেওয়ার জন্য এদের অভিহিত করা হয় 'বাউল' নামে।
বাউল তত্ত্বের আদর্শ সমূহ -
১। গুরুবাদ
২। শাস্ত্রহীন সাধনা ৩। দেহতত্ত্ব
৪। মনের মানুষ
৫। রুপ স্বরূপ তত্ত্ব
১।গুরুবাদ- গুরু হচ্ছেন শিক্ষক, পরামর্শদাতা, পথ প্রদর্শক, মুর্শিদ। তিনি মানব গুরু এবং পরম পুরুষ দুই-ই। তাকে ঘিরেই গুরুতত্ত্ব । যেমন গুরু সম্পর্কে লালনের সহজ সরল স্বীকারোক্তি --
'যেই মুর্শিদ সেই তো রাসুল, ইহাতে নাই কোন ভুল,
খোদাও সেই হয়; লালন কয় না এমন কথা, কোরানে কয়।।'
'মুর্শিদ বিনে কি ধন আছে রে এই জগতে?
মুর্শিদ চরন সুধা, পান করিলে হবে ক্ষুধা; করোনা দেলে দ্বিধা।
যে মুর্শিদ, সেই খোদা ...... '
'জান গে যা গুরুর দ্বারে,
জ্ঞান উপাসনা কোন মানুষের কেমন কীর্তি,
যাবে রে জানা ................ '
২।শাস্ত্রহীন সাধনা- বাউলরা মনে করে আনুষ্ঠানিক ধর্মীয় আচার পালন করে 'মনের মানুষ' পাওয়া যায়না। রীতি নীতি বিধান- বিহিতে কিছু নেই। তাই লালন গেয়ে উঠে ....
'কার বা আমি কেবা আমার, আসল বস্তু ঠিক নাহি তার,
বৈদিক মেঘে ঘোর অন্ধকার, উদয় হয়না দিনমণি ...... '
'সত্য কাজে কেউ নাই রাজি সবই দেখি তা না না না
জাত গেলো জাত গেলো বলে এ কি আজব কারখানা ...... '
'বেদ বিধির আগোচর সদাই কৃষ্ণপদ্ম নিত্য উদয়,
লালন বলে মনের দ্বিধায় কেউ দেখেও দেখেনা .................. '
৩।দেহতত্ত্ব- বাউল সাধকদের সাধনা দেহে উপর আশ্রয় করে গড়ে উঠে। কারন ঈশ্বর দেবতা সবই কাল্পনিক, মানুষের বিশ্বাস বিশেষ। সাধারন মানুষের জন্য এগুলো প্রতীক মাত্র। আসলে 'পরম পুরুষ' বাস করেন শরীরে। তাই শরীরের সাধন শ্রেষ্ঠ সাধন। বৈষ্ণব কবি চণ্ডীদাস বলেছেন --
'সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই' । সেই সুত্রে ধরে বাউল কর্তারা রচনা করেছেন --
'কুতবি যখন কফের জ্বালায়,তাবিজ তাগা বাধবি গলায়
তাতে কি আর হবে ভালাই, মস্তকের জল শুষ্ক হলে .........'
'আদি মক্কা এই মানবদেহে, দেখ নারে মন ভেয়ে,
দেশ - দেশান্তর দৌড়ে কেন মরছোরে হাঁপিয়ে .................'
'দেহের খবর যে জন করে, আলেক বাজি সে দেখিতে পারে
আলেক দম হাওয়ায় চলে,
কি আজব কারখানা ............... '
৪।মনের মানুষ- মনের মানুষ হচ্ছে দেহস্থিত আত্মা। আত্মাই বহুনামের মানুষ - ভবের মানুষ, রসিক মানুষ, সোনার মানুষ, আলেক সাঁই ইত্যাদি। লালন তাকে স্মরণ করেন -
'এই মানুষে আছেরে মন,যারে বলে মানুষ রতন।
লালন বলে পেয়ে সে ধন, পারলাম নারে চিনিতে .......... '
'আত্মতত্ত্ব না জানিলে ভজন হবেনা,
পড়বি গোলে আগে জানগা কালুল্লা,
আয়নাল হক আল্লা,
যারে মানুষ বলে পড়ে ভূত এবার,
হসনে মন আমার, একবার দেখনা প্রেমনয়ন খুলে।
আপনি সাঁই ফকির, আপনি ফকির, ও সে লীলার ছলে ........ '
'মুন্সী ও মৌলভীর কাছে, জনম ভর সুধাই সে, ঘোর গেলো না।
পড়ে নেয় পরের খবর, আপন খবর কেউ বলেনা ......... '
৫।রুপ-স্বরূপ তত্ত্ব- দেহ বা কান্তি চেতনাই সব। রুপ হচ্ছে নারী বা প্রকৃতি আর স্বরূপ হচ্ছে নর বা পুরুষ। রুপ এবং স্বরূপ এর দৈহিক মিলনেই সাধন সম্পূর্ণ হতে পারে। রুপ - সরূপ এর ভবের তাৎপর্য বুঝার জন্য হলেও তাদের মিলনের প্রয়োজন।
মূল বাউল তত্ব এর কোন জাত বিচার নেই। শ্রেণীহীন সহজ সরল জীবনের অভিসারী বাউলরা সর্বেশ্বরবাদ , ত্যাগের আদর্শবাদী। কিন্তু সেই সর্বেশ্বরবাদ সত্ত্বা মানেই আল্লাহ, ভগবান, ঈশ্বর কিংবা প্রচালিত কোন সৃষ্টিকর্তা হতেই হবে এমন কোন বাধ্য নিয়ম নেই, অনেক বাউল-ই Mysticism বা অতীন্দ্রিয়বাদে বা অদৃশ্য সত্ত্বায় বিশ্বাসী যাকে কোন নিদিষ্ট সৃষ্টিকর্তার আওতায় ফেলাকে এক অর্থে অসম্ভব ব্যাপার।
কোন কোন বাউল সম্প্রদয়ের মতে, বাউল সাধনায় 'দেহ সাধনা' প্রধান বলেই নর-নারীর আঙ্গিক মিলন অপরিহার্য। এ হচ্ছে যুগল সাধনা। যুগল সাধনা দুই প্রকার - স্বকীয়া এবং পরকীয়া। তবে পরকীয়া বেশি প্রার্থিত।
বাউলদের মতে 'পঞ্চরস' পান না করলে প্রকৃত সাধক হওয়া যায়না।
পঞ্চরসের উপকরন হচ্ছে - মল, মুত্র, ঋতুরক্ত, রতিজনিত স্ত্রী-পুরুষের ক্ষরিত রস ও বীর্য।
যুগল সাধনার ক্ষেত্রে বাউল স্বকীয়া তথা স্ত্রীকেই সাধারণত সাধন-সঙ্গিনী করে।।
বুধবার, ১৪ অক্টোবর, ২০১৫
নাস্তিক স্যারের সাথে মুসলিম ছাত্রের কথাপোকথন
নাস্তিক শিক্ষক ক্লাসে ঢুকেই
প্রশ্ন করল:
আচ্ছা তোমরা তো আল্লাহ তে
বিশ্বাস কর তাইনা?
:
ছাত্রছাত্রী সমস্বরে: হ্যাঁ আমরা বিশ্বাস করি।
:
শিক্ষক: আল্লাহ তো পৃথিবীর সকল
ভালমন্দ সৃষ্টি করেছেন তাইনা?
:
ছাত্রছাত্রী: হ্যাঁ তিনিই. সৃষ্টি করেছেন।
:
শিক্ষক: আল্লাহ যদি ভাল
হয়ে থাকেন তাহলে মন্দসমূহ
সৃষ্টি করলেন কেন?
: ছাত্র ছাত্রী: সবাই চুপ।
কেউ কোন উত্তর দিলনা।
:
শিক্ষক: আচ্ছা তোমরা কি কেউ
কখনো আল্লাহকে দেখেছ?
: ছাত্রছাত্রী: না।
:
শিক্ষক: বিজ্ঞান বলে যে জিনিস
কোন যন্ত্র বা পঞ্চ ইন্দ্রিয়
দ্বারা দেখা যায়না, ছোঁয়া যায়
না, অনুভব করা যায় না, তার কোন অস্তিত্ব নেই! সুতরাং
আল্লাহর অস্তিত্ব নেই--!!
:
সৃষ্টিকর্তার ধারণা অলীক
কল্পনা
মাত্র। ক্লাসে পিনপতন নিরবতা, কেউ কথা বলছেনা। একজন ছাত্র....নাম
প্রিন্স আব্দুল্লাহ.....
উঠে দাড়ালো:
স্যার আমি কিছু বলতে চাই।
:
শিক্ষক: বল
: আব্দুল্লাহ : স্যার পৃথিবীতে ঠান্ডা
বলতে কিছু আছে?
:
শিক্ষক: আছে।
:
আব্দুল্লাহ : না স্যার, ঠান্ডা বলতে কোন পদার্থ নেই। তাপমাত্রার
অনপুস্থিতিকেই ঠান্ডা বলে।
ঠান্ডা পরিমাপ করা যায়না।
তাপমাত্রা পরিমাপ করা হয়।
অর্থাৎ তাপের অনুপস্থিতিকে
ঠান্ডা বলে থাকি। :
আব্দুল্লাহ : স্যার অন্ধকার
বলতে কিছু আছে?
:
শিক্ষক: না।
: আব্দুল্লাহ : হ্যাঁ, অন্ধকার বলতে কিছু
নেই৷ অন্ধকার পরিমাপ করা
যায়না।
আলোর অনুপস্থিতিকেই অন্ধকার
বলা হয়। ঠিক তেমনি আল্লাহ
মন্দ সৃষ্টি করেননি। ভালোর অনুপস্থিতিকেই মন্দ বলে।
ছাত্র সকল ছাত্রছাত্রীদের
:
উদ্দেশ্যে করে: আচ্ছা আপনারা
কেউ
স্যারের মস্তিষ্ক দেখেছেন? :
ছাত্রছাত্রী:
দেখিনি তবে স্ক্যানারের
মাধ্যমে দেখা সম্ভব।
:
আব্দুল্লাহ : পৃথিবীর কোন যন্ত্র দিয়ে কি
স্যারের জ্ঞান পরিমাপ করা
সম্ভব?
স্যার যে এত এত ডিগ্রী এতসব
জ্ঞান অর্জন করেছেন তা কি পঞ্চ
ইন্দ্রিয় দ্বারাঅনুভব বা পরিমাপ করা যায়?
:
ছাত্রছাত্রী: না
:
আব্দুল্লাহ : তাহলে আমি ঘোষণা
দিচ্ছি যেহেতু কোন অত্যাধুনিক যন্ত্র
বা মানুষের পঞ্চ ইন্দ্রিয়
দ্বারা স্যারের জ্ঞান অনুভব বা
পরিমাপ করা যায় না সুতরাং
স্যারের কোন জ্ঞান নেই।
তিনি একটা মূর্খ।
রবিবার, ১১ অক্টোবর, ২০১৫
যে কোন অপারেটরের সিম রেজিস্ট্রেশন করুন এসএমএসের মাধ্যমে
নিবন্ধিত ও অনিবন্ধিত সব সিমকার্ড পুনরায় নিবন্ধন করতে হবে বলে জানিয়েছে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ।
আর এ কারনে দেশের সব মোবাইল ফোন অপারেটর সিম পুনরায় রেজিস্ট্রেশন করার অপশন চালু করে। এখন থেকে আপনার মূল্যবান সিম কার্ডটি রেজিস্ট্রেশন করতে কাস্টমার কেয়ার অফিসে যাওয়া লাগবে না। চাইলে ঘরে বসেই আপনার মূল্যবান সিম কার্ডটি রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন। এ জন্য আপনাকে রি-রেজিস্ট্রেশনের জন্য সংশ্লিষ্ট মোবাইল অপারেটরের অধীনে একটি এসএমএস পাঠাতে হবে (এসএমএস-এর কোন ফি কাটবে না)।
আপনি যদি এয়ারটেল, বাংলালিংক, গ্রামীণফোন, রবি এবং টেলিটক মোবাইল ফোন অপারেটরের গ্রাহক হন তাহলে প্রথমে আপনার মোবাইলের ম্যাসেজ অপশনে গিয়ে লিখুন জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর, পরিচয়পত্র অনুযায়ী আপনার জন্ম তারিখ এবং আপনার পূর্ণ নাম। এরপর তা পাঠিয়ে দিন ১৬০০ নম্বরে।
আর আপনি যদি সিটিসেলের গ্রাহক হন তাহলে প্রথমে আপনার মোবাইলের ম্যাসেজ অপশনে গিয়ে লিখুন U (স্পেস) জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর, পরিচয়পত্র অনুযায়ী আপনার জন্ম তারিখ এবং আপনার পূর্ণ নাম। এরপর তা পাঠিয়ে দিন ১৬০০ নম্বরে।
ফিরতি এসএমএসে আপনার প্রাপ্তি নিশ্চিত করে জানানো হবে আপনার তথ্যটি তাদের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়েছে কিনা।
WARRING : Someone just told me it may be scam this process,as when i tried to confirm it with grameenphone,they said they do not know about this process by sim registration on sms.So be careful!!
এস.এম.এসের মাধ্যমে সিম নিবন্ধন এখন পর্যন্ত কোন অপারেটর চালু করে নি। চলতি সপ্তাহে অনলাইন বা এস.এম.এসে সিম নিবন্ধন করার সুবিধা চালু করবে গ্রামীণফোন। আর আগামী ১৫ অক্টোবর এই সেবা চালু করবে রবি। অন্য অপারেটররা শীঘ্রই অফলাইনের পাশাপাশি অনলাইনে বা এস.এম.এসে সিম নিবন্ধন করার সুবিধা চালু করবে। তবে সিম নিবন্ধন করার পদ্ধতি ও প্রক্রিয়া উপরের বর্ননা অনুযায়ী হবে।
সোমবার, ৫ অক্টোবর, ২০১৫
চাঁদে অবতরণ: বাস্তব নাকি প্রতারণা!
চাঁদে অবতরণ: বাস্তব নাকি প্রতারণা!
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ১৯৬৯ সালে চাঁদে মানুষ পাঠিয়ে বিশ্বে এক বিরল সম্মানের আসনে বসেছে। কিন্তু সত্যিই কি মানুষ চাঁদে গিয়েছে? রাশিয়া, চীন, জাপান, ফ্রান্স ও ভারতের মতো উন্নত দেশগুলোর বিজ্ঞানীরা বলেন পৃথিবীর ইতিহাসে আজ পর্যন্ত কোনো মানুষ চাঁদে অবতরণ করতে পারেনি।
নাসার মাধ্যমে আমেরিকার চাঁদে মানুষ পাঠানোর ঘটনাটি ছিল শুধুই সাজানো নাটক। তারা বলেন, নীল আর্মস্ট্রং, মাইকেল কলিন্স ও বুজ অলড্রিনের চাঁদে যাওয়ার গোটা ঘটনাটি ছিল সিনেমা। বিস্তারিত লিখেছেন((ওবায়দুল গনি চন্দন)) চাঁদে যাওয়ার এই গোটা কাহিনীটা ঠিক তেমনভাবে সাজানো হয়েছিল যেমন ভাবে সাজানো থাকে সিনেমার স্ক্রিপ্ট।
উন্নত বিশ্বের বিজ্ঞানীদের ধারণা চাঁদে যাওয়ার এই নাটকের শুটিং করা হয়েছিল দুর্গম কোনো মরু অঞ্চলে, যেখানে নাটক সাজালে কেউ বুঝতে পারবে না।
হলিউডে মার্কিন পরিচালকরা এত অবিশ্বাস্য সব সিনেমা তৈরি করে থাকেন যে তাদের পক্ষে এরকম একটি চন্দ্র বিজয়ের শুটিং করা খুবই সহজ ব্যাপার। কিছু কিছু বিজ্ঞানী এই চন্দ্র বিজয় নাটকের পরিচালকের নামও বলে দিয়েছেন, তাদের মতে এই মিথ্যা কাহিনীর পরিচালক ছিলেন বিখ্যাত মার্কিন পরিচালক স্ট্যানলি কুবরিক।
বিজ্ঞানীরা নাসার সমালোচনা করে বলেন, ১৯৬৯ সালে নাসার এমন কোনো উন্নত প্রযুক্তি ছিল না যা দিয়ে মানুষ চাঁদে গমন করতে পারে। এপোলো-১১ নামের মহাকাশ যানটি ছিল সাজানো নাটকের অংশ। ১৯৬৯ সালে যদি সত্যিই মার্কিনরা চাঁদে মানুষ পাঠিয়ে থাকে তাহলে তারপর আরো প্রায় ৫০ বছর অতিবাহিত হলেও তারা আর দ্বিতীয়বার চাঁদে মানুষ পাঠাতে পারছে না কেন?
১৯৬৯ সালের চেয়ে বর্তমান আমেরিকা আরো অনেক বেশি উন্নত, ১৯৬৯ সালের চেয়ে এখন নাসার কাছে আরো উন্নত প্রযুক্তির বিভিন্ন মহাকাশ যান আছে তবে এখন তারা চাঁদে আর মানুষ পাঠাতে পারছে না কেন?
মানুষ সত্যিই চাঁদে গেছে নাকি এটা বিশ্বের মানুষের সঙ্গে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় প্রতারণা সেটা আরো বেশি ঘনীভূতহয় মার্কিন রকেট প্রযুক্তি তত্ত্বের প্রবক্তা বিল কেসিংয়ের বক্তব্যের পর।
১৯৭৪ সালে তিনি একটি বই লেখেন ‘আমেরিকার ৩০ বিলিয়ন ডলারের জোচ্চুরি’ শিরোনামে। এই গ্রন্থে তিনি উল্লেখ করেন আমরা কখনই চাঁদে যাইনি। চাঁদে যাওয়ার বিষয়টি ছিল বিশ্ববাসীর সঙ্গে প্রতারণা। তিনি আরো উল্লেখ করেন এপোলো-১১ মহাকাশ যানটি উৎক্ষেপণের কিছু সময় পর যানটি অদৃশ্য হয়ে যায়।
এরপর তিন নভোচারী বিশিষ্ট লুনার ক্যাপসুলটি একটি সামরিক কার্গো বিমানে সরিয়ে ফেলা হয় এবং আট দিন পর ক্যাপসুলটি প্রশান্ত মহাসাগরে ফেলে দেয়া হয়। তারপর নভোচারীদের নিয়ে নেভাদার মরুভূমিতে কঠোর সামরিক প্রহরার মধ্য দিয়ে চন্দ্র বিজয়ের নাটকটি মঞ্চস্থ করা হয়।
মহাকাশচারীরা চাঁদে অবতরণ করার পর সেখানে তাদের কয়েকটি ছবি ও ভিডিও তোলা হয় এবং চন্দ্র থেকে তারা কয়েকটি পাথর সংগ্রহ করে নিয়ে আসেন।
এই ছবি, ভিডিও ও পাথরগুলো তাদের সত্যিকারের চাঁদে যাওয়ার প্রমাণ বহন করে।
কিন্তু বিরুদ্ধবাদীরা চাঁদের এই ছবি ও পাথর নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
ছবি দেখুন Click This Link
তারা চন্দ্র বিজয়কে সাজানো নাটক হিসেবে প্রমাণের জন্য বেশ কয়েকটি যুক্তি উপস্থাপন করেছেন।
পৃথিবী থেকে আমরা রাতের আকাশে নক্ষত্র বা তারকা দেখতে পাই সুতরাং চাঁদের রাতের আকাশে তারকাগুলোকে আরো উজ্জ্বল দেখানোর কথা।
কিন্তু নভোচারীরা চাঁদে গিয়ে যে ছবিগুলো তুলেছেন তাতে কোনো ছবিতে চাঁদের আকাশে তারকা দেখা যাচ্ছে না।
চাঁদ থেকে ফেরার পর মহাকাশচারীরা বলেছিলেন সেখানে কোনো অক্সিজেন বা বাতাস নেই ফলে সেখানে স্বাভাবিক অবস্থায় এক মিনিটও বাঁচা সম্ভব নয়।
কিন্তু চাঁদে থাকতে মহাকাশচারীদের যে ছবি তোলা হয়েছিল তাতে দেখা যায় চাঁদে তাদের পুঁতে রাখা মার্কিন পতাকা বাতাসে উড়ছে।
তাহলে চাঁদে বাতাস না থাকলে তাদের পতাকা বাতাসে উড়ছিল কীভাবে। সেটা কি তাহলে পৃথিবীর বাতাস ছিল!
ছবিতে দেখা যায় নভোচারীরা যেখানে অবতরণ করেছিলেন সেখানে পাশাপাশি বস্তুগুলোর ছায়া পরস্পরকে ছেদ করেছে এবং বিভিন্ন বস্তুর ছায়া বিভিন্ন দিকে গেছে।
কিন্তু চাঁদে শুধু আলোর উৎস সূর্য হয়ে থাকলে বস্তুর ছায়া পরস্পরকে ছেদ না করে সমান্তরাল হওয়ার কথা। তাহলে কি সেখানে শুটিং করার সময় কৃত্রিম আলো ব্যবহার করা হয়েছিল!
মানব ইতিহাসে চন্দ্র বিজয় ছিল সবচেয়ে বড় ঘটনা তারপরও এই অভিযানের টেলিমেট্রি ডাটা পরে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি।
অবশ্য নাসা বলেছিল এই ডাটা তাদের কাছ থেকে হারিয়ে গেছে।
কিন্তু এমন গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক ডাটা তাদের নিকট থেকে কীভাবে হারিয়ে যায় সেটা একটি প্রশ্নের বিষয়।
এ সব বিষয়গুলো ছাড়াও ছোটখাটো অনেক অমীমাংসিত প্রশ্ন লুকিয়ে আছে চন্দ্র বিজয় কাহিনীতে।
চন্দ্র বিজয় কর্মকাণ্ডে জড়িত নভোচারীদের মধ্য থেকে গাস গ্রিসাম নামের এক নভোচারী চন্দ্র জয়ের পর নিহত হন। ধারণা করা হয় তিনি আমেরিকার এই প্রতারণার কথা বিশ্বকে জানিয়ে দিতে চেয়েছিলেন তাই তাকে কৌশলে হত্যা করা হয়েছিল।
কারো কারো মতে চন্দ্র বিজয়ের এই নাটক মঞ্চস্থ করা হয়েছিল মার্কিন ঘাঁটি ‘এরিয়া৫১’তে। যে ঘাঁটিটি এতটাই সুরক্ষিত যে, কোনো সাধারণ মানুষকে সেখানে কখনো ঢুকতে দেয়া হয় না। এমনকি এই ঘাঁটির পাশ দিয়েও কেউ গেলে তাকে গুলি করে হত্যা করা হয়।
চন্দ্র জয়ের বিরুদ্ধে এসব প্রমাণ ও যুক্তি উপস্থাপনের পর চন্দ্র জয় নিয়ে শুরু হয়েছে কৌতূহল। মার্কিনরা সত্যিই কী চন্দ্র জয় করতে সক্ষম হয়েছিল নাকি এটা ছিল নিছক একটা প্রতারণা। তাই মহাবিশ্বের অন্যতম একটি প্রধান রহস্য এখন চন্দ্র বিজয়।
চাঁদে অবতরণ নিয়ে কিছু
ছবি দেখুন Click This Link
পরবর্তী সময়ে নাসা তাদের সপক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করলেও কেসিংয়ের ষড়যন্ত্রমূলক তত্ত্ব এখনও অনেকে বিশ্বাস করে।
ষড়যন্ত্রমূলক তাত্ত্বিকরা মনে করেন, স্নায়ুযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে সোভিয়েত ইউনিয়নকে ঘায়েল করতে তুরুপের তাস হিসেবে ব্যবহার করার লক্ষ্যে নাসা কৃত্রিমভাবে চন্দ্রজয়ের ঘটনা তৈরি করে।
অনেকে বলেন, নভোচারী গাস গ্রিসাম এই ভাঁওতার গোমর ফাঁস করতে চাওয়ায় তাকে সুকৌশলে হত্যা করা হয়।
আবার কেউ কেউ বলেন, এসব কীর্তি করা হয়েছিল এরিয়া ৫১-এর গোপন শুটিং স্পটে, যে কারণে ওখানে সাধারণ মানুষের ঢোকার অনুমতি নেই।
এসব তথ্য পড়লে যে কেউই ভাবতে পারেন, মার্কিন চন্দ্রাভিযান মিথ্যা ছিল।
অনেক বিজ্ঞানী, গবেষক ও অধ্যাপক মনে করেন যে আমাদের পৃথিবী কে ঘিরে একাধিক রেডিয়েশন বা তেজস্ক্রিয় বেল্ট বা বলয় সমূহ আছে যা কোন জীবিত মানুষ বা প্রাণীর পক্ষে এখন পর্যন্ত অতিক্রম করা সম্ভব নয়।
১৯৫৮ সালে James A. Van Allen নামক এক ব্যাক্তি এগুলো কে প্রথম সনাক্ত করেন। কারণ এটি মহাশুন্য যানের ধাতব কাঠামো ভেদ করে স্পেস স্যুটের ভিতর দিয়ে মানুষের শরীরে ক্ষতি করে।
এটা হচ্ছে একধরণের অতিক্ষুদ্র ইলেকট্রন যা খুনী ইলেকট্রন নামে পরিচিত।
এটা এমন কি বিভিন্ন ধরণের নভোযান ও স্যাটেলাইটের ধাতব শরীর কাঠামো ভেদ করে তাদের যথেষ্ঠ ক্ষতি সাধন করে।
আর আমাদের মুসলমানদেরকেও চাঁদের ফাটল যা আর্মষ্ট্রং দেখেছেন ও ইসলাম গ্রহণ করেছেন ইত্যাদি কথা বলে বোকা বানানো হয়েছে।
আমরা মুসলিম হিসেবে বিশ্বাস করি যে আল্লাহ্ তালা তার ক্ষমতা বলে রাসুল (সাঃ) এর মাধ্যমে চাঁদ কে দ্বিখন্ডিত করেছিলেন।
অত্যন্ত সুকৌশলে মুসলিমদের সরল বিশ্বাসের সুযোগে এ কথাটি প্রচার করা হয়েছিল।
ছবি দেখুন Click This Link
এই পোষ্টটি ভিন্ন ভিন্ন রচনা হতে সংগৃহিত।
।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ১৯৬৯ সালে চাঁদে মানুষ পাঠিয়ে বিশ্বে এক বিরল সম্মানের আসনে বসেছে। কিন্তু সত্যিই কি মানুষ চাঁদে গিয়েছে? রাশিয়া, চীন, জাপান, ফ্রান্স ও ভারতের মতো উন্নত দেশগুলোর বিজ্ঞানীরা বলেন পৃথিবীর ইতিহাসে আজ পর্যন্ত কোনো মানুষ চাঁদে অবতরণ করতে পারেনি।
নাসার মাধ্যমে আমেরিকার চাঁদে মানুষ পাঠানোর ঘটনাটি ছিল শুধুই সাজানো নাটক। তারা বলেন, নীল আর্মস্ট্রং, মাইকেল কলিন্স ও বুজ অলড্রিনের চাঁদে যাওয়ার গোটা ঘটনাটি ছিল সিনেমা। বিস্তারিত লিখেছেন((ওবায়দুল গনি চন্দন)) চাঁদে যাওয়ার এই গোটা কাহিনীটা ঠিক তেমনভাবে সাজানো হয়েছিল যেমন ভাবে সাজানো থাকে সিনেমার স্ক্রিপ্ট।
উন্নত বিশ্বের বিজ্ঞানীদের ধারণা চাঁদে যাওয়ার এই নাটকের শুটিং করা হয়েছিল দুর্গম কোনো মরু অঞ্চলে, যেখানে নাটক সাজালে কেউ বুঝতে পারবে না।
হলিউডে মার্কিন পরিচালকরা এত অবিশ্বাস্য সব সিনেমা তৈরি করে থাকেন যে তাদের পক্ষে এরকম একটি চন্দ্র বিজয়ের শুটিং করা খুবই সহজ ব্যাপার। কিছু কিছু বিজ্ঞানী এই চন্দ্র বিজয় নাটকের পরিচালকের নামও বলে দিয়েছেন, তাদের মতে এই মিথ্যা কাহিনীর পরিচালক ছিলেন বিখ্যাত মার্কিন পরিচালক স্ট্যানলি কুবরিক।
বিজ্ঞানীরা নাসার সমালোচনা করে বলেন, ১৯৬৯ সালে নাসার এমন কোনো উন্নত প্রযুক্তি ছিল না যা দিয়ে মানুষ চাঁদে গমন করতে পারে। এপোলো-১১ নামের মহাকাশ যানটি ছিল সাজানো নাটকের অংশ। ১৯৬৯ সালে যদি সত্যিই মার্কিনরা চাঁদে মানুষ পাঠিয়ে থাকে তাহলে তারপর আরো প্রায় ৫০ বছর অতিবাহিত হলেও তারা আর দ্বিতীয়বার চাঁদে মানুষ পাঠাতে পারছে না কেন?
১৯৬৯ সালের চেয়ে বর্তমান আমেরিকা আরো অনেক বেশি উন্নত, ১৯৬৯ সালের চেয়ে এখন নাসার কাছে আরো উন্নত প্রযুক্তির বিভিন্ন মহাকাশ যান আছে তবে এখন তারা চাঁদে আর মানুষ পাঠাতে পারছে না কেন?
মানুষ সত্যিই চাঁদে গেছে নাকি এটা বিশ্বের মানুষের সঙ্গে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় প্রতারণা সেটা আরো বেশি ঘনীভূতহয় মার্কিন রকেট প্রযুক্তি তত্ত্বের প্রবক্তা বিল কেসিংয়ের বক্তব্যের পর।
১৯৭৪ সালে তিনি একটি বই লেখেন ‘আমেরিকার ৩০ বিলিয়ন ডলারের জোচ্চুরি’ শিরোনামে। এই গ্রন্থে তিনি উল্লেখ করেন আমরা কখনই চাঁদে যাইনি। চাঁদে যাওয়ার বিষয়টি ছিল বিশ্ববাসীর সঙ্গে প্রতারণা। তিনি আরো উল্লেখ করেন এপোলো-১১ মহাকাশ যানটি উৎক্ষেপণের কিছু সময় পর যানটি অদৃশ্য হয়ে যায়।
এরপর তিন নভোচারী বিশিষ্ট লুনার ক্যাপসুলটি একটি সামরিক কার্গো বিমানে সরিয়ে ফেলা হয় এবং আট দিন পর ক্যাপসুলটি প্রশান্ত মহাসাগরে ফেলে দেয়া হয়। তারপর নভোচারীদের নিয়ে নেভাদার মরুভূমিতে কঠোর সামরিক প্রহরার মধ্য দিয়ে চন্দ্র বিজয়ের নাটকটি মঞ্চস্থ করা হয়।
মহাকাশচারীরা চাঁদে অবতরণ করার পর সেখানে তাদের কয়েকটি ছবি ও ভিডিও তোলা হয় এবং চন্দ্র থেকে তারা কয়েকটি পাথর সংগ্রহ করে নিয়ে আসেন।
এই ছবি, ভিডিও ও পাথরগুলো তাদের সত্যিকারের চাঁদে যাওয়ার প্রমাণ বহন করে।
কিন্তু বিরুদ্ধবাদীরা চাঁদের এই ছবি ও পাথর নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
ছবি দেখুন Click This Link
তারা চন্দ্র বিজয়কে সাজানো নাটক হিসেবে প্রমাণের জন্য বেশ কয়েকটি যুক্তি উপস্থাপন করেছেন।
পৃথিবী থেকে আমরা রাতের আকাশে নক্ষত্র বা তারকা দেখতে পাই সুতরাং চাঁদের রাতের আকাশে তারকাগুলোকে আরো উজ্জ্বল দেখানোর কথা।
কিন্তু নভোচারীরা চাঁদে গিয়ে যে ছবিগুলো তুলেছেন তাতে কোনো ছবিতে চাঁদের আকাশে তারকা দেখা যাচ্ছে না।
চাঁদ থেকে ফেরার পর মহাকাশচারীরা বলেছিলেন সেখানে কোনো অক্সিজেন বা বাতাস নেই ফলে সেখানে স্বাভাবিক অবস্থায় এক মিনিটও বাঁচা সম্ভব নয়।
কিন্তু চাঁদে থাকতে মহাকাশচারীদের যে ছবি তোলা হয়েছিল তাতে দেখা যায় চাঁদে তাদের পুঁতে রাখা মার্কিন পতাকা বাতাসে উড়ছে।
তাহলে চাঁদে বাতাস না থাকলে তাদের পতাকা বাতাসে উড়ছিল কীভাবে। সেটা কি তাহলে পৃথিবীর বাতাস ছিল!
ছবিতে দেখা যায় নভোচারীরা যেখানে অবতরণ করেছিলেন সেখানে পাশাপাশি বস্তুগুলোর ছায়া পরস্পরকে ছেদ করেছে এবং বিভিন্ন বস্তুর ছায়া বিভিন্ন দিকে গেছে।
কিন্তু চাঁদে শুধু আলোর উৎস সূর্য হয়ে থাকলে বস্তুর ছায়া পরস্পরকে ছেদ না করে সমান্তরাল হওয়ার কথা। তাহলে কি সেখানে শুটিং করার সময় কৃত্রিম আলো ব্যবহার করা হয়েছিল!
মানব ইতিহাসে চন্দ্র বিজয় ছিল সবচেয়ে বড় ঘটনা তারপরও এই অভিযানের টেলিমেট্রি ডাটা পরে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি।
অবশ্য নাসা বলেছিল এই ডাটা তাদের কাছ থেকে হারিয়ে গেছে।
কিন্তু এমন গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক ডাটা তাদের নিকট থেকে কীভাবে হারিয়ে যায় সেটা একটি প্রশ্নের বিষয়।
এ সব বিষয়গুলো ছাড়াও ছোটখাটো অনেক অমীমাংসিত প্রশ্ন লুকিয়ে আছে চন্দ্র বিজয় কাহিনীতে।
চন্দ্র বিজয় কর্মকাণ্ডে জড়িত নভোচারীদের মধ্য থেকে গাস গ্রিসাম নামের এক নভোচারী চন্দ্র জয়ের পর নিহত হন। ধারণা করা হয় তিনি আমেরিকার এই প্রতারণার কথা বিশ্বকে জানিয়ে দিতে চেয়েছিলেন তাই তাকে কৌশলে হত্যা করা হয়েছিল।
কারো কারো মতে চন্দ্র বিজয়ের এই নাটক মঞ্চস্থ করা হয়েছিল মার্কিন ঘাঁটি ‘এরিয়া৫১’তে। যে ঘাঁটিটি এতটাই সুরক্ষিত যে, কোনো সাধারণ মানুষকে সেখানে কখনো ঢুকতে দেয়া হয় না। এমনকি এই ঘাঁটির পাশ দিয়েও কেউ গেলে তাকে গুলি করে হত্যা করা হয়।
চন্দ্র জয়ের বিরুদ্ধে এসব প্রমাণ ও যুক্তি উপস্থাপনের পর চন্দ্র জয় নিয়ে শুরু হয়েছে কৌতূহল। মার্কিনরা সত্যিই কী চন্দ্র জয় করতে সক্ষম হয়েছিল নাকি এটা ছিল নিছক একটা প্রতারণা। তাই মহাবিশ্বের অন্যতম একটি প্রধান রহস্য এখন চন্দ্র বিজয়।
চাঁদে অবতরণ নিয়ে কিছু
ছবি দেখুন Click This Link
- প্রশ্ন-- ১. চাঁদের আকাশে কোনো তারা দেখা যায়নি কেন?
- ২. মডিউলটি চন্দ্রপৃষ্ঠের যেখানে অবতরণ করে সেখানে গর্ত সৃষ্টি হওয়ার কথা। কিন্তু ভিডিও ফুটেজে গর্তের কোনো চিহ্ন নেই।
- ৩. চাঁদে বাতাস নেই অথচ দেখা যাচ্ছে আমেরিকার পতাকা উড়ছে।
- ৪. চাঁদ থেকে সংগৃহীত পাথর কি সত্যি চাঁদের পাথর ছিল?
- ৫. ফুটেজে দেখা যায় দুটি বস্তুর ছায়া পরস্পরকে ছেদ করেছে, অথচ আলোর উত্স হওয়ায় তা সমান্তরাল হওয়ার কথা।
- ৬. কেন লুনার মডিউলের পায়াতে চাঁদের ধুলো জমেনি, যা রকেটের কারণে হতে পারত।
- ৭. কেন চাঁদের মাটিতে একেক বস্তুর ছায়া একেক রকম, যেখানে আলোর উত্স সূর্য কেবল।
- ৮. কেন তোলা ছবিতে চাঁদের আকাশে তারা দেখা যায় না।
- ৯. কেন অভিযানের টেলিমেট্রি ডাটা খুঁজে পাওয়া যায় না (নাসা স্বীকার করেছে হারিয়ে গেছে)।
- ১০. কেন বিভিন্ন স্থানে তোলা ছবির ব্যাক গ্রাউন্ড দেখতে একই রকম (যেন সিনেমার সাজানো সেট)
- ১১. কেন ক্যামেরার ক্রস হেয়ার ঢাকা পড়ে যায় বিভিন্ন বস্তু দিয়ে, যা বাস্তবে কখনোই সম্ভব নয়।
- ১২. কীভাবে নভোচারীরা ভ্যান হেলেন বেলট-এর মারাত্মক রেডিয়েশন থেকে বেঁচে গেলেন, যেখানে মরণ নির্ঘাত্।
পরবর্তী সময়ে নাসা তাদের সপক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করলেও কেসিংয়ের ষড়যন্ত্রমূলক তত্ত্ব এখনও অনেকে বিশ্বাস করে।
ষড়যন্ত্রমূলক তাত্ত্বিকরা মনে করেন, স্নায়ুযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে সোভিয়েত ইউনিয়নকে ঘায়েল করতে তুরুপের তাস হিসেবে ব্যবহার করার লক্ষ্যে নাসা কৃত্রিমভাবে চন্দ্রজয়ের ঘটনা তৈরি করে।
অনেকে বলেন, নভোচারী গাস গ্রিসাম এই ভাঁওতার গোমর ফাঁস করতে চাওয়ায় তাকে সুকৌশলে হত্যা করা হয়।
আবার কেউ কেউ বলেন, এসব কীর্তি করা হয়েছিল এরিয়া ৫১-এর গোপন শুটিং স্পটে, যে কারণে ওখানে সাধারণ মানুষের ঢোকার অনুমতি নেই।
এসব তথ্য পড়লে যে কেউই ভাবতে পারেন, মার্কিন চন্দ্রাভিযান মিথ্যা ছিল।
অনেক বিজ্ঞানী, গবেষক ও অধ্যাপক মনে করেন যে আমাদের পৃথিবী কে ঘিরে একাধিক রেডিয়েশন বা তেজস্ক্রিয় বেল্ট বা বলয় সমূহ আছে যা কোন জীবিত মানুষ বা প্রাণীর পক্ষে এখন পর্যন্ত অতিক্রম করা সম্ভব নয়।
১৯৫৮ সালে James A. Van Allen নামক এক ব্যাক্তি এগুলো কে প্রথম সনাক্ত করেন। কারণ এটি মহাশুন্য যানের ধাতব কাঠামো ভেদ করে স্পেস স্যুটের ভিতর দিয়ে মানুষের শরীরে ক্ষতি করে।
এটা হচ্ছে একধরণের অতিক্ষুদ্র ইলেকট্রন যা খুনী ইলেকট্রন নামে পরিচিত।
এটা এমন কি বিভিন্ন ধরণের নভোযান ও স্যাটেলাইটের ধাতব শরীর কাঠামো ভেদ করে তাদের যথেষ্ঠ ক্ষতি সাধন করে।
আর আমাদের মুসলমানদেরকেও চাঁদের ফাটল যা আর্মষ্ট্রং দেখেছেন ও ইসলাম গ্রহণ করেছেন ইত্যাদি কথা বলে বোকা বানানো হয়েছে।
আমরা মুসলিম হিসেবে বিশ্বাস করি যে আল্লাহ্ তালা তার ক্ষমতা বলে রাসুল (সাঃ) এর মাধ্যমে চাঁদ কে দ্বিখন্ডিত করেছিলেন।
অত্যন্ত সুকৌশলে মুসলিমদের সরল বিশ্বাসের সুযোগে এ কথাটি প্রচার করা হয়েছিল।
ছবি দেখুন Click This Link
এই পোষ্টটি ভিন্ন ভিন্ন রচনা হতে সংগৃহিত।
।
শনিবার, ৩ অক্টোবর, ২০১৫
মুসলিম দর্গা পূজা আজও ত্যাগ করতে পারে নাই
মুসলিম দর্গা পূজা আজও ত্যাগ করতে পারে নাই
"ভারতীয়
উপমহাদেশের
মুসলিমগন দূর্গা পূজা ত্যাগ করতে পারলেও দর্গা পূজা আজও ত্যাগ করতে পারে নাই বড়ই আফসোস"
"কাজী নজরুল
ইসলাম" তার
কবিতার ছন্দে
বলেছেন,
- তাওহীদের হায় এ চির সেবক ভুলিয়া গিয়াছো সে তাকবীর॥
- দূর্গা নামের কাছাকাছি প্রায় দরগায় গিয়া লুটাও শীর
- ওদের যেমন রাম নারায়ণ মোদের তেমন মানিক ""পীর""
- ওদের চাউল ও কলার সাথে মিশিয়া গিয়াছে মোদের ক্ষীর
- ওদের শিব ও শিবানির সাথে আলী ফাতেমার মিতালী বেশ হাসানরে করিয়াছি কার্তীক আর হোসেনরে করিয়াছি গজ গনেশ
- বিশ্ব যখন এগিয়ে চলেছে আমরা আছি বসে
- বিবি তালাকের ফাতওয়া খুজেছি কুরআন হাদীছ চষে॥
- হানাফী, শাফেয়ী, মালেকী, হাম্বলীর তখনও মেটেনি গোল
- এমন সময় আজরাইল এসি হাঁকিল, তলপি তোল॥
- বাহিরের দিকে যত মরিয়াছি ভীতরের দিকে তত
- গুনতিতে মোরা বাড়িয়া চলেছি গরু ছাগলের মতো॥
বৃহস্পতিবার, ১ অক্টোবর, ২০১৫
মাযহাব ধর্মের অনুসারী এর কিছু প্রশ্নের জবাব
আসসালামু
আলাইকুম
—————————————————————
ভালো কথা সব প্রশ্নের উত্তর দিতে পারেন নি কেন???
——————————————
মাযহাব ধর্মের অনুসারী
কাজী ছাইফুজ্জামান@[100004359222825:] @ [100004359222825:]
এর কিছু প্রশ্নের জবাব
—————————————
আল্লাহ তাআলার মনোনিত ধর্ম দ্বিন ইসলাম এবং রসূল মুহাম্মাদ সাঃ এর রেখে যাওয়া দ্বিন ইসলাম পূর্ণ ।
এই পূর্ণ ইসলামে কেউ কিছু ডুকাতে পারবে না আবার ইসলাম থেকে কিছু বাদ দিতে পারবে না ।
মুহাম্মাদ সাঃ এর রেখে যাওয়া ইসলামে মাযহাব নাম ফেরকা ছিল না। তাই এই মাযহাবী ফেরকা ইসলামে নেই ।
- আল্লাহ দ্বিন ইসলামকে বিভিন্ন দলে বিভক্ত হতে নিষেধ করেছেন বিভিন্ন আয়াতে দেখুন
- [[ এটা কাজীর পোষ্টে যে পোষ্টে মাযহাব বিদ্বেষী বলা হয়েছে
- (কাজীর মূল লেখা সময় দিন তারিখ September 28 . Monday at 9:57am)
- সে পর সংযোজিত করেছে, তার উত্তর দিব না আমি, তার মূল পোষ্টের মূল লেখার জবাব দিব, আমি জানতাম পরে ঐ কাজি লেখা সংযোজন করবে , (হাপানিদের স্বাভাব) তাই ওর মূল লেখা আমি আগেই কপি করে রেখেছিলাম, তা দিলাম আমার গোপন গ্রুপ থেকে পাবলিক গ্রুপে )
- নাকি বলতে চাও লুতু ফরাজী শয়তানের মত হানাফি (হাপানি) মাযহাব রসূলের যুগেও ছিল ??
লেবেলসমূহ:
মাযহাব ধর্মের অনুসারী এর কিছু প্রশ্নের জবাব
লা ~ মাযহাবী কারা কারা ????
বিষয়: লা ~ মাযহাবী কারা কারা ????
—————————————————————————————————
মাযহাব মানা ফরয।
আর মাযহাব
না মানলে লা মাযহাবি।
==============================================
আচ্ছা মাযহাব
মানা যদি ফরয হয়
আর এই ফরয যদি কেউ অস্বীকার
করে সে কি কাফের
হবে?
অথবা এই ফরয যদি কেউ পালন
না করে সে কি গোনাগার
হবে?
যেমন যাকাত
দেয়া ফরয। কিন্তু
কেউ যদি যাকাত
কে অস্বীকার
করে তাহলে সে কাফের আর
যদি যাকাত আলসতা করে আদায় না করে তাহলে কবীরা গোনাহগার হবে।
এই মাযহাব মানা কোন ধরনের ফরয?
- আল্লাহ তা'আলা ও তাঁর রাসুল (সাঃ) শরী'আতের যত হুকুম ফরয আছে তা স্পষ্ট করে দিলেন
- আচ্ছা মাযহাব মানা যদি ফরয হয় আর লা মাযহাবী হওয়া যদি গোনাহ এর কাজ হয় তাহলে তো আল্লাহ তা'আলা তার জন্য নিশ্চয় শাস্তি দিবেন।
- কিন্তু সাহাবীগণ হাত তুলছেন না,
- তাবেঈ ও তাবে তাবেঈগণ হাত তুলছেন না,
- ইমাম আবু হানীফা রহ হাত তুলছেন না,
- ইমাম মালিক রহ হাত তুলছেন না,
- ইমাম শাফেয়ী রহ হাত তুলছেন না,
- ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল রহ হাত তুলছেন না।
- তার মানে সাহাবীগণ, তাবেঈ ও তাবে-তাবেঈগণ, ৪ ইমাম
- সহ আরো অনেক থাকবেন লা মাযহাবী।
- যারা লা মাযহাবী হিসাবে হাত তুলবেন না তাদের অন্তর্ভুক্ত করেন।
আল কুরআন এবং হাদিসের বিপক্ষে কোন ইমাম মুস্তাহিদ এর কথা মানতে পারব না
আল কুরআন এবং হাদিসের বিপক্ষে কোন ইমাম মুস্তাহিদ এর কথা মানতে পারব না
=========
আসসালামু আলাইকুম,
কুরআনে সুরা নিসা ৫৯
আয়াত থেকে যত
মাজহাবী আর যত ভন্ড পীরের আমদানি হয়ছে,
এই আয়াতে ব্যাখ্যা কোন সাহবী নিজের নামে দল
বা মত পেশ করেন নাই,।
সেই আয়াতটা বর্তমানে আলেমরা (> অবিভাবক বা বিচারক <) এত টুকু পর্যন্ত
পাঠ করে, কিন্তু দু:খের
বিষয় হলো পুরা আয়াত না পরে তাফছির
করে বর্তমানে বিদাআতি আলেমেরা ।
সেই আয়াতে দেখেন
কি বলছে আল্লাহ। ।।।।
৫৯.
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا أَطِيعُوا اللَّهَ وَأَطِيعُوا الرَّسُولَ وَأُولِي الْأَمْرِ مِنكُمْۖفَإِن تَنَازَعْتُمْ فِي شَيْءٍ فَرُدُّوهُ إِلَى اللَّهِ وَالرَّسُولِ إِن كُنتُمْ تُؤْمِنُونَ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْآخِرِۚذَٰلِكَ خَيْرٌ وَأَحْسَنُ تَأْوِيلًا
হে ঈমানদারগণ! আল্লাহর নির্দেশ মান্য কর, নির্দেশ মান্য কর রসূলের এবং তোমাদের মধ্যে যারা অবিভাবক (বিচারক) তাদের। তারপর যদি তোমরা কোন বিষয়ে বিবাদে প্রবৃত্ত হয়ে পড়, তাহলে তা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের প্রতি প্রত্যর্পণ কর-যদি তোমরা আল্লাহ ও কেয়ামত দিবসের উপর বিশ্বাসী হয়ে থাক। আর এটাই কল্যাণকর এবং পরিণতির দিক দিয়ে উত্তম।।–
সূরা নিসা-৫৯।
এই আয়াত তো নাযিল হয়েছে হাদিস ইবনু আব্বাস রাঃ থেকে বর্ণিত হয়েছে।তিনি বর্ণনা করেছেন,
আয়াতটি আব্দুল্লাহ ইবনু হুযাফা ইবনু ক্বায়েস ইবনু আদির সর্ম্পকে নাযিল হয়েছিল যাকে রসূলুল্লাহ সাঃ কোন যুদ্ধের (আমীর) হিসাবে পাঠান (সহিহ মুসলিম,কিতাবুল ইমারাত
ِ اباِْب ٍوجُوب طا حَة
اِلا مراءِ
শরহে মুসলিম নববী-আলোচ্য অধ্যায় ও অনুচ্ছেদ, নাসায়ী হা/৪১৯৪ ও আবু দাউদ হা/২৬২৪)
উক্ত সাহাবী (আমীর) রাঃ কি বলেছিলেন এবং অন্য সাহাবী রাঃ রা কি বলেছিল উত্তর জানাবেন
- দেখন কি ভাবে আপনা দলিল আপনার মাযহাবের বিপক্ষে যায়।
- বরং উন্মুক্ত ভাবে জীবিত আলেমদের ইত্তে'বাহ
- কুরআন ও সহিহ হাদিসের অনুকুলে প্রতিষ্ঠিত করে।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)